বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অর্থনৈতিক পলিক্রাইসিস রোধ করাই বড় চ্যালেঞ্জ

আমি মনে করি, যেকোনো অর্থনীতিরই ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক রয়েছে একইসঙ্গে সবসময়ই কিছু সমস্যা রয়েছে। আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশের অর্থনীতি খুব সহজে চাঙা হয়ে যাবে এমনটি ভাবা অস্বাভাবিক। অবশ্যই আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। আমরা জানি, লম্বা একটি সময় করোনা মহামারির করণে অর্থনীতিতে অনেক বেশি ক্ষতি হয়েছে।

অনেক প্রতিষ্ঠান শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। যেহেতু অনেক বড় একটা সময় আমরা নাজুক অবস্থার মধ্য দিয়ে গেছি, সেটি থেকে উদ্ধার হতে না হতেই ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। দুনিয়া জুড়েই এই যে একটি পলি-ক্রাইসিস অবস্থা যেমন, শিক্ষা ক্ষেত্রসহ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। এই বন্ধ থাকা সময়গুলোতে যে ক্ষতি হয়েছে সেটি পুনরুদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়েছে। তারপরও আমি বলব, বাংলাদেশ অন্যতম দেশ যেখানে এই সময়েও ইতিবাচক অবস্থানে আছি আমরা।

বর্তমানে সারা দুনিয়া জুড়েই অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ এর বিভিন্নমুখী ফলাফল আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমাদের দরিদ্র সীমা কমে গেলেও কিন্তু অন্যরকম কিছু সমস্যাও দেখা দিয়েছে। অনেক বেশি দরিদ্র মানুষের জন্য অনেক সাহায্য সহযোগিতা হয়তো আছে। কিন্তু যে মানুষটি এত বেশি গরিব না কিন্তু এত বেশি উপরেও উঠতে পারছে না, কোনো রকমে খেয়ে-পরে বেঁচে আছে, সেইসব পরিবার, যারা হয়তো আপনার বাসায় এসে সাহায্য চাইবে না, মুখ ফুটে কথা বলবে না, তাদেরকে আমাদের দেখতে হবে। যেমন-তাদের স্বাস্থ্য খাতে যদি খরচ কম হয়, তার সন্তানের স্কুলের বেতন যদি কিছুটা কমিয়ে দেওয়া যায় অথবা কোচিংয়ের বেতন কম হয় তাহলে তাদের জন্য আমি কী করছি? তাদের জন্য কম খরচে কোয়ালিটি শিক্ষা দেওয়া যায়, তা ছাড়া প্রত্যন্ত অঞ্চলে যদি আমরা পাবলিক সার্ভিস দিতে পারি, যেমন যেখানে মশার উপদ্রব আছে, সেখানে মশার ওষুধ বেশি দেওয়া যদি হয়, যেখানে রোগ বালাই কম হয়, তাকে একটু রাস্তাঘাট করে দেওয়া যায়, যেন সে শহরে গিয়ে খুব সহজে সবজি বিক্রয় করতে পারে এ রকম কিছু ভাবনা এখন আমাদের ভাবতে হবে। অর্থাৎ একদম প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা যদি করে দেওয়া যায়, তাহলে ওরা আমাদের সঙ্গে একটা প্রতিযোগিতায় আসতে পারবে।

অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের কয়েকটি ইতিবাচক দিক আছে, যেটি নিঃসন্দেহে ভালো। অর্থনৈতিক সংকট বলতে আমরা কিছুটা চাপের মধ্যে আছি। তবে আমি সেটিকে ঠিক ভারসাম্যহীনতা বলতে চাই না। আমরা যে চাপের মধ্যে আছি, সেক্ষেত্রে খাদ্য সংকটের ভয় আছে বলে আমি মনে করছি না। আমরা যেহেতু প্রধান খাদ্যদ্রব্য নিজেরা উৎপাদন করছি। সাধারণ মানুষ যেহেতু মূল্যস্ফীতির একটি চাপের মুখে আছে, জ্বালানি সংকট সাধারণ মানুষের মধ্যে চাপ আরও বৃদ্ধি করতে পারে। ফলে আমাদের দ্রুত জ্বালানি সংকট মোকাবিলা করা উচিত। সেটি মোকাবিলা করতে হলে আমাদের তেলের সরবরাহ ঠিক করতে হবে এবং তা সঠিকভাবে ব্যবহারে মনযোগ দিতে হবে।

আমাদের রেমিট্যান্স বৃদ্ধি হয়েছে এটি খুবই ভালো দিক। আমাদের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে কোভিডের পরে মানুষজন ব্যাপকহারে বাইরে যেতে পারছে না। সেটি মাত্র গত এক বছর ধরে যাচ্ছে। তা ছাড়া বিদেশ গিয়েই তো আর মানুষ সঙ্গে সঙ্গে টাকা পাঠায় না। তবে সামনে আমাদের রেমিট্যান্সের পরিমাণ বাড়বে। সেইটুকু সময় পর্যন্ত অর্থাৎরেমিট্যান্স বৃদ্ধি পাওয়া পর্যন্ত এখন যে সংকট আমরা মোকাবিলা করছি, সেজন্য আমাদের কিছুটা স্ট্র্যাটেজিক হতে হবে। অপচয় রোধ করতে হবে।সেক্ষেত্রে আমাদের স্ট্র্যাটেজিক ইউটিলাইজেশন হতে হবে। আমাদের কৃষি উৎপাদন, শিল্প উৎপাদন যেখানে তেলের সরবরাহ দরকার সেখানে ব্যবহার বাড়াতে হবে।

আমি মনে করি, আমাদের ইকোনোমিক জোনগুলো বাস্তবায়নের দিকে যেতে হবে। কাজেই ইকোনোমিক জোনগুলোতে লং টার্মে, মিডিয়াম টার্মে জোনসমূহ বাস্তবায়নে মনযোগ দিতে হবে। যেকোনো অর্থনৈতিক সংকট আমাদের জন্য যেন বিপর্যয় নিয়ে না আসে সেজন্য আমাদের শিল্প উৎপাদন বাড়াতে হবে।

ড.নাজনীন আহমেদ: অর্থনীতিবিদ

Header Ad
Header Ad

রিজার্ভ ছাড়ালো ২৭ বিলিয়ন ডলার, রেমিট্যান্স প্রবাহে ফিরে এলো ইতিবাচক ধারা

ছবি: সংগৃহীত

দেশে রাজনৈতিক পালাবদলের পর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ফিরেছে স্থিতিশীলতা ও ইতিবাচক ধারা। চলতি এপ্রিল মাসের শেষে এসে দেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দেশে গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার, যা সাম্প্রতিক মাসগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্ধারিত হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রয়েছে ২২ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার। এই দুটি হিসাবের পার্থক্যের পেছনে রয়েছে কিছু অপ্রচলিত সম্পদের অন্তর্ভুক্তি ও প্রাসঙ্গিক সীমাবদ্ধতা।

রিজার্ভ বৃদ্ধির পেছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে প্রবাসী আয়ের ধারাবাহিক প্রবাহ। চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ২৯ দিনেই ২৬০ কোটি ৭০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। আর মার্চ মাসে প্রবাসীরা ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের ইতিহাসে নতুন রেকর্ড গড়েছেন।

অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিটি মাসেই দুই বিলিয়নের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। জুলাইয়ে আসে ১৯১ কোটি ডলার, আগস্টে ২২২ কোটি, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি, নভেম্বরে ২২০ কোটি, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি এবং মার্চে সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলার। এই ধারাবাহিকতা বৈদেশিক রিজার্ভ শক্তিশালী করার পাশাপাশি অর্থনীতিতেও স্বস্তি ফিরিয়েছে।

উল্লেখযোগ্যভাবে, অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে যে ইতিবাচক ধারা তৈরি হয়েছে, তা রিজার্ভকে পুনরুজ্জীবিত করতে বড় ভূমিকা রেখেছে। বাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই ধারা অব্যাহত থাকলে দেশের বৈদেশিক খাতে স্থিতিশীলতা আরও সুদৃঢ় হবে এবং অর্থনীতিতে আস্থা ফিরে আসবে।

Header Ad
Header Ad

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স ইন পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স (ইএমপিজি) প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছেন।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, ৯ জন উত্তীর্ণদের মধ্যে তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছেন তিনি।

গত ২৫ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় সরাসরি অংশ নেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। তাঁর পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা তৈরি হয়। অনেকেই একজন শীর্ষ পর্যায়ের উপদেষ্টার উচ্চশিক্ষা গ্রহণের আগ্রহকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন।

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স (এসআইপিজি) পরিচালিত এই ইএমপিজি প্রোগ্রামটি স্কুল অব হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের অধীনে পরিচালিত হয়। এটি এক বছর মেয়াদি একটি স্নাতকোত্তর কর্মসূচি যেখানে নীতিনির্ধারণ, প্রশাসন ও শাসনব্যবস্থা নিয়ে সমসাময়িক পাঠদান করানো হয়। এ প্রোগ্রামে শিক্ষাবিদ, পেশাজীবী ও নীতিনির্ধারকদের অংশগ্রহণে যুগোপযোগী পাঠ্যসূচি অনুসরণ করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানিয়েছে, আসিফ মাহমুদ সামার সেশন (২০২৫) থেকে প্রোগ্রামটিতে অধ্যয়ন শুরু করবেন এবং খুব শিগগিরই তাঁর ভর্তির আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে।

উল্লেখ্য, আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হয়ে সেখান থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। তিনি ২০২৪ সালের জুলাই মাসে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অনুষ্ঠিত গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী হিসেবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সামনের সারিতে ছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে তিনি স্থান পান।

Header Ad
Header Ad

প্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা, ঘুমন্ত অবস্থায় গুলি করে হত্যা তরুণীর

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে ঘটেছে এক হৃদয়বিদারক ও রোমহর্ষক ঘটনা। প্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর মেসেজ দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে ২৩ বছর বয়সী ম্যাডিসন রুকার্ট তাঁর প্রেমিককে ঘুমন্ত অবস্থায় গুলি করে হত্যা করেন। আদালত তাঁকে ৩৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন, যা দুই দফায় কার্যকর হবে—২৫ বছর হত্যার দায়ে এবং ১০ বছর সশস্ত্র অপরাধের জন্য।

ঘটনাটি ঘটেছে ২০২২ সালের ইংরেজি নববর্ষের প্রাক্কালে। প্রেমিক জোনাথন মিলারের (২৪) ফোনে অন্য নারীদের মেসেজ দেখে হত্যার পরিকল্পনা করেন ম্যাডিসন। আদালতের নথি অনুযায়ী, মিলার যখন ঘুমিয়ে ছিলেন, তখন মাথায় গুলি করে তাঁকে হত্যা করেন রুকার্ট। হত্যার পর তিনি গাড়ি চালিয়ে ডালাস কাউন্টিতে যান এবং রাত কাটান জঙ্গলে। পরে এক অপরিচিত ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে পুলিশ ডাকার অনুরোধ করেন এবং আত্মসমর্পণ করেন। তাঁর গাড়িতে একটি হ্যান্ডগান পাওয়া যায়।

জোনাথনের মা অ্যামি কপ ছেলের মৃত্যুর খবরে চরমভাবে হতবাক হন। তিনি জানান, তাঁর ছেলে প্রেমিকার সঙ্গে প্রতারণা করেননি এবং ফোনে পাওয়া মেসেজগুলো যৌনতাপূর্ণ ছিল বলেও তাঁর মনে হয়নি। “সে (মিলার) আমাদের ছেলে, সে ম্যাডিসনের সঙ্গে খুব সুখী ছিল। আমরা তাঁকে পছন্দ করতাম,”—বলেন কপ।

ম্যাডিসনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে দীর্ঘমেয়াদি সাজা দেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘পিপলস ম্যাগাজিন’-এর তথ্য অনুযায়ী, এই ঘটনায় আমেরিকান সমাজে সম্পর্ক ও সহনশীলতার বিষয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগেও যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোতে প্রেমিককে হত্যার দায়ে এক নারী দোষী সাব্যস্ত হন। ফেব্রুয়ারিতে অ্যাশলে হোয়াইট নামের ওই নারী প্রেমিকের এক মন্তব্যে অপমানিত বোধ করে তাঁকে হত্যা করেন। প্রেমিক তাঁর চাকরি পাওয়া নিয়ে মজা করেছিলেন, যা সহ্য করতে না পেরে সে এমন ভয়াবহ সিদ্ধান্ত নেয়।

এই ধরনের ঘটনা সমাজে সহিংস সম্পর্কের পরিণতি এবং মানসিক ভারসাম্য রক্ষার গুরুত্বের বিষয়টি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, সম্পর্কের টানাপোড়েন বা সন্দেহের বিষয়ে আইন হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা সমাজের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রিজার্ভ ছাড়ালো ২৭ বিলিয়ন ডলার, রেমিট্যান্স প্রবাহে ফিরে এলো ইতিবাচক ধারা
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
প্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা, ঘুমন্ত অবস্থায় গুলি করে হত্যা তরুণীর
অশালীন আচরণের অভিযোগে টাঙ্গাইলে প্রধান শিক্ষককে ‘জুতাপেটা’
টানা তিন দিনের ছুটিতে ঢাকায় তিন দলের সমাবেশ
অপরিবর্তিত থাকার পর এবার দেশে কমলো জ্বালানি তেলের দাম
বিএনপি ক্ষমতাসীন হলে খেটে খাওয়া মানুষের কল্যাণের প্রত্যয় তারেক রহমানের
মিরাজের নৈপুণ্যে ইনিংস ব্যবধানে জয় বাংলাদেশের
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ নিয়ে যা জানা গেল
আদানির বিদ্যুৎ আমদানিতে ৪০ কোটি ডলার কর ফাঁকি: দুদকের অনুসন্ধান শুরু
অভিনেতা সিদ্দিকের ৭ দিনের রিমান্ড 
ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত করল চেম্বার আদালত
সিসিডিবির তিনমাসব্যাপী ক্লাইমেট চেঞ্জ ফ্ল্যাগশিপ ট্রেনিংয়ের সমাপনী অনুষ্ঠিত
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের হাইকোর্টে জামিন
অভিনয়ে প্রথমবারের মতো জুটি হচ্ছেন প্রীতম-জেফার
পুতিন ইউক্রেনে শান্তি চান বলে মন্তব্য করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি, প্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
নেত্রকোণায় পুলিশ ডেকে বন্ধুকে ফাঁসিয়ে হবু স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
একটু আদরে আমাকে রাখো: মাহি
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে মন্দিরের প্রাচীর ধসে ৮ জন নিহত, তদন্তে কমিটি গঠন