রবিবার, ২৫ মে ২০২৫ | ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিলাসবহুলভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের বিল বেশি দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস-২০২৪ উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

বিলাসবহুলভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের বিল বেশি দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে অন্যগ্রাহকরা নির্দিষ্ট ইউনিট পর্যন্ত কম বিল দেবেন জানিয়ে তিনি বলেছেন, বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে। বিদ্যুতে অনেক উৎপাদন খরচ। আমরা কিন্তু ভর্তুকি দিচ্ছি। তবে এখন থেকে যে বেশি ব্যবহার করবে, তার মূল্য বেশি দিতে হবে। সেভাবেই করতে চাই।

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস-২০২৪ উদযাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

জনপ্রতিনিধিদের প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাদের পুনর্বাসন করে দিয়েছি। তাদের খোঁজখবর নিয়েন। তাতে আপনাদের লাভ আছে। তাদের আস্থা অর্জন করলে নির্বাচনে ভোটটা পাবেন। জনপ্রতিনিধিকে জনগণের আস্থা অর্জন করতে হয়। কমিউনিটি ক্লিনিকের দিকেও খেয়াল রাখবেন। কাজগুলো যাতে যথাযথভাবে হয়। ওষুধ যাতে যথাযথভাবে বণ্টন হয়। সেদিকে খেয়াল রাখলে মানুষ উপকৃত হবে।

তিনি বলেন, করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে আমদানি ব্যয় বেড়ে গেলো। দাম বেড়ে গেলো। এজন্য তখন থেকে সবাইকে আহ্বান করেছিলাম, সবাইকে উৎপাদন করতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। এসময় সমবায়ের মধ্যদিয়ে সমন্বিত চাষের গুরুত্বও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি আরও বলেন, খাল-বিল নদী-নালাগুলোকে রক্ষা করতে হবে। একটা পুকুর দেখলেই সেখানে ভবন করতে হবে, এই চিন্তা বাদ দিতে হবে। জলাধার আমাদের দরকার। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, কোনো প্রকল্প নেওয়ার জন্য দেবেন না। সেটা যথাযথ কাজে লাগবে কি না, দেখে দেবেন। কোনো প্রকল্প ব্যক্তির উপকার চিন্তা করে নয়, মানুষের কল্যাণের দিকে চিন্তা করে নিতে হবে।

তিনি বলেন, পানির ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি। সেখানে ফিল্টার দেওয়া হচ্ছে। এগুলো একবার করে দেওয়া হলে আজীবন চলবে না। এটার দিকে জনপ্রতিনিধিদের নজর রাখতে হবে। এটা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করতে হবে, সংস্কার ও সংরক্ষণ করতে হবে। এটা জনপ্রতিনিধিদের করতে হবে। কারণ সরকারি কর্মকর্তারা তো নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চাকরি করে, এরপর শেষ। কিন্তু জনপ্রতিনিধিদের দায়বদ্ধতা আছে, তাদের দেখতে হবে। তবে, সরকারি কর্মকর্তারাও বিষয়টা দেখবেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এটার পরিষ্কার হচ্ছে কি না।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ, শরীয়তপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ছাবেদুর রহমান খোকা সিকদার, বাঘা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মো. লায়েব উদ্দিন লাভলু, পঞ্চগড় পৌরসভা মেয়র জাকিয়া খাতুন ও জগদল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ুন রশিদ লাভলু প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

সবগুলো দল প্রধান উপদেষ্টার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন: প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

হঠাৎ উত্তপ্ত হয়ে ওঠা রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এসব বৈঠক শেষে শনিবার (২৪ মে) রাত সোয়া ১০টার দিকে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, সব দলই প্রধান উপদেষ্টার প্রতি তাদের সমর্থন ব্যক্ত করেছেন।

রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে অংশ নেয়া তিনটি দলই দেশের বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিরতা, নির্বাচনের সময়সীমা, সংস্কার প্রক্রিয়া এবং বিচারব্যবস্থা নিয়ে তাদের অবস্থান তুলে ধরেন। বৈঠকে ড. ইউনূস আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব আবারও উল্লেখ করেন বলে জানান প্রেস সচিব।

শফিকুল আলম বলেন, "প্রধান উপদেষ্টার প্রতি দলগুলো আস্থা রেখেছে। কেউ তার পদত্যাগ দাবি করেনি। বরং তাকে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও সময় দিতে প্রস্তুতির ইঙ্গিত দিয়েছে।"

বৈঠকে উপস্থিত দলগুলোর শীর্ষ নেতারা নির্বাচন আয়োজন, বিচার প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা এবং রাজনৈতিক সংস্কারে ইতিবাচক ভূমিকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।

ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক জানতে চান, তিনটি দল সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছে। সে জায়গা থেকে সরকারের কাছ থেকে এ সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপটা আসলে কবে পাবে?

এর জবাবে প্রেস সচিব বলেন, প্রফেসর ইউনূস বারবার বলেছেন, ইলেকশন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে হবে। ... এই জুন, ৩০ তারিখটা একটা সুনির্দিষ্ট ডেট। উনি বলছেন যে, এর বাইরে যাবে না। উনি এক কথার মানুষ।

এর আগে বিএনপির চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে। শনিবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করেন বিএনপির চার নেতা। এতে নেতৃত্ব দেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ডক্টর খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

প্রতিনিধি দলে থাকা অন্যরা হলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডক্টর আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহ উদ্দিন আহমদ।

এদিকে প্রধান উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাতের সময় জামায়াতের দুই সদস্যের প্রতিনিধি দল উপস্থিত ছিল। তারা হলেন- জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান ও নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।

এছাড়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের সঙ্গেও বৈঠক করছেন প্রধান উপদেষ্টা। অন্য সদস্যরা হলেন, দলটির মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা।

Header Ad
Header Ad

ঢাবি উপাচার্যের দাপ্তরিক ফোন হ্যাকড, বিকাশে চাওয়া হচ্ছে টাকা

অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের দাপ্তরিক মোবাইল নম্বর হ্যাক করে হ্যাকাররা হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে বিভিন্নজনের কাছে বিকাশে টাকা দাবি করেছে। শনিবার (২৪ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দীন আহমেদ।

তিনি জানান, হ্যাকিংয়ের বিষয়টি জানার পরপরই নম্বরটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)কে অবহিত করা হয়েছে।

হ্যাক হওয়া নম্বরটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামানের সময় থেকে দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল। পরে অধ্যাপক মাকসুদ কামাল এবং বর্তমানে অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান একই নম্বরটি দাপ্তরিক যোগাযোগে ব্যবহার করছিলেন।

শনিবার দুপুরে হ্যাকার ওই নম্বরের হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে একাধিক ব্যক্তিকে ‘জরুরি প্রয়োজন’ উল্লেখ করে ১৫ হাজার টাকা পাঠাতে বলেন। বার্তায় বলা হয়, “বিকাশে ১৫ হাজার টাকা হবে? আমার আর্জেন্ট লাগবে। এখন পাঠিয়ে দেওয়া যাবে?” আরেকটি বার্তায় লেখা ছিল, “আমি কালকে ব্যাংক থেকে তুলে দিয়ে দিব, সমস্যা নেই।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের প্রতিবেদকসহ বেশ কয়েকজন এই ধরনের বার্তা পেয়েছেন। তবে অনেকে সন্দেহজনক বার্তা পেয়ে সঙ্গে সঙ্গেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন।

প্রক্টর বলেন, “এটি একটি গুরুতর বিষয়। উপাচার্য স্যারের দাপ্তরিক নম্বর হ্যাক করে প্রতারণার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা আইনি সহায়তা চেয়েছি। নম্বরটি বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। তবে উপাচার্যের ব্যক্তিগত নম্বর নিরাপদ আছে।”

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের ব্যাপক গড়মিল, প্রমাণ পেল দুদক

টাঙ্গাইলে বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের ব্যাপক গড়মিলের প্রমাণ পেয়েছে দুদক। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মিটার রিডিং না দেখেই বিদ্যুৎ বিল করা ও অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল আসায় নানা ভোগান্তি আর হতাশ হয়ে পড়েছেন টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার ভুক্তভোগী ডিজিটাল বিদ্যুৎ গ্রাহকরা। এমন ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের গড়মিলের নানা অনিয়মের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। কিন্তু কতিপয় কিছু মিটার রিডারদের এই ভূতুড়ে বিল ও অনিয়ম বন্ধে বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার পাননি অসংখ্য ভুক্তভোগী গ্রাহক।

শুধু তাই নয়, বিল সংশোধন করতে গেলেও পড়তে হচ্ছে নানা ভোগান্তি আর বিলম্বনায় । গ্রাহকদের অভিযোগ সময়ের বিল সময়ে না করে মিটার রিডিং না দেখেই বিল করছে মিটার রিডার। এছাড়াও গ্রাহকদের থেকে বাড়তি সুবিধাও নেন রিডাররা। ফলে বছরের পর বছর এমন ভূতুড়ে বিল দিচ্ছে তারা।

সম্প্রতি বিদ্যুৎ বিল ও মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে মিল না থাকায় তার প্রতিকার চেয়ে জেলার ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের জিগাতলা গ্রামের ভুক্তভোগী আলতাফ হোসেন নামে এক বিদ্যুৎ গ্রাহক দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) টাঙ্গাইল জেলা কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

আলতাফ হোসেনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে শনিবার (২৪ মে) দিনব্যাপি উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের জিগাতলা গ্রামে বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে গিয়ে ভুক্তভোগীসহ অন্যান্য গ্রাহকের বিদ্যুৎ বিলের কাগজ ও মিটার রিডিং সরেজমিনে দেখে টাঙ্গাইলের দুদক। পরে বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের গড়মিলের সত্যতা পান তারা।

অভিযোগকারী আলতাফ হোসেন বলেন, মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে বিদ্যুৎ বিলের মিল নেই। প্রতি মাসেই অতিরিক্ত বিলের ঘানি টানতে হচ্ছে। মিটার রিডিংম্যান কোমল ও জাহিদকে বললেও তারা মিটার না দেখেই ভুয়া বিল করে। এনিয়ে ভূঞাপুর বিদ্যুৎ অফিসে অভিযোগ দিয়েও কোনো প্রতিকার মেলেনি। পরে বাধ্য হয়ে ভূতুড়ে বিলের প্রতিকার চেয়ে দুদকে অভিযোগ করি।

এসময় আরও শতাধিক গ্রাহক তাদের এমন সমস্যা নিয়ে দুদকের কাছে ভূতুড়ে বিলের কাগজ নিয়ে দীর্ঘদিনের অভিযোগ তুলে ধরে। ভুক্তভোগীরা বলেন, কোমল ও জাহিদ মিটারগুলো দেখভালের দায়িত্বে। তাদের টাকা দিলে বিল কমিয়ে দেয় আর টাকা না দিলে পরের মাসে অতিরিক্ত বিল করে। বিদ্যুৎ বিল বেশি আসার ব্যাপারে কথা বলেও তাদের কোনো সহযোগিতা পাওয়া যায় না।

একই গ্রামের রায়হান মাস্টার নামে আরেক ভুক্তভোগী জানান, মিটার রিডিংয়ের সঙ্গে বিলের কয়েকশো ইউনিটের গড়মিল রয়েছে। প্রতিমাসেই অতিরিক্ত বিল প্রদান করে আসছি। মিটার রিডারদের বার বার মিটার দেখে বিল করতে বললেও তারা মিটার না দেখেই মনগড়া অতিরিক্ত ইউনিট বেশি লিখে বিল করে। শুধু আমি একা নই, জিগাতলা গ্রামের প্রতিটা ডিজিটাল মিটারের বিদ্যুৎ গ্রাহক এমন ভূতুড়ে বিলের শিকার।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) টাঙ্গাইল জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. নুর আলম বলেন, ভুক্তভোগী বিদ্যুৎ গ্রাহকের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভূঞাপুরের জিগাতলা গ্রামের বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে শনিবার দিনব্যাপি অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে মিটার রিডিং ও বিদ্যুৎ বিলের কাগজের গড়মিলের প্রমাণ পাওয়া গেছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে ভূঞাপুর বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (বিউবো) খন্দকার কামরুজ্জামান বলেন, একজন গ্রাহকের অভিযোগের প্রেক্ষিতে জেলা দুদক অভিযানে আসে। যেগুলো মিটারে সমস্যা সেগুলো পরিবর্তন করে প্রিপেইড মিটারের আওতায় আনা হবে এবং মিটার পাঠক বা রিডারের বিরুদ্ধে কোনো বিদ্যুৎ গ্রাহকদের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ সঠিকভাবে পেলে অফিসিয়ালভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের তথ্যমতে ভূঞাপুরে প্রায় ৫৩ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহক রয়েছে। তারমধ্যে প্রিপেইড মিটার রয়েছে প্রায় ৩৪ হাজার এবং ডিজিটাল মিটার (পুরাতন) রয়েছে প্রায় ১৯ হাজার। এ ছাড়াও পার্শ্ববর্তী ঘাটাইল, কালিহাতী ও গোপালপুর উপজেলার আংশিক কিছু এলাকাজুড়ে ভূঞাপুরের বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণের আওতায় এই ৪টি উপজেলার বিদ্যুৎ গ্রাহক রয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সবগুলো দল প্রধান উপদেষ্টার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন: প্রেস সচিব
ঢাবি উপাচার্যের দাপ্তরিক ফোন হ্যাকড, বিকাশে চাওয়া হচ্ছে টাকা
টাঙ্গাইলে বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের ব্যাপক গড়মিল, প্রমাণ পেল দুদক
প্রধান উপদেষ্টা নয়, বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণ চায় বিএনপি
একনেকে ১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প অনুমোদন
বিয়ের পর আমার ভাগ্য খুলে গেছে: মেহজাবীন
দায়িত্ব পালন অসম্ভব করে তুললে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সিদ্ধান্ত
পুলিশকে হুমকি দিয়েছে নুর: পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন
বিরামপুরে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সিরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে ট্রাম্প প্রশাসনের আদেশ জারি
সালমানের বাংলোতে ঢুকতে লাগবে পরিচয়পত্র, ছাড় পাবেন না তারকারাও
ড. ইউনূস জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের নাটক মঞ্চস্থ করছেন: রুমিন ফারহানা
রোববার যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সাথে সর্বদলীয় বৈঠক
লন্ডনে সালমান এফ রহমানের ছেলে ও ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ (ভিডিও)
বিয়ের অল্পদিনের মধ্যেই বিচ্ছেদ, রাগে ঘটককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: আমীর খসরু
বলিউড অভিনেতা মুকুল দেব মারা গেছেন
ভারতের নতুন টেস্ট অধিনায়ক শুভমান গিল
বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান ও পরিবারের ৩৮ ব্যাংক হিসাব জব্দ
ঈদে আসছে নতুন নোট, থাকছেনা কোনো ব্যক্তির ছবি: গভর্নর