
রাজশাহীতে জমে উঠছে ঈদের বেচাবিক্রি
১০ এপ্রিল ২০২৩, ০২:৫৮ পিএম | আপডেট: ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ০২:৫৮ এএম

পবিত্র ঈদুল ফিতরের আর মাত্র দুই সপ্তাহ বাকি। মুসলমানদের ধর্মীয় এই উৎসবকে সামনে জমে উঠতে শুরু করেছে রাজশাহীর ঈদ বাজার। ক্রেতা আকর্ষণে চমকপ্রদ সব ছাড় ও র্যাফেল ড্র এর পুরস্কার ঘোষণা করেছে দোকান ও শো রুম মালিকসহ মার্কেট কর্তৃপক্ষ। তবে প্রত্যেকটি পণ্যের দাম এবার বাড়তি।
রবিবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর ও সোমবার (১০ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে রাজশাহীর নিউ মার্কেট, সাহেববাজার, আরডিএ মার্কেটসহ শো-রুমগুলো ঘুরে দেখা যায়, দিনে ক্রেতা-সমাগম কম থাকলেও সন্ধ্যার পরপরই ভিড় বাড়তে শুরু করছে। রাত সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত কেনাবেচা চলছে। আরডিএ মার্কেট, জেবি শপিং মলসহ ব্যান্ডের শো-রুমগুলোতে ক্রেতা-সমাগম ভালোই ছিল।
এবার মার্কেটগুলো ঘুরে দেখা যায়, কোনো কোনো দোকানে পা ফেলার ঠাঁই নেই। আবার কোনো কোনো দোকানে ক্রেতার সংখ্যা কম। এ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে বক্তব্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তবে ঈদ বাজার জমে উঠতে শুরু করেছে। যদিও পোশাকের দাম বিগত বছরের তুলনায় বেশি হওয়ায় অনেকেই এ দোকান, ওই দোকান ঘুরে ঘুরে পছন্দ ও সাধ্যের মধ্যে পোশাক কিনছেন।
সাধারণ ব্যবসায়ীরা বলছেন, এবার প্রত্যেকটা পোশাকের দাম বেশি। তারা কিনেছেনই বেশি দামে। যে কারণে বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। আর এটাও সত্য মানুষের আর্থিক অবস্থা খুবই দুর্বল। এ কারণে অধিকাংশ মানুষই পছন্দ ও দামে কাটছাঁট করছেন।
রবিবার (৯ এপ্রিল) রাতে বন্ধুদের সঙ্গে ঈদের পোশাক কিনতে এসেছিলেন ইয়াসিন আরাফাত। তিনি জানান, তিনি এখনো বেতন পাননি। তবে পোশাকের দাম বেড়ে যাবে, এমনটা ভেবেই আগে এসেছেন। কিন্তু দাম রমজানের প্রথম থেকেই বাড়িয়ে ফেলেছেন ব্যবসায়ীরা। রমজানের আগেও যেসব পাঞ্জাবি ১২০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, সেগুলো এখন ১৬০০ টাকার উপরে বিক্রি হচ্ছে। সামনে আরও দাম বাড়তে পারে, এমন শঙ্কা থেকে ১৭০০ টাকা দিয়ে একটি পাঞ্জাবি কিনেছেন।
আরেকজন ক্রেতা শাসমুল আরেফিন জানান, ব্যবসায়ীরা এতদিন ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের অজুহাত দিচ্ছিল। এখন আরও দুইটা অজুহাতযুক্ত করে যে দাম চাচ্ছেন তা অস্বাভাবিক। তারপরও কিছু করার নাই। নিজের জন্য না কিনলেও সন্তানদের জন্য কিনতে হচ্ছে। ছোট্ট কোলের বাচ্চাদেরও ৫০০ টাকার নিচে পছন্দসই কোনো পোশাক পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে বেশি দামেই কিনতে হয়েছে।
এদিকে ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণে শো-রুমগুলোসহ অনেক দোকানেও ছাড়ের বিজ্ঞাপন সাঁটানো রয়েছে। যদিও এসব বিজ্ঞাপন নিয়ে ক্রেতাদের মধ্যে ভিন্ন প্রতিক্রিয়া রয়েছে। এ ছাড়া ঈদকে সামনে রেখে থিম ওমর প্লাজা ও সাহেব বাজারের জেবি শপিং মলে পণ্য ক্রয়ের কুপনের ভিত্তিতে র্যাফেল ড্র এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সাহেববাজারের জেবি শপিং মলে কুপনের ভিত্তিতে র্যাফেল ড্র এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই আয়োজন করেছে ব্যবসায়ী ঐক্য ফোরাম। ফোরামের সভাপতি রেইনবো কালেকশনের স্বত্বাধিকারী মো. মামানূর রশিদ ওরফে সুমন জানান, এখনো তাদের শপিং মলে বেচাবিক্রি শুরু হলেও সেভাবে জমে উঠেনি। আর সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে বেতন-বোনাস দেওয়া হলে এরপর পুরো দমে বেচাবিক্রি জমে উঠবে।
তিনি আরও বলেন, ঈদকে সামনে রেখে এবার ক্রেতা আকর্ষণে ফোরামের পক্ষ থেকে একটি মোটরসাইকেল রাখা হয়েছে। ৫০০ টাকার ঊর্ধ্বে এই শপিং মলের যেকোনো দোকান থেকে পণ্য ক্রয় করলেই ক্রেতারা কুপন পাবেন। ঈদের আগের রাতে র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হবে।
এদিন নগরীর গণকপাড়া এলাকায় অবস্থিত ইজি ও লোটো দুটো ব্যান্ডের শো-রুমেই ভালো ভিড় দেখা যায়। ক্রেতাদের চাপে রিপোর্টারের সঙ্গে কথা বলারও সময় পাননি ব্যান্ডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজাররা। তবে পরে মুঠোফোনে ইজি ব্যান্ডের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার শামসুজ্জামান রানা জানান, তাদের ব্যান্ডের পোশাকের দাম এবার বাড়েনি। তবে মানুষের আর্থিক অবস্থার এবার ভালো না। অন্যান্যবার অনেক আগেই বেচাবিক্রি জমে উঠে। এবার একটু দেরিতেই জমে উঠবে বলে মনে হচ্ছে।
এসজি

শীত থেকে বাঁচতে টাখনুর নিচে কাপড় পরা যাবে?
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:১৪ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:১৭ পিএম

পোশাক পরার ক্ষেত্রে অনেকে প্যান্ট, পায়জামা লুঙ্গি টাখনুর নিচে পরে থাকেন, যা ইসলামের দৃষ্টিতে নাজায়েয। এ বিষয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘লুঙ্গির যে অংশ টাখনুর নিচে থাকবে তা জাহান্নামে যাবে।’ (বুখারি, হাদিস, ৫৭৮৭) জাহান্নামে গেলে শরীরের কোনো অংশবিশেষ যাবে না; বরং সমগ্র দেহই যাবে।
টাখনুর নিচে কাপড় পরার বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেন, “যে ব্যক্তি অহংকার বশে তার লুঙ্গি মাটির সাথে টেনে নিয়ে বেড়াবে, কেয়ামত দিবসে আল্লাহ তায়ালা তার প্রতি দৃষ্টি দিবেন না।’ (সহীহ বুখারী, হাদীস, ৩৬৬৫)
আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, আমরা টাখনুর নিচে কাপড় পরলে ধর্মের কী অসুবিধা? তার সরল উত্তর হলো, অসুবিধা ধর্মের নয়, অসুবিধা আমাদের নিজেদের। কারণ দুনিয়াতেও টাখনুর নিচে কাপড় পরার অপকারিতা কম নয়। পুরুষের পায়ের টাখনুতে থাকে টেস্টোস্টেরন নামক যৌন হরমোন, যা সঠিকভাবে কাজ করার জন্য প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের প্রয়োজন। টাখনুকে ঢেকে রাখলে টেস্টোস্টেরন হরমোন শুকিয়ে যায়। যার প্রভাবে শরীরে অনেক রকম সমস্যা দেখা দেয়। শুক্রাণু কমে যায়। ফলে সহজে বাচ্চা হয় না। এ সমস্যাটি আমাদের সমাজে মহামারি আকার ধারণ করছে। তা ছাড়া টেস্টোস্টেরনের অভাব মস্তিষ্ক ‘ঘোলাটে’ করে দেয়। এতে মনোযোগ নষ্ট হয়। স্মৃতিশক্তিও কমে আসে ধীরে ধীরে।
অনেকে ইসলামের বিধান মেনে টাখনুর নিচে কাপড় পড়া থেকে বিরত থাকেন। তবে শীতের সময় ঠাণ্ডা থেকে বাঁচতে টাখনুর নিচে কাপড় পরতে চান। এবিষয়ে আলেমদের মতামত হলো- শীতের কারণেও টাখনুর নিচে কাপড় পরা যাবে না। কারণ এর সমাধান জায়েজ পদ্ধতিতে করা সম্ভব। সেটি হল, মোটা মোজা বা চামড়ার মোজা পরিধান করা। যেহেতু ঠাণ্ডা থেকে বাঁচার বিকল্প ব্যবস্থা আছে, সেখানে নিষিদ্ধ কাজ করার কোন প্রয়োজন নেই।
তবে যদি কোথাও বিকল্প ব্যবস্থা না থাকে, আর ঠান্ডার কারণে পা জমে যাওয়া বা মারাত্মক অসুস্থ্য হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে, তাহলে টাখনুর নিচে জামা পরিধান জায়েজ হবে ইসলামি শরীয়তের এই মূলনীতির ভিত্তিতে, যেখানে বলা হয়েছ, তীব্র প্রয়োজন নিষিদ্ধ বস্তু হালাল করে দেয়। তবে যখনি তীব্র প্রয়োজন দূর হয়ে যাবে, সঙ্গেসঙ্গে আবার তা হারাম হয়ে যাবে এবং আবারও কাপড় টাখনুর ওপর উঠাতে হবে। (শরহু কাওয়ায়িদিল ফিক্বহিয়্যাহ লিজযারক্বা, কায়দা নং-২০)

নাসুমকে ডেকে কথা বলল বিসিবির তদন্ত কমিটি
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:১২ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:১৭ পিএম

বড় রকমের প্রত্যাশা নিয়েই ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে ৫০ ওভারের বৈশ্বিক এই মহাযজ্ঞে ৯ ম্যাচের মধ্যে মাত্র দুটিতে জিতেছে লাল-সবুজেরা, এমনকি অপেক্ষাকৃত দুর্বল নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও পরাজয়ের মুখ দেখেছে টাইগাররা। শুধু আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কাকে হারাতে পেরেছে সাকিব-শান্তরা। এরমধ্যে লঙ্কানদের বিপক্ষে জয় আসন্ন চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশকে খেলার সুযোগ করে দিয়েছে।
এদিকে বিশ্বমঞ্চে এমন বাজে পারফরম্যান্সের কারণে সমালোচকদের কাঠগড়ায় অধিনায়ক, কোচ, নির্বাচকসহ দল সংশ্লিষ্ট সবাই। এমন ভরাডুবির পেছনের কারণ উৎঘাটনে গত বুধবার তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এরই মধ্যে জোরেশোরে কাজও শুরু করেছে সেই কমিটি।
ক্রিকেটারদেরও সেই কমিটির কাছে নিজেদের হতশ্রী পারফরম্যান্সের ব্যাখ্যা দিতে হচ্ছে। এরই প্রেক্ষিতে নিজের ব্যাখ্যা দিয়েছেন ক্রিকেটার নাসুম আহমেদ। চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসে নিজের বক্তব্য উপস্থাপন করেন তিনি। এরপর বিসিএল খেলতে আবারও সেখানে ছুটেন তিনি। এদিকে গুঞ্জন উঠেছে, প্রধান কোচ নাকি এই স্পিনারকে শারীরিকভাবে আঘাত করেছেন। তবে এ বিষয়ে এখনও কেউই আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জানায়নি।
এর আগে, রোববার (৩ ডিসেম্বর) থেকে কাজ শুরু করেছে এই তদন্ত কমিটি। প্রথমদিন বিকেলে রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত বিসিবি অফিসে শুরুতেই আসেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। এরপর আরেক নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমনকেও সেখানে দেখা যায়। তবে তাদের কেউই গণমাধ্যমে কথা বলেননি। তাদের দাবি, তদন্ত চলাকালে কথা বলা নিষেধ।
এই দুই নির্বাচকের পর সেখানে একে একে হাজির হতে থাকেন ক্রিকেটাররাও। কমিটির কাছে শুরুতে নিজের জবাব দেন পেসার মোস্তাফিজুর রহমান। এদিন তদন্ত কমিটির সঙ্গে বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরি সুজনও উপস্থিত ছিলেন।
এরপর সন্ধ্যার দিকে সেখানে আসেন ওপেনার লিটন দাস। তদন্ত কমিটির কাছে আলাদা আলাদা করে ব্যাখ্যা করেন তারা। বের হওয়ার সময়ে এই দুই ক্রিকেটারও মুখে কুলুপ আঁটেন। এরপর ধাপে ধাপে কোচ, অধিনায়ক সবার কাছ থেকেই ব্যাখ্যা চাইবে তদন্ত কমিটি।
প্রসঙ্গত, ৩ সদস্যবিশিষ্ট বিশেষ এই কমিটিতে আছেন এনায়েত হোসেন সিরাজ, মাহবুব আনাম ও আকরাম খান। এর মধ্যে সিরাজকে আহ্বায়ক এবং মাহবুব ও আকরামকে তদন্ত কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বিভাগ : খেলা
বিষয় : ওয়ানডে-বিশ্বকাপ-২০২৩ , ওডিআই-বিশ্বকাপ , ক্রিকেটার-নাসুম , টাইগাররা , বিসিবি , চ্যাম্পিয়নস-ট্রফি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৩ ফেব্রুয়ারি
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:১৫ পিএম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের আন্ডারগ্রাজুয়েট (স্নাতক) প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে। কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের পরীক্ষা দিয়ে শুরু হবে এবারের ভর্তিযুদ্ধ।
এরপর ২৪ ফেব্রুয়ারি বিজ্ঞান, বাণিজ্য ১ মার্চ এবং ২ মার্চ চারুকলা অনুষদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এবারও ঢাকাসহ মোট আট বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। এছাড়া অন্যান্য নিয়মও বিগত বছরকে অনুসরণ করে হবে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল।
সারাদেশের কেন্দ্রগুলো হলো- ঢাকা বিভাগের পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে, রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, সিলেট বিভাগের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে, বরিশাল বিভাগের বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে, খুলনা বিভাগের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে, রংপুর বিভাগের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ও ময়মনসিংহ বিভাগের পরীক্ষা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।
নম্বর বন্টন-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত এবং এমসিকিউ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞান, কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে ৬০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা ও ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। উভয় পরীক্ষার জন্য সময় থাকবে ৪৫ মিনিট করে। তবে চারুকলা ইউনিটে ৪০ (সাধারণ জ্ঞান) নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা ও ৬০ (অংকন) নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এমসিকিউর জন্য সময় থাকবে ৩০ মিনিট ও লিখিতের জন্য সময় থাকবে ৬০ মিনিট।
এর আগে গত ২৬ নভেম্বর ২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এ পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩৪২ জন পরীক্ষার্থী। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, পরীক্ষায় পাস করেছেন ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৮৫২ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯২ হাজার ৫৯৫ জন পরীক্ষার্থী।