শনিবার, ১৭ মে ২০২৫ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে স্থায়ী জামিনের আবেদন করলেন ড. ইউনূস

শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে স্থায়ী জামিনের আবেদন করলেন ড. ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত নোবেল জয়ী ড. ইউনূস শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে স্থায়ী জামিন চেয়ে আবেদন করেছেন। সাজার বিরুদ্ধে তার আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তিনি জামিন চেয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ১১টার দিকে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. ইউনূসসহ কোম্পানির তিন শীর্ষ কর্মকর্তা ঢাকার শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে এই আবেদন করেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন গণমাধ্যমকে জানান, তারা আদালতে উপস্থিত হয়ে এই মামলায় আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী জামিনের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেন।

গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আদালত। সেদিন শ্রম আদালতের দেওয়া সাজা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার রায়ে ৬ মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি দেখিয়ে খালাস চেয়ে আপিলও করেছিলেন তিনি।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি ৬ মাসের সাজা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার আসামির। রায় প্রদানকারী বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার স্বাক্ষরের পর ৮৪ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়।

পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে, আসামিরা শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ এর বিধান লঙ্ঘন করে আইনের ৩০৩(৫) ও ৩০৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। তা প্রমাণিত হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এ অবস্থায় আসামি গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ ও বিধি ১০৭ লঙ্ঘনের জন্য ৩০৩(৩) ও ৩০৭ ধারার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাদের ওই আইনের ৩০৩ (৩) ধারার অপরাধে ০৬ (ছয়) মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫,০০০/-(পাঁচ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ১০ (দশ) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৩০৭ ধারার অপরাধে ২৫,০০০/-(পঁচিশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে অতিরিক্ত ১৫ (পনেরো) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হলো।

গত ১ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। তবে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ আসামিদের ১ মাসের জামিন দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

মিঠাপুকুরে প্রবাসীর জমি বেদখলের অপচেষ্টা, বসতঘরে হামলা-লুটপাট

বসতঘরে হামলা-লুটপাট। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলায় এক প্রবাসীর জমি দখলের উদ্দেশ্যে বসতঘরে সন্ত্রাসী হামলা, লুণ্ঠন ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। গত সোমবার (১২ মে) গভীর রাতে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের পুরান বৈরাতির মোড়ে এই হামলার ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগীর ভাই শফিকুল ইসলাম অভিযোগ করেন, জার্মান প্রবাসী রফিকুল ইসলামের মালিকানাধীন বসতঘরে রাতের আঁধারে একদল সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে বসতঘর ভাঙচুর করে এবং অগ্নিসংযোগ করে প্রায় দেড় লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে। এ সময় ঘরে থাকা মূল্যবান মালামাল লুটপাট করা হয়, যার মূল্য আনুমানিক আরও এক লাখ টাকা বলে দাবি করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে স্থানীয় মোতাহার ওরফে মোতালেব পুরান বৈরাতির মোড়ের পাশে ৫১ শতক ডোবা জমি প্রবাসী রফিকুল ইসলামের নিকট বিক্রির জন্য বায়না গ্রহণ করেন। পরে তিনি গোপনে নিজের ছেলেকে হেবানামা দলিল করে জমি স্থানান্তর করেন এবং পরে আবার সেই জমিই রফিকুল ইসলামের নিকট বিক্রয় করে তাকে দখল বুঝিয়ে দেন। এরপর থেকে রফিকুল ইসলাম ওই জমিতে টিনের ঘর নির্মাণ করে ভোগদখলে ছিলেন।

অভিযোগ উঠেছে, সম্প্রতি মোতাহার, তার ছেলে আনিছুর, সহযোগী আঃ রহিম ও আরও ১৫/১৬ জন ভাড়াটে সন্ত্রাসী মিলে দেশীয় অস্ত্রসহ ওই ঘরে হামলা চালায়। এতে বসতঘর পুড়ে যায় এবং সীমানা প্রাচীর ভেঙে ফেলা হয়। ঘটনার পর ভুক্তভোগীর পরিবার মিঠাপুকুর থানায় গেলে পুলিশ তাদের আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দেয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে তারা আদালতে মামলা করেন।

শফিকুল ইসলাম আরও জানান, হামলাকারীরা এখনও তাদের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে এবং নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে প্রবাসী রফিকুল ইসলামের পরিবার।

স্থানীয় বাসিন্দা আবুল কালাম মাস্টার, শফি মিয়া ও সাজু মিয়া জানান, রফিকুল ইসলাম দীর্ঘ ৭-৮ বছর ধরে ওই জমিতে বসবাস ও ভোগদখলে রয়েছেন। তারা বলেন, মোতাহার প্রবাসীর সঙ্গে প্রতারণা করে প্রথমে জমি ছেলের নামে দলিল করে পরে আবার বিক্রি করেছেন, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক।

অভিযুক্ত মোতাহারকে ঘটনার পর খুঁজে পাওয়া যায়নি। তার ছেলে আনিছুর বলেন, "আমার বাবা প্রতারণা করলে তার দায় তার নিজের। আমি আমার জমি ফেরত চাই।"

স্থানীয় চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম বলেন, “বিষয়টি মীমাংসার জন্য দুই পক্ষকে ডাকা হয়েছিল, কিন্তু তারা আসেননি।”

মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানান, মালিকানা সংক্রান্ত বিরোধ আদালতে থাকায় আইনগত পরামর্শ অনুযায়ী ভুক্তভোগীকে আদালতের আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি এলাকা শান্ত রাখার লক্ষ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নোটিশ জারি করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

মালয়েশিয়ায় অবৈধ প্রবাসীদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা, দিয়েছে দেশে ফেরার সুযোগ

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত অবৈধ অভিবাসীদের জন্য এক বছরের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে দেশটির সরকার। ‘সেলফ ভলান্টারি রিটার্ন’ বা স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসন কর্মসূচির আওতায় কোনো ধরনের জেল বা বিচারের মুখোমুখি না হয়েই নিজ নিজ দেশে ফেরার সুযোগ পাবেন তারা।

শুক্রবার (১৬ মে) দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন।

এই কর্মসূচির মেয়াদ শুরু হবে চলতি বছরের ১৯ মে থেকে এবং তা চলবে আগামী বছরের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। অভিবাসীদের অপরাধের ধরন অনুযায়ী ৩০০ থেকে ৫০০ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত জরিমানা দিতে হতে পারে। তবে যাদের বয়স ১৮ বছরের নিচে, তাদের থেকে কোনো জরিমানা নেওয়া হবে না। শুধুমাত্র বিশেষ পাসের জন্য ২০ রিঙ্গিত ফি প্রদান করতে হবে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানান, এর আগে যারা সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে নিবন্ধন করেছিলেন কিন্তু মালয়েশিয়া ত্যাগ করেননি, তারা নতুন করে এই কর্মসূচির আওতায় পড়বেন না।

এশিয়ার ২০টি দেশের আঞ্চলিক সংগঠন 'ক্যারাম এশিয়া'র তথ্য অনুযায়ী, মালয়েশিয়ায় প্রায় ২০ থেকে ৩০ লাখ অবৈধ অভিবাসী অবস্থান করছেন। তবে এই সংখ্যাটি সুনির্দিষ্ট নয়। বাংলাদেশের অবৈধ অভিবাসীর সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও দেশটির দূতাবাসের শ্রম বিভাগ ধারণা করছে, এই সংখ্যা কয়েক হাজার হতে পারে। তবে বাংলাদেশি বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থা ও প্রবাসী ব্যবসায়ীরা মনে করেন, দেড় থেকে দুই লাখ বাংলাদেশি অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন।

বাংলাদেশ বিমানবন্দর, পুলিশ ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের অভিবাসন বিভাগের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত এক দশকে মালয়েশিয়া থেকে ৮০ হাজারের বেশি বাংলাদেশি শ্রমিক দেশে ফিরে এসেছেন। এছাড়া, গত ছয় মাসে প্রায় আড়াই হাজার অভিবাসী ট্রাভেল পাসের মাধ্যমে দেশে ফিরেছেন।

বাংলাদেশের ব্যুরো অব ম্যানপাওয়ার, এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড ট্রেনিং (বিএমইটি) জানায়, ১৯৯২ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত সময়কালে প্রায় ১০ লাখ ৫০ হাজার বাংলাদেশি বৈধভাবে মালয়েশিয়ায় কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে গিয়েছেন। তবে নানা অনিয়ম ও সমস্যার কারণে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ রয়েছে। এই বাজারটি পুনরায় চালুর লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

সম্প্রতি তিনি মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রী স্টিভেন সিম এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। আলোচনায় শ্রমবাজার পুনরায় উন্মুক্ত করা এবং অভিবাসীদের কল্যাণে একযোগে কাজ করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়।

মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত অবৈধ বাংলাদেশিদের জন্য এটি একটি বড় সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সময়মতো এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বৈধ প্রক্রিয়ায় দেশে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

ঈদের ছুটি সমন্বয়ে শনিবার খোলা থাকবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, দাপ্তরিক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহার দীর্ঘ ছুটি সমন্বয়ের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার (১৭ মে) এবং পরবর্তী শনিবার (২৪ মে) দেশের সব ব্যাংক, বিমা কোম্পানি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, পুঁজিবাজার এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। ফলে সাপ্তাহিক ছুটি থাকা সত্ত্বেও এদিনগুলোতে চলবে স্বাভাবিক দাপ্তরিক, আর্থিক ও শিক্ষা কার্যক্রম।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ৫ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত ঈদ উপলক্ষে টানা ১০ দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এ দীর্ঘ ছুটির ভারসাম্য রক্ষায় সরকার ৬ মে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ১৭ ও ২৪ মে, দুটি শনিবার অফিস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।

বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে দেশের সব তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্ধারিত শনিবারগুলোতে খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে। ফলে এসব দিনে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও শাখাগুলোতে স্বাভাবিকভাবে জমা-উত্তোলন, চেক নিষ্পত্তি, অনলাইন লেনদেনসহ সব কার্যক্রম চলবে। একইসঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্র জানিয়েছে, শেয়ারবাজারে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত লেনদেন চলবে।

অন্যদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় জানানো হয়েছে, দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত—১৭ ও ২৪ মে খোলা থাকবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শিক্ষা কার্যক্রমে বিঘ্ন এড়াতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ও এসব দিনে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার কথা জানিয়েছে।

সরকারের এ উদ্যোগের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিক্ষা কার্যক্রমে স্বাভাবিক গতি বজায় থাকবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মিঠাপুকুরে প্রবাসীর জমি বেদখলের অপচেষ্টা, বসতঘরে হামলা-লুটপাট
মালয়েশিয়ায় অবৈধ প্রবাসীদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা, দিয়েছে দেশে ফেরার সুযোগ
ঈদের ছুটি সমন্বয়ে শনিবার খোলা থাকবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, দাপ্তরিক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
বিএনপির রাজনীতি চলে আওয়ামী লীগের টাকায় : হাসনাত আব্দুল্লাহ
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১ হাজার ৬৬২ জন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব দাবি মেনে নিয়েছে সরকার
নেপালকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
বোতল নিক্ষেপকারী শিক্ষার্থীকে বাসায় দাওয়াত দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
পেটে বাচ্চাসহ গরু জবাই করে বিক্রি, ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছ রোপণ, উত্তোলন ও বিক্রয় নিষিদ্ধ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
প্রোটিয়াদের উড়িয়ে সিরিজ জয় বাংলাদেশের
বোতল নিক্ষেপের ঘটনায় ডিবি কার্যালয়ে একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ল
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ ও সাম্য হত্যার তদন্ত করে লাভ নেই: ফারুক
শাহজালালে ৭১ আরোহীসহ নিরাপদে অবতরণ করল চাকা খুলে পড়া বিমান
শ্রীনগর বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক দোকান পুড়ে ছাই
উড্ডয়নের সময় খুলে পড়ল চাকা, ৭১ যাত্রী নিয়ে মাঝ আকাশে বিমান
গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস