বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

ফুটবলের জাদুকর লিওনেল মেসির জন্মদিন আজ

লিওনেল মেসি। ছবি: সংগৃহীত

ফুটবল ইতিহাসের এক জীবন্ত কিংবদন্তি, কোটি ভক্তের হৃদয়ের স্পন্দন লিওনেল আন্দ্রেস মেসি আজ পা রাখলেন ৩৮ বছরে। ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন আর্জেন্টিনার রোজারিও শহরের এক ছোট্ট গ্রামে জন্ম নেওয়া এই ক্ষুদে জাদুকর বিশ্ব ফুটবলকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।

ছোটবেলায় হরমোনজনিত সমস্যায় ভুগলেও ফুটবল সৃষ্টিকর্তা যেন নিজ হাতে লিখেছিলেন মেসির ভাগ্য। এক টিস্যু পেপারে করা চুক্তির মধ্য দিয়ে শুরু হয় বার্সেলোনায় তার ঐতিহাসিক পথচলা। সেখান থেকেই গড়ে ওঠে আধুনিক ফুটবলের অন্যতম সেরা অধ্যায়—লিওনেল মেসি অধ্যায়।

বাঁ পায়ের ছোঁয়ায় জাদুর মতো বদলে যেত মাঠের চিত্র। দর্শকদের মুগ্ধ করে গেছেন একের পর এক অসাধারণ গোল, পাস ও ড্রিবলিংয়ে। বার্সেলোনার জার্সিতে এনে দিয়েছেন সব ধরনের ক্লাব সাফল্য। এরপর পিএসজি ও বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টার মায়ামি ক্লাবে খেলছেন এই আর্জেন্টাইন মহাতারকা।

মেসির অর্জনের খাতা যেন শেষ হওয়ার নয়- সর্বমোট ৮ বার ব্যালন ডি'অর জয়। বহুবছর ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি। চ্যাম্পিয়নস লিগ, লা লিগা, কোপা দেল রে সহ অসংখ্য শিরোপা। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দুইবার কোপা আমেরিকা, একবার ফিনালিসিমা এবং অবশেষে ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপ।

বিশ্বকাপ ছিল মেসির বহু কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন। সেই স্বপ্নপূরণ ঘটে কাতারের মরুভূমিতে। ট্রফিটি হাতে নিয়ে শুধুই আর্জেন্টিনা নয়, উল্লসিত হয়েছিল সারা বিশ্বের মেসি-ভক্তরা।

অনেকে ভেবেছিলেন বিশ্বকাপ জয়ের পরই হয়তো ফুটবলকে বিদায় বলবেন মেসি। তবে তিনি জানান, এখনই থেমে যাওয়ার সময় নয়, সময় এখন উপভোগের। তাই তো বর্তমানে আমেরিকান সকার লিগে ইন্টার মায়ামির হয়ে মাঠ মাতাচ্ছেন পুরোদমে।

২০২৬ বিশ্বকাপে তাকে দেখা যাবে কি না, তা নিয়ে জল্পনা থাকলেও আর্জেন্টিনার কোচ লিওনেল স্কালোনি ও কোটি ভক্ত এখনই তাকে বিদায় জানাতে রাজি নন। অনেকেই আশাবাদী—মেসির বিদায়ী নৃত্য হবে আরেকটি বিশ্বকাপ মঞ্চে।

এই মহান ফুটবলারের জন্মদিনে, কোটি ভক্তের একটাই চাওয়া—তিনি যেন আরও কিছুদিন ফুটবল মাঠে তার জাদু দেখিয়ে যান। শুভ জন্মদিন, লিওনেল মেসি।

Header Ad
Header Ad

৮৩ লাখ মাদকাসক্ত দেশে, গাঁজা সেবনকারী সবচেয়ে বেশি

ছবি: এআই

দেশে বর্তমানে মাদকাসক্ত মানুষের সংখ্যা প্রায় ৮৩ লাখ, যা দেশের মোট জনসংখ্যার ৪.৮৯ শতাংশ। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) সাম্প্রতিক সমীক্ষায় এ তথ্য উঠে এসেছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, মাদকাসক্তদের অধিকাংশই পুরুষ, যদিও নারী ও শিশু-কিশোর মধ্যেও মাদকাসক্তির হার রয়েছে।

মাদকাসক্তির মধ্যে সবচেয়ে বেশি আসক্তি গাঁজায়—প্রায় ৬১ লাখ মানুষ গাঁজা সেবনে আসক্ত। এরপরে রয়েছে ইয়াবা (২৩ লাখ), মদ্যপান (২০ লাখ ২৪ হাজার), ফেনসিডিল ও সমজাতীয় মাদক (৩ লাখ ৪৬ হাজারের বেশি) এবং হেরোইন (৩ লাখ ২০ হাজার)। এছাড়া ঘুমের ওষুধ ও আঠার মতো অন্যান্য মাদকের প্রতি আসক্তিও কম নয়।

বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান এবং অরক্ষিত সীমান্তের কারণে দেশটি আন্তর্জাতিক মাদক চোরাচালানের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সীমান্ত দিয়ে প্রতিনিয়ত বিপুল পরিমাণ মাদক প্রবেশ করছে। মাদক নিয়ন্ত্রণের জন্য দেশীয় সংস্থাগুলো কাজ করলেও বড় মাদক ব্যবসায়ীদের ধরার ক্ষেত্রে এখনও বড় ফাঁক রয়েছে।

দেশে মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসনের জন্য সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে কিছু কেন্দ্র রয়েছে, কিন্তু চাহিদার তুলনায় তা খুবই সীমিত। নতুন করে আরও কয়েকটি পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাদকাসক্ত যুব সমাজের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার জন্য চিকিৎসা ও পুনর্বাসন অপরিহার্য।

মাদকাসক্তি শুধু ব্যক্তির জীবন ধ্বংস করছে না, এটি পরিবার ও সমাজের ওপরও মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মাদকাসক্তির কারণে অনেক তরুণ শিক্ষাজীবন অসম্পূর্ণ রেখে নানা সমস্যায় জড়িয়ে পড়ে।

দেশে প্রতিনিয়ত মাদকবিরোধী অভিযান চললেও গডফাদারদের ধরা না পড়া মাদক ব্যবসার বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাদক মামলার অধিকাংশ ক্ষেত্রে আসামিরা খালাস পেয়ে যান, যার ফলে মাদক ব্যবসায়ীদের দমন কার্যক্রম কার্যকর হয় না।

জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে মাদকবিরোধী সচেতনতা ও প্রতিরোধে গুরুত্ব দিতে হবে। চিকিৎসা ব্যবস্থা জোরদার করা, সীমান্ত নিরাপত্তা শক্তিশালী করা এবং মাদক ব্যবসায়ীদের কঠোর আইনগত শাস্তি নিশ্চিত করাই এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

Header Ad
Header Ad

নতুন গিলাফে আবৃত পবিত্র কাবা শরিফ

ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র কাবা শরিফে নতুন কিসওয়া (গিলাফ) আবৃত পবিত্র ও ঐতিহাসিক কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার (২৫ জুন) আসরের নামাজের পর থেকে শুরু হওয়া এই আধ্যাত্মিক আয়োজনে শেষ হয় বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকালে।

সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ জানায়, প্রতি বছর হজের দিন অর্থাৎ ৯ জিলহজে কাবার গিলাফ পরিবর্তনের এই রেওয়াজ ইসলামী ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

এ বছরের কিসওয়া তৈরি করেছে সৌদি আরবের ‘কিং আবদুল আজিজ কমপ্লেক্স ফর দ্য কিসওয়া অব দ্য কাবা’। প্রায় ১১ মাসব্যাপী জটিল ও পবিত্র প্রস্তুতি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে তৈরি হয় এই গিলাফটি। এতে ব্যবহৃত হয়েছে উচ্চমানের কালো রেশম, সূক্ষ্ম তুলা, খাঁটি সোনা ও রুপার সুতো—সবই অত্যন্ত নিখুঁত হাতে তৈরি।

গিলাফটির ওজন প্রায় ১ হাজার ৪১৫ কেজি। এর মধ্যে রয়েছে ৮২৫ কেজি কালো রেশম, ৪১০ কেজি তুলা, ১২০ কেজি সোনার প্রলেপযুক্ত রুপার সুতো এবং ৬০ কেজি বিশুদ্ধ রুপা। গিলাফের বাইরের অংশ কালো রেশমে আবৃত হলেও, অভ্যন্তরীণ স্তরে রয়েছে সবুজ, লাল ও সাদা রঙের রেশম ও সুতির কাপড়—যা প্রতীকীভাবে ঐক্য, শান্তি, মর্যাদা ও স্থিতিশীলতার প্রতিফলন।

নতুন কিসওয়ায় সংযোজিত হয়েছে ৪৭টি রেশমি প্যানেল। প্রতিটি প্যানেলে কোরআনের ৬৮টি আয়াত সোনালি রঙের সূচিকর্মে উৎকীর্ণ করা হয়েছে। আল্লাহর নামসমূহ ‘আর-রহমান’, ‘আর-রহিম’ এবং ইসলামি আকিদার মূলবাণী ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ বিশেষভাবে স্থান পেয়েছে গিলাফে। প্রতিটি প্যানেলের ওপরে যুক্ত রয়েছে বিখ্যাত সোনালি বেল্ট ‘হিজাম’, যা সোনার প্রলেপ দেওয়া রুপার সুতো দিয়ে অলংকৃত।

এ মহতী কাজে অংশ নিয়েছেন ১৫০ জনেরও বেশি দক্ষ কারিগর, ডিজাইনার, ক্যালিগ্রাফার ও তাঁতি। প্রতিটি ধাপে পবিত্রতা ও গুণগত মান নিশ্চিত করা হয়েছে সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে।

হিজরি ক্যালেন্ডারের ৯ জিলহজ, হজের দিন কাবার গিলাফ পরিবর্তন ইসলামী ঐতিহ্যে এক আধ্যাত্মিক ও ঐক্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর জন্য এই আয়োজন শুধুই একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, বরং তা বিশ্ব মুসলিমের ঐক্য, পবিত্রতা ও আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের প্রতীক।

পবিত্র কাবায় নতুন গিলাফ পরানো কেবল সৌন্দর্য বৃদ্ধি নয়, বরং মুসলিম হৃদয়ে নতুন আশার আলো জ্বেলে দেয় প্রতি বছরই।

Header Ad
Header Ad

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়ালের ৩ দিনের রিমান্ড

সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রদ্রোহ ও বিতর্কিত নির্বাচনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান এ আদেশ দেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও শেরেবাংলা নগর থানার উপপরিদর্শক শামসুজ্জোহা সরকার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে হাবিবুল আউয়ালকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী। অন্যদিকে, আসামিপক্ষ জামিন ও রিমান্ড বাতিলের আবেদন করে। শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে, বুধবার (২৫ জুন) রাজধানীর মগবাজার এলাকা থেকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) তাকে গ্রেফতার করে।

মামলাটি করা হয় গত ২২ জুন, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন খানের বাদী হয়ে। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রহসনের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়, যেখানে সংবিধান লঙ্ঘন করে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে।

২৫ জুন মামলাটিতে রাষ্ট্রদ্রোহ, প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের ধারা যুক্ত করা হয়। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন এবং সরকারের উচ্চ পর্যায়ের একাধিক ব্যক্তি যৌথভাবে ভয়ভীতি, গায়েবি মামলা, গণগ্রেফতার, গুম, খুন ও নির্যাতনের মাধ্যমে বিরোধী দলকে নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে দূরে রেখেছিল।

মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন—সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, একাধিক সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (কে এম নূরুল হুদা, কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, হাবিবুল আউয়াল), তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার ও সচিব, পুলিশের সাবেক আইজিপি, র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক, ডিএমপি কমিশনারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা।

এজাহারে বলা হয়, ভোটকেন্দ্রে গঠিত অনিয়মের মাধ্যমে প্রার্থীদের মিথ্যাভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে এবং প্রকৃত ভোটারদের অধিকাংশই ভোট দিতে পারেননি। ফলে ভোটার, প্রিজাইডিং অফিসার, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ স্থানীয় জনগণ মামলার সাক্ষী হিসেবে থাকবেন।

তদন্তকারীদের দাবি, ব্যালট পেপারে থাকা সিল, স্বাক্ষর এবং দায়িত্বপ্রাপ্তদের জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় কারা জড়িত ছিল এবং অনিয়ম কীভাবে ঘটেছে, তা উদঘাটন সম্ভব হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮৩ লাখ মাদকাসক্ত দেশে, গাঁজা সেবনকারী সবচেয়ে বেশি
নতুন গিলাফে আবৃত পবিত্র কাবা শরিফ
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়ালের ৩ দিনের রিমান্ড
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
সারাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এইচএসসি পরীক্ষা চলছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ বাংলাদেশি, মৃত ৩৮
কণার বিচ্ছেদের ঘোষণা, পোস্ট ডিলিট করে বিভ্রান্তি বাড়ালেন স্বামী গহিন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতির জেরে বিশ্ববাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
রংপুর এক্সপ্রেসে যাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে রেলকর্মী গ্রেফতার
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কেনিয়া, পুলিশের গুলিতে নিহত অন্তত ১৬
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০০ ফিলিস্তিনি, আহত শতাধিক
প্রবাসে বসবাসরত ৪৭ হাজার বাংলাদেশির এনআইডি আবেদন
ইসরায়েলি চারটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছিলেন যে বাঙালি পাইলট
পার্বত্য চট্টগ্রামের গহীন অরণ্যে চিতা বাঘের অস্তিত্বের নতুন প্রমাণ
আজ থেকে শুরু এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা
২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে বাংলাদেশ!
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ’, ৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ’ দিবস ঘোষণা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
ইসরায়েলে আবারও ড্রোন হামলা
এবার ‘জুলাই যোদ্ধা’ তালিকায় ছাত্রলীগ নেতার নাম!