মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫ | ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২
Dhaka Prokash

'সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবির বর্তমানে বিএনপির কেউ নন'

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ-৬ (রাণীনগর ও আত্রাই) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবিরের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচারের অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছে নওগাঁ জেলা বিএনপি। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নওগাঁ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু। লিখিত বক্তব্যে আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, গত সাড়ে ১৫ বছরের অপরাজনীতি, অত্যাচার, নির্যাতন, খুন-গুম ও দুর্নীতির অবসানের পর দেশ যখন নতুন করে মুক্ত হয়েছে। ঠিক তখনই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন করে নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর জেলার অন্যান্য এলাকার মতো রাণীনগর ও আত্রাই এলাকায় বিএনপির লোকজন অত্যন্ত সচেতন অবস্থায় আছেন। তাঁদের দ্বারা কোনো প্রকার অপকর্ম, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ বা চাঁদাবাজির কোনো ঘটনা সংঘটিত হয়নি। অথচ আত্রাই-রাণীনগরের এলাকার শান্তিপ্রিয় এই পরিবেশ নষ্ট করার জন্য সাবেক এমপি আলমগীর কবির উঠে-পড়ে লেগেছেন।

আলমগীর কবির দলীয় নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য রাখছেন উল্লেখ করে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক বলেন, আলমগীর কবির বর্তমানে বিএনপির কেউ নন। এমনকি বিএনপিতে তাঁর প্রাথমিক সদস্য পদও নেই। অথচ তিনি আত্রাই-রাণীনগর এলাকায় সুকৌশলে বিএনপির নাম ব্যবহার করে সমাবেশ ডেকে বিএনপি, জিয়া পরিবার এবং বিএনপির দুঃসময়ের ত্যাগী নেতাদের বিপক্ষে মিথ্যাচার ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করে জনগণকে বিক্ষুব্ধ করে তুলছেন। এতে যেকোনো সময় এলাকায় বড় ধরনের আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে। এমন ঘটনা ঘটলে সকল দায়-দায়িত্ব তাঁকেই নিতে হবে। এই জন্য দলের পক্ষ থেকে ওই এলাকার বিএনপির দলীয় লোকজনকে আলমগীর কবিরসহ সকল সুযোগ সন্ধানীদের উস্কানিমূলক বক্তব্য ও জনসভা থেকে বিরত থাকার জন্য বলা হচ্ছে।

আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, বিগত সাড়ে ১৫ বছরে বিএনপির আন্দোলনে সংগ্রামের সাথে আলমগীর কবির বা তার পরিবারের কারও কোনো সম্পর্ক ছিল না। এমনকি বিএনপি কর্মীদের নামে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা, খুন- গুম হওয়া কোনো নেতাকর্মীদের বা তাদের পরিবারের সাথে কোনো প্রকার সহযোগিতা বা খোঁজখবর নেন নাই। ফলে তাঁর বা তাঁর পরিবারের কারো বিরুদ্ধে রাজনৈতিক কোনো মামলা হয়নি। বরং বিগত সংসদ নির্বাচনে তাঁর নিকট আত্মীয় আওয়ামী লীগ নেতা ওমর ফারুককে নওগাঁ-৬ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়ে এবং আর্থিক সহযোগিতা করে সংসদ সদস্য বানিয়ে তাঁর কাছ থেকে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করেছেন। ১/১১ সময় বিএনপি ত্যাগ করে এলডিপিতে যোগ দিয়ে তিনি বিএনপির সঙ্গে বেঈমানী করে অত্র এলাকায় বেঈমান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। আবারও তিনি বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব বায়েজিদ হোসেন, জেলা বিএনপির যুগ্ন আহ্বায়ক শেখ রেজাউল ইসলাম ও শফিউল আজম রানা, রাণীনগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে তোলা অভিযোগের বিষয়ে আলমগীর কবিরের বক্তব্য জানার জন্য তাঁর মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তা রিসিভ না করায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

বহুল আলোচিত বাংলা ভাইয়ের দুর্গ বলে পরিচিত আত্রাই ও রানীনগর উপজেলা নিয়ে নওগাঁ-৬ আসন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত আলমগীর কবির গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তখন এলাকায় বাংলা ভাইয়ের উত্থান ঘটেছিল। বিএনপি সরকারের মেয়াদ শেষের দিকে আলমগীর কবির বিএনপি ত্যাগ করে এলডিপিতে যোগ দেন। তবে অতীতের বিতর্কিত ভূমিকার পরেও ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আলমগীর কবিরকে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। আলমগীর কবিরকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় সেই সময় আত্রাই ও রাণীনগর বিএনপির একাংশ তাঁকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করেন।

Header Ad
Header Ad

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৬ কোটি ১০ লাখ টাকার বাজেট পাস

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের জন্য ৭৬ কোটি ১০ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ইউজিসি থেকে বরাদ্দ পাওয়া যাবে ৬৯ কোটি টাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৭ কোটি ১০ লাখ টাকা।

সোমবার (৩০ জুন) প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স রুমে সিন্ডিকেট এর ১০৪তম সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান এই বাজেট উপস্থান করেন। একই সঙ্গে ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের সরকারি বরাদ্দের ভিত্তিতে ৭৫ কোটি ৬৯ লক্ষ ৪৮ হাজার টাকার সংশোধিত বাজেট অনুমোদন করা হয়।

জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত বাজেট চাহিদা ৯২ কোটি ৭০ লক্ষ ৪২ হাজার টাকা হলেও প্রায় ১৬ কোটি ৬০ লক্ষ টাকার বাজেট ঘাটতি নিয়েই পাশ হয়েছে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট।

পাশকৃত বাজেটে গবেষণায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে দুই কোটি ৯৩ লক্ষ টাকা যা মোট বাজেটের ৩ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এই খাতে ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে বরাদ্দ ছিল দুই কোটি ৬১ লক্ষ টাকা। এছাড়া মোট বাজেটের ৬২ দশমিক ৭৫ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে বেতন-ভাতা ও পেনশন বাবদ। পণ্য ও সেবা বাবদ সহায়তায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে ২৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ, গবেষণা অনুদান খাতে ৩ দশমিক ৮৫ শতাংশ এবং ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে মূলধন খাতে।

বাজেট নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, '২০০৭-২০০৮ অর্থ বছরে বাজেট ছিল এক কোটি ১০ লক্ষ টাকা, সেখান হতে আজকের বাজেট বৃদ্ধি পেয়ে দাড়িয়েছে ৭৬ কোটি ১০ লক্ষ টাকা। আশার কথা হলো গত বছরের তুলনায় নিজস্ব অর্থায়ন হ্রাস করে সরকারি অনুদান বৃদ্ধি করা গেছে। ভবিষ্যৎ-তে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক চাহিদা অনুযায়ী সর্বমোট বাজেট বৃদ্ধি পাবে।'

তিনি আরো বলেন, 'ইউজিসির বরাদ্দ চাহিদার তুলনায় অপর্যাপ্ত। তবে সংশোধিত বাজেটে ইউজিসির সাথে আলোচনা করে বাজেট আরও বৃদ্ধি করা হবে।'

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: হায়দার আলী বলেন, 'সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বজায় রেখে বাজেট ব্যয় করা হবে।'

Header Ad
Header Ad

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

ছবি: সংগৃহীত

বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ৪ লাখ ৬৮ হাজার ২২০টি পদ খালি রয়েছে। সোমবার (৩০ জুন) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত ২০২৪ সালের সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সরকারি চাকরিতে বর্তমানে ১৯ লাখ ১৯ হাজার ১১১টি অনুমোদিত পদ রয়েছে। এর বিপরীতে ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৮৯১ জন কর্মরত আছেন; খালি আছে ৪ লাখ ৬৮ হাজার ২২০টি পদ।

সরকারি চাকরিতে ২০১৮ সালে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ২৪৭টি, ২০১৯ সালে ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৩৩৮টি, ২০২০ সালে ৩ লাখ ৮০ হাজার ৯৫৫ এবং ২০২১ সালে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫টি, ২০২২ সালে ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৭৬টি এবং ২০২৩ সালে ৪ লাখ ৭৩ হাজার একটি পদ ফাঁকা ছিল।

এখন সরকারি চাকরিতে প্রথম থেকে নবম গ্রেডের (আগের প্রথম শ্রেণি) ২ লাখ ৫৯ হাজার ৬৫৭টি অনুমোদিত পদ রয়েছে। এসব পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন এক লাখ ৯০ হাজার ৭৭৩ জন। ফাঁকা আছে ৬৮ হাজার ৮৮৪টি পদ।

১০ থেকে ১২তম গ্রেডে (আগের দ্বিতীয় শ্রেণি) ৩ লাখ ৬২ হাজার ২৮৯টি পদের বিপরীতে কাজ করছেন ২ লাখ ৩৩ হাজার ৭২৬ জন। ফাঁকা রয়েছে এক লাখ ২৯ হাজার ১৬৬টি পদ।

১৩ থেকে ১৬তম গ্রেডে (আগের তৃতীয় শ্রেণি) ৭ লাখ ৬০ হাজার ৬৩৪টি পদ রয়েছে। এসব পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ৬ লাখ ১৩ হাজার ৮৩৫ জন। ফাঁকা আছে ১ লাখ ৪৬ হাজার ৭৯৯টি পদ।

অন্যদিকে ১৭ থেকে ২০তম গ্রেডে (আগের চতুর্থ শ্রেণি) ৫ লাখ ১৯ হাজার ৮১২টি পদ রয়েছে। এসব পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ৪ লাখ ৪ হাজার ৫৭৭ জন। ফাঁকা রয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ২৩৫টি পদ।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সরকারি দপ্তরে নির্ধারিত ও অন্যান্য কাজের জন্য ১৬ হাজার ১১৬টি পদ থাকলেও এসব পদের বিপরীতে কাজ করছেন ৭ হাজার ৮৯০ জন। ফাঁকা রয়েছে ৮ হাজার ১৩৬টি পদ।

প্রথম থেকে ১২তম গ্রেডের গেজেটেড পদগুলোতে নিয়োগ দেয় সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। আর ১৩ থেকে ২০তম গ্রেডের পদে সরাসরি নিয়োগ দেয় মন্ত্রণালয় ও বিভাগ।

সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে ৬ হাজার ৬৪টি এবং অধিদপ্তর ও পরিদপ্তরে ২ লাখ ৯৬ হাজার ১১২টি পদ ফাঁকা রয়েছে। আর বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ১৫ হাজার ২৯টি এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন করপোরেশনে ফাঁকা রয়েছে এক লাখ ৫১ হাজার ১৫টি পদ।

Header Ad
Header Ad

পুলিশ পরিচয়ে ব্যবহার করা যাবে না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম: আরপিএমপি কমিশনার

ছবি: সংগৃহীত

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরপিএমপি) সদস্যদের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘পুলিশ পরিচয়ে’ ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট পরিচালনায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন কমিশনার মো. মজিদ আলী। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের আচরণ সর্বক্ষেত্রে পেশাদার ও সংবেদনশীল হতে হবে।

সোমবার (৩০ জুন) আরপিএমপির মাসিক কল্যাণ সভায় পুলিশ কমিশনার এই নির্দেশনা দেন।

কমিশনার বলেন, "পুলিশ সদস্যরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের পেশাগত পরিচয় ব্যবহার করতে পারবেন না। এ ধরনের কর্মকাণ্ড বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করতে পারে।"

তিনি আরও যোগ করেন, সদস্যদের অনলাইন জিডি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে, যাতে জনগণ আরও দ্রুত ও কার্যকর সেবা পায়।

সভায় কমিশনার মজিদ আলী বাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, দায়িত্ব পালনে সতর্কতা ও পেশাদারিত্ব বজায় রাখা জরুরি। পুলিশ সদস্যদের পেশাগত উৎকর্ষ সাধনের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, "পুলিশের দায়িত্ব শুধু আইন প্রয়োগ নয়, এটি একটি জনসেবামূলক পেশা।"

সভায় আগের মাসের কল্যাণ সভায় উত্থাপিত বিভিন্ন সমস্যা ও সুপারিশের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। অনেক বিষয় সমাধানের নির্দেশও দেন কমিশনার।

এ সময় সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন ও অর্থ) নরেশ চাকমা, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) সফিজুল ইসলাম, উপপুলিশ কমিশনার (সদর দপ্তর) হাবিবুর রহমান, উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ দক্ষিণ) তোফায়েল আহম্মেদ, এবং উপপুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) আব্দুর রশিদ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৬ কোটি ১০ লাখ টাকার বাজেট পাস
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
পুলিশ পরিচয়ে ব্যবহার করা যাবে না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম: আরপিএমপি কমিশনার
ভোলায় চাঁদা না পেয়ে স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ
টাঙ্গাইলের নির্ধারিত স্থানে মডেল মসজিদ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন (ভিডিও)
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেন থেকে ফেলে পাউবো কর্মচারীকে হত্যা, পরিবারের মামলা
দেশে নতুন করে আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত
ঢাকার প্রতিটি ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল বসানোর নির্দেশ হাইকোর্টের
লুঙ্গি পরে রিকশায় প্যাডেল মেরে ঢাকা থেকে বিদায় নিলেন জার্মান রাষ্ট্রদূত
ইসরায়েলের ৩১ হাজারেরও বেশি ভবন গুঁড়িয়ে দিয়েছে ইরান (ভিডিও)
ইরানের সাথে আলোচনা করছি না, তাদের কিছু দিচ্ছিও না: ট্রাম্প
আসিফ মাহমুদের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে প্রশ্ন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন ‘আইনটা দেখিনি’
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন: মির্জা ফখরুল
বিপিএলে নোয়াখালীর অভিষেক, আসছে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’
হোটেল থেকে সন্তানসহ স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার, ময়নাতদন্তে যা জানা গেল
আমাদের ডিভোর্স হয়নি, হিরো আলম অভিমান করেছিল: রিয়ামনি
সরকারি উদ্যোগেও কমেনি ইলিশের দাম, খালি হাতেই ফিরছেন ক্রেতারা
মঙ্গলবার ব্যাংক হলিডে, বন্ধ থাকবে সব লেনদেন
বিরামপুরে ১৭০তম সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস পালন