শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ | ১২ শ্রাবণ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বায়ুদূষণের কারণে দিল্লিতে দুই দিন সব স্কুল বন্ধ

ছবি সংগৃহিত

ভারতের রাজধানী দিল্লিতে বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় দুই দিনের জন্য সব প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধের ঘোষণা করা হয়েছে। এ মৌসুমে প্রথমবারের মতো বায়ুদূষণের মাত্রা গুরুতর স্তরে নামে বৃহস্পতিবার।

গতকাল শুক্রবার (৩ নভেম্বর) রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এই ঘোষণা দেন। কেজরিওয়াল বলেছেন, ‘বায়ুদূষণ বাড়তে থাকায় দিল্লির সব সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আগামী দু’‌দিন বন্ধ থাকবে।’‌

প্রতি শীতে দিল্লির ওপরে একটি কলুষিত ধোঁয়াশা হাজির হয়। এ সময় নির্মাণস্থলের ধুলাবালু, গাড়ির নির্গমণ ও প্রতিবেশী রাজ্যগুলোর জমিতে পোড়ানো নাড়ার ধোঁয়া নগরীটির ঠান্ডা, ভারি বাতাসে আটকা পড়ে থাকে। এতে ২ কোটি বাসিন্দার নগরীটিতে শ্বাসযন্ত্রের রোগ বেড়ে যায়। শুক্রবার দিল্লির কয়েকটি পর্যবেক্ষণ স্টেশনে একিউআই ৪৮০-এর আশপাশে ছিল। এদিন নগরীর বায়ু ঘন ধূসর রঙের হয়ে ওঠে। বাসিন্দারা চোখ জ্বালা ও গলা চুলকাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। একিউআই ০ থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে সেটি ভালো বলে বিবেচিত হয়। কিন্তু এই বায়ু মান সূচক ৪০০ থেকে ৫০০-এর মধ্যে থাকলে তা স্বাস্থ্যবান মানুষকেও আক্রান্ত করে আর যারা রোগগ্রস্ত, তাদের জন্য বিপদের কারণ হয়। সুইজারল্যান্ডের গোষ্ঠী আইকিউ এয়ারের করা তালিকায় শুক্রবার নয়াদিল্লি বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে আছে। গোষ্ঠীটি ভারতের রাজধানীর একিউআই ৬১১ বলে নির্ধারণ করেছে, যা ‘বিপজ্জনক’ শ্রেণিতে পড়েছে।

সাধারণত প্রতিবছর ১ থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত দিল্লির বায়ুদূষণের মাত্রা সর্বোচ্চ থাকে। এসময় দিল্লির পার্শ্ববর্তী রাজ্য পাঞ্জাব ও হরিয়ানায় খড় পোড়ানোর ঘটনা বেড়ে যায় বলে জানিয়েছে দিল্লি দূষণ নিয়ন্ত্রণ কমিটি।

খবরে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দিল্লির বাতাসে ধূলিকণার ঘনত্ব ছিল ২ দশমিক ৫ পিএম বা পার্টিকুলেট ম্যাটার। এ আকারের ধূলিকণা ফুসফুসে বাসা বাঁধে। এছাড়াও এই ধূলিকণার কারণে নানারকম রোগ দেখা যায়।

সরকারি তথ্য অনুসারে, দিল্লি ও শহরতলির বেশ কয়েকটি অংশে এ পরিমাণের দূষণ বাতাসের প্রতি ঘনমিটারে ৬০ মাইক্রোগ্রামের নিরাপদ সীমা সাত থেকে আট গুণ বেশি।
পরিস্থিতির অবনতি দেখে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল দিল্লির সকল সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো শুক্রবার ও শনিবার (৩ ও ৪ নভেম্বর) বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়ে জানিয়েছেন।

এছাড়াও ক্রমবর্ধমান দূষণের প্রভাব মোকাবিলায় গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যানের তৃতীয় পর্যায়ের অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ প্যানেল শহরে অপ্রয়োজনীয় নির্মাণকাজ অবিলম্বে নিষিদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।

এর আগে গত সপ্তাহে দ্বিতীয় পর্যায়ের অংশ হিসেবে দিল্লি মেট্রো ও বৈদ্যুতিক বাসসহ সকল গণপরিবহনকে দূষণ কমানোর নির্দেশ দেয়া হয়। এছাড়া গত মাসেই দিল্লি সরকার আতশবাজি উৎপাদন, বিক্রয় ও ব্যবহারের ওপর ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা জারি করেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রতিবছরই দূষিত বায়ুর কারণে দিল্লিতে গুরুতর স্বাস্থ্যগত জটিলতা দেখা দেয়।

এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ৩৭টা পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের মধ্যে কমপক্ষে ১৮টি কেন্দ্রের ফলাফল বলছে, দিল্লির বায়ুমান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স অনুযায়ী, তীব্র দূষণের শিকার। দিল্লি সরকার পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য শুক্রবার (০৩ নভেম্বর) এক জরুরি সভা ডেকেছে।

প্রতিবছরই দীপাবলির সময় দূষণে ঢাকে দিল্লি। নভেম্বর মাস পড়তে না পড়তেই ফের দূষণ ত্রাস। পাশাপাশি এই সময়ে পশ্চিম উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা, পাঞ্জাবের বিস্তীর্ণ অংশে ফসলের গোড়া পোড়ানো হয়। তার জেরেও ভয়াবহ দূষণের শিকার হয় দিল্লিসহ বিস্তীর্ণ লাগোয়া এলাকাগুলো। গত বছরও দীপাবলির রাতের পরেই দিল্লির বাতাসের মান চলে যায় ‘খুব খারাপ’ ক্যাটেগরিতে। ধোঁয়াশায় ঢেকে গিয়েছিল দেশটির রাজধানীর আকাশ।

Header Ad

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এম.পি বলেছেন, বিএনপি জামায়াত ২০০৯, ২০১১, ২০১৩, ২০১৫, ২০১৮, ২০২৩ সালে সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়ে সকল উন্নয়নকে টেনে ধরার জন্য একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে। তারা আমাদের চেতনা, অস্তিত্ব, রাষ্ট্রযন্ত্র, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্সকৃতির ওপর আঘাত হেনেছে।

প্রতিমন্ত্রী শনিবার (২৭ জুলাই) সম্প্রতি দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা ভাঙচুরকৃত জেলা, সদর উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ অফিস পরিদর্শনকালে বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

নৌপ্রতিমন্ত্রী বলেন, ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে লড়াই করব। সাধারণ মানুষকে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের প্রতীক। দুষ্কৃতকারীরা শুধু দিনাজপুরে নয়, সমগ্র বাংলাদেশে আঘাত করেছে। এ আঘাত বাংলাদেশের ওপর আঘাত। ৭৫ এর পর জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়ার শাসনামলে আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ওপর অনেক নির্যাতন হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ক্ষতবিক্ষত করেছে। দল ভাঙার জন্য বিভেদ সৃষ্টি, দলকে দুর্বল করার জন্য রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এরপরও ইস্পাত কঠিন ঐক্য নিয়ে আওয়ামী লীগ দাঁড়িয়ে আছে।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতা, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এমদাদ সরকার বক্তব্য রাখেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ যাতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, আত্মমর্যাদা নিয়ে এগিয়ে যেতে না পারে সেজন্য তারা হামলা করেছে। ‌ একটি সেটেল ইস্যুকে কেন্দ্র করে দুষ্কৃতকারীরা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে - এটা কোনভাবেই কাম্য নয়।

পরে প্রতিমন্ত্রী সার্কিট হাউজে জেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কিত বিশেষ মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স

ছবি: সংগৃহীত

সকাল থেকেই প্যারিসের আকাশে বৃষ্টির দাপট। কখনো ঝিরি, কখনো বা ভারী। কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে কোনো ভুল করেনি প্যারিস। সত্যিকার অর্থেই অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিয়েছে ভালোবাসার শহরটি।

আগেই জানানো হয়েছিল, উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কোনো স্টেডিয়াম নয় বরং আয়োজিত হবে প্যারিসের প্রাণকেন্দ্র সেন নদীতে। ৪ ঘণ্টা ব্যাপী অনুষ্ঠানের শুরুটা হয় মশালের ভিডিও দিয়ে। যেখানে দেখা যায় ফ্রান্স ফুটবল কিংবদন্তি জিনেদিন জিদানকে।

ভিডিওর পর শুরু হয় মার্চপাস্ট। সেন নদীতে ৬ কিলোমিটারের ভাসমান প্যারেডে প্রায় ৭ হাজার অ্যাথলেটকে বহন করেছে ৮৫ টি নৌকা। সবগুলোই নৌকাতেই লাগানো থাকবে ক্যামেরা। যাতে করে নদীর তীরে থাকা দর্শকরা ক্লোজ-আপ ভিউ পেতে পারেন।

অস্তারলিজ ব্রিজ থেকে শুরু করে লুভরে জাদুঘর, পন্ত দে আর্টস ব্রিজ সহ অন্যান্য ঐতিহাসিক স্থাপনা পেরিয়ে আইফেল টাওয়ারের কাছে এসে থামে অ্যাথলেটদের প্যারেড।

মার্চপাস্টে বাংলাদেশের পতাকা বহন করেন আর্চার সাগর ইসলাম। এবারের আসরে তিনিসহ অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের পাঁচ অ্যাথলেট।

মার্চপাস্টের ফাঁকে ফাঁকেই ফ্রান্সের ঐতিহ্য, বিপ্লব, ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়। ছিল নাচগানের আয়োজনও। যার শুরুটা করেন পপ গায়িকা লেডি গাগা। এরপর একে একে সুরে মাতোয়ারা করে রাখেন র‍্যাপার রিম কে, মেটাল ব্যান্ড গজিরা ও আয়া নাকামুরা।

আধার নেমে এলে আরও জমতে থাকে অনুষ্ঠান। মার্চপাস্ট শেষে প্যারিস অলিম্পিক কমিটি প্রধান ও আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি প্রধানের ভাষণের পর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল ম্যাক্রো। এরপর আইফেল টাওয়ারে শুরু হয় জমকালো লেজার শো। আলোর জলকানি বারবারই মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। ৩ লাখেরও বেশি দর্শক বৃষ্টি উপেক্ষা করে কেবল তাকিয়ে ছিলেন সেদিকে।

মশালের আগুন থেকে কলড্রনের আলো জ্বালিয়ে অলিম্পিক শুরুর সংকেত দেন ফ্রান্সের সাবেক স্প্রিন্টার মেরি জোসে পেরেচ ও জুদোকা তেদি রিনার। কলড্রনটি দেখতে উষ্ণ বায়ু বেলুনের মতোই ছিল। ১৭৮৩ সালে প্রথমবারের মতো মানুষ বহনকারী উষ্ণ বায়ু বেলুনকে উড়তে দেখা যায়। যা আবিষ্কার করেন ফ্রান্সের মন্তগলফিয়ার সহোদর।

অনুষ্ঠানের শেষটা হয় বিখ্যাত মার্কিন গায়িকা সেলিন ডিওনের পারফরম্যান্সের মধ্য দিয়ে। দারুণ এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর কাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রীড়া মহাযজ্ঞ।

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের

ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি সেনাদের বোমার আঘাত থেকে বাঁচতে পরিত্যক্ত কারাগারে আশ্রয় নিয়েছেন কয়েকশ ফিলিস্তিনি। ইয়াসমিন আল-দারদেশি নামে এক নারী এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর বার্তাসংস্থা রয়টার্সের।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিসের একটি জেলা থেকে বাস্তচ্যুত হওয়ার পর কারাগারে আশ্রয় নেয় ইয়াসমিন আল দারদাসির পরিবার। দারদাসি জানান, তার পরিবার তিন দিন একটি গাছের নিচে কাটিয়েছেন। এখন তারা খান ইউনিসের কেন্দ্রীয় সংশোধন ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের মসজিদে থাকেন। এখানে তারা সূর্যের প্রখর রোদ থেকে রক্ষা পাচ্ছে। এর চেয়ে বেশি আর তেমন সুবিধা পাচ্ছে না।

ইয়াসমিনের স্বামীর কিডনি ও ফুসফুসের সমস্যা রয়েছে। অসুস্থ এ মানুষটি কোনো ধরনের লেপ ও তোষক ছাড়াই থাকছেন।

এই ফিলিস্তিনি নারী রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা এখানেও বসতি স্থাপন করছি না। এই নারীর শঙ্কা এখান থেকেও তাদের সরিয়ে দেওয়া হবে।’

ইসরায়েলের দাবি বেসামরিক মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তারা গাজায় অভিযান চালাচ্ছে। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা বলছেন ইসরায়েলি হামলায় তারা সব হারিয়েছেন। এখন তাদের যাওয়ার আর কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন। এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

সর্বশেষ সংবাদ

দেশবিরোধী জামায়াত, বিএনপি, ইউনূস গঙকে রুখে দিতে হবে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
অলিম্পিক ইতিহাসে ভিন্নধর্মী উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপহার দিল ফ্রান্স
ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে কারাগারে আশ্রয় ফিলিস্তিনিদের
ইসরায়েল নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত যুক্তরাজ্যের, চাপে নেতানিয়াহু
সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৪তম জন্মদিন আজ
বাংলাদেশে নতুন নির্বাচনের দাবি ড. ইউনূসের
জালিমদের ব্যাপারে ইসলাম যা বলে
ডিবি হেফাজতে নাহিদসহ কোটা আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক
আগামীকাল চালু হতে পারে মোবাইল ইন্টারনেট
'আমাকে নিয়ম শেখানোর দরকার নেই, ওরাই শিখে নিক'
‘দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা’
দুর্নীতির দায়ে রাশিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষা উপমন্ত্রী গ্রেপ্তার
আজও ঢাকাসহ চার জেলায় কারফিউ শিথিল
আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
সহিংসতার অভিযোগে ঢাকায় ২০৯ মামলায় গ্রেপ্তার ২৩৫৭
‘মুক্তিযোদ্ধা কোটার বাইরে বাকি ৯৫ শতাংশ নিয়ে আদালতে বোঝাপড়া করব’
কোটা আন্দোলনে নিহত রুদ্রের নামে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকের নামকরণ
সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা-রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
এক সপ্তাহে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৬ কোটি টাকা লোকসান
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ-পাঞ্জাবে ১৪৪ ধারা জারি