বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

চিঠি

জনাব,

নমস্কার, আশা করি ভালো আছেন? আমিও ভালো আছি। গত পরশু আপনার পত্র পেয়েছি। আপনি জানতে চেয়েছেন, আমি কোন ফুল পছন্দ করি। আপনি হয়তো আবারো জানতে চাইবেন উত্তর তখন লিখিনি কেন? এবার আমার উত্তর শুনুন। মন চায়নি তাই লিখিনি।

আমার কদম ফুল খুবই পছন্দের। যখন বর্ষা আসে তখন কদম গাছে ডগায় কদম ফোটে। কদম ফুলে আছে দুটি রং। উপরে পবিত্রতার রং সাদা, নিচে হলুদ চাঁদর। মনে হয়, সেদিন কদম গাছের বিয়ে নয়তো গায়ে হলুদ। নানা আয়োজনে চলে সাজ-সজ্জা। বিয়েতে আমন্ত্রণ করা হয়েছে মৌমাছিকে। যাই হোক পছন্দের ফুলকে নিয়ে আজ এপর্যন্তই। ভালো থাকবেন। নিজের শরীরের প্রতি যত্ন নেবেন।

ইতি মৃন্ময়ী

মৃন্ময়ীর বয়স একুশ। স্নাতক বাংলা নিয়ে পড়ছে। এইতো মাস দুই হলো। অত্যন্ত মেধাবী এবং বুদ্ধিমতি। মৃন্ময়ীর মায়াবী চোখে উপর কেউ তাকালে তাকে নির্ঘাত প্রেমে পড়তে হবে। আর প্রেম ভালোবাসায় মৃন্ময়ীর প্রচুর অনীহা। এজন্য কেউ যাতে তার চোখে, চোখ রাখতে না পারে তাই সামনে আরও দুটো চোখ লাগিয়ে রাখে। তবে চশমা ছাড়া সেসব কিছুই দেখতে পায়।

আলোটা নিভিয়ে দাও দিদি, বীণা বলল। বীণা মৃন্ময়ীর ছোট বোন। দশম শ্রেণিতে পড়ে। বীণা তুই এখনো ঘুমাসনি কেন? তোমার মহাকাব্য রচনা শেষ হলে তবেই তো ঘুমাব।
‘নয়নে আমার তোমার আলোয় স্বপ্ন আসে না,
বন্ধুটি আমার ঘুমিয়ে যাবে, আর বিলম্ব সহে না।’
তোর ভ্য ভ্য বন্ধ কর। আর সারা জীবন কালো রঙের কাক নিয়েই স্বপ্ন দেখ।
হ্যাঁ দেখবোই তো, তাতে তোমার কি? তোমার মতো তো ভীরু, হাদারামকে চিঠি লিখছি না।

মৃন্ময়ী তার মনের মানুষকে প্রায় রাতে চিঠি লিখে। তবে মৃন্ময়ীর মনের মানুষ একজন নয় একাধিক। শুনে অবাক লাগছে তাই না। প্রতি রাতে মনের মানুষগুলোই তাকে মুক্তি দেয়। মনের মানুষগুলো বলতে চিঠি। চিঠিগুলো পোস্ট অফিস পর্যন্ত পৌঁছায় না। চিঠিতে মনের কথাগুলো লিখে আর নিজের কাছে রেখে দেয়। এই চিঠিগুলো প্রাপকের ঠিকানায় পৌঁছায় না। শুনে হয়ত একটু আবাকই লাগে। সত্যি চিঠিগুলো লিখা শেষে জায়গা পায় গোপন এক বইয়ের মধ্যে। এ বিষয় বীণাও কিছু জানে না।

চিঠিগুলো লিখে ইচ্ছে অনুযায়ী। যখন খুব একা লাগে। কোনো কিছুই ভালো লাগে না। সেদিন অধিক রাত পর্যন্ত মৃন্ময়ী জেগে থাকে। আর রাত জেগে আগন্তুককে চিঠি লিখে।

একদিন বীণা রুম পরিষ্কার করছিল। যখন সে পড়ার টেবিলের বইগুলো সাজিয়ে রাখছে তখন একটা মোটা বইয়ে বেশ কিছু আঠা লাগানো খামে কাগজ পায়। সেই কাগজগুলো আসলে চিঠি। গতরাতে মৃন্ময়ী ভুলোমনের গোপন বইটি টেবিলে রেখেই ঘুমিয়ে পড়ে। কৌতূহলবশত বীণা বেশ কয়েকটি চিঠি পড়ে।

বীণা কয়েকটি জিনিস খেয়াল করে। এক, মৃন্ময়ী যাকে চিঠি লিখছে তার নাম নেই। প্রাপককে জনাব বলেই সম্বোধন করা। দুই, অনেকগুলো চিঠিতে লেখা ছিল গতকাল, গত পরশু চিঠি পেয়েছি। কিন্তু অবাক করা বিষয় হলো সেরকম কারোই চিঠি সেখানে নেই। পুরো টেবিল খুঁজে দেখা হলো কিন্তু পোস্ট অফিস থেকে কোনো চিঠি আসেনি। তিন, চিঠি খামের উপর কোনো ঠিকানাও লেখা নেই। এক চিঠিতে মৃন্ময়ী লিখেছে,

জনাব,
আমার শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে। না, তোমার দেওয়া (H2O) অক্সিজেনর সংকট নয়। সমাজের কালো ধোঁয়ায় আমাদের বেঁচে থাকা অনেক কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। না, কার্বন ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইডও নয়। সমাজের তৈরি করা কালো ধোঁয়া। সমাজের তৈরি করা শৃঙ্খলে আমাদের গলায় ফাঁস লেগে গেছে। প্রকৃতি আমাদের মুক্তি দাও, নয়তো মৃত্যু দাও।

ইতি মৃন্ময়ী

বীণা এর অর্থ ভালো ভাবেই বুঝতে পেরেছে। এক, দরিদ্র পরিবারে তাদের জন্ম। দুই, মেয়ে হয়ে জন্মেছি। তাই শ্বাস প্রশ্বাসেও হিসেব করতে হয়। আর এই দরিদ্রের জন্যই তৈরি সমাজ শৃঙ্খল। সমাজের কালো ধোঁয়া অর্থাৎ কুসংস্কার, কূট প্রচারণা তাদের করেছে গৃহবন্দি। এখান থেকে মুক্তির চিন্তা ভাবাটাও অনেক দুরূহ ব্যাপার।

এইতো কিছুদিন আগে বীণা এবং মৃন্ময়ী বাড়ির বেলকনিতে বসে মনের সুখে গান গেয়েছিল।
‘ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা…’
এ ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি গান তারা গেয়েছে। রাতের বেলা খাওয়ার আগে মা কড়া ভাষায় বলেন, তোমরা আর কখনো বেলকনিতে বসে গান গাইবে না। আর বেলকনিতে যাবেও না। তোমাদের চার দেয়ালের মাঝেই থাকতে হবে।

মৃন্ময়ী এবং বীণা জানে কেউ হয়ত মাকে নালিশ দিয়েছে। কে দিতে পারে। সমাজের কেউ হবে। সমাজ সব সময় ভালো কিছু চায়। ভালো ফল চায়। অর্থাৎ সুশীল সমাজ হতে চায়। সুশীল সমাজ মানে কী? ফুল ছাড়া কেউতো ফল হতে পারে না। ফুটন্ত ফুলকে নিজের বলে সবাই দাবি করে। সৌন্দর্য ও সৌরভ হারিয়ে গেলে ফুলগুলো আবর্জনা হয় মাত্র। সে ফুলগুলোর নিজ মনের কাছে চিঠি লেখা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। কারণ বোবা ও কালা মানুষের কথা কেউ বোঝে না।

মৃন্ময়ীর শেষ রাতে লেখা চিঠিতে ছিল,

জনাব,
ঘন কালো মেঘ বা সাদা মেঘকে বলব,
আমাকেও সাথে নাও
আমিও মুক্ত নীল আকাশে উড়তে চাই,
লোহার শৃঙ্খলটাকে দিতে চাই বিদায়।

ইতি মৃন্ময়ী

লেখক: গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

আরএ/

Header Ad

আবারও ঢাকাই সিনেমায় কলকাতার পাওলি দাম

অভিনেত্রী পাওলি দাম। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সিনেমায় আবারও অভিনয় করতে যাচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী পাওলি দাম। প্রখ্যাত নির্মাতা ফাখরুল আরেফীন খানের চতুর্থ সিনেমা ‌‘নীল জোছনা’য় দেখা যাবে জনপ্রিয় এই অভিনেত্রীকে।

সিনেমাটি নির্মিত হচ্ছে মোশতাক আহমেদের প্যারাসাইকোলজি বিষয়ক উপন্যাস ‘নীল জোছনার জীবন’ অবলম্বনে। আর এর প্রধান নারী চরিত্র লায়লার ভূমিকায় পাওয়া যাবে ওপার বাংলার এই অভিনেত্রীকে।

অভিনেত্রী পাওলি দাম। ছবি: সংগৃহীত

বুধবার (২৪ এপ্রিল) কলকাতার ডিকালগ ম্যানেজমেন্ট সেন্টারে পাওলির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করেন নির্মাতা ফাখরুল আরেফীন খান। তবে সিনেমায় তার বিপরীতে কে থাকছেন, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। নির্মাতা জানিয়েছেন, পাওলির বিপরীতে দেশের একজন অভিনয়শিল্পীকে দেখা যাবে। যা খুব শিগগির চুড়ান্ত করা হবে।

এদিকে, বাংলাদেশের সিনেমায় আবার অভিনয় করার প্রসঙ্গে পাওলি বলেন, ‘গত বছর নির্মাতা ফাখরুল আরেফিন খান আমার সঙ্গে এই সিনেমা নিয়ে যোগাযোগ করেন। প্রথমে তার কাছে থেকে গল্পটি শুনেছি, যেহেতু তখনও মোশতাক আহমেদের সেই বইটি আমার পড়া ছিল না, এরপর যখন বইটি পড়লাম, তখন দারুণ লাগল। বলা যায়, এই সিনেমার সঙ্গে সেদিন থেকেই জড়িয়ে আছি। যার আনুষ্ঠানিকতা গতকাল হয়েছে।’

এই অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘সত্যি বলতে কী প্যারালাল ইউনিভার্স নিয়ে বাংলায় কাজ হয়নি বললেই চলে। হলিউডে কিছু কাজ হয়েছে। যেগুলোর মধ্যে রয়েছে ক্রিস্টোফার নোলানের “ইন্টারেস্টলার”, “ইনসেপশন”র উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।’

নির্মাতা ফাখরুল আরেফীন খান বলেন, ‘এই সিনেমার কাজ শুরু করেছিলাম প্রায় ৬ বছর আগে। সেই ২০১৮ সালের শেষের দিকে। প্যারাসাইকোলজি নিয়ে আমার ধারণা এর আগে বাংলাদেশে কোনো কাজ হয়নি। আর সে কারণেই আমি মোশতাক আহমেদের উপন্যাসটি পড়ি, তখনই চিন্তা করি সিনেমা বানানোর। এরপর ২০১৯ সালে করোনা এবং আমার “জেকে ১৯৭১” সিনেমার কারণে কাজটি বন্ধ ছিল। এরপর আবারও গত বছরের শুরু থেকে কাজটি শুরু করি।’

পাওলি দাম প্রসঙ্গে এই নির্মাতা বলেন, ‘আমাদের গল্পের অন্যতম নারী চরিত্র লায়লা, যা পাওলি দামের সঙ্গে অনেক বেশি যায়, যার কারণে আমরা তাকে এই চরিত্রের জন্য প্রথমে নির্বাচিত করি। এরপর পাওলির সঙ্গে যোগাযোগ হয়, তাকে চিত্রনাট্য পাঠানো হলে তিনিও আমাদের সিনেমায় অভিনয়ের জন্য রাজি হন। আশা করছি, আমরা পাওলিকে নিয়ে কাজটি খুব ভালোভাবে শেষ করতে পারব।’

নির্মাতা ফাখরুল আরেফীন খান এবং অভিনেত্রী পাওলি দাম। ছবি: সংগৃহীত

নির্মাতা জানান, সরকারী অনুদানের সিনেমা ‘নীল জোছনা’র দৃশ্যধারণ শুরু হবে আগামী মাসের শেষদিকে।

উল্লেখ্য, হাসিবুর রহমান কল্লোলের ‘সত্তা’ সিনেমার মধ্যদিয়ে ঢাকাই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন কলকাতার অভিনেত্রী পাওলি দাম। এতে তার বিপরীতে ছিলেন শাকিব খান। সিনেমাটি মুক্তি পায় ২০১৭ সালে।

ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক কৃষকলীগ নেতাসহ নিহত ২

নিহত কৃষকলীগ নেতা মো. শামীম পারভেজ। ছবি: সংগৃহীত

ময়মনসিংহের ত্রিশাল ও ফুলপুর উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় কৃষক লীগ নেতাসহ দুইজন নিহত হয়েছে। এতে আহত হয়েছে নজরুল ইসলাম দীপক নামে আরও একজন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক এবং ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কের পৃথক পৃথক স্থানে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ত্রিশাল পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আজহারুল ইসলামের বড় ছেলে শামীম পারভেজ (৩০) ও ফুলপুর উপজেলার ইমাদপুর গ্রামের মৃত ইব্রাহীম শেখের ছেলে সুরুজ আলী (৭০)। শামীম পারভেজ উপজেলা কৃষকলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।

ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন বলেন, নিজের ফিসারির মাছ বিক্রি করে প্রাইভেটকারে ময়মনসিংহ থেকে ত্রিশালের নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন কৃষকলীগ নেতা শামীম ও নজরুল ইসলাম দীপক। এসময় তাদের বহনকারী প্রাইভেটকার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল উপজেলার নুরুর দোকান এলাকায় আসতেই হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খাদে পড়ে গিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা লাগে। এতে প্রাইভেটকারটিতে আগুন ধরে গেলে যুবলীগ নেতা শামীম পারভেজ (৩০) ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় তার সঙ্গে থাকা মো. নজরুল ইসলাম দীপক আহত হন।

তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

অপরদিকে ময়মনসিংহের ফুলপুরে ফজরের নামাজ পড়তে ঘর থেকে বের হয়ে ট্রাকচাপায় সুরুজ আলী (৭০) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। নিহত সুরুজ আলী উপজেলার ইমাদপুর গ্রামের মৃত ইব্রাহিম শেখের ছেলে।

ফুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমান বলেন, নিহত সুরুজ আলী ফজরের নামাজ পড়তে বের হয়ে সড়কে এলে ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কের ইমাদপুর এলাকায় ময়মনসিংহ থেকে আসা একটি বেপরোয়া গতির ট্রাক হঠাৎ তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সেইসঙ্গে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।

গোবিন্দগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়

গোবিন্দগঞ্জে সালাতুল ইস্তিসকার আদায় করছেন মুসল্লিরা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জে বিশেষ নামাজ সালাতুল ইস্তিসকার আদায় করেছেন মুসল্লিরা।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টায় গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে এই নামাজ আদায় করা হয়।

বিশেষ এই নামাজে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ সহস্রাধিক মুসল্লি অংশ গ্রহণ করেন। নামাজ শেষে খুতবা পাঠ ও পরে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
পরে তাপদাহ থেকে মুক্তি ও বৃষ্টির জন্য আল্লাহর দরবারে বিশেষ দোয়া পরিচালনা করন শ্রীমুখ জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. আব্দুস ছালাম নাটোরী।

এছাড়া গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কাটাবাড়ি মাহমুদবাগ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ ও নাকাইহাট হাইস্কুল মাঠেও এই নামাজ আদায় করেন স্থানীয়রা।

সর্বশেষ সংবাদ

আবারও ঢাকাই সিনেমায় কলকাতার পাওলি দাম
ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক কৃষকলীগ নেতাসহ নিহত ২
গোবিন্দগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়
বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে চিঠি দুদকের
ভূমি মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নেবে ২৩৮ জন
জয়কে আজীবন বয়কট, ২ জনকে সাময়িক বহিষ্কার
বৃষ্টির আশায় নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে পঁচা মাংস বিক্রি, ব্যবসায়ীকে জরিমানা
‘উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ণ হতে পারে’
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের নতুন ৩ বিচারপতি
তীব্র গরমে দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
মনোনয়ন প্রত্যাহার না করা মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের সময়মত ব্যবস্থা
মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
বিশ্বজুড়ে চলমান যুদ্ধ বন্ধে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
আরও ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের গল্প আসছে বাংলাদেশের পর্দায়
শরীয়তপুরে দুপক্ষের সংঘর্ষে শতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৫
মুক্তি পেল ইমতু রাতিশ ও অলংকার এর 'বরিশাইল্লা সং'
জরুরি সাংগঠনিক নির্দেশনা দিলো ছাত্রলীগ