রবিবার, ১৮ মে ২০২৫ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

৩০৫৭ কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

ছবি: সংগৃহীত

মানুষের শেষ ঠিকানার কারিগর কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার মনু মিয়া। পরম দরদ আর ভালোবাসা দিয়ে তিনি সাজান মুসলমান ব্যক্তির শেষ ঠিকানা কবর। কারো মৃত্যু সংবাদ কানে আসা মাত্রই কুন্তি, কোদাল, ছুরি, করাত, দা, ছেনাসহ সহায়ক সব যন্ত্রপাতি নিয়ে ছুটে যান কবরস্থানে। এভাবেই কবর খননের কাজ করে তিনি পার করে দিয়েছেন তার ৬৭ বছরের জীবনের সুদীর্ঘ ৪৯টি বছর। কোনো ধরনের পারিশ্রমিক কিংবা বকশিস না নিয়ে এ পর্যন্ত খনন করেছেন ৩ হাজার ৫৭টি কবর।

মনু মিয়া কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা উপজেলার জয়সিদ্ধি ইউনিয়নের আলগাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তার বয়স এখন ৬৭ বছর। জীবনভর কবর খোঁড়ার কাজ করতে গিয়ে নিজের দিকেই খেয়াল দেওয়া হয়নি মনু মিয়ার। রোগে কাবু হয়ে সম্প্রতি শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন তিনি। ১৪ মে তাকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই একরকম মুমূর্ষু অবস্থায় চিকিৎসা চলছে তার। স্বামীর পাশে আছেন স্ত্রী রহিমা বেগম।

কবর খুঁড়তে দূরের যাত্রায় দ্রুত পৌঁছাতে নিজের ধানি জমি বিক্রি করে কয়েক বছর আগে একটি ঘোড়া কিনেছিলেন তিনি। ঘোড়াটি সচল রেখেছিল তাকে। বাড়িতে মনু মিয়া ও তার স্ত্রী রহিমা বেগমের অনুপস্থিতিতে অভিভাবকশূন্য হয়ে পড়ে ঘোড়াটি। শুক্রবার (১৬ মে) সকালে পাশের মিঠামইন উপজেলার হাশিমপুর ছত্রিশ গ্রামের একটি মাদরাসার পাশে পানির মধ্যে ঘোড়াটির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন এলাকাবাসী। ঘোড়াটির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাত। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মনু মিয়ার শারীরিক ও মানসিক অবস্থার কথা ভেবে স্ত্রী ও স্বজনেরা তার কাছে গোপন রেখেছেন ঘোড়াটি হত্যার কথা।

মনু মিয়ার এমন সংকটকালেই বর্বরতার বলি হয়েছে তার প্রিয় ঘোড়াটি। বাড়িতে মনু মিয়া ও তার স্ত্রী রহিমা বেগমের অনুপস্থিতিতে অভিভাবকশূন্য হয়ে পড়ে ঘোড়াটি। গত তিনদিন যাবৎ গ্রামবাসী কারো নজরে পড়েনি ঘোড়াটি। শুক্রবার সকালে পার্শ্ববর্তী মিঠামইন উপজেলার কাটখাল ইউনিয়নের হাশিমপুর ছত্রিশ গ্রাম থেকে গ্রামবাসীর কাছে একটি ফোনকলে আসে এ দুঃসংবাদটি। হাশিমপুর ছত্রিশ গ্রামের একটি মাদরাসার পাশের জমির পানির মধ্যে ঘোড়াটি লাশ পড়েছিল। খবর পেয়ে সেখানে ছুটে যান আলগাপাড়া গ্রামের তিন তরুণ-যুবক। তারা গিয়ে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকা ঘোড়াটিকে দেখতে পায়। বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিথর হয়ে পড়ে রয়েছে।

হত্যাকাণ্ডের শিকার ঘোড়াটিকে শনাক্ত করতে যাওয়া তিনজনের একজন হলো এসএম রিজন। তিনি জানান, মিঠামইন উপজেলার কাটখাল ইউনিয়নের হাশিমপুর ছত্রিশ গ্রামে গিয়ে তারা এলাকাবাসীর কাছ থেকে জানতে পেরেছেন, ওই এলাকার শাওনের একটি স্ত্রী ঘোড়া রয়েছে। ওই স্ত্রী ঘোড়াটিকে না কি মনু মিয়ার ঘোড়াটি আঘাত করে। এই অপরাধে মনু মিয়ার ঘোড়াটির বুকে তারা ধারালো অস্ত্রের আঘাত করে এবং ঘোড়াটি মারা যায়। এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত শাওনের বাবার নাম আজমান এবং তার চাচার নাম হাসান মাস্টার।

মনু মিয়ার স্ত্রী রহিমা বেগম বলেন, উনার অবস্থা ভালো না। একমাত্র আল্লাহ পাকের রহমতেই উনি সুস্থ হতে পারেন। উনি জীবনে কারো কোনো ক্ষতি করেননি। এতোদিন জানতাম, উনাকে মানুষ ভালোবাসে। উনার এমন খারাপ অবস্থায় কি করে এমনভাবে উনার প্রিয় ঘোড়াটিকে মানুষ মেরে ফেলতে পারল। এই খবরটা আমরা উনাকে দিলে উনি কোনোভাবেই সহ্য করতে পারবেন না।

কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপারের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মুকিত সরকার জানান, বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে যথাযথ আইনী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য তিনি নির্দেশনা দেবেন।

Header Ad
Header Ad

সমকামিতা-ট্রান্সজেন্ডার প্রমোটে আমাদের বাধা হয়ে দাঁড়াতে হবে : সারজিস

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমকামিতা, ট্রান্সজেন্ডার এবং এলজিবিটিকিউ (LGBTQ) ইস্যুতে কড়া মন্তব্য করেছেন। রোববার (১৮ মে) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

সারজিস আলম বলেন, “নারীদের অধিকার রক্ষায় যৌক্তিক যে কোনো দাবিতে আমাদের সর্বাত্মক সমর্থন থাকবে। কিন্তু সেই দাবির আড়ালে যদি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সমকামিতা, ট্রান্সজেন্ডার কিংবা এলজিবিটিকিউয়ের মতো জঘন্য ও ধ্বংসাত্মক কালচার প্রমোট করা হয়, তাহলে সেই অপচেষ্টায় আমাদের বাধা হয়ে দাঁড়াতে হবে।”

তিনি আরও লেখেন, “পরিবার, সমাজ কিংবা রাষ্ট্র ধ্বংসের এই মরণব্যাধিগুলো যারা মানসিক বিকারগ্রস্তভাবে লালন ও প্রমোট করতে চায়, তাদের মানসিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা উচিত। তাদের কোনো ধরনের প্রশ্রয় দেওয়া যায় না। এই প্রবণতা এমন এক ক্যান্সার, যা ধীরে ধীরে ঘর থেকে শুরু করে জাতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে পারে। সেই সুযোগ আমরা করে দিতে পারি না।”

 

পতিতাবৃত্তি নিয়েও স্ট্যাটাসে মন্তব্য করেন সারজিস আলম। তিনি লিখেছেন, “পতিতাবৃত্তির মতো মর্মান্তিক নির্যাতন কখনোই পেশা হতে পারে না। যারা বাধ্য হয়ে বা প্রতারণার ফাঁদে পড়ে এই পেশায় যুক্ত হয়েছেন, তাদেরকে সেই পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে এবং রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট চূড়ান্ত

ছবি: সংগৃহীত

২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। রোববার (১৮ মে) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় এডিপির খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপির আকার ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা সংশোধিত হয়ে দাঁড়ায় ২ লাখ ১৬ হাজার কোটিতে। সেখান থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে আগামী অর্থবছরের উন্নয়ন বাজেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ব্যয় হবে ১ লাখ ৪৪ হাজার কোটি এবং বৈদেশিক ঋণ থেকে আসবে ৮৬ হাজার কোটি টাকা। এডিপির আওতায় মোট ১ হাজার ১৪২টি প্রকল্পে ২ লাখ ১৫ হাজার ৫১৪ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

উন্নয়ন বাজেটে বরাবরের মতো এবারও সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে। এই খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৫৮ হাজার ৯৭৩ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ২৫.৬৪ শতাংশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা (১৪.০৮ শতাংশ) বরাদ্দ পেয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। এছাড়া শিক্ষা খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ২৮ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকা (১২.৪২ শতাংশ), গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধা খাতে ২২ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকা (৯.৯০ শতাংশ) এবং স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ১৮ হাজার ১৪৮ কোটি টাকা (৭.৮৯ শতাংশ)।

এছাড়াও স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৪৭২ কোটি, কৃষি খাতে ১০ হাজার ৭৯৫ কোটি, পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ খাতে ১০ হাজার ৬৪১ কোটি টাকা। শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা খাতে বরাদ্দ ৫ হাজার ৩৮ কোটি, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি, ধর্ম, সংস্কৃতি ও বিনোদনে ৩ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। জনশৃঙ্খলা ও সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ ২ হাজার ৭৭৭ কোটি, সামাজিক সুরক্ষা খাতে ২ হাজার ১৮ কোটি এবং সাধারণ সরকারি সেবা খাতে এক হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ মাত্র ৪৭৫ কোটি টাকা।

পরিকল্পনা কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে মোট ২ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের চাহিদা পাওয়া গিয়েছিল। তবে বাস্তবতা বিবেচনায় এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমিয়ে বাস্তবায়নযোগ্য প্রকল্পগুলোকেই প্রাধান্য দিয়ে এডিপির আকার নির্ধারণ করা হয়েছে। বরাদ্দ কম হলেও সংশোধিত এডিপির তুলনায় এটি ১৪ হাজার কোটি টাকা বেশি, যা সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনায় গতি আনার লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি পণ্যে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক ক্ষতির শঙ্কায় ভারতীয় ব্যবসায়ীরা

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ভারত। এতে ক্ষতির আশঙ্কায় পড়েছেন দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও সীমান্তবর্তী স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা। সম্প্রতি ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তর (ডিজিএফটি) এই নির্দেশনা জারি করে।

নির্দেশনায় জানানো হয়, বাংলাদেশের তৈরি রেডিমেড পোশাক, ফলের স্বাদযুক্ত কার্বনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাদ্যসামগ্রী, তুলা ও তুলাজাতীয় বর্জ্য, প্লাস্টিক ও পিভিসি পণ্য, রঙ ও প্লাস্টিসাইজার, কাঠের আসবাবপত্রসহ বেশ কিছু পণ্য ভারতের আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ী স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। তবে এসব পণ্য সমুদ্রবন্দর— যেমন কলকাতা বা মুম্বাইয়ের নাভা শেভা বন্দরের মাধ্যমে আমদানি করা যাবে।

এ নিষেধাজ্ঞা থেকে মাছ, এলপিজি, ভোজ্যতেল এবং চূর্ণ পাথর মুক্ত থাকবে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ থেকে নেপাল বা ভুটানে যাওয়া পণ্যের ওপরও নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না।

পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট স্টাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী বলেন, "রেডিমেড পোশাক আমদানির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়বে। এর ফলে কলকাতা বা মুম্বাই বন্দর ব্যবহার বাধ্যতামূলক হওয়ায় পরিবহন ব্যয় ও সময় অনেক বেড়ে যাবে।"

তিনি জানান, পেট্রাপোল, ঘোজাডাঙ্গা, মহদীপুর- এই বন্দরে এখনো কিছু পণ্যের প্রবেশে অনুমতি থাকলেও চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ীর মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দরে নিষেধাজ্ঞা বাণিজ্যের ওপর বড় ধাক্কা হয়ে এসেছে। এতে কয়েক হাজার শ্রমিক ও বহু লজিস্টিক কোম্পানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।

বাংলাদেশের পক্ষ থেকেও ভারতীয় তুলা আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং তৃতীয় দেশে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের প্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ফলে দুই দেশের মধ্যকার স্থলবন্দরভিত্তিক পণ্যবাণিজ্যে নতুন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

বাণিজ্য বিশ্লেষকদের মতে, এই নিষেধাজ্ঞাগুলো দীর্ঘমেয়াদে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং সীমান্ত অঞ্চলের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে। বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের উচ্চপর্যায়ে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সমকামিতা-ট্রান্সজেন্ডার প্রমোটে আমাদের বাধা হয়ে দাঁড়াতে হবে : সারজিস
দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট চূড়ান্ত
বাংলাদেশি পণ্যে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক ক্ষতির শঙ্কায় ভারতীয় ব্যবসায়ীরা
আমন্ত্রণ পেয়েও ফ্রান্স-স্পেন সফরে যাচ্ছেন না প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ সীমান্তে মাঠ থেকে মালিকবিহীন ৬০৯ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার
বেনাপোল কাস্টমস হাউজে কলম বিরতি অব্যাহত, স্বাভাবিক আমদানি-রপ্তানি
ভারতে বিয়ের আসরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বরের মৃত্যু
গাইবান্ধা জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সা.সম্পাদক শাহীন
সুড়ঙ্গ থেকে হামাস নেতা সিনওয়ারসহ সহযোগীদের মরদেহ উদ্ধার: রিপোর্ট
শাহজালাল বিমানবন্দরে অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া আটক
আমি বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাব : সালমান মুক্তাদির
নতুন লুকে শাকিব খানের তাণ্ডব শুরু, জয়া আসছেন ভিন্ন চরিত্রে
দেশে ছোঁয়াচে ‘স্ক্যাবিস’ সংক্রমণ বাড়ছে, জেনে নিন সঠিক চিকিৎসা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু
ক্ষুদ্রঋণই ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ : প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে টক্কর দিয়ে বাংলাদেশ টিকতে পারবে না: বিজেপি নেতা
ইশরাকের শপথ দাবিতে টানা চতুর্থ দিন নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
৩০৫৭ কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
ইমনের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের জয়
সৌদি পৌঁছেছেন ৪৯১০৩ জন হজযাত্রী, মৃত্যু আরও একজনের