মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫ | ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শৃঙ্খলাভঙ্গ করলে সরকারি চাকরিজীবীদের দ্রুত বরখাস্তের বিধান আনছে সরকার

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবীদের শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে দ্রুত বরখাস্তের বিধান যুক্ত করে ‘সরকারি চাকরি আইন-২০১৮’ সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সংশোধিত আইনে প্রস্তাব করা হয়েছে, কোনো সরকারি কর্মকর্তা দায়িত্বে অবহেলা বা শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত হলে সর্বোচ্চ ২৫ কার্যদিবসের মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে হবে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সংশোধিত আইনের খসড়া ইতোমধ্যেই চূড়ান্ত হয়েছে এবং তা শিগগিরই উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অনুমোদনের জন্য তোলা হবে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, দীর্ঘসূত্রিতা এড়াতে এবং শৃঙ্খলাজনিত মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করতে একটি সুশৃঙ্খল শাস্তিমূলক কাঠামো চালু করা হচ্ছে। বর্তমানে কোনো সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পাঁচ বছর পর্যন্ত সময় লেগে যায়, যা প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার ধীরগতির জন্যই ঘটে। তবে সংশোধিত আইনে এসব প্রক্রিয়া সংক্ষিপ্ত করে অভিযোগ গঠনের তারিখ থেকে ২৫ কার্যদিবসের মধ্যে নিষ্পত্তির বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে।

নতুন বিধান অনুযায়ী, অভিযোগ প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা সাত কার্যদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর জবাব দেবেন। এরপর অভিযোগ তদন্ত ও চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য সর্বোচ্চ ২০ কার্যদিবস সময় থাকবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জবাব না এলে, তা গ্রহণ না করে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করা যাবে।

সংশোধিত আইনে সরকারি দপ্তরে সভা-সমাবেশ, অবস্থান কর্মসূচি, কর্মবিরতি, ধর্মঘট এবং বলপ্রয়োগসহ সব ধরনের দলবদ্ধ কর্মসূচিকে শৃঙ্খলাভঙ্গ হিসেবে বিবেচনা করা হবে। এমনকি কেউ এসব কর্মসূচিতে অংশ নিতে অন্যকে প্ররোচিত করলেও তিনি একই শাস্তির আওতায় পড়বেন। কর্মস্থলে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া অনুপস্থিত থাকলেও তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার সুযোগ থাকবে।

জনপ্রশাসনের একাংশের বিরুদ্ধে সরকারি নিয়ম-নীতিকে পাশ কাটিয়ে রাজনৈতিক প্রভাব খাটানোর অভিযোগও উঠেছে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে বিভিন্ন কর্মকর্তার আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, কিছু কর্মকর্তা দলবদ্ধভাবে জনপ্রশাসন সচিবকে অবরুদ্ধ করে নিজেদের পছন্দমতো নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতি আদায় করেছেন। এছাড়া ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্যে প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব, কর্মবিরতি এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অশালীন মন্তব্যের ঘটনাও ঘটেছে।

এসব বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার মনে করছে, শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে এবং ভবিষ্যতে আন্দোলন বা বিক্ষোভের মতো কর্মসূচিকে নিরুৎসাহিত করতে কঠোর বিধান প্রয়োজন।

আইনের খসড়াটি প্রণয়নের সময় সরকার জনমত নেয়নি। সচরাচর কোনো আইন প্রণয়নের আগে তা জনসমক্ষে এনে মতামত আহ্বান করা হলেও এবার তা গোপনীয়ভাবে চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

তবে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে আইনের খসড়া প্রকাশ পেলে তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এরপর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ চারজন উপদেষ্টার মতামত নিতে আলোচনায় বসে। উপদেষ্টারা হলেন—খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং গৃহায়ণ উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান। ১৬ মে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে উপদেষ্টারা সংশোধনী খসড়া পর্যালোচনা করে মৌখিক ও লিখিত মতামত দেন। তাদের পরামর্শের ভিত্তিতেই খসড়াটি পুনরায় সংশোধন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়েছে।

সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে সরকারি চাকরিজীবীদের মধ্যে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ১৯৭৯ সালের ‘সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ’ পুনর্বহালের সুপারিশ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ। তারা বলছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে অনেক কর্মকর্তা আইনানুগ নির্দেশ মানতে অনীহা দেখাচ্ছেন, যার ফলে প্রশাসনিক কার্যক্রমে বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে।

তবে উপদেষ্টা পরিষদ এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে। তারা মনে করছেন, সময়োপযোগী নয় এমন পুরনো আইন ফিরিয়ে আনার চেয়ে ২০১৮ সালের সরকারি চাকরি আইন সংশোধনের মাধ্যমেই কার্যকর জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা উচিত।

সরকারি চাকরিজীবীদের শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম গতিশীল করতে দ্রুত বরখাস্তের বিধান যুক্ত করে নতুন আইন সংশোধনের পথে সরকার। যদিও এটি নিয়ে জনমত নেওয়া হয়নি, তবুও প্রশাসনিক অচলাবস্থা রোধ, দায়িত্বে অবহেলা রোধ এবং সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে সরকার এ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এখন দেখার বিষয়—এই আইন কতটা বাস্তবসম্মতভাবে প্রয়োগ করা সম্ভব হয় এবং এর মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত সুফল অর্জিত হয় কি না।

Header Ad
Header Ad

সাম্য হত্যার বিচার না হলে ঢাকাসহ সারাদেশ অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি ছাত্রদল সভাপতির

ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যের হত্যার বিচার না হলে ঢাকাসহ সারাদেশ অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব। মঙ্গলবার (২০ মে) বিকেলে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে এই হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

রাকিব বলেন, “ছাত্রদলের ওপর কোনো আঘাত এলে সর্বশক্তি দিয়ে প্রতিহত করা হবে। প্রশাসন এখনও প্রকৃত খুনিদের বিষয়ে পরিষ্কার কোনো আশ্বাস দিতে পারেনি। আটক তিনজনই কি প্রকৃত খুনি? যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্রের খুনিদের ধরতে ব্যর্থ, তাদের ওপর মানুষের আস্থা আর নেই।”

তিনি আরও বলেন, “সরকার বাংলাদেশকে অনিরাপদ করে তুলেছে নিজেদের ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে। দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতির দিকে যাচ্ছে।”

রাকিব জানান, “সাম্য হত্যার বিচার রাজপথেই আদায় করা হবে। আমরা বৃহত্তর কর্মসূচির দিকে যাচ্ছি। ঝড়-বৃষ্টি উপেক্ষা করে, সব বাধা অতিক্রম করে রাজপথে থাকবে ছাত্রদল।”

ছাত্রদলের এই কর্মসূচির কারণে শাহবাগ মোড়ে কিছু সময় যান চলাচল বন্ধ থাকে। পরে বিক্ষোভ শেষে শহীদ মিনার অভিমুখে মিছিল করে তারা, এরপর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

সাম্য হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও সুষ্ঠ বিচারের দাবিতে নওগাঁ মশাল মিছিল

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও সুষ্ঠ বিচারের দাবিতে নওগাঁ মশাল মিছিল করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।

মঙ্গলবার (২০ মে) রাত ৮টায় শহরের গোস্তহাটির মোড় থেকে মশার মিছিলটি বের করা হয়। জেলা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাজান বাদশার নেতৃত্বে মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে কেড়ির মোড় বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়।

পরে সেখানে কেডির মোড় দলীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাজান বাদশা ও নওগাঁ সরকারি কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক রেদোয়ানুর রহমান রওনক, নওগাঁ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রদল নেতা জাহিদ বিন সাব্বিরসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।

সমাবেশে জেলা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাজান বাদশা বলেন- গত ১৭ বছর ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের উপর অন্যায়, নিবিড়ন, গুম ও খুন চালানো হয়েছে। ৫ আগস্টের পরও ছাত্রদল নেতাকর্মীদের রক্ত ঝরানো হচ্ছে। টার্গেট করে করে হত্যা করা হচ্ছে। কয়েকদিন আগেও ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। সাম্য হত্যাকাণ্ড মামলার তদন্তে গাফিলতি করা হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, ছাত্রদলের ইতিহাস রক্ত দেওয়ার ইতিহাস। কোন অন্যায়কে মাথা পেতে নেয়া হবে না। দ্রুত সাম্য হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে বিচারের দাবি জানান। না হলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা রাজপথে এর জবাব দিবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন কমিশনে আস্থা নেই এনসিপির, বুধবার ইসির সামনে বিক্ষোভের ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবিতে আগামীকাল বুধবার (২১ মে) ইসি ভবনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। মঙ্গলবার (২০ মে) রাতে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে দলটির নেতারা এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন।

এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম অভিযোগ করেন, নির্বাচন কমিশন পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে এবং বর্তমান কমিশনের ওপর তাদের কোনো আস্থা নেই। তিনি বলেন, “৫ আগস্টের পর থেকে সবকিছু পরিকল্পিতভাবে জাতীয় নির্বাচনের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে দ্রুত স্থানীয় সরকার নির্বাচন দেয়া অত্যন্ত জরুরি।”

এ সময় তিনি গণপরিষদ ও জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার দাবিও জানান। এছাড়া, ঢাকা উত্তরের প্রশাসক মো. এজাজ প্রসঙ্গে বলেন, “তার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই। কিছু রাজনৈতিক দল টেন্ডার না পেয়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছে। বিষয়টি তদন্ত হওয়া উচিত।”

এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দীন পাটোয়ারী বলেন, “এই নির্বাচন কমিশনকে আমরা পক্ষপাতদুষ্ট মনে করি। তাই কমিশনের পুনর্গঠনের দাবিতে আমরা মাঠে নামছি।” সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, “ইশরাক হোসেনের মেয়র পদের মামলায় আদালতে জটিলতা তৈরি হয়েছে, যা প্রমাণ করে নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম প্রশ্নবিদ্ধ।”

তিনি জানান, বুধবার সকাল ১১টায় নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে এনসিপি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে। দলটির নেতারা মনে করছেন, নিরপেক্ষ কমিশন এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মধ্য দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের সমাধান সম্ভব।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাম্য হত্যার বিচার না হলে ঢাকাসহ সারাদেশ অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি ছাত্রদল সভাপতির
সাম্য হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও সুষ্ঠ বিচারের দাবিতে নওগাঁ মশাল মিছিল
নির্বাচন কমিশনে আস্থা নেই এনসিপির, বুধবার ইসির সামনে বিক্ষোভের ঘোষণা
অবশেষে গেজেটেড হলেন ৪৩তম বিসিএসের ১৬২ জন প্রার্থী
পুলিশের চাকরি ছাড়লেন ৪১তম বিসিএসের ৫ এএসপি
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা এখন কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি, ক্ষোভে ফুঁসছেন নেতাকর্মীরা
অভিযোগকারী নারী নোবেলের স্ত্রী, চার মাসের গর্ভবতী: দাবি আইনজীবীর
হান্নান মাসউদের জিম্মায় মুচলেকায় ছাড়া পেলেন তিন সমন্বয়ক
চলন্ত ট্রেনের দরজা দিয়ে ধাক্কা, মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে যা বললেন মতিউর (ভিডিও)
সান্তাহার ডিজিটাল পোস্ট অফিসে স্বল্পমেয়াদি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান
হাঁস পালনে হাসি ফুটেছে চুয়াডাঙ্গার গ্রামীণ গৃহবধূদের
পরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল
কুবি ভর্তি পরিক্ষার দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ আগামীকাল
উপদেষ্টাদের জন্য ২৫টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল করল সরকার
কাশিমপুর মহিলা কারাগার ছাড়লেন নুসরাত ফারিয়া
ইশরাককে দায়িত্ব না দিলে ঢাকা অচলের হুঁশিয়ারি সমর্থকদের
পুত্রসন্তানের বাবা হলেন ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ খ্যাত নির্মাতা অমি
২৫ বিয়ে করে গয়না-টাকা লুট, অবশেষে পুলিশের জালে অনুরাধা
শৃঙ্খলাভঙ্গ করলে সরকারি চাকরিজীবীদের দ্রুত বরখাস্তের বিধান আনছে সরকার
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ভূমিকা ছিল না: বিক্রম মিশ্রি