মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪ | ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

অবশেষে কারামুক্ত মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরু

মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরু। ছবি: সংগৃহীত

অবশেষে কারামুক্ত হলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকাল সাড়ে তিনটার পর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার (কেরানীগঞ্জ) থেকে বের হন তারা। এসময় নেতাকর্মীরা তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

সিনিয়র জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিকাল পৌনে চারটার দিকে মহাসচিব ফখরুল ও আমীর খসরু কারাগারের মূল ফটক থেকে বেরিয়ে যান। তারা দুজনই কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত হয়েছেন।

এর আগে মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরুর জামিননামা কারাগারে পৌঁছায়। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনাসহ মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে ১১টি এবং আমীর খসরুর বিরুদ্ধে ১০টি মামলা হয়। অন্য মামলায় জামিন পেলেও দীর্ঘদিন ধরে আটকে ছিল প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় জামিন।

অবশেষে বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) ওই মামলায়ও জামিন পেয়েছেন দুজন। প্রায় সাড়ে তিনমাস বন্দি থাকার পর কারাগার থেকে বেরিয়ে এলেন তারা।

গত বছরের ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ শুরুর আগেই কাকরাইলে দুপুর থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে বিজয়নগর পানির ট্যাংক ও শান্তিনগর এলাকায় সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে বিকেল ৩টার দিকে বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। ওই সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্য নিহত হন। আহত হন পুলিশের একাধিক সদস্য, এছাড়াও ২০ জন সাংবাদিক আহত হন।

এ ঘটনার পর গত বছরের ২৯ অক্টোবর মির্জা ফখরুলের গুলশানের নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এরপর তাকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের মামলায় আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এদিকে গত ২ নভেম্বর দিবাগত রাত ১টার দিকে গুলশানের একটি বাসা থেকে আমীর খসরুকে আটক করে ডিবি। পরদিন ৩ নভেম্বর সমাবেশ চলাকালীন সংঘর্ষে পুলিশ সদস্য নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। মামলায় তার ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রিমান্ড শেষে ৯ নভেম্বর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

Header Ad

লিফট-এসি কিনতে বিদেশ যাচ্ছেন ১০ কর্মকর্তা

সচিবালয়। ফাইল ছবি

সচিবালয়ে নতুন ২০ তলা ভবনের জন্য ৯টি লিফট ও ২৪০০ টন ক্ষমতার চিলার এসি কেনা হচ্ছে। আর এসব লিফট ও এসির কেনার নামে বিদেশ সফরে যাচ্ছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের তিন আমলা ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাত প্রকৌশলী।

সম্প্রতি গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা অফিস আদেশে ১০ কর্মকর্তার বিদেশ সফরের তথ্য জানা যায়। জানা গেছে, পৃথক তিনটি দলে সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স ও মালয়েশিয়া ভ্রমণ করবেন তারা।

আদেশে অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় শীতাতপ ব্যবস্থাপনার জন্য ২৪০০ টন চিলার এসি কিনতে চলতি মাসের ১৬ থেকে ২০ মে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব শেখ নূর মোহাম্মদ, গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তার ও উপবিভাগীয় প্রকৌশলী বখতিয়ার আহমেদের ফ্রান্সে যাওয়ার কথা ছিল। একই সময়ে মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নায়লা আহমেদ, অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মুশফিক আহমেদ ও উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামানের মালয়েশিয়ায় যাওয়ার কথা ছিল।

এ ছাড়া পৃথক আরেকটি অফিস আদেশে লিফট কেনার কাজে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শাকিলা জেরিন আহমেদ, গণপূর্তের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হুমায়রা বিনতে রেজা, প্রধান প্রকৌশলীর স্টাফ অফিসার (নির্বাহী প্রকৌশলী) মাহফুজুল আলম, স্থাপত্য অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহনাজ মাসুদের ১০ থেকে ১৫ মে পর্যন্ত ছয় দিন সুইজারল্যান্ড সফরের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সচিবালয়ের ২০ তলা ভবনে ৯টি লিফটের জন্য ২২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। এর মধ্যে ছয়টি লিফট ১৬০০ কেজি ক্ষমতার। বাকি তিনটির দুটি ১ হাজার কেজি এবং একটি ৬৩০ কেজি ক্ষমতার। এ ছাড়া ২৪০০ টন চিলার এসি কিনতে ব্যয় ধরা হচ্ছে ৫১ কোটি ৮৪ লাখ ৭৩ হাজার টাকা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন কর্মকর্তা জানান, প্রাথমিকভাবে লিফট কেনার জন্য ১৭ কোটি টাকা প্রাক্কলন করা হয়েছিল। সেখানে কমবেশি ৪০ শতাংশ বাড়িয়ে এখন ২২ কোটির মতো করা হয়েছে। এ ছাড়া এই প্রকল্পে ফার্নিচার কেনার নামেও ১০ কোটি টাকা খরচ দেখানো হচ্ছে। অথচ একটি নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে ফার্নিচার না কিনে যদি প্রতিযোগিতায় কেনা হতো, তাহলে সেখানে কমপক্ষে ৩ কোটি টাকা কম ব্যয় হতো।

গৃহায়ণ ও গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, যেকোনো পণ্য কেনার ক্ষেত্রে পিএসআই বিষয়টি প্রকল্পের প্রাক্কলনে উল্লেখ থাকে। সেখান থেকে ভ্রমণের খরচ সরবরাহ করা হয়। এখন আমরা একটি উদ্যোগ নিতে যাচ্ছি। নতুন যত প্রাক্কলন হবে, সেখানে ভ্রমণের খরচ আলাদা করা হবে। সরকার চাইলে যেন তা বাতিল করতে পারে।

নওগাঁর নিয়ামতপুরে প্রথম দুই ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ৫ শতাংশের কম

নিয়ামতপুর উপজেলার হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ভোট দিচ্ছেন একজন নারী ভোটার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর তিন উপজেলায় শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হলেও কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বেশ কম। নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার দুটি কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, ভোট শুরুর প্রথম দুই ঘণ্টায় ৫ শতাংশের কম। বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে বলে মনে করছেন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা।

নিয়ামতপুর উপজেলার হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট ভোটার ২ হাজার ৭৫৬। মঙ্গলবার (২১মে) সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শুরুর প্রথম দুই ঘণ্টায় এই কেন্দ্রে ভোট পরেছে ১৪৬ টি। ভোট পড়ার হার ৫ দশমিক ২ শতাংশ।

নিয়ামতপুর উপজেলার আরেক কেন্দ্র শালবাড়ী বিএল উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র। এই কেন্দ্রে মোট ভোটার ২ হাজার ৩৮৬। সকাল ১০টা পর্যন্ত এই কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ৮৪টি। ভোট পড়ার হার ৩ দশমিক ৫ শতাংশ।

কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি নেই। ছবি: ঢাকাপকাশ

কেন্দ্র দুটি ঘুরে দেখা যায়, ভোট গ্রহণের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা অলস বসে আছেন। কেন্দ্রের ভোটকক্ষগুলোর সামনে ভোটারের কোনো লাইন নেই। তিন-চার মিনিট পর পর এক-দুইজন ভোটার এসে ভোট প্রদান করে চলে যাচ্ছেন। ভোটার উপস্থিতি নিয়ে নির্বাচনী দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরাও হতাশা প্রকাশ করেন।

শালবাড়ী বিএল উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের তিন নম্বর ভোটকক্ষের পোলিং কর্মকর্তা রেজাউল ইসলাম বলেন, এখন পর্যন্ত ভোটার উপস্থিতি কম। আমার বুথে মোট ভোটার ৩৮৪ জন। ১০টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ১৬টি। তিন-চার মিনিট পর পর দুই-একটা করে ভোটার আসছে।

অলস সময় পার করছেন ভোট কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা মোদাচ্ছের হক বলেন, সকালে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম হলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে পারে।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত দ্বিতীয় দফা তফশিল অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার নিয়ামতপুর ছাড়াও নওগাঁর পোরশা ও সাপাহার উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে।

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, নওগাঁর নিয়ামতপুর, পোরশাও সাপাহার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মোট প্রার্থী আছেন ১৩ জন। এর মধ্যে ১২ জনই আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের সাবেক ও বর্তমান নেতা।

গাইবান্ধার ৩টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে, ভোটার উপস্থিতি কম

গাইবান্ধার ৩টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে গাইবান্ধা সদর, গোবিন্দগঞ্জ ও পলাশবাড়ী এই তিন উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলবে বিরতীহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। তবে সকাল সোয়া ১০টা পর্যন্ত ভোটারের উপস্থিতি কম লক্ষ্য করা গেছে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটারের উপস্থিতি বাড়বে বলছেন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তারা।

এদিকে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণের জন্য সকল ধরণের প্রস্ততির কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুল মোত্তালিব।

তিনি আরও জানান, গাইবান্ধার এই ৩টি উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ১৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ৭ জন জন। তারা হলেন- মো. আব্দুল হামিদ মিয়া (আনারস), মো. আমিনুর জামান রিংকু (দোয়াত-কলম), মো. ইস্তেকুর রহমান (কাপ-পিরিচ), মো. নূর-এ-হাবীব টিটন (টেলিফোন), মো. মকদুবর রহমান সরকার (হেলিকপ্টার), মো. মাজেদুল ইসলাম রিবন (ঘোড়া) এবং শাহ্ আহসান হাবিব রাজিব (মোটরসাইকেল)।

পলাশবাড়ী উপজেলায় ৬ জন। তারা হলেন- এ.কে.এম মোকছেদ চৌধুরী বিদ্যুৎ (মোটরসাইকেল), মো. জরিদুল হক (কাপ-পিরিচ), মো. তহিদুল আমিন মন্ডল সুমন (ঘোড়া), মো. তৌহিদুল ইসলাম (দোয়াত-কলম), মো. নাজিবুর রহমান (আনারস) এবং মো. শামিকুল ইসলাম সরকার (শালিক)। এ ছাড়াও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় ২ জন। তারা হলেন, মো. আব্দুল লতিফ প্রধান (মোটরসাইকেল) ও মো. শাকিল আকন্দ বুলবুল (আনারস)।

এছাড়া সদরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬জন, পলাশবাড়ীতে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪জন এবং গোবিন্দগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এই তিনটি উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ১০ লাখ ৫৫ হাজার ৬শ ১৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫ লাখ ১৯ হাজার ৯শ ২৩ জন, নারী ভোটার ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৬শ ৭৫ জন এবং হিজড়া ১৩ জন রয়েছেন।

রিটানিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক দেওয়ান মওদুদ আহমেদ জানান, এই তিন উপজেলায় ভোট কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে ৪শ ১৮টি এবং ভোট কক্ষ ২ হাজার ৮৮৩টি। এসব ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের ভোট গ্রহণের দায়িত্ব পালন করবেন ৪শ ১৮জন প্রিজাইডিং অফিসার।

তিনি আরও জানান, প্রতিটি কেন্দ্রে ৫জন পুলিশসহ ১৮জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দ্বায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া ৪৫জন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও ৩জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ৬ প্লাটুন বিজিবিসহ র‍্যাবের ২টি টিম।

সর্বশেষ সংবাদ

লিফট-এসি কিনতে বিদেশ যাচ্ছেন ১০ কর্মকর্তা
নওগাঁর নিয়ামতপুরে প্রথম দুই ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ৫ শতাংশের কম
গাইবান্ধার ৩টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে, ভোটার উপস্থিতি কম
ঢাকায় পৌঁছেছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং
হোটেলে খেতে গিয়ে দায়িত্ব হারালেন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা
প্রথম দুই ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ৮ শতাংশ: ইসির অতিরিক্ত সচিব
উপজেলা নির্বাচন: ২ ঘণ্টায় মাত্র ৩ ভোট!
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও শতাধিক মৃত্যু, প্রাণহানি বেড়ে ৩৫৫৬২
আইপিএলে বৃষ্টিতে কোয়ালিফায়ার ম্যাচ ভেস্তে গেলে কে যাবে ফাইনালে?
নজরুল পদক পাচ্ছেন চার গুণীজন
জীবনের শেষ বক্তব্যে যা বলেছিলেন ইব্রাহিম রাইসি
ভূমধ্যসাগর থেকে ৩৫ বাংলাদেশি উদ্ধার
এভারেস্টজয়ী বাবর আলী এবার জয় করলেন লোৎসে
সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬ উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে
সরকারি লোগো লাগানো গাড়িতে মিলল ৭ লাখ ইয়াবা, গ্রেপ্তার ৪
গাইবান্ধায় মাদক মামলায় নারীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
মেসি-ডি মারিয়াকে নিয়ে আর্জেন্টিনার শক্তিশালী দল ঘোষণা
মেয়রের সামনে কাউন্সিলরকে জুতাপেটা করলেন নারী কাউন্সিলর
ওলামা লীগে ধর্মের নামে 'ধর্ম ব্যবসা' চলবে না: ওবায়দুল কাদের