শনিবার, ১৮ মে ২০২৪ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব ১৬

দ্য ফার্স্ট ম্যান

ঘৃণার স্রোত নেমে যায়। জ্যাক এবং তার ভাইকে হাত খরচের কোনো টাকা দেওয়া হতো না। মাঝে মধ্যে কোনো দোকানদার মামা কিংবা ভালো পরিবারে বিয়ে হয়ে যাওয়া কোনো খালার কাছে তাদেরকে পাঠানো হতো। তখন সামান্য কিছু পাওয়া যেত। মামার কাছে যাওয়াটা সোজা ছিল। কারণ মামা তাদের দুজনকে খুব ভালোবাসতেন। কিন্তু খালা তার তুলনামুলক সামান্য সম্পদের কথা তাদের মনে করিয়ে দিতেন। অপমানিত বোধ করার পরিবর্তে তারা দুভাই বরং পয়সা না পেলেও ওইসব ফাইফরমাস কাজে যেতে পছন্দই করত। যদিও সমুদ্র দেখার, খোলা আকাশের নিচে ঘুরে বেড়ানোর এবং পাড়ার খেলাধুলার জন্য পয়সা লাগত না তবু আলুভাজা, মিঠাই, আরব পেস্ট্রি এবং জ্যাকের ক্ষেত্রে ফুটবল ম্যাচের জন্য পয়সার দরকার হতো। একদিন সন্ধ্যায় জ্যাক পাড়ার বেকারি থেকে হাতে করে আলু আর পনিরের বাটি নিয়ে ফিরছিল। তাদের বাড়িতে, গ্যাস কিংবা চুল্লি কোনোটাই ছিল না; তারা একটা অ্যালকোহল স্টোভে রান্না করত। রুটি জাতীয় কিছু তৈরি করার ব্যবস্থা ছিল না। কোনো খাবার সেঁকার দরকার হলে সেটা তৈরি অবস্থায় পাশের কোনো বেকারিতে নিয়ে যাওয়া হতো। কয়েক সেন্টিমের বিনিময়ে সেখানকার চুল্লিতে রেখে নজর রাখা লাগত। সেদিনের সেই বাটিটার ওপরে একটা কাপড় দেওয়া ছিল যাতে রাস্তার ধূলি পড়তে না পারে এবং কাপড়টাসহ ধোঁয়া ওঠা গরম বাটিটার কানা ধরা সম্ভব হয়। তার হাতে একটা দড়ির ব্যাগে ছিল অল্প পরিমাণ করে কয়েকটা প্রয়োজনীয় জিনিস যেমন: আধা পাউন্ড চিনি, একপোয়া মাখন, পঁচিশ সেনটিম দিয়ে কেনা পনির ইত্যাদি। তার কনুইয়ের ভাঁজের ওপরে ঝোলানো ব্যাগটা খুব ভারি ছিল না। আলু আর পনিরের গন্ধ শুকতে শুকতে বেশ চঞ্চল গতিতেই যাচ্ছিল জ্যাক; তখন রাস্তায় কর্মফেরত লোকজনের বেশ ভিড় ছিল পাড়ার ফুটপাতের ওপর। হঠাৎ দুই ফ্রাঁর একটা মুদ্রা তার পকেটের ছেড়া দিয়ে গড়িয়ে পড়ল ফুটপাতের ওপর। মুদ্রাটা কুড়িয়ে তুলে জ্যাক তার কাছে থাকা খুচরা পয়সাগুলো গুণে ওই মুদ্রাটা অন্য পকেটে রেখে দিল। হঠাৎ তার মনে হলো, আমি তো মুদ্রাটা হারিয়েও ফেলতে পারতাম। পরের দিনের ফুটবল ম্যাচের সম্ভাবনাটা সে ততক্ষণও বাতিল করেই রেখেছিল। সে সম্ভাবনাটাও এখন মনের পর্দায় মাথা তুলতে থাকল।

 

বালক জ্যাককে কেউ শিখিয়ে দেয়নি কোনটা ন্যায় কোনটা অন্যায়। কিছু কিছু বিষয় নিষিদ্ধ ছিল এবং সেগুলোর বরখেলাপ হলেই প্রচণ্ড শাস্তি পেতে হতো। সেগুলোর বাইরে কোনো কিছুর ব্যাপারে কিছু বলা ছিল না। শুধু তার শিক্ষকেরা পাঠ্যতালিকা অনুযায়ী পড়াশোনা শেষ করে সময় পেলে মাঝে মাঝে নৈতিক বিষয় নিয়ে কথা বলতেন। তাদের কথাতেও মূল কারণের চেয়ে নিষেধের বিষয়টাই মুখ্য হয়ে দেখা দিত। নৈতিকতা সম্পর্কে জ্যাক যা দেখেছে এবং অভিজ্ঞতা লাভ করেছে তার সবটা জুড়ে ছিল তাদের শ্রমজীবি শ্রেণির পরিবারের দৈনন্দিন জীবন। সেখানে কেউ ভাবতেই পারেনি, টিকে থাকার জন্য যে টাকা পয়সা দরকার সেটা যোগাড় করার জন্য কঠিন পরিশ্রম ছাড়া আর কোনো পথ আছে কি না। তবে সে শিক্ষার মধ্যে ছিল সাহস, নৈতিকতা নয়। তা সত্ত্বেও জ্যাক জানত, ওই দুই ফ্রাঁ লুকিয়ে ফেলাটা অন্যায়। সে এই কাজ করতে চায়নি। করবে না। তার চেয়ে বরং তার আগের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আরেকটা কাজ করতে পারে-প্যারেড গ্রাউন্ডের পুরনো স্টেডিয়ামের দুটো তক্তা ফাঁক করে ভেতরে ঢুকে পয়সা ছাড়াই খেলা দেখে আসতে পারে। ওই একই অভিজ্ঞতার জন্যও হতে পারে, নিজে হয়তো বুঝতে পারেনি কী কারণে, বাড়ি ফিরে তাড়াতাড়ি খুচরো পয়সাগুলো ফেরত দেয়নি। বাড়ি ফিরে একটু পরে টয়লেট থেকে ঘুরে এসে জ্যাক বলেছিল, টয়লেটে ট্রাউজার খূলে বসার সময় তার পকেট থেকে দুই ফ্রাঁর একটা মুদ্রা টয়লেটের গর্তের মধ্যে পড়ে গেছে। জায়গাটাকে টয়লেট বললেও বেশি উঁচুমানের একটা চেহারা মনে হতে পারে। আসলে ওপরের তলার সিঁড়ির গোড়ায় সুরকি ঘষামাজা করে একটু জায়গা বের করে ওই ব্যবস্থা করা হয়েছিল। দরজা আর পেছনের দেয়ালের মাঝে মাঝারি আকারের বেদীতে তুর্কি কেতায় ফুটো করে বানানো হয়েছিল টয়লেটটা। সেখানে বাতাস, বৈদ্যুতিক আলো কিংবা তরল পদার্থ বের করার কোনো নলও ছিল না। কাজেই প্রত্যেকবার ব্যবহার করার পর ক্যানেস্তারা ভরে পানি ঢেলে দিতে হতো। তবে গোটা সিঁড়ি বেয়ে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে থাকত সব সময়। গন্ধ আটকানোর কোনো ব্যবস্থাই ছিল না। জ্যাকের ব্যাখ্যাটা বাস্তবসম্মত ছিল। যদি বলত রাস্তায় হারিয়ে গেছে তাহলে তাকে আবার হয়তো সেখানেই পাঠানো হতো পয়সাটা খুঁজে আনার জন্য। বাড়তি কাজের ঝামেলা এড়ানো গেছে মনে হলো। তবু এই দুঃসংবাদটা প্রচার করার পর জ্যাকের মনের ভেতর খচখচ করতে লাগল। নানি তখন রান্নাঘরে একটা পুরনো ব্যবহারজীর্ণ দাগপড়া তক্তার ওপরে রসুন আর মসলা কাটছিলেন। কাজ থামিয়ে তিনি জ্যাকের দিকে গম্ভীর দৃষ্টিতে তাকালেন। জ্যাকের মনে হলো, নানি এই বুঝি বিস্ফোরণে ফেটে পড়বেন। কিন্তু তিনি চুপ থেকে বরফ শীতল চোখে জ্যাককে নিরীক্ষণ করতে লাগলেন। শেষে বললেন, তুই কি নিশ্চিত, পয়সা ওখানে পড়ে গেছে।

হ্যাঁ, পড়ে যাওয়ার শব্দ শুনলাম।
তারপরও তিনি জ্যাকের দিকে পরীক্ষামূলক দৃষ্টিতে চেয়ে রইলেন। তারপর বললেন, ঠিক আছে, দেখি কী করা যায়।
আতঙ্কের মধ্যে জ্যাক দেখল, নানি তার জামার ডান হাতা ওপরের দিকে গুটিয়ে নিয়ে সিঁড়ির মাথার দিকে হাঁটা দিলেন। জ্যাক পড়িমরি করে খাবার ঘরের দিকে দৌড়লো। নানি ডাক দিলে জ্যাক এগিয়ে নানিকে ওয়াশবেসিনের সামনে দেখতে পেল। তার হাতের গোটা অংশ সাদা ফেনায় ঢাকা; পানির প্রবাহে ধুয়ে ফেলছেন তখন। জ্যাককে উদ্দেশ করে বললেন, ওখানে কিছু নেই। তুই মিথ্যে কথা বলেছিস।

তোতলাতে তোতলাতে জ্যাক বলল, মনে হয় পানির সাথে ধুয়ে চলে গেছে।
নানি বললেন, হতে পারে। তবে তুই যদি মিথ্যে কথা বলে থাকিস তাহলে তোর কপালে খারাপি আছে আজ।
হ্যাঁ, তার কপালে খারাপিই ছিল। কারণ সেবার সে বুঝতে পেরেছিল, তার নানি মনুষ্যবিষ্ঠার মধ্যে হাতড়ে হাতড়ে পয়সা খুঁজছিলেন লোভের বশবর্তী হয়ে নয়। ভয়ঙ্কর অভাব অনটনের কারণে। মাত্র দুই ফ্রাঁর একটা মুদ্রা অতি মূল্যবান হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সে তখনই বুঝতে পেরেছিল এবং পরবর্তীতে লজ্জার আকস্মিক বিচলনের সঙ্গে আরো পরিষ্কারভাবে দেখতে পেয়েছে, সে তার পরিবারের মানুষদের অতি কষ্টে উপার্জিত দুই ফ্রাঁ চুরি করেছিল। এমনকি আজও জানালার পাশে বসে থাকা মাকে দেখে জ্যাক ব্যাখ্যা করতে অপারগ, কী করে ওই দুই ফ্রাঁ ফেরত দিতে ব্যর্থ হলেও পরের দিন ঠিকই ফুটবল ম্যাচ দেখতে যেতে পারত।

 

চলবে..

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৫

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১১

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১০

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৯

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৮

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৭

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৬

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৫

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১

 

Header Ad

পলাশবাড়ীতে চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজির মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে পারিবারিক কলহের জেরে আপন চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজির মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে উপজেলার রিরামের ভিটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত পাপিয়া জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের বিরামেরভিটা গ্রামের মৃত নুরুল ইসলাম মাস্টারের মেয়ে৷

শনিবার সকালে নিহত পাপিয়ার চাচা রাব্বী মিয়া তার লোকজন নিয়ে পাপিয়াদের পূর্বের বিরোধপূর্ণ জমিতে জোরপূর্বক গাছ রোপন করতে যায়। এতে পাপিয় সহ পরিবারের লোকজন বাধা দিলে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে চাচা রাব্বির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে ভাতিজি পাপিয়াকে আঘাত করে৷ এতে পাপিয়া গুরুতর জঘম হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এসময় স্বজনরা তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পথে পাপিয়ার মৃত্যু হয়৷ ঘাতক রাব্বি একই গ্রামের চান্দু খলিফার ছেলে৷

এ বিষয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (সি-সার্কেল) উদয় কুমার বলেন, আমরা এ ঘটনায় পারভিন নামের একজনকে গ্রেফতার করেছি মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।

নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত

প্রতিকি ছবি

নরসিংদীতে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত হয়েছেন। শনিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার আলোকবালী উত্তরপাড়া এবং শহরতলীর হাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- আলোকবালী উত্তরপাড়ার কামাল মিয়ার স্ত্রী শরিফা বেগম (৫০), তার ছেলে ইকবাল হোসেন (১২) এবং করম আলীর ছেলে কাইয়ুম মিয়া (২২) ও সদর উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের চকপাড়ায় মোছলেহউদ্দিন (৫০)।

নরসিংদী সদর মডেল থানার ওসি তানভীর আহমেদ জানান, নিহতরা সবাই ধান কাটার জন্য কৃষি জমিতে অবস্থান করছিলেন। এ সময় বিকট শব্দে বজ্রপাত হলে শরিফা বেগম এবং তার ছেলে ইকবাল ঘটনাস্থলেই মারা যান। গুরুতর আহত আবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান কাইয়ুম নামের অপরজন। কামাল হোসেন নামে আহত আরেকজনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাছাড়া হাজীপুরে বজ্রপাতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।

 

সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান, বাতিল হতে পারে নিপুণের

জায়েদ খান-নিপুণ। ছবি: সংগৃহীত

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পেয়েছেন সাবেক সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান। কার্যকরী সভা শেষে এমনটাই জানিয়েছেন সমিতির সহ-সভাপতি ডি এ তায়েব।

সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে কমিটির সহ-সভাপতি ডিএ তায়েব এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, “জায়েদ খান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে বক্তব্য দিয়েছিলেন, তার যথাযথ কারণ তিনি ব্যাখ্যা দিয়েছেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।”

সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সহ-সভাপতি ডি এ তায়েব। ছবি: সংগৃহীত

এদিকে কমিটি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন পরাজিত সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী নাসরিন আক্তার নিপুণ। রিটে তাদের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞাও চাওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, লন্ডন থেকে এক সাক্ষাৎকারে ডিপজলকে ‘অশিক্ষিত’ বলে মন্তব্য করেছেন সাধারণ সম্পাদক পদে হেরে যাওয়া নিপুণ আক্তার।

অভিনেত্রী বলেন, স্যরি টু সে, আমাকে বলতে হচ্ছে- শিল্পী সমিতিতে এমন একজন সেক্রেটারি পদে এসেছেন যার কোনো শিক্ষা নেই। এটা ২০২৪ সাল। আমরা ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে আছি। এটা অশিক্ষিত লোকদের জায়গা না, এটা আনকালচারদের জায়গা না। এটা কাজ করে দেখিয়ে দেওয়া লোকদের জায়গা।

এরপর নিপুণ বলেন, শুধু কাজ করলেই হবে না। জ্ঞান থাকতে হবে, শিক্ষিত হতে হবে। আমি একজন গ্রাজুয়েট। আমার তিন প্রজন্ম গ্রাজুয়েট।

সাংবাদিক সম্মেলনে নিপুণের এমন মন্তব্যের ব্যাপারে কমিটির সহসভাপতি ডি এ তায়েব বলেন, নিপুণের এমন মন্তব্য সত্যিই হতাশাজনক। তিনি শুধু ডিপজলকেই ছোট করেননি বরং সমগ্র চলচ্চিত্র শিল্পীদের হেয় করেছেন। আমরা তার এমন মন্তব্যের জন্য একটি নোটিশ দেবো। যথাযথ উত্তর না পেলে তার সদস্যপদ বাতিল করা হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

পলাশবাড়ীতে চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজির মৃত্যু
নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত
সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান, বাতিল হতে পারে নিপুণের
অস্থির ডিমের বাজার, প্রতি ডজনে বেড়েছে ৩০ টাকা
মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ের আঘাতে ৭ জনের মৃত্যু
জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন: ওবায়দুল কাদের
মা হারালেন সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর
মালয়েশিয়ায় ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি শ্রমিক
মসজিদে ভোজের আয়োজন করলেন ডিআইজি বাতেন, ইসিতে অভিযোগ
ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে
টাঙ্গাইলে ধান কাটতে এসে বজ্রপাতে প্রাণ হারালেন দুই ভাই
মেসি-বার্সা চুক্তির সেই ন্যাপকিন বিক্রি হলো ১১ কোটি টাকায়
এবার রাজধানীর ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন
কারওয়ান বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি-বাতাসে রাজধানীতে স্বস্তি
সাতক্ষীরায় ট্রাক উল্টে প্রাণ গেল দুই শ্রমিকের, আহত ১১
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
ভাঙা হাত নিয়েই ‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ মাতালেন ঐশ্বরিয়া
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে ঝড়-শিলাবৃষ্টির আভাস, কমবে তাপপ্রবাহ