বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঘূর্ণিঝড় আক্রান্তদের পাশে দাঁড়ানো ইবাদত

ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’ সরাসরি বাংলাদেশে আঘাত করেনি, করেছে ভারতের ওড়িশায়। তবে বাংলাদেশে এর যা প্রভাব পড়েছে, এতেই দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে উপকূলের বহু মানুষের জীবন। ঘূর্ণিঝড়ের দাপটে নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে উপকূল। এর আগে সিডর, আইলা, আম্ফান ও ইয়াস উপকূলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে।

ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, অতিবৃষ্টি প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষকে প্রায়ই পড়তে হয়। এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রকৃতির নিজস্ব কোনো সৃষ্টি নয়। বরং জল-স্থল, চন্দ্র-সূর্য, আলো-বাতাস তথা প্রকৃতির প্রতিটি উপাদানে যা কিছু ঘটে, সেগুলো মহান আল্লাহর সূক্ষ্ম পরিকল্পনারই অংশ। দুর্যোগ-দুর্ঘটনাও তার ইচ্ছারই বহিঃপ্রকাশ। বিপর্যয়ের জন্য দায়ী মানুষের কৃতকর্ম। সমাজে অন্যায়-অনাচার বেড়ে গেলেই প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কা দেখা দেয়। তবে দুর্যোগ শুধু পাপের কারণেই হয়–তা নয়; এর মাধ্যমে কখনো কখনো মানুষকে পরীক্ষাও করা হয়। তাই যে কোনো দুর্যোগে ধৈর্য ধরতে বলা হয়েছে পবিত্র কোরআনে। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আমি (আল্লাহ) তোমাদের ভয়, ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন ও ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি দ্বারা অবশ্যই পরীক্ষা করব। তুমি ধৈর্যশীলদের শুভ সংবাদ দাও, যারা তাদের ওপর বিপদ আপতিত হলে বলে, আমরা তো আল্লাহরই জন্য এবং নিশ্চিতভাবে তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী।’ (সুরা বাকারা: আয়াত ১৫৫-১৫৬)

প্রাকৃতিক দুর্যোগ-দুর্বিপাক অনেক সময় মানুষকে জীবনের কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি করে মহৎ প্রাণ ও ধর্মভীরু করে তোলে। যখনই কোনো বিপদ-আপদ পৃথিবীতে নেমে আসে, তখন মানুষ আল্লাহর ভয়ে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে আত্মবিশ্লেষণের সুযোগ পায়। আল্লাহ বিপদগ্রস্থদের নানাভাবে সাহায্য করে থাকেন। একই সঙ্গে সামর্থ্যবান মানুষদের আদেশ করেন–দুর্যোগগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর।

অতিবৃষ্টি, ঝড়, বন্যা প্রভৃতি প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুহূর্তে অসহায় মানবতার পাশে দাঁড়ানো দলমত-নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার ধর্মপ্রাণ মানুষের অবশ্য কর্তব্য। এটি ইবাদতেরই অংশ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দুনিয়াতে মানুষকে খাদ্য দান করেছে, সেদিন তাকে খাদ্য দান করা হবে। যে আল্লাহকে খুশি করার জন্য মানুষকে পানি পান করিয়েছে, তাকে সেদিন পানি পান করিয়ে তার পিপাসা দূর করা হবে। যে মানুষকে বস্ত্র দান করেছে, তাকে সেদিন বস্ত্র পরিধান করিয়ে তার লজ্জা নিবারণ করা হবে।’ (আবু দাউদ)

রাসুলুল্লাহ (সা.) দিকনির্দেশনা প্রদান করে বলেছেন, ‘তোমরা ক্ষুধার্তকে খাদ্য দাও, অসুস্থ বা রুগ্ণ ব্যক্তির সেবা করো এবং বন্দিকে মুক্ত করো অথবা ঋণের দায়ে আবদ্ধ ব্যক্তিকে ঋণমুক্ত করো।’ (বুখারি)

‘মানুষের প্রয়োজনে মানুষ’ ইসলামের অন্যতম স্লোগান। প্রতিবেশীকে অভুক্ত রেখে পূর্ণ আহারকারীর ঈমানকে বলা হয়েছে ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। মহানবী (সা.) ইরশাদ করেন, ‘ওই ব্যক্তি পরিপূর্ণ মুমিন নয়, যে তৃপ্তি সহকারে আহার করে অথচ তার প্রতিবেশী থাকে ক্ষুধার্ত। (শুয়াবুল ঈমান, হাদিস: ৫৬৬০)

রাসুল (সা.) একদিন আবু যরকে (রা.) বললেন, ‘হে আবু যর! তুমি যখন তরকারি পাকাও, তখন তাতে একটু বেশি পানি দিয়ে ঝোলটা বাড়িয়ে নিও এবং তোমার প্রতিবেশীকে তা পৌঁছে দিও।’ (মুসলিম, হাদিস: ৬৮৫৫)।

রাসুল (সা.) সব মুসলমানকে একটা দেহের সঙ্গে তুলনা করে বলেছেন, ‘পারস্পরিক ভালোবাসা, দয়া-মায়া ও স্নেহ-মমতার দিক থেকে গোটা মুসলিম সমাজ একটি দেহের সমতুল্য। যদি দেহের কোনো বিশেষ অঙ্গ অসুস্থ হয়ে পড়ে, তা হলে অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গেও তা অনুভূত হয়; সেটা জাগ্রত অবস্থায়ই হোক কিংবা জ্বরাক্রান্ত অবস্থায়।’ (মুসলিম, হাদিস: ৬৭৫১)

যে ব্যক্তি শুধু প্রথাগত ইবাদত করেন; কিন্তু বিপদগ্রস্ত ও দুস্থ মানবতার কল্যাণের জন্য দান-খয়রাত, জাকাত-সদকা, ত্যাগ-তিতিক্ষা ও সাহায্য-সহযোগিতায় এগিয়ে আসেন না; তিনি আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের কাছে কখনই প্রিয়ভাজন হতে পারবেন না। বৈধ সম্পদ থেকে দরিদ্র ব্যক্তিকে দানের সওয়াব সম্পর্কে নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘কেউ হালাল উপার্জন থেকে দান করলে আল্লাহ নিজে সেই দান গ্রহণ করেন, সেটি উত্তমরূপে সংরক্ষণ করেন। একসময় সেই দানের সওয়াব পাহাড়তুল্য হয়ে যায়।’ (বুখারি ও মুসলিম)

এসএ/

Header Ad
Header Ad

২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!

২৮ জানুয়ারি থেকে চলবে না ট্রেন। ছবি: সংগৃহীত

পেনশন ও নিয়োগপত্রের দুই শর্ত প্রত্যাহারের দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। ২৭ জানুয়ারির মধ্যে দাবি মানার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন তাঁরা।

সম্প্রতি রাজধানীর রেল ভবনে রেলওয়ে মহাপরিচালকের সঙ্গে সভা শেষে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফ ও শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান।

তিনি বলেন, আমাদের দাবি-দাওয়া পূরণে বারবার রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এতদিন পার হয়ে যাওয়ার পরেও তারা আমাদের দাবির বিষয়ে কোনো সুরাহা করছে না। তারা বারবার সময় চাইছে। আমরা মহাপরিচালকের সঙ্গে সভায় আগামী ২৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছি। এই সময়ের মধ্যে তারা যদি আমাদের দাবি মেনে না নেয়, তাহলে ২৮ তারিখ সকাল থেকে কর্মবিরতি শুরু হবে।

ময়মনসিংহ স্টেশনে রেলওয়ে রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদ বিক্ষোভ।

মো. মজিবুর রহমান বলেন, রেলের রানিং স্টাফদের মধ্যে রয়েছেন লোকোমাস্টার (এলএম), সহকারী লোকোমাস্টার (এএলএম) এবং সাব-লোকোমাস্টার (এসএলএম)। ৮ ঘণ্টা কর্মদিবস হলেও রানিং স্টাফদের গড়ে ১৫-১৮ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। সেজন্য তাদের দেওয়া হয় বিশেষ আর্থিক সুবিধা, যাকে রেলওয়ের ভাষায় বলা হয় মাইলেজ। মাইলেজ রানিং স্টাফদের বেতনেরই অংশ।

মাইলেজের হিসাব হলো, প্রতি ১০০ কিলোমিটার ট্রেন চালালে রানিং স্টাফরা মূল বেতনের এক বেসিকের সমপরিমাণ টাকা বেশি পাবেন। ৮ ঘণ্টায় এক দিনের কর্মদিন ধরলে রানিং স্টাফদের প্রতি মাসে কাজ দাঁড়ায় আড়াই বা দুই-তিন মাসের সমপরিমাণ। তাদের বেতনও সেভাবেই দেওয়া হয়। এ ছাড়া মূল বেতনের হিসাবে অবসরকালীন ভাতা যা হয় তার সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ৭৫ শতাংশ টাকা বেশি দিয়ে তাদের পেনশন দেওয়া হয়। কিন্তু ২০২২ সালের জানুয়ারিতে অর্থ মন্ত্রণালয় রানিং স্টাফদের সেই সুবিধা বাতিল করে। এরপর থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদ ধারাবাহিকভাবে আমরা আন্দোলন করে আসছি।

চট্টগ্রাম বটতলী পুরোনো রেলস্টেশনে সংবাদ সম্মেলনে রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নেতারা।  

অন্যদিকে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কর্মঘণ্টার বেশি সময় ধরে কাজ করতে হয় বলে অনেক রানিং স্টাফ চাকরি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। রানিং স্টাফ পদে এতে ২ হাজার ২৩৫ জন কর্মচারী থাকার কথা থাকলেও এখন ১ হাজার ১৩৫ জন কাজ করছেন। এতে রানিং স্টাফরা পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাচ্ছেন না। 

অবশ্য এর আগেও মাইলেজের দাবিতে রেলের রানিং স্টাফরা আংশিক কর্মবিরতি পালন করেছেন। এতে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় শুরু হয়, ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। চলতি ডিসেম্বর মাসে রানিং স্টাফদের কর্মসূচিতে বেশ কয়েকটি মেইল ও কমিউটার ট্রেন চলাচল বন্ধ ঘোষণা করতে হয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে। এবার দেশব্যাপী সর্বাত্মক কর্মবিরতি শুরু করলে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি

কণ্ঠশিল্পী মনির খানের বাবার জানাজা। ছবি: সংগৃহীত

কোটি বাঙালির প্রিয় সংগীতশিল্পী মনির খান শোকাহত। তার বাবা মো. মাহবুব আলী খান মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেলে ৯৯ বছর বয়সে মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাই রাজিউন)। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ঝিনাইদহে নিজ বাড়িতে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকালে ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার মদনপুর গ্রামে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

তবে এ শোকাবহ মুহূর্তে একটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটে। জানাজার মাঠ থেকে চুরি হয়ে যায় শিল্পী মনির খানের আইফোন এবং তার ছেলের মোবাইল ফোন। গায়ক মনির খান নিজেই এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বাবা মো. মাহবুব আলী খানের সঙ্গে মনির খান। ছবি: সংগৃহীত

মাহবুব আলী খানকে পরে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। প্রিয় বাবা হারানোর শোক এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেননি মনির খান, এমন অবস্থাতেই চুরির এই ঘটনা তার জন্য দুঃখজনক।

মনির খানের জনপ্রিয়তা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। ১৯৯৬ সালে তার *তোমার কোন দোষ নেই* অ্যালবামটি প্রকাশের পরই তিনি সংগীতপ্রেমীদের মন জয় করেন। তার কণ্ঠে প্রায় সব গানই শ্রোতাদের হৃদয়ে দাগ কাটে, বিশেষ করে 'তোমার কোন দোষ নেই' গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। এরপর থেকে একের পর এক হিট অ্যালবাম এবং সিনেমার গান উপহার দিয়েছেন তিনি।

এ পর্যন্ত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে একক অ্যালবাম এবং তিন শতাধিক দ্বৈত ও মিশ্র অ্যালবামে গান গেয়েছেন মনির খান। তার সুরেলা কণ্ঠে গাওয়া গানগুলো বাংলা ভাষাভাষী শ্রোতাদের হৃদয়ে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে। 'অঞ্জনা' খ্যাত এই শিল্পী তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেছেন।

বর্তমানে ইউটিউব চ্যানেল 'মনির খান' ও 'এমকে মিউজিক 24' থেকে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করে যাচ্ছেন তিনি, যা তার ভক্তদের কাছে অত্যন্ত প্রশংসিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার

ছবি: সংগৃহীত

মোবাইল ফোন ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারের ওপর নতুন করে আরোপিত কর প্রত্যাহার করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ফলে গ্রাহকদের জন্য ইন্টারনেট খরচ অপরিবর্তিত থাকছে।

বুধবার (২৪ জানুয়ারি) এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, দেশের ডিজিটাইজেশন কার্যক্রম অব্যাহত রাখা, আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন তরুণ প্রজন্ম গড়ে তোলা এবং অনলাইনভিত্তিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধির লক্ষ্যে মোবাইল সিম/রিম ব্যবহারের সেবা ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত বর্ধিত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে।

এর আগে, চলতি বছরের ৯ জানুয়ারি এনবিআর মোবাইল সেবায় অতিরিক্ত ৩ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবায় ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছিল।

এই কর কার্যকর হলে মোবাইল সেবায় ১০০ টাকার রিচার্জে কর বেড়ে ৫৬ টাকার বেশি হয়ে যেত এবং ব্রডব্যান্ড সেবায় ৫০০ টাকার সংযোগের জন্য গ্রাহকদের অতিরিক্ত ৭৭ টাকা গুনতে হতো। গ্রাহকদের আপত্তি এবং ডিজিটাইজেশনের গতি ধরে রাখতে সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছে সংশ্লিষ্ট মহল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত