সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

চিঠি

জনাব,

নমস্কার, আশা করি ভালো আছেন? আমিও ভালো আছি। গত পরশু আপনার পত্র পেয়েছি। আপনি জানতে চেয়েছেন, আমি কোন ফুল পছন্দ করি। আপনি হয়তো আবারো জানতে চাইবেন উত্তর তখন লিখিনি কেন? এবার আমার উত্তর শুনুন। মন চায়নি তাই লিখিনি।

আমার কদম ফুল খুবই পছন্দের। যখন বর্ষা আসে তখন কদম গাছে ডগায় কদম ফোটে। কদম ফুলে আছে দুটি রং। উপরে পবিত্রতার রং সাদা, নিচে হলুদ চাঁদর। মনে হয়, সেদিন কদম গাছের বিয়ে নয়তো গায়ে হলুদ। নানা আয়োজনে চলে সাজ-সজ্জা। বিয়েতে আমন্ত্রণ করা হয়েছে মৌমাছিকে। যাই হোক পছন্দের ফুলকে নিয়ে আজ এপর্যন্তই। ভালো থাকবেন। নিজের শরীরের প্রতি যত্ন নেবেন।

ইতি মৃন্ময়ী

মৃন্ময়ীর বয়স একুশ। স্নাতক বাংলা নিয়ে পড়ছে। এইতো মাস দুই হলো। অত্যন্ত মেধাবী এবং বুদ্ধিমতি। মৃন্ময়ীর মায়াবী চোখে উপর কেউ তাকালে তাকে নির্ঘাত প্রেমে পড়তে হবে। আর প্রেম ভালোবাসায় মৃন্ময়ীর প্রচুর অনীহা। এজন্য কেউ যাতে তার চোখে, চোখ রাখতে না পারে তাই সামনে আরও দুটো চোখ লাগিয়ে রাখে। তবে চশমা ছাড়া সেসব কিছুই দেখতে পায়।

আলোটা নিভিয়ে দাও দিদি, বীণা বলল। বীণা মৃন্ময়ীর ছোট বোন। দশম শ্রেণিতে পড়ে। বীণা তুই এখনো ঘুমাসনি কেন? তোমার মহাকাব্য রচনা শেষ হলে তবেই তো ঘুমাব।
‘নয়নে আমার তোমার আলোয় স্বপ্ন আসে না,
বন্ধুটি আমার ঘুমিয়ে যাবে, আর বিলম্ব সহে না।’
তোর ভ্য ভ্য বন্ধ কর। আর সারা জীবন কালো রঙের কাক নিয়েই স্বপ্ন দেখ।
হ্যাঁ দেখবোই তো, তাতে তোমার কি? তোমার মতো তো ভীরু, হাদারামকে চিঠি লিখছি না।

মৃন্ময়ী তার মনের মানুষকে প্রায় রাতে চিঠি লিখে। তবে মৃন্ময়ীর মনের মানুষ একজন নয় একাধিক। শুনে অবাক লাগছে তাই না। প্রতি রাতে মনের মানুষগুলোই তাকে মুক্তি দেয়। মনের মানুষগুলো বলতে চিঠি। চিঠিগুলো পোস্ট অফিস পর্যন্ত পৌঁছায় না। চিঠিতে মনের কথাগুলো লিখে আর নিজের কাছে রেখে দেয়। এই চিঠিগুলো প্রাপকের ঠিকানায় পৌঁছায় না। শুনে হয়ত একটু আবাকই লাগে। সত্যি চিঠিগুলো লিখা শেষে জায়গা পায় গোপন এক বইয়ের মধ্যে। এ বিষয় বীণাও কিছু জানে না।

চিঠিগুলো লিখে ইচ্ছে অনুযায়ী। যখন খুব একা লাগে। কোনো কিছুই ভালো লাগে না। সেদিন অধিক রাত পর্যন্ত মৃন্ময়ী জেগে থাকে। আর রাত জেগে আগন্তুককে চিঠি লিখে।

একদিন বীণা রুম পরিষ্কার করছিল। যখন সে পড়ার টেবিলের বইগুলো সাজিয়ে রাখছে তখন একটা মোটা বইয়ে বেশ কিছু আঠা লাগানো খামে কাগজ পায়। সেই কাগজগুলো আসলে চিঠি। গতরাতে মৃন্ময়ী ভুলোমনের গোপন বইটি টেবিলে রেখেই ঘুমিয়ে পড়ে। কৌতূহলবশত বীণা বেশ কয়েকটি চিঠি পড়ে।

বীণা কয়েকটি জিনিস খেয়াল করে। এক, মৃন্ময়ী যাকে চিঠি লিখছে তার নাম নেই। প্রাপককে জনাব বলেই সম্বোধন করা। দুই, অনেকগুলো চিঠিতে লেখা ছিল গতকাল, গত পরশু চিঠি পেয়েছি। কিন্তু অবাক করা বিষয় হলো সেরকম কারোই চিঠি সেখানে নেই। পুরো টেবিল খুঁজে দেখা হলো কিন্তু পোস্ট অফিস থেকে কোনো চিঠি আসেনি। তিন, চিঠি খামের উপর কোনো ঠিকানাও লেখা নেই। এক চিঠিতে মৃন্ময়ী লিখেছে,

জনাব,
আমার শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে। না, তোমার দেওয়া (H2O) অক্সিজেনর সংকট নয়। সমাজের কালো ধোঁয়ায় আমাদের বেঁচে থাকা অনেক কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। না, কার্বন ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইডও নয়। সমাজের তৈরি করা কালো ধোঁয়া। সমাজের তৈরি করা শৃঙ্খলে আমাদের গলায় ফাঁস লেগে গেছে। প্রকৃতি আমাদের মুক্তি দাও, নয়তো মৃত্যু দাও।

ইতি মৃন্ময়ী

বীণা এর অর্থ ভালো ভাবেই বুঝতে পেরেছে। এক, দরিদ্র পরিবারে তাদের জন্ম। দুই, মেয়ে হয়ে জন্মেছি। তাই শ্বাস প্রশ্বাসেও হিসেব করতে হয়। আর এই দরিদ্রের জন্যই তৈরি সমাজ শৃঙ্খল। সমাজের কালো ধোঁয়া অর্থাৎ কুসংস্কার, কূট প্রচারণা তাদের করেছে গৃহবন্দি। এখান থেকে মুক্তির চিন্তা ভাবাটাও অনেক দুরূহ ব্যাপার।

এইতো কিছুদিন আগে বীণা এবং মৃন্ময়ী বাড়ির বেলকনিতে বসে মনের সুখে গান গেয়েছিল।
‘ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা…’
এ ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি গান তারা গেয়েছে। রাতের বেলা খাওয়ার আগে মা কড়া ভাষায় বলেন, তোমরা আর কখনো বেলকনিতে বসে গান গাইবে না। আর বেলকনিতে যাবেও না। তোমাদের চার দেয়ালের মাঝেই থাকতে হবে।

মৃন্ময়ী এবং বীণা জানে কেউ হয়ত মাকে নালিশ দিয়েছে। কে দিতে পারে। সমাজের কেউ হবে। সমাজ সব সময় ভালো কিছু চায়। ভালো ফল চায়। অর্থাৎ সুশীল সমাজ হতে চায়। সুশীল সমাজ মানে কী? ফুল ছাড়া কেউতো ফল হতে পারে না। ফুটন্ত ফুলকে নিজের বলে সবাই দাবি করে। সৌন্দর্য ও সৌরভ হারিয়ে গেলে ফুলগুলো আবর্জনা হয় মাত্র। সে ফুলগুলোর নিজ মনের কাছে চিঠি লেখা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। কারণ বোবা ও কালা মানুষের কথা কেউ বোঝে না।

মৃন্ময়ীর শেষ রাতে লেখা চিঠিতে ছিল,

জনাব,
ঘন কালো মেঘ বা সাদা মেঘকে বলব,
আমাকেও সাথে নাও
আমিও মুক্ত নীল আকাশে উড়তে চাই,
লোহার শৃঙ্খলটাকে দিতে চাই বিদায়।

ইতি মৃন্ময়ী

লেখক: গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

আরএ/

Header Ad
Header Ad

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ৫ গাড়ির সংঘর্ষ, আহত অন্তত ২০  

ছবিঃ সংগৃহীত

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ঘন কুয়াশায় পরপর পাঁচটি যানবাহনের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের কামাড়াখোলা এলাকায় ঢাকামুখী লেনে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে হাসাড়া হাইওয়ের পুলিশের ওসি আব্দুল কাদের জিলানী জানান।

এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

হাইওয়ে পুলিশ বলছে, কামাড়খোলা এলাকায় ঘন কুয়াশায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি পিকআপ ভ্যানকে প্রথমে একটি কর্ভাড ভ্যান পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এ সময় এর পেছনে ধাক্কা দেয় ইমাত পরিবনের একটি যাত্রীবাহী বাস। কিছুটা দূরে পূর্বাভা পরিবহনের আরেকটি বাসকে একটি ট্রাক ধাক্কা দেয়।

মুহূর্তের মধ্যে পাঁচটি গাড়ির দুর্ঘটনায় ঢাকামুখী লেনে যান চলাচল বিঘ্নিত এবং দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস গিয়ে আহতের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।

মুন্সীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক সফিকুল ইসলাম বলেন, “ফায়ার সার্ভিসের অ্যাম্বুলেন্সে করে দফায় দফায় আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।”

দুর্ঘটনার পর ট্রাকসহ চালক পালিয়ে গেছে জানিয়ে হাসাড়া হাইওয়ের পুলিশের ওসি আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, বাকি চারটি যান উদ্ধারে কাজ করছেন তারা।

Header Ad
Header Ad

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি  

ছবিঃ সংগৃহীত

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে ৪.০ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ভারতের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণের দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এক আপডেটে জানিয়েছে যে, উত্তর ভারতের বিভিন্ন এলাকায় কম্পন অনুভূত হলেও, দিল্লিই ছিল এই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল। তবে এর গভীরতা ছিল মাত্র ৫ কিলোমিটার। ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ খবর জানিয়েছে।

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৫টা ৩৬ মিনিটে মিনিটে দিল্লি ও তার আশেপাশের এলাকায় প্রবল ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। 

এক সরকারি কর্মকর্তা সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল দিল্লির ধৌলাকুয়ানের দুর্গাবাই দেশমুখ কলেজ অফ স্পেশাল এডুকেশনের নিকটবর্তী এলাকা।

ওই অঞ্চলে একটি হ্রদ রয়েছে এবং প্রতি দুই থেকে তিন বছর অন্তর ছোটখাটো ভূমিকম্প হয়ে থাকে। ২০১৫ সালে সেখানে ৩.৩ মাত্রার ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয়েছিল বলে তিনি জানান।

তিনি আরও বলেন, ভূমিকম্প আঘাত হানার সময় তীব্র শব্দও শোনা গিয়েছিল।

স্থানীয়দের দাবি, গত ২৫ বছরে দিল্লিতে এ ধরনের কম্পন অনুভূত হয়নি। ভূমিকম্পের ফলে বাড়িঘর ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন দিল্লির বাসিন্দারা। তবে এখন পর্যন্ত কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। দিল্লি ছাড়াও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে ভারতের আগ্রা, হরিয়ানাসহ বিভিন্ন জায়গায়।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দিল্লি ও আশেপাশের এলাকার বাসিন্দাদের ‘শান্ত থাকার’ এবং নিরাপত্তা সতর্কতা মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লিখেন, 'দিল্লি ও আশেপাশের এলাকায় ভূ-কম্পন অনুভূত হয়েছে। সবাইকে শান্ত থাকার এবং সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ করছি। সম্ভাব্য আফটারশকের জন্য সতর্ক থাকুন। প্রশাসন পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে।'

দিল্লির ভারপ্রাপ্ত মুখ্যমন্ত্রী আতিশি এক্সে লিখেছেন, ‘দিল্লিতে শক্তিশালী ভূ-কম্পন অনুভূত হয়েছে। সবাই সুস্থ-সালামত থাকুক, এই প্রার্থনা করি।’

দিল্লি উচ্চ ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলে অবস্থিত, যা ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডসের মানচিত্র অনুযায়ী অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত। গত ২৩ জানুয়ারি, চীনের জিনজিয়াং-এ ৭.২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানার পর দিল্লিতে শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছিল। এর দুই সপ্তাহ আগে, ১১ জানুয়ারি, আফগানিস্তানে ৬.১ মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার পরও দিল্লি ও আশেপাশের এলাকায় মৃদু কম্পন অনুভূত হয়েছিল।

Header Ad
Header Ad

সিলেটে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা, অন্যত্র বাড়বে তাপমাত্রা  

ছবিঃ সংগৃহীত

সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গার হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকবে।

সারাদেশের আবহাওয়ার খবরে এমনই জানিয়েছে দেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সারাদেশে ভোরের দিকে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা থাকতে পারে। সোমবারের আকাশেও হালকা কুয়াশা রয়েছে। এছাড়া সারাদেশের তাপমাত্রা ১০২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে।

ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

সোমবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানায় অধিদপ্তর।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সোমবার দিনের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সে. বাড়তে পারে। এছাড়া আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা ও আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২০.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ছিল ৯০ শতাংশ।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। আজ সূর্যাস্ত যাবে সন্ধ্যা ৫ টা ৫৫ মিনিটে। আগামীকালের সূর্যোদয় হবে ভোর ৬ টা ৩০ মিনিটে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ৫ গাড়ির সংঘর্ষ, আহত অন্তত ২০  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি  
সিলেটে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা, অন্যত্র বাড়বে তাপমাত্রা  
তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী মারা গেছেন    
আর্জেন্টিনার স্বপ্ন ভেঙে ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ন    
আজ থেকে তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার কর্মসূচি
ইউক্রেন নিয়ে জরুরি সম্মেলন আহ্বান ম্যাক্রোঁর    
বিএনপির কাউন্সিলে ভোটারের চেয়ে বেশি ভোট পড়ায় ফল স্থগিত  
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলনা আক্তার গ্রেপ্তার
গঙ্গা পানি চুক্তি নবায়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
মিঠাপুকুরে এক যুগেও চালু হয়নি ইকোপার্ক, শত কোটি টাকার প্রকল্প প্রশ্নবিদ্ধ
মসজিদে নববীর প্রধান ইমাম হলেন শেখ আব্দুল রহমান আল হুদাইফি
মালিতে পরিত্যক্ত সোনার খনি ধসে পড়ে অন্তত ৪৮ জন নিহত
কেমন হলো টাইগারদের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জার্সি
‘হজযাত্রী প্রতি অতিরিক্ত ৩০ হাজার টাকা বেশি নিয়ে আমরা ভাগ করে নেব’
হঠাৎ তিস্তার পানি বৃদ্ধি: অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণার পর খুলল ৬ জলকপাট
বইমেলায় স্যানিটারি ন্যাপকিন বিক্রির অভিযোগে দুটি স্টল বন্ধ
ভ্যালেন্টাইনের সঙ্গে পরিচয় করানোর নামে লাইভে এসে কাপড় বেচলেন পরীমণি
উত্তরপূর্ব ভারতের ৫৫ শতাংশ মানুষ শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পক্ষে
দেশকে কারা নেতৃত্ব দেবে তা বাছাই করার সময় এসেছে: তারেক রহমান