রবিবার, ১৮ মে ২০২৫ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ইমনের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের জয়

ছবি: সংগৃহীত

দেশের হয়ে সর্বোচ্চ ছক্কার রেকর্ড কিংবা দেশের হয়ে দ্বিতীয় ব‍্যাটসম‍্যান হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়া পারভেজ হোসেন ইমনের প্রাপ্তির দিনে প্রথম জয়ের দেখা পেয়েছে বাংলাদেশ। শনিবার শারজা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ২৭ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ।

টস হেরে আগে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৯১ রান করে লিটন দাসের দল। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত সময়ে ১৬৪ রানে গুঁটিয়ে যায় স্বাগতিকরা।

এদিন তামিম ইকবালের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি হাঁকান পারভেজ ইমন। ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ৫৩ বলে তিন অঙ্ক স্পর্শ করেন এই ওপেনার। যা বাংলাদেশের হয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তামিম ওমানের বিপক্ষে ৬৩ বলে ১০৩ রান করেছিলেন। ইমনের ব্যাট থেকে নয়টি ছক্কা ও পাঁচটি চারের শট এসেছে।

তানজিদ হাসান তামিম ৯ বলে ১০ রান করেন। অধিনায়ক লিটন দাসও ৮ বলে এক ছক্কায় ১১ রান করেন। হৃদয় ফিরে যান ১৫ বলে ২০ রান করে। জাকের আলি শুরু পেলেও ১৩ রানের বেশি করতে পারেননি। আরব আমিরাতের হয়ে মোহাম্মদ জাওয়াদউল্লাহ ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন।

রান তাড়া করতে নেমে দারুণ শুরু পেয়েছিল স্বাগতিক আরব আমিরাত। প্রথম ৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়েই তুলেছিল ৩৮ রান। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে আক্রমণে এসে বিপজ্জনক হয়ে ওঠার আভাস দেওয়া জুটি ভাঙেন পেসার হাসান মাহমুদ। মিড অনে ক্যাচ তুলে দেন মোহাম্মদ জোহাইব। অভিষেকে ৯ বলে ৯ রান করেন তিনি।

পরের ওভারে বাংলাদেশের স্বস্তি বাড়ান মুস্তাফিজুর রহমান। বল হাতে তুলে নিয়েই সাফল্য পেলেন। কট বিহাইন্ড হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন তিনে ব্যাট করতে নামা আলিশান শারাফুকে। এরপর তৃতীয় উইকেটে রাহুল চোপড়াকে নিয়ে দারুণ এক জুটি গড়ে তুলেছিলেন ওয়াসিম হামিদ। রান তাড়ায় বেশ সাবলীল মনে হচ্ছিল আমিরাতকে। মাত্র ৩২ বলে ব্যক্তিগত ৫০ পূর্ণ করে ছুটছিলেন ওপেনার ওয়াসিম। যদিও আর ইনিংস বড় করতে পারেননি। তানজিম সাকিবের বলে শর্ট ফাইন লেগে মুস্তাফিজুর রহমানের হাতে ধরা পড়েন। তাতে ভাঙে ৪২ বল স্থায়ী ৬২ রানের জুটি। ম্যাচ থেকে অনেকটা তখনই ছিটকে যায় স্বাগতিকরা।

মোহাম্মদ ওয়াসিমের পর রাহুল চোপড়াকেও ফেরান তরুণ পেসার। পরপর দুই ওভারে দুই সেট ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়ে ম্যাচের লাগাম টেনে ধরলেন সাকিব। স্লোয়ার ডেলিভারিতে বড় শটের খোঁজে পয়েন্টে ধরা পড়েন রাহুল। ৫ চার ও ১ ছক্কায় ২২ বলে ৩৫ রান করেন কিপার-ব্যাটসম্যান।

নিয়মিত বিরতিতে প্রতিপক্ষের উইকেট ভাঙতে পারলেও বেশ ছন্নছাড়া বোলিং করেছেন শেখ মেহেদী ও তানভীররা। নিজের কোটার শেষ ওভারে এসে উইকেটের দেখা পান তানভীর। ক‍্যাচ দিয়ে ফেরার আগে ধ্রুভ পারাশার খেলেছেন ৭ বলে ৩ রানের ইনিংস।

তানভীরের পর জোড়া আঘাত হানেন হাসান মাহমুদ ও মুস্তাফিজ। আর তাতে খেলা শেষের আগেই অনেকটাই ছিটকে যায় স্বাগতিকরা। ইনিংসের শেষ ওভারে ৩৪ রানের সমীকরণ মেলাতে হতো জিততে হলে। আমিরাত উল্টো দুই উইকেট হারিয়ে করতে পারে কেবল ৬ রান। মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় আশা জাগিয়েও হেরেছে স্বাগতিকরা।

বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট পেয়েছেন হাসান মাহমুদ। এ ছাড়া দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন মুস্তাফিজ, তানজিম সাকিব ও শেখ মেহেদী। আগামী ১৯ মে একই ভেন্যুতে মাঠে গড়াবে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি।

Header Ad
Header Ad

হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে প্রশাসক এজাজের জড়িত থাকার অভিযোগ ভিত্তিহীন: ডিএনসিসি

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) বর্তমান প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজকে নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে জড়িত করার অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছে ডিএনসিসি। রোববার (১৮ মে) এক বিবৃতিতে ডিএনসিসির মুখপাত্র ও তথ্য কর্মকর্তা ফারজানা ববি এ মন্তব্য করেন।

ফারজানা ববি বলেন, “এই অভিযোগগুলো এসেছে তাদের পক্ষ থেকে, যারা পূর্ববর্তী শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও পরিবেশ ধ্বংসের জন্য দায়ী এবং যাদের বিরুদ্ধে মোহাম্মদ এজাজ বরাবরই সোচ্চার ছিলেন।”

তিনি জানান, মোহাম্মদ এজাজ একজন পরিচিত পরিবেশবাদী, লেখক ও বুদ্ধিজীবী। তিনি বিগত ১৬ বছর ধরে স্বৈরাচার, জলাধার দখল, পানির বৈষম্য এবং আন্তঃসীমান্ত নদীর পানির ন্যায্যতা আদায়ে সোচ্চার থেকেছেন। তার এই অবস্থান প্রভাবশালী কিছু মহলের স্বার্থে আঘাত করেছে।

২০১৫ সালে এজাজের মালিকানাধীন একটি ভবন থেকে কয়েকজন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের ঘটনাকে কেন্দ্র করে তাকে হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে জড়ানোর অপচেষ্টা করা হয়। অথচ তিনি ওই ভবনে বসবাস করতেন না এবং ঘটনার সঙ্গে তার কোনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সংশ্লিষ্টতা ছিল না। শুধুমাত্র ভবন মালিক হওয়ার কারণে তার নাম জড়ানো হয়। পরবর্তী তদন্ত ও বিচারিক প্রক্রিয়ায় তিনি সম্পূর্ণ নির্দোষ প্রমাণিত হন।

মোহাম্মদ এজাজ ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন এবং এ বিষয়ে লেখালেখি ও বক্তৃতার মাধ্যমে বারবার তার স্পষ্ট মত প্রকাশ করেছেন। হিন্দু জেলে সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ, প্রগতিশীল আন্দোলনে নেতৃত্ব এবং বহুত্ববাদ ও ন্যায্যতাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তার কার্যক্রম তাকে একটি মানবিক ও গণতান্ত্রিক নেতৃত্বের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করে।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তিনি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও জনগণকেন্দ্রিক নগর শাসনের লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন। তার উদ্যোগে সব প্রকল্পের বিস্তারিত তথ্য অনলাইনে প্রকাশ করা হয়েছে, যাতে নাগরিকরা সরাসরি নজরদারি করতে পারেন।

ডিএনসিসি মনে করে, প্রশাসক এজাজের এসব সংস্কারমুখী পদক্ষেপে ক্ষুব্ধ হয়ে একটি মহল পুরোনো ও অপ্রাসঙ্গিক অভিযোগকে পুনরায় উসকে দিয়ে তার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে চাইছে। এর মাধ্যমে তারা জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রকৃত সংস্কার থেকে দৃষ্টি সরিয়ে রাখতে চায়।

Header Ad
Header Ad

সমকামিতা-ট্রান্সজেন্ডার প্রমোটে আমাদের বাধা হয়ে দাঁড়াতে হবে : সারজিস

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমকামিতা, ট্রান্সজেন্ডার এবং এলজিবিটিকিউ (LGBTQ) ইস্যুতে কড়া মন্তব্য করেছেন। রোববার (১৮ মে) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

সারজিস আলম বলেন, “নারীদের অধিকার রক্ষায় যৌক্তিক যে কোনো দাবিতে আমাদের সর্বাত্মক সমর্থন থাকবে। কিন্তু সেই দাবির আড়ালে যদি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সমকামিতা, ট্রান্সজেন্ডার কিংবা এলজিবিটিকিউয়ের মতো জঘন্য ও ধ্বংসাত্মক কালচার প্রমোট করা হয়, তাহলে সেই অপচেষ্টায় আমাদের বাধা হয়ে দাঁড়াতে হবে।”

তিনি আরও লেখেন, “পরিবার, সমাজ কিংবা রাষ্ট্র ধ্বংসের এই মরণব্যাধিগুলো যারা মানসিক বিকারগ্রস্তভাবে লালন ও প্রমোট করতে চায়, তাদের মানসিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা উচিত। তাদের কোনো ধরনের প্রশ্রয় দেওয়া যায় না। এই প্রবণতা এমন এক ক্যান্সার, যা ধীরে ধীরে ঘর থেকে শুরু করে জাতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে পারে। সেই সুযোগ আমরা করে দিতে পারি না।”

 

পতিতাবৃত্তি নিয়েও স্ট্যাটাসে মন্তব্য করেন সারজিস আলম। তিনি লিখেছেন, “পতিতাবৃত্তির মতো মর্মান্তিক নির্যাতন কখনোই পেশা হতে পারে না। যারা বাধ্য হয়ে বা প্রতারণার ফাঁদে পড়ে এই পেশায় যুক্ত হয়েছেন, তাদেরকে সেই পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে এবং রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট চূড়ান্ত

ছবি: সংগৃহীত

২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। রোববার (১৮ মে) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় এডিপির খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপির আকার ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা সংশোধিত হয়ে দাঁড়ায় ২ লাখ ১৬ হাজার কোটিতে। সেখান থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে আগামী অর্থবছরের উন্নয়ন বাজেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ব্যয় হবে ১ লাখ ৪৪ হাজার কোটি এবং বৈদেশিক ঋণ থেকে আসবে ৮৬ হাজার কোটি টাকা। এডিপির আওতায় মোট ১ হাজার ১৪২টি প্রকল্পে ২ লাখ ১৫ হাজার ৫১৪ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

উন্নয়ন বাজেটে বরাবরের মতো এবারও সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে। এই খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৫৮ হাজার ৯৭৩ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ২৫.৬৪ শতাংশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা (১৪.০৮ শতাংশ) বরাদ্দ পেয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। এছাড়া শিক্ষা খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ২৮ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকা (১২.৪২ শতাংশ), গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধা খাতে ২২ হাজার ৭৭৬ কোটি টাকা (৯.৯০ শতাংশ) এবং স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ১৮ হাজার ১৪৮ কোটি টাকা (৭.৮৯ শতাংশ)।

এছাড়াও স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৪৭২ কোটি, কৃষি খাতে ১০ হাজার ৭৯৫ কোটি, পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ খাতে ১০ হাজার ৬৪১ কোটি টাকা। শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা খাতে বরাদ্দ ৫ হাজার ৩৮ কোটি, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি, ধর্ম, সংস্কৃতি ও বিনোদনে ৩ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। জনশৃঙ্খলা ও সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ ২ হাজার ৭৭৭ কোটি, সামাজিক সুরক্ষা খাতে ২ হাজার ১৮ কোটি এবং সাধারণ সরকারি সেবা খাতে এক হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ মাত্র ৪৭৫ কোটি টাকা।

পরিকল্পনা কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে মোট ২ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের চাহিদা পাওয়া গিয়েছিল। তবে বাস্তবতা বিবেচনায় এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমিয়ে বাস্তবায়নযোগ্য প্রকল্পগুলোকেই প্রাধান্য দিয়ে এডিপির আকার নির্ধারণ করা হয়েছে। বরাদ্দ কম হলেও সংশোধিত এডিপির তুলনায় এটি ১৪ হাজার কোটি টাকা বেশি, যা সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনায় গতি আনার লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে প্রশাসক এজাজের জড়িত থাকার অভিযোগ ভিত্তিহীন: ডিএনসিসি
সমকামিতা-ট্রান্সজেন্ডার প্রমোটে আমাদের বাধা হয়ে দাঁড়াতে হবে : সারজিস
দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট চূড়ান্ত
বাংলাদেশি পণ্যে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক ক্ষতির শঙ্কায় ভারতীয় ব্যবসায়ীরা
আমন্ত্রণ পেয়েও ফ্রান্স-স্পেন সফরে যাচ্ছেন না প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ সীমান্তে মাঠ থেকে মালিকবিহীন ৬০৯ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার
বেনাপোল কাস্টমস হাউজে কলম বিরতি অব্যাহত, স্বাভাবিক আমদানি-রপ্তানি
ভারতে বিয়ের আসরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বরের মৃত্যু
গাইবান্ধা জেলা ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সা.সম্পাদক শাহীন
সুড়ঙ্গ থেকে হামাস নেতা সিনওয়ারসহ সহযোগীদের মরদেহ উদ্ধার: রিপোর্ট
শাহজালাল বিমানবন্দরে অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া আটক
আমি বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাব : সালমান মুক্তাদির
নতুন লুকে শাকিব খানের তাণ্ডব শুরু, জয়া আসছেন ভিন্ন চরিত্রে
দেশে ছোঁয়াচে ‘স্ক্যাবিস’ সংক্রমণ বাড়ছে, জেনে নিন সঠিক চিকিৎসা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু
ক্ষুদ্রঋণই ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ : প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে টক্কর দিয়ে বাংলাদেশ টিকতে পারবে না: বিজেপি নেতা
ইশরাকের শপথ দাবিতে টানা চতুর্থ দিন নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
৩০৫৭ কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
ইমনের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের জয়