বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফোড়াটি এখন ক্যানসার

খুব সম্ভবত ২০১৭ সালে ফোড়াটি প্রথম উঠতে শুরু করে। আমরা তাকে চুলকে দেই, মিস্টি ব্যথায় লালন করে মজা নিতে থাকি। কিন্তু হায় ফোড়াটি এখন ক্যানসার হয়ে গেছে। সমাজের পুরো শরীরটাকে আস্তে আস্তে ছেঁয়ে ফেলছে। তবুও আমরা খেয়াল করছি না। উৎসাহ দিচ্ছি।

হ্যাঁ, ফোড়াটির নাম আশরাফুল আলম। যে নামের আগে হিরো লাগিয়ে নিজেকে হিরো ভেবে, বানিয়ে নানা রকম ভেলকি, বাঁদর নাচ দেখিয়ে মোটামুটি একটা টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দু-চারজন সাঙ্গপাঙ্গ জুটিয়ে, দামি অথচ কিম্ভুতকিমাকার পোষাক আশাক করে ঘুরে বেড়ায়। যে কোনো ইস্যুতে দৌড়ে যায়, লাইভে কথা বলে।

এসবের কারণে তার গানের নামে যন্ত্রণা উৎপাদন, অভিনয়ের নামে অশ্লীলতা আর বাঁদরের ভেংচি, অশুদ্ধ উচ্চারণের শব্দ দূষণ থেকে মানুষ কিছুটা হলেও মুক্তি পেয়েছে। কবিতার নামে তিনি যা শুরু করেছিলেন তা অব্যাহত থাকলে পৃথিবীর সকল কবিরা এত দিনে আত্মহত্যা করতেন।

যাক! এই জিনিস নিয়ে কথা বলতে চাইনি। তার অনেক ভক্তবৃন্দ তৈরি হয়েছে। মুলধারার গণমাধ্যম এখন তার পেছনে হুমড়ি খেয়ে পড়ে। ওই যে, কারণ একটাই ভাইরাল হওয়া এবং ডলার আয়। এ কারণে প্রথমে কুৎসিত যন্ত্রনাদায়ক ফোড়াকে আমরা আমাদের শরীরের লালন করলাম এখন ক্যানসার হওয়ার পরেও সেটাকে সারানোর বা কেটে ফেলার কোনো লক্ষণ তো দেখছি না। বরং আরও বিস্তৃত লাভ করছে বলেই মনে হচ্ছে।

গত সপ্তাহেই এক প্রগতিশীল লেখিকা হিরোকে নিয়ে একটা লম্বা স্ট্যাটাস দিলেন এবং বললেন, পৃথিবীর তাবৎ মহান মানব ও সৃষ্টিশীলদের সঙ্গে এই হিরোর মিল আছে। আমি পড়ে কিছুটা বিমূঢ় হয়ে গেছি। এই লেখিকা বলেন কি? মাক্সিম গোর্কির জীবনের সঙ্গেও নাকি এর মিল আছে। আমি অসহিষ্ণু হয়ে তার বিবৃতিতে মতামত দিলাম, আফা স্ট্যাগলের নামে লাজ-লজ্জাহীনতা, বেহায়াপনাকে সেলুট জানালেন ঠিক আছে, কিন্তু মাক্সিম গোর্কির সাহিত্যকৃতি আর হিরোর শিল্পকৃতি কি এক জিনিস হলো? তিনি আমাকে রেসিস্ট বলে গাল দিলেন।

ডিকসনারি ঘেঁটে দেখলাম রেসিস্ট অর্থ বর্ণবাদী। এই গালির উদ্দেশ্য, আমি খেটে খাওয়া, মানুষের অবহেলা পাওয়া, কালো কুৎসিত, মানবতাবাদী ও নিম্নশ্রেণির প্রতিনিধি হিরোকে অবহেলা করছি।

হায়রে লেখিকা, আপনি কেন বুঝতে পারছেন না এই লোকের কর্মকে আমি সমালোচনা করছি। তার লেগে থাকাকে নয়। তার অববয়কে নয়।

যা হোক, তাকে নিয়ে এখন কথা বলা যায় না। দেশের বড় বড় দলের লোক, বুদ্ধিজীবী, টকশোতে কথা হচ্ছে তার পক্ষে। হিরো লাইভে এসে হুমকিও দেন। ‘হিরো আলম কি, হামি কি হছি সেটা টকশো গুলন দেখলেই দেইকপার পাবেন। হামা লিয়্যা কত বড় বড় মানুষ কতা কইচ্ছে।’ হয় বাপু তোক লিয়া বড় বড় মানুষ কথা কইচ্চে।

দুটো ভিডিও ক্লিপস আর খবর দেখে তব্দা খেয়ে এই লেখা লিখতে উদ্বুদ্ধ হয়েছি। একটি সংবাদ হচ্ছে, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিরো আলমের ভাস্কর্য স্থাপিত হলো।’ আরে বলে কী? কোথায় কোন জায়গায় স্থাপিত হলো তার ভাস্কর্য? পরে জানতে পারলাম, চারুকলার এক ছাত্র কেসস্টাডি হিসেবে হিরো আলমের খোমা তৈরি করে ওখানে রেখে দিয়েছে। তার সঙ্গে সেলফি তুলে হিরো পুরো নেট দুনিয়াকে অস্থির করে তুলেছে। যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ভাঙানো হয়েছে। এত বড় একটা মিথ্যাচার নিয়ে কেউ কোনো কথা বলল না। দেশের বড় বড় মানুষের ভাস্কর্য যেখানে স্থান পায়নি আর সেখানে হিরো আলমের ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে- এই খবরটাও মিডিয়া যাচাই করল না। চালিয়ে দিল। হায়রে মিডিয়ার দৈন্যদশা। একটা পচা-বাসি খাবার প্যাকেট করে তারা বেচতে লাগল কয়েক দিন ধরে।

আরেকটা ভিডিও দেখলাম, পরী বাবু নামে এক ব্যক্তিকে হিরো সহায়তা করতে চেয়ে করেননি। সেই লোক ব্যাপক কান্নাকাটি করছে। তার সঙ্গে প্রতারণার গল্প বলছে। যা খেয়াল করলাম ভাইরাল হওয়ার জন্য যেখানে যেমন যা করা দরকার হিরো তাই করে থাকেন। এমন কি ভোট পাবে না জেনেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন করে হেরে গিয়ে নেট দুনিয়া গরম করে রাখেন। তার নির্বাচন ক্যারিক্যাচারে শেষমেশ না জাতিসংঘ বিবৃতি দেয়। বড় দলগুলো তাকে নিয়ে টানাহেঁচড়াও শুরু করে। আর ইউটিউবাররা এটা নিয়ে হাজার ধরনের কনটেন্ট তৈরি করলেন। লাভের লাভ উপরি কামাই ওই ডলার।

যা দেখছি, এই হিরো এখন অনেক প্রতারণার গল্প জন্ম দিচ্ছেন। অনেক বিভ্রান্তি ছড়িয়ে আমাদের মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। পরে যা ঘটছে তার উল্টোটাই বেরিয়ে বেরিয়ে আসছে।

কিছুদিন আগে এক মাইক্রোবাস উপহার পেলেন তিনি। পরে দেখা গেল সেটির কাগজপত্র ঠিক নেই দশ বছর ধরে। মালিক ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচার মতো করে হিরোর হাতে এটা শপে দিয়ে ভার মুক্ত হলেন। এক প্রবাসী তাকে দেড় লাখ টাকা দামের সোনার চেইন দিলেন। পরে দেখা গেল হিরোই জানালেন এটা সোনার নয়। তার সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। আবার নিজের নামে একটা ফাউন্ডেশন তৈরি করে অনুদান নেওয়া শুরু করেছেন। একটা ফাউন্ডেশনের গঠন প্রক্রিয়া কী, সরকারের অনুমোদন নিয়েছেন কি না, জয়েনস্টকে নিবন্ধন হলো কি না তার খোঁজ কেউ নিচ্ছে না। টাকা দিচ্ছেন। হিরোর কামাই কিন্তু মন্দ না। আমাদের এসব কায়-কারবারে তার দুই কোটি টাকার বাড়ি কিন্তু ঠিকই উঠেে গেছে। আর বছর বছর বউ পাল্টানোর সুযোগও তিনি পাচ্ছে ফ্রিতে।

তার নোংরামো, প্রতারণা আর উচ্চশ্রেণিতে ওঠার নানা গল্প এখন নেট দুনিয়া ঘুরে বেড়াচ্ছে। তার মিউজিক ভিডিও আপনার দেখেছেন, গান শুনেছেন, কবিতা আবৃত্তি শুনেছেন, সিনেমা দেখেছেন এগুলো কোন পর্যায়ের শিল্প- তা বিচার বিবেচনাবোধ থাকলেই নিজেরাই বলতে পারবেন। তার জন্য বোদ্ধা সমালোচক হওয়ার প্রয়োজন নেই। এই ‘হিরো দেশে বিদেশে বাংলাদেশের একজন হিরো’ হিসেবে যে সংকেত পৌছে দিচ্ছেন তাতে আমরা ছোট হচ্ছি না বড় হচ্ছি আপনারাই ভেবে দেখুন।

টুটুল রহমান: সম্পাদক, অপরূপ বাংলা

 

Header Ad
Header Ad

জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক

জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সুইজারল্যান্ডের ডাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের শীর্ষ সম্মেলনে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠকে পারস্পরিক সহযোগিতা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উভয় দেশের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়।

এর আগে, ড. ইউনূস মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে পৌঁছান। তাকে স্বাগত জানান জেনেভার রাষ্ট্রদূত মো. আরিফুর রহমান। ডাভোসে পৌঁছে তিনি ডব্লিউইএফের বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেন।

চার দিনের এই সফরে ড. ইউনূস ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাব, বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ এবং থাই প্রধানমন্ত্রী পায়েংটার্ন শিনাওয়াত্রার সঙ্গেও দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। এছাড়াও তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শেখা লতিফা বিনতে মোহাম্মদ, মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্সের প্রেসিডেন্ট স্যার নিক ক্লেগ, এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাগনেস ক্যালামার্ডের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হবেন।

সফরের অংশ হিসেবে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনা নিয়ে একটি পৃথক সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২৫ জানুয়ারি ড. ইউনূসের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল হার্জি হালেভি ব্যর্থতা স্বীকার করে পদত্যাগ করেছেন। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল হার্জি হালেভি ব্যর্থতা স্বীকার করে পদত্যাগ করেছেন। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার সময় সেনাবাহিনীর ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে তিনি মঙ্গলবার পদত্যাগ করেন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

পদত্যাগপত্রে হালেভি উল্লেখ করেছেন, হামাসের সঙ্গে যুদ্ধের সময় সেনাবাহিনীর কিছু উল্লেখযোগ্য সাফল্য থাকলেও যুদ্ধের সব লক্ষ্য এখনও অর্জিত হয়নি। তিনি বলেন, হামাসের সামরিক সক্ষমতাকে আরও ধ্বংস করা এবং জিম্মিদের নিরাপদে ফেরানোর জন্য লড়াই অব্যাহত থাকবে।

এই পদত্যাগের পাশাপাশি ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলীয় সামরিক কমান্ডের প্রধান মেজর জেনারেল ইয়ারন ফিঙ্কেলম্যানও পদত্যাগ করেছেন। কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকরের কয়েক দিনের মধ্যেই এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটল।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে অভূতপূর্ব হামলা চালায়, যেখানে এক হাজার ২১০ জন নিহত এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়। এর জবাবে ইসরায়েল ১৫ মাস ধরে গাজায় বিমান ও স্থল হামলা চালায়। জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুসারে, এসব হামলায় গাজায় ৪৬ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পর বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা তাদের বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছেন। তবে যুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞ এবং মানবিক সংকট এখনো গাজা উপত্যকায় বিরাজমান।

Header Ad
Header Ad

সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) বার্ষিক সম্মেলনে অংশ নিতে সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে তিনি জুরিখ শহরে পৌঁছান। স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় জুরিখ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান সুইজারল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আরিফুর রহমান।

চার দিনের সফরের অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা সোমবার ভোরে দেশ ছাড়েন। সফরকালে তিনি সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ২০-২৪ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনে অংশ নেবেন। সম্মেলনে অংশগ্রহণের পাশাপাশি তিনি জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস, বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ এবং থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। এছাড়াও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাগনেস ক্যালামার্ডসহ বিভিন্ন সংস্থা ও কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।

ড. ইউনূস সম্মেলনের সাইডলাইনে একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেবেন। সফর শেষে আগামী ২৪ জানুয়ারি দাভোস থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক
ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ
সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
তুরস্কে হোটেলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৬৬
ভোটের মাঠে ইসলামের পক্ষে একটিই বাক্স পাঠানোর প্রত্যয়
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তাকে বদলি
এবার জার্সিতে ‘পাকিস্তান’ লেখা নিয়ে ভারতের আপত্তি, খেপেছে পিসিবি
ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত এবং গায়েবি ও রাজনৈতিক মামলা নিয়ে যা বললেন আইন উপদেষ্টা
কেন ভ্যাট বাড়িয়েছি, কিছুদিন পর জানবেন: অর্থ উপদেষ্টা
পুতিন রাশিয়াকে ধ্বংস করছেন : ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাবা হারালেন সংগীতশিল্পী মনির খান
শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলে রেড অ্যালার্ট জারি
বিয়ে করতে আর ট্যাক্স দিতে হবে না: আইন উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধীদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দুই গ্রুপের মারামারি,নারীসহ আহত ৭
দেশের এক টুকরো অংশও ভারতকে দখল করতে দেবো না: সীমান্তের বাসিন্দারা
নওগাঁয় বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বেনজীরের মালিকানাধীন সাভানা রিসোর্টে এনবিআরের অভিযান
বিরামপুর সীমান্তে ১২ টি স্বর্ণের বার সহ আটক ১
সমন্বয়ক রাফির ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ
ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল