শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পাতা ফাঁদে পা দেবে না আওয়ামী লীগ

বিএনপির পাতা ফাঁদে কোনোভাবেই পা দেবে না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। ইতোমধ্যে দলীয় হাইকমান্ড থেকে মাঠ পর্যায়ে এ বিষয়ে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। বিএনপির চলমান আন্দোলন অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে মোকাবিলা করবে আওয়ামী লীগ— এমনটাই বলছেন দলের শীর্ষ নেতারা। একই সঙ্গে তারা বলছেন, সভা-সমাবেশের নামে লাঠিসোঁটা নিয়ে বিএনপিকে কোনো ধরনের অরাজকতাও করতে দেওয়া হবে না। যেকোনো ধরনের নাশকতা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিহত করা হবে।

আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে মরিয়া বিএনপিসহ তাদের মিত্র দলগুলো। এরইমধ্যে ঢাকাসহ ১০ বিভাগীয় শহরে গণসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। এ সব সমাবেশে সরকার বিরোধী জনসমর্থন তুলে ধরার পাশাপাশি দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করাই মূল উদ্দেশ্য। বিভাগীয় শহরে গণসমাবেশের কথা বললেও বিএনপির প্রধান টার্গেট রাজধানী ঢাকাকে ঘিরে। শুধুমাত্র ঢাকা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলেই পুরো দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পাল্টে যাবে বলে মনে করে বিএনপিসহ অন্যান্য দল।

বিএনপির এই কর্মসূচির বিষয়ে অবগত ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও সরকারের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও। বিভিন্ন মহলে সহজ বার্তা রয়েছে বিএনপি ঢাকাতে বড় ধরনের অরাজকতা সৃষ্টি করতে পারে। সেজন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সতর্ক দৃষ্টি রেখেছে বিএনপির সব কর্মসূচিতে।

সরকারের বিভিন্ন মহলে তথ্য রয়েছে, সরকারের বিরুদ্ধে দফায় দফায় আন্দোলনের হুমকি দিয়েও কিছু করতে পারেনি বিএনপি। তাই এবার তারা সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে ভিন্ন পথ খুঁজতে পারে। বিএনপি চাইবে সরকারের সাফল্যকে ম্লান করতে মানুষের মধ্যে ভুল বার্তা পৌঁছে দিতে। গণসমাবেশ বা মিছিল-মিটিং করার নামে কোথাও বড় ধরনের নাশকতা বা হামলা করে আওয়ামী লীগের উপর দায় চাপাতে চায় বিএনপি এমন তথ্যও রয়েছে সরকারের কাছে।

এই পরিস্থিতিতে সরকারি দল আওয়ামী লীগের হাই কমান্ডের নির্দেশ কোনোভাবেই বিএনপির পাতা ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না। আওয়ামী লীগকে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। তবে ফাঁদে পা না দেওয়ার অর্থ এই না যে, বিএনপি হামলা করলে আওয়ামী লীগ মুখ বুঝে সহ্য করবে। দেশের কোথাও কোনো নাশকতা করলে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার কঠোর হবে— বলেন আওয়ামী লীগ নেতারা।

ক্ষমতাসীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যে কোনো ধরনের হামলা প্রতিহত করতে মাঠে থাকবে। বিএনপিকে ফাঁকা মাঠে তাফালিং করতে দেবে না। তবে আওয়ামী লীগের হাই কমান্ডের নির্দেশ অযাচিতভাবে বিএনপির সভা সমাবেশে হামলা বা আক্রমণ করা যাবে না।

বিএনপির আন্দোলন নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বরাবরই বলে আসছেন আওয়ামী লীগ মাঠে আছে, থাকবে। তবে আওয়ামী লীগ কখনো আক্রমণ করবে না, যতক্ষণ না পর্যন্ত আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত হলে এর জবাব দিতে প্রস্তুত।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ সতর্ক অবস্থায় আছে, সক্রিয় আছে। সতর্ক অবস্থায় সংযমী হয়ে আমরা থাকব রাজপথে। আমরা রাজপথে ছিলাম, আন্দোলন করে রাজপথ থেকে ক্ষমতায় এসেছি। তাই আন্দোলনের ভয় আওয়ামী লীগকে দেখাবেন না।

বিএনপির আন্দোলনের বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, বিএনপিকে বিশ্বাস করা যায় না। তারা আগেও আগুন-সন্ত্রাস করেছে। মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। জান-মাল ধ্বংস করেছে। বিএনপি আবার আগুন-সন্ত্রাস করতে মাঠে নেমেছে। বিএনপি কোনো কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ করে না। জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা স্বার্থে তাদের আর সুযোগ দেওয়া যাবে না।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আওয়ামী লীগ মাঠে আছে, মাঠে থাকবে। নির্বাচনের আগে অনেক ষড়যন্ত্র হবে অনেক কিছুই ঘটাতে চাইবে। আওয়ামী লীগ কোনো ফাঁদে পা দেবে না। সরকারের সাফল্যকে ম্লান করতে ষড়যন্ত্রকারীরা অনেক কিছুই করতে চাইবে। এ বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখা হয়েছে। জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের। তাই জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যা করার সেটা করবে সরকার।’

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি সেনাদের বোমার আঘাত থেকে বাঁচতে পরিত্যক্ত কারাগারে আশ্রয় নিয়েছেন কয়েকশ ফিলিস্তিনি। ইয়াসমিন আল-দারদেশি নামে এক নারী এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর বার্তাসংস্থা রয়টার্সের।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিসের একটি জেলা থেকে বাস্তচ্যুত হওয়ার পর কারাগারে আশ্রয় নেয় ইয়াসমিন আল দারদাসির পরিবার। দারদাসি জানান, তার পরিবার তিন দিন একটি গাছের নিচে কাটিয়েছেন। এখন তারা খান ইউনিসের কেন্দ্রীয় সংশোধন ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের মসজিদে থাকেন। এখানে তারা সূর্যের প্রখর রোদ থেকে রক্ষা পাচ্ছে। এর চেয়ে বেশি আর তেমন সুবিধা পাচ্ছে না।

ইয়াসমিনের স্বামীর কিডনি ও ফুসফুসের সমস্যা রয়েছে। অসুস্থ এ মানুষটি কোনো ধরনের লেপ ও তোষক ছাড়াই থাকছেন।

এই ফিলিস্তিনি নারী রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা এখানেও বসতি স্থাপন করছি না। এই নারীর শঙ্কা এখান থেকেও তাদের সরিয়ে দেওয়া হবে।’

ইসরায়েলের দাবি বেসামরিক মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তারা গাজায় অভিযান চালাচ্ছে। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা বলছেন ইসরায়েলি হামলায় তারা সব হারিয়েছেন। এখন তাদের যাওয়ার আর কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন। এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

ইসরায়েল নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের, চাপে নেতানিয়াহু

নেতানিয়াহু। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুসহ সেদেশের কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) গ্রেফতারি পরোয়ানা জারিতে আপত্তি তুলে নিয়েছে যুক্তরাজ্য।

মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ে দেশটির নীতি ঢেলে সাজানোর অংশ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নিল ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টি, যা ইসরায়েল বিষয়ে এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ দেশটির।

এ ধরনের সিদ্ধান্ত না নেওয়ার ব্যাপারে ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের চাপকে উপেক্ষা করেও এই পদক্ষেপ নিয়েছে ব্রিটেনের লেবার পার্টি সরকার।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট শুক্রবার জানায়, আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি করিম খান ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আদালতে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেছেন। এ বিষয়ে ওই আদালতের এখতিয়ার নিয়ে যুক্তরাজ্যের সরকার কোনও চ্যালেঞ্জ জানাবে না।

যুক্তরাজ্যের এ পদক্ষেপে এখন করিম খানের আবেদন আইসিসির গ্রহণ করার ক্ষেত্রে আরও বেশি সম্ভাবনা তৈরি হল। আদালত এ আবেদন গ্রহণ করলে তা হবে গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলের জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সবচেয়ে বড় তিরস্কারের ঘটনা। সেই সঙ্গে দেশের বাইরে ভ্রমণে গ্রেফতার হওয়ার ঝুঁকিতেও পড়বেন নেতানিয়াহু।

যুক্তরাজ্যের ওই সিদ্ধান্ত ইসরায়েল নিয়ে দেশটির গত কয়েক মাস ধরে গ্রহণ করে চলা নীতির একেবারে বিপরীত। কেননা, আগের কনজারভেটিভ সরকার দেশটির প্রতি তার সমর্থনের ব্যাপারে ছিল অনমনীয়; যা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানেরই অনুরূপ।

আগামী কয়েক দিনের মধ্যে যুক্তরাজ্যের নতুন সরকারের মন্ত্রীরা ইসরায়েলকে নিয়ে নতুন আরও কিছু সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। যার মধ্যে থাকবে, ইসরায়েল আন্তর্জাতিক মানবিক আইন কতটুকু প্রতিপালন করছে সে বিষয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের অনুরোধে শুরু হওয়া পর্যালোচনার ফলাফলও। ইতোমধ্যে, ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামিও ইঙ্গিত দিয়েছেন, ইসরায়েলে কিছু অস্ত্র বিক্রি নিষিদ্ধ করার কথা বিবেচনা করছেন তিনি। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ

সজীব ওয়াজেদ জয়। ছবি: সংগৃহীত

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং পরমাণু বিজ্ঞানী প্রয়াত এম এ ওয়াজেদ মিয়া ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দম্পতির একমাত্র ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ৫৪তম জন্মদিন আজ শনিবার (২৭ জুলাই)। তিনি প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ-প্রযুক্তি উপদেষ্টা হিসেবে আওয়ামী লীগ সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ এবং ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলছেন।

সজীব ওয়াজেদ জয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। নানা শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ‘জয়’ ও নানি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছার দেওয়া ‘সজীব’ মিলিয়ে নাম রাখা হয় সজীব ওয়াজেদ জয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন তিনি।

পরবর্তী সময়ে মায়ের সঙ্গে ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকায় সজীব ওয়াজেদ জয়ের শৈশব ও কৈশোর কেটেছে সেখানেই। দেশটির নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন জয়।

২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর মার্কিন নাগরিক ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তাদের এক কন্যা সন্তান আছে। শিক্ষাজীবন থেকে রাজনীতির প্রতি অনুরাগ থাকলেও ২০১০ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আসেন তিনি। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেওয়া হয় তাকে।

অবশ্য ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের সরকারের সময় গ্রেপ্তার হওয়া তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও মা শেখ হাসিনার মুক্তির আন্দোলন জোরদারে যুক্তরাষ্ট্রে থেকে নেপথ্য ভূমিকা রাখেন তিনি। সে সময় আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করতে এবং দলের নির্বাচনি ইশতেহারে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের প্রতিশ্রুতি নির্ধারণে অবদান রাখেন। আওয়ামী লীগের এবারের নির্বাচনি ইশতেহার 'স্মার্ট বাংলাদেশ' গড়ার ক্ষেত্রেও ভূমিকা রয়েছে তার।

২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক ‘গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ নির্বাচিত হন সজীব ওয়াজেদ জয়।

সর্বশেষ সংবাদ

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের
ইসরায়েল নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের, চাপে নেতানিয়াহু
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ
বাংলাদেশে নতুন নির্বাচনের দাবি ড. ইউনূসের
জালিমদের ব্যাপারে ইসলাম যা বলে
ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি
রিমান্ড শেষে কারাগারে নুরুল হক নুর
ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার নেই সরকারের: মির্জা ফখরুল