বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বাধ্যতামূলক অবসরে পুলিশের ৩ কর্মকর্তা, ১২ ডিআইজি ও ১২ এসপি রদবদল

আতিকুল ইসলাম (বাম থেকে), আনোয়ার হোসেন এবং আসাদুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

এবার পুলিশের প্রভাবশালী উচ্চপদস্থ তিন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। বুধবার (২১ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেনের সই করা এক প্রজ্ঞাপণে তাদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। এছাড়াও ১২ ডিআইজি ও ১২ এসপি রদবদল করা হয়েছে।

বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো কর্মকর্তারা হলেন- অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম) মো. আতিকুল ইসলাম, ডিআইজি অপারেশন (অতিরিক্ত আইজি হিসেবে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মো. আনোয়ার হোসেন ও ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার এবং কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান মো. আসাদুজ্জামান।

প্রজ্ঞাপন তিনটিতে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইন)-এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে তাদের অবসর প্রদান করা হলো।

পুলিশের প্রভাবশালী এই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গুম, গায়েবি মামলা, হয়রানিমূলক মামলার মাস্টারমাইন্ড এবং পুলিশকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর (২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইন) ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে অতিকুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন ও আসাদুজ্জামানকে অবসরে পাঠানো হলো।

এর আগে ১৩ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা আরেক প্রজ্ঞাপনে পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (এসবি) মনিরুল ইসলামকে এসবি থেকে পুলিশ অধিদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছিল। আর হাবিবুর রহমানকে ৭ আগস্ট ডিএমপি কমিশনারের পদ থেকে বদলি করে পুলিশ অধিদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছিল। ওই দিনই তাঁদের দুজনকে চাকরি থেকে অবসরে পাঠানো হয়।

১৩ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান এবং পুলিশের রংপুর রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক মো. আবদুল বাতেনকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর কথা জানানো হয়।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে সারা দেশে আন্দোলন চলাকালে গত ১৬ জুলাই দুপুরে রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড়ে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ (২২)। তিনি বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক।

এদিকে পুলিশের ১২ উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) এবং ১১ পুলিশ সুপারকে (এসপি) রদবদল করা হয়েছে। বুধবার (২১ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা শাখা থেকে জারি করা পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাদের বদলি করা হয়েছে।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব মো. মাহাবুর রহমান শেখ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

বদলি হওয়া কর্মকর্তারা হলেন- ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি সৈয়দ নূরুল ইসলামকে রাজশাহীর সারদায় পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নুরে আলম মিনাকে রাজশাহীর সারদায় পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত, সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি শাহ মিজান শফিউর রহমানকে রেলওয়ে পুলিশে সংযুক্ত, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনিসুর রহমানকে নৌ পুলিশে সংযুক্ত, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মঈনুল হককে রাজশাহীর সারদায় পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত, বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটে সংযুক্ত এবং ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি মো. শাহ আবিদ হোসেনকে ট্যুরিস্ট পুলিশে সংযুক্ত করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় বোতল নিক্ষেপ, অভিযুক্তকে খুঁজছে পুলিশ

উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় জবি শিক্ষার্থীদের বোতল নিক্ষেপ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর কাকরাইলে তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা মাহফুজ আলমকে লক্ষ্য করে পানির বোতল নিক্ষেপের ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে শনাক্তে কাজ করছে পুলিশ। ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে তার পরিচয় নিশ্চিতের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

বৃহস্পতিবার (১৫ মে) সকালে রমনা জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, “ঘটনার ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। ওই যুবককে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে।”

উল্লেখ্য, বুধবার (১৪ মে) রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান আন্দোলনের বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে কাকরাইল মসজিদের সামনে যান উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। বক্তব্য রাখার একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতার ভিড় থেকে হঠাৎ তার দিকে একটি প্লাস্টিকের পানির বোতল ছুড়ে মারা হয়। ঘটনাটি মুহূর্তেই সেখানে উত্তেজনা ছড়িয়ে দেয়।

ঘটনার ভিডিও ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, মাহফুজ আলম বক্তব্য দেওয়ার সময় হঠাৎ ভিড়ের মধ্য থেকে এক যুবক বোতল ছুঁড়ে মারেন। ওই যুবকের মাথায় একটি ক্যাপ ছিল এবং ঘটনার সময় তিনি পুলিশের কাছাকাছিও অবস্থান করছিলেন। এমনকি ভিডিওতে পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে তাকে কথা বলতেও দেখা যায়।

পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরির উদ্দেশ্যে করা হয়ে থাকতে পারে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যেই ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৪ ফিলিস্তিনি

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি আলোচনা উপেক্ষা করে ইসরায়েল ফের চালিয়েছে ভয়াবহ হামলা। এতে আরও অন্তত ৮৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা। হামলার সময় দোহায় কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় হামাসের সঙ্গে পরোক্ষ আলোচনায় বসে ছিল ইসরায়েলি প্রতিনিধিদল।

আলজাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বুধবার ভোর থেকে গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরসহ বিভিন্ন এলাকায় চালানো হামলায় প্রাণ গেছে অন্তত ৫০ জনের। দক্ষিণের খান ইউনিস শহরে নিহত হয়েছেন আরও ১০ জন। বাকি প্রাণহানি হয়েছে গাজার অন্যান্য অঞ্চলে।

উদ্ধারকাজ চালানো স্বেচ্ছাসেবীরা জানান, জাবালিয়ায় ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে শিশুদের মরদেহ বের করতে তারা মোবাইলের আলো ব্যবহার করছেন। কংক্রিটের চাঁই সরিয়ে মরদেহ উদ্ধারের এই চিত্র আরও একবার গাজার ভয়াবহ বাস্তবতা তুলে ধরছে।

মধ্য গাজার দেইর এল-বালাহ শহর থেকে আলজাজিরার সংবাদদাতা তারেক আবু আযুম জানান, ইসরায়েল লক্ষ্যভেদী বিমান হামলা চালাচ্ছে এবং মূলত আবাসিক এলাকাকেই নিশানা করা হচ্ছে। তার মতে, ইসরায়েল পরিকল্পিতভাবে মানুষকে এলাকা ছাড়তে বাধ্য করছে যাতে তারা অস্থায়ী তাঁবুতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।

এই হামলার মধ্যেই একটি যুদ্ধবিরতির সম্ভাব্য চুক্তির ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের মধ্যপ্রাচ্য দূত স্টিভ উইটকফ। তিনি বলেন, যুদ্ধবিরতি ও গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশ পুনরায় শুরু করার বিষয়ে আলোচনায় অগ্রগতি হচ্ছে এবং শিগগিরই একটি ইতিবাচক ঘোষণা আসতে পারে।

তবে এরইমধ্যে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, যুদ্ধবিরতি হলেও গাজায় সামরিক অভিযান চলবে।

এদিকে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে প্রস্তাবিত মানবিক সহায়তা পরিকল্পনাকে প্রত্যাখ্যান করেছে চীন, রাশিয়া ও যুক্তরাজ্যসহ বেশ কিছু দেশ। তারা ইসরায়েলের প্রতি গাজার ওপর থেকে অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। জাতিসংঘে যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধি বারবারা উডওয়ার্ড ইসরায়েলকে ত্রাণ প্রবেশে সহযোগিতা করতে বললেও চীনের প্রতিনিধি ফু কং এটিকে মানবিক সহায়তাকে রাজনৈতিক হাতিয়ার বানানোর নিন্দা জানিয়েছেন।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৫২ হাজার ৯০৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ধ্বংস হয়ে গেছে গাজার অবকাঠামোর বড় একটি অংশ, বাস্তুচ্যুত হয়েছে জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশ।

Header Ad
Header Ad

আমরা ভারতের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালের যুদ্ধের প্রতিশোধ নিয়েছি: শেহবাজ শরিফ

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (বামে) এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের সাম্প্রতিক পাল্টা হামলাকে ১৯৭১ সালের যুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ হিসেবে বর্ণনা করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। তিনি বলেন, "পাকিস্তানি সেনারা মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ভারতের আগ্রাসন রুখে দিয়ে প্রমাণ করেছে, পাকিস্তান আর ১৯৭১ সালের সেই দুর্বল রাষ্ট্র নয়। আমরা আমাদের ইতিহাসের প্রতিশোধ নিয়েছি।"

বুধবার (১৪ মে) শিয়ালকোটের পাসরুর সেনানিবাসে "অপারেশন বুনইয়ান-উন-মারসুস"-এ অংশ নেওয়া সেনাদের সঙ্গে সাক্ষাতে এসব কথা বলেন শেহবাজ। তিনি এই সামরিক অভিযানের প্রশংসা করে বলেন, “এই অপারেশন পাকিস্তানের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। সেনারা দুর্দান্ত সাহস ও দ্রুততায় শত্রুর জবাব দিয়েছে।”

প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে ভারত ও বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানকে পরাজিত করে। এর আগে পাকিস্তান ভারতের বিমান ঘাঁটিতে ‘অপারেশন চেঙ্গিস খান’ চালায়, যার জবাবে ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।

শেহবাজ বলেন, “ইতিহাসে চিরস্থায়ী হয়ে থাকবে—পাকিস্তানের সাহসী সেনারা কীভাবে ভারতের অপ্ররোচিত আগ্রাসনের জবাব দিয়েছে। তারা শুধু বর্তমানের নয়, অতীতের অপমানেরও জবাব দিয়েছে।”

পাক প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “বিশ্ব জানে ১৯৭১ সালে মুক্তিবাহিনীকে কারা প্রশিক্ষণ দিয়েছিল। আজও সেই একই শক্তি বেলুচ লিবারেশন আর্মি এবং তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের মতো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে সমর্থন দিচ্ছে। এর পেছনে আছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।”

মোদির উদ্দেশ্যে হুঁশিয়ারি দিয়ে শেহবাজ বলেন, “আপনার জ্বালাময়ী বক্তব্য নিজের কাছে রাখুন। পাকিস্তান শান্তি চায়, কিন্তু কেউ যেন আমাদের শান্তির আহ্বানকে দুর্বলতা না ভাবে। যদি আপনি আরেকবার আগ্রাসনের চেষ্টা করেন, তাহলে ফলাফল আপনার কল্পনার বাইরে হবে।”

সম্প্রতি ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের পানি প্রবাহ বন্ধ করার হুমকির জবাবেও কড়া অবস্থান নেন শেহবাজ। তিনি বলেন, “পানি ও রক্ত একসঙ্গে প্রবাহিত হতে পারে না। এটি পাকিস্তানের লাল লাইন। এই সীমা লঙ্ঘন করা হলে চরম পরিণতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।”

শেহবাজের সফরে তার সঙ্গে ছিলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী, সেনাবাহিনী প্রধান, নৌবাহিনী প্রধান ও বিমানবাহিনী প্রধানসহ অন্যান্য শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় বোতল নিক্ষেপ, অভিযুক্তকে খুঁজছে পুলিশ
যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যেই ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৪ ফিলিস্তিনি
আমরা ভারতের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালের যুদ্ধের প্রতিশোধ নিয়েছি: শেহবাজ শরিফ
পুলিশের লাঠিচার্জে ছত্রভঙ্গ নার্সিং শিক্ষার্থীরা, শাহবাগে যান চলাচল শুরু
অভিযানে ক্ষতিগ্রস্ত ৩ রিকশাচালককে দেড় লাখ টাকা অনুদান, পাবেন চাকরিও
বিশ্বের ‘সবচেয়ে দরিদ্র প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা মারা গেছেন
পিএসএলে দল পেলেন সাকিব আল হাসান!
বিজিবির অভিযানে মেহেরপুর সীমান্তে ৯৪ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
আ.লীগ সরকারের করা চুক্তিতে শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানো সম্ভব: দুদক
আইপিএলে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ, বিসিবি জানে না কিছুই!
টাঙ্গাইলে জেমসের কনসার্টে মোবাইল চুরির হিড়িক, থানায় ১২৯ জিডি
ঈদে বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৬ মে
আত্মপক্ষের সুযোগ হারালেন টিউলিপ সিদ্দিক
১ মাস না যেতেই পাল্টে গেল ডেসটিনির রফিকুলের দলের নাম
অশ্লীলতার অভিযোগে ৬ অভিনেত্রী ও ৩ নির্মাতার বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আগামীকাল থেকে রেইড: আসিফ মাহমুদ
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথিদের মিসাইল হামলা (ভিডিও)
আইপিএলে ৬ কোটিতে মুস্তাফিজকে দলে নিল দিল্লি ক্যাপিটালস
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার কারখানায় ডাকাতি, গ্রেফতার ৯
সেলিব্রিটি ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন গিগাবাইট টাইটানস, উচ্ছ্বসিত সিয়াম-মেহজাবীনরা