রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনমুখী করব: সিইসি

রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনমুখী করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মলনে তিনি এসব কথা বলেন।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমাদের টপ লেবেলের দায়িত্ব হবে। আমরা আন্তরিকতা, নিষ্ঠা, সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করব। পরবর্তীততে আপনারাই তা মূল্যায়ন করবেন। আমরা অন্তরের অন্তস্থল থেকে প্রার্থনা করি প্রত্যাশা করি সকল দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করার দায়িত্ব আমাদের রয়েছে। প্রাথমিক কাজ হিসেবে আজ আইন নিয়ে জ্ঞান আহরণ করেছি, সবার সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। সকলেই (অন্য নির্বাচন কমিশনার) অভিন্ন ভাষায় বলেছে শপথের প্রতি অনুগত থেকে সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করব।’

সিইসি আরও বলেন, ‘দলগুলোরও একটি দায়িত্ব রয়েছে। নির্বাচনে অনেক কর্মী থাকে। সামর্থের সঙ্গে প্রতিটি দলকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট যেমন পালিয়ে যাননি। তেমনি নির্বাচনটাও একটা যুদ্ধ। কাজেই মাঠ ছেড়ে আসলে হবে না। হয়তো কষ্ট হবে।’

সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে, কিছুটা ধস্তধস্তি হয়, আমরা এগুলোর জন্য চেষ্টা করব। আমাদের সামর্থ দক্ষতা শক্তি যতটুকু আছে ততটুকু দিয়ে আইনের মধ্যে থেকে সর্বোচ্চ প্রয়াস নিয়ে দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করব। আমরা সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করব, যাতে ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে; সেটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জটা আমরা নিতে চাইব।’

তিনি উদাহরণ টেনে বলেন, ‘ধরুন আমি যদি একটা দলের পক্ষে নির্বাচন করি আমার ভাইরে বিপক্ষে আমি তার শক্তি দেখে জাহাজে চট্টগ্রামে চলে গেলাম তাহলে কিন্তু নির্বাচনটা হবে না। কর্মীদের বলতে হবে তোমারা শেষ পর্যন্ত থাক। সেফ গার্ড হিসেবে থাকতে হবে, আর যদি না থাকে তাহলে অবাধে ভোট দিতে থাকবে। আমরা সেটা চাই না। আমরা চাচ্ছি দান্দিক অর্থাৎ প্রতিবন্ধিতা হবে। যদি সকলেই মাঠ ছেড়ে দেয় নির্বাচন কমিশন অতটা দায় বহন করতে পারে না। যা যা আমাদের করতে হবে আমরা করব।’

সিইসি বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট সকলে যদি সমভাবে এগিয়ে না আসে এবং রাজনৈতিক দলগুলো যদি নির্বাচনকে অর্থবহ করার জন্য তাদের স্ব স্ব অবস্থান থেকে করণীয়টা না করেন তাহলে তারা তো নিজেরা নিজেদের প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না; আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ করবেন আমি সবিনয়ে বলব আমাদের ক্ষমা করে দেবেন। আপনাদেরও যদি কোন দুর্বলতা থাকে সেটা স্বীকার করবেন।’

লেবেল প্লেইং ফিল্ড তৈরির বিষয়ে বলেন, নির্বাচনের মাঠ উত্তপ্ত। লেবেল প্লেইং ফিল্ড এককভাবে নির্বাচন কমিশন করতে পারে না। আমাদের কনসালন্টিং এজেন্সি আছে সবাই চেষ্টা করবে এবং রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনৈতিক সমঝোতা যদি না হয়, আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি সবাই মিলে কেউ কারো সঙ্গে কথা বলব না আমরা মাঠে যুদ্ধ করব তাহলে তো হবে না।

তিনি বলেন, ‘আলোচনার মাধ্যমে দূরত্ব কমে আসবে। আমরা যদি মুখ ফিরিয়ে রাখি তাহলে কিন্তু দূরত্ব বাড়তে থাকবে। রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমত দরকার। দলগুলোকেও কাউকে না কাউকে অহংকার পরিত্যাগ করে মিলেমিশে আলোচনা করতে হবে। আমরা কতটা পরস্পরের পক্ষে সহযোগিতামূলক আচারণ করব। আমাদের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে, আস্থা রাখতে হবে। আমরা সকলকে নির্বাচনমুখী করতে চাই। সেই ব্যাপারে আমাদের তরফ থেকে চেষ্টার কোন ত্রুটি থাকবে না।’

দেশের মানুষের নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা নেই, আস্থা ফিরিয়ে আনতে আপনারা কোনো ভূমিকা রাখবেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি হাবিবুল আউয়াল বলেন, এটা পরিবর্তনশীল। আস্থা অনাস্থা হয়, আস্থা সৃষ্টি হয়। যদি কোন কারণে আস্থা নষ্ট হয়ে থাকে আমি সঠিকভাবে সেটা জানি না; আপনারা জানেন। যদি আস্থা নষ্ট হয়ে থাকে আস্থা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করি না। কতটা অনাস্থা হয়েছে বা হয়েছে কি না সেটার প্রশ্নে না গিয়ে আমাদেরকে আপনাদের পর্যবেক্ষণে রাখেন, দেখার চেষ্টা করেন। আমরা গোপনে কোথাও কোন রকম সামান্যতম ত্রুটি যদি পান অভিযোগ করেন। তবে আমরা আস্থা ফেরানো চেষ্টা করব। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। আন্তরিকভাবে চেষ্টা করব, চেষ্টার করার ঘাটতি থাকবে না।

সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশিদা সুলতানা, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব খান, মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান এবং ইসি সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার উপস্থিত ছিলেন।

কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন গত ২৬ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ পাওয়ার পর শপথ নেন ২৭ ফেব্রুয়ারি। সোমবার তারা প্রথম কাজে যোগ দিয়েই বেলা ১১ টায় পরিচিতি সভা করেন। এরপর আসেন সংবাদ সম্মেলনে। নতুন কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৭ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি।

এসএম/এসএ/

Header Ad

এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার

ছবি: সংগৃহীত

মানবপাচার আইনে মিরপুর মডেল থানার এক মামলায় ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রবিবার (৫ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শান্তা আক্তারের আদালতে শুনানি শেষে রিমান্ডের এ আদেশ দেন।

এর আগে জাল মৃত্যুসনদ জালিয়াতির অভিযোগে মিরপুর মডেল থানার মামলায় তিন দিনের রিমান্ড শেষে মিল্টন সমাদ্দারকে আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) মিরপুর জোনাল টিমের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কামাল হোসেন। এরপর তাকে মানবপাচার আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোসহ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক শিকদার মহিতুল আলম। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুব তাকে মানবপাচার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। মিল্টন সমাদ্দারের পক্ষে আইনজীবী আব্দুস সালাম শিকদার রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন।

আজ দুপুর ১টার দিকে মিল্টন সমাদ্দারকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করা হয়। তাকে সিএমএম আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। শুনানিকালে তাকে এজলাসে তোলা হয়।

জাল মৃত্যুসনদের মামলায় গত ২ মে মিল্টন সমাদ্দারকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ওই রিমান্ড শেষে ওই মামলায় কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর জোনাল টিমের উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

গত ১ মে রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। তার বিরুদ্ধে জাল মৃত্যু সনদ তৈরি, টর্চার সেলে মানুষজনকে নির্যাতন ও মানবপাচারের অভিযোগে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করার পর তালাক দিয়েছেন পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর রবিউল আওয়াল। তার স্ত্রী পাপিয়া আক্তার এমন অভিযোগ করেছেন।

জানা যায়, সাত বছরের প্রেমের সম্পর্কের পর ২০১৭ সালে দুই পরিবারের সম্মতিতে রবিউল ও পাপিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের ১০ মাস পর রবিউল আওয়াল পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর পদে ফেনিতে যোগদান করেন। সরকারি চাকরিতে যোগদানের পর ২০১৮ সালে এই দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেয় একটি কন্যা সন্তান। ২০২০ সালে এক নারী শিক্ষকের সঙ্গে কেলেঙ্কারির ঘটনার পর পটিয়াতে বদলি করা হয় রবিউলকে।

পটিয়াতে যাওয়ার পর ওই নারী শিক্ষকের (ফেনির ফুলগাজী পশ্চিম বসন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তাসলিমা আক্তার) সঙ্গে সম্পর্ক চালিয়ে যান। স্বামীর পরকীয়ার কথা জানার পর তাকে সংশোধনের চেষ্টা করলে পাপিয়ার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন রবিউল । একপর্যায়ে বাধ্য হয়েই স্বামীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন পাপিয়া।

লিখিত অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে মুচলেকা দিয়ে আসেন রবিউল। পরবর্তীকালে ২০২২ সালের ২০ আগস্ট দ্বিতীয় বিয়ের জন্য স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর চান রবিউল। ওই স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর না করায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের মাত্র বেড়ে যায়। পরে ২০২৩ সালে জুলাই মাসে পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর (সাধারণ) রবিউল আওয়ালকে মানিকগঞ্জে বদলি করা হয়। কেন বদলি করা হলো এই কথা জানতে চাইলে পাপিয়ার ওপর অত্যাচারের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেন রবিউল। দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি না দেওয়ায় পাপিয়াকে তালাক দেন ২০২৩ সালে নভেম্বর মাসে। পরে মানিকগঞ্জ সদর থানায় নারী নির্যাতনের অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী পাপিয়া।

অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের মধ্যস্থতায় তাদের পুনরায় বিয়ে হয় তাদের। কয়েকদিন যেতে না যেতে আবার দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য চাপাচাপি শুরু করেন রবিউল। বিয়ের অনুমতি না দেওয়ায় পুনরায় তালাকের নোটিশ পাঠান রবিউল।

পাপিয়া আক্তার বলেন, আমি আমার স্বামীকে এই পথ থেকে সরিয়ে আনতে অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু তিনি ফিরে আসছেন না। তিনি (রবিউল আওয়াল) দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি চেয়ে বারবার আমাকে নির্যাতন করছেন, কোনোভাবেই আমার কাছ থেকে অনুমতি না পেয়ে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছেন । আমার একটাই দাবি আমার সন্তান যেন তার বাবা ও পরিবার না হারায়।

রবিউল পাপিয়া দম্পতির একমাত্র মেয়ে বলে, আমাদের সুন্দর একটি হ্যাপি ফ্যামিলি ছিল, আমি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতে চাই।

এ বিষয়ে পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর রবিউল আওয়াল বলেন, আমাদের তালাক হয়ে গেছে সে (পাপিয়া আক্তার) আমার বৈধ স্ত্রী নয়। সে আমার শরীরে বিভিন্ন সময় হাত তুলেছে, যে কারণে তার সঙ্গে সংসার করা সম্ভব না। দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য পাপিয়াকে নির্যাতন করেছেন কিনা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমার তো দ্বিতীয় বিয়ের প্রয়োজন নেই, কেন তাকে নির্যাতন করবো এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

কুয়েত বিমানবন্দরে এক বাংলাদেশি যাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এ চড়ার আগ মুহূর্তে ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ মারা যান এ প্রবাসী বাংলাদেশি।

নিহতের নাম দেলোয়ার হোসেন (৫০)। বাড়ি নোয়াখালী, পিতা সিদ্দিকুর রহমান।

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন স্থানীয় সময় রবিবার রাতে বিমানবন্দরে তার মারা যাওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।

এছাড়া ওই একই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন কুয়েতে ট্রাভেলস ব্যবসায়ী আরেক প্রবাসী ইব্রাহিম খলিল রিপন।

তিনি বলেন, ‘রবিবার স্থানীয় সময় রাত পৌনে একটায় কুয়েতের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এর ফ্লাইটটি উড়াল দেওয়ার কথা। দেলোয়ার হোসেন ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ২১ নম্বর গেইট অতিক্রম করেন। বিমানে পা রাখার অল্প কিছুক্ষণ মাত্র বাকি। ঠিক তখনই আকস্মিকভাবে মারা গেলেন তিনি।’

প্রত্যক্ষদর্শীরা ধারণা করছে, দেলোয়ার হোসেন ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। পরে স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে এসে তার মরদেহ নিয়ে যায়।

ইব্রাহিম খলিল রিপন জানান, প্রায় ২৪ বছর আগে কুয়েতে আসেন দেলোয়ার। প্রথম দিকে তার বসবাসের বৈধতা থাকলেও একসময় অবৈধ হয়ে পড়েন। সম্প্রতি কুয়েত সরকারের দেওয়া সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন জানান, বর্তমানে নিহত দেলোয়ার হোসেনের মরদেহ কুয়েতের একটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তার আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ দ্রুত দেশে পাঠানো হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ
দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা
সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক ও দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন বর্জনে রিজভীর লিফলেট বিতরণ
টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে বাবুর্চির মৃত্যু
জিম্বাবুয়ে-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের ফলাফল কোনো কাজে আসবে না : সাকিব
১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী
গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন
স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা
নারী এমপিকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা
নীলক্ষেতে দুই রেস্টুরেন্টে আগুন
খাগড়াছড়িতে টিনের চালে বজ্রপাত, ঘরসহ পুড়ে ছাই মা-ছেলে
যুদ্ধে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাত্তা দিচ্ছে না দখলদার ইসরায়েল
সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু