শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

স্বল্প আয়ের মানুষ আগামীতে পণ্য ক্রয়ের ক্ষমতা হারাবে

খাদ্য উৎপাদনে এখন অব্দি আমরা পুরোপুরি স্বয়ংসম্পূর্ণ নই। যদিও চাল, শাক-সবজি ইত্যাদি উৎপাদনে আমাদের অবস্থান ভালো। তবে কিছু কিছু খাদ্য যেমন তেল, চিনি, গম, পেঁয়াজ ইত্যাদির জন্য আমাদের আমদানি বাজারের উপর নির্ভর করতে হয়। মানুষের আয় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাহিদা বাড়ছে এবং আমদানিকৃত পণ্যের উপরও চাপ বাড়ছে। ফলে দেশের ভেতর উৎপাদিত পণ্যের সাহায্যে আমাদের আগামী বছরের চাহিদা মিটাতে পারব।

যে সমস্ত পণ্য উৎপাদনের জন্য আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবহার করতে হবে সেই জায়গাটিতে যেহেতু বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে আসছে, প্রতি মাসেই গড়ে প্রায় ৮৩৩ মিলিয়ন ডলার কমছে, সেটি যদি অব্যাহত থাকে সেক্ষেত্রে আগামী বছরও আমদানি ক্ষেত্রে আমাদের চাপ বাড়বে। অবশ্য সরকার এক্ষেত্রে আমদানির ক্ষেত্রে সরকার খাদ্যপণ্যকে প্রাধিকারের কথা ঘোষণা করেছেন। আমদানিতে যেন বাধার সম্মুখীন হতে না হয় সেটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একইসঙ্গে অন্যান্য ধরনের আমাদানির সঙ্গে পর্যাপ্তভাবে বৈদেশিক মুদ্রাপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা যাবে কি না তার একটি চ্যালেঞ্জ আমাদের রয়েছে। ফলে সেটি হলে যেটি হতে পারে, আমদানিতে আমাদের একটি চাপ পড়বে। সাম্প্রতিক সময়গুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন, বিশেষ করে ধানের উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। সেটি স্বাভাবিক মাত্রায় রাখাটিই একটি চ্যালেঞ্জের মধ্যে থাকতে পারে। প্রতিবছর যে কারণে ফসলহানি হচ্ছে। সেটিতেও উৎপাদন কিছুটা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। সেক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর যে ঘোষণা,অব্যবহৃত জমি ব্যবহার করে উৎপাদন বাড়ানো সেটি একটি ইতিবাচক ঘোষণা।

বাংলাদেশে এমনকিছু অংশ রয়েছে যেখানে জমি পতিত থাকে। সিলেট অঞ্চলের জমি, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের জমি ইত্যাদি জমিগুলো সারাবছর ব্যবহার করা যায় না। এখানে আবার অনুপস্থিত কৃষক অর্থাৎ অনুপস্থিত জমির মালিক রয়েছেন। যারা এ সমস্ত জমিগুরো ব্যবহার করেন না। বছরের খুবই অল্প সময় ব্যবহার করেন। ফলে এ ধরনের জমিগুলোকে চিহ্নিত করে যদি ব্যবহার করা যায়, ফলে উৎপাদন বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। আরও একটি বিষয় হলো উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধির ফলে খাদ্যপণ্যেরও ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাধারণ আয়ের এবং নিম্ন আয়ের মানুষ তাদের প্রকৃত আয় কমে যাওয়ার কারণে তাদের বাজার থেকে পণ্য আয়ের সক্ষমতা কমছে। ফলে বাজারে হয়তো আগামীতে পণ্য থাকতে পারে, কিন্তু পণ্য ক্রয়ের সক্ষমতা ভোক্তার থাকবে কি না এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। সেটি আগামী বছরের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়াবে। সেক্ষেত্রে সরকারের যে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি চলছে, যে ১ কোটি পরিবারকে খাদ্য কর্মসূচির আওতায় নিয়ে আসা সেটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

তবে এক্ষেত্রে কার্ডের বিতরণ নিয়ে প্রশ্ন আছে। যারা প্রকৃত ভোক্তা তারা নিয়মিত পাচ্ছেন কি না। যারা পাচ্ছেন তারা অনেকে যোগ্য কি না? অনেকক্ষেত্রে রাজনৈতিকভাবে অনেকেই প্রভাব বিস্তার করে থাকেন, কার্ড বিলির ক্ষেত্রে আমাদের এসব বিষয়গুলো নজর রাখা দরকার। আমার কথা প্রকৃতরা যেন এর অন্তর্ভুক্ত হয়। এখন যেটি দেওয়া হচ্ছে দরিদ্র শ্রেণির ক্ষেত্রে । কিন্তু উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে শুধুমাত্র দরিদ্র শ্রেণির চাহিদা তৈরি হচ্ছে না। আগামিতে নিম্ন আয়ের মানুষ অথবা দরিদ্র আয়ের মানুষ যারা দারিদ্র সীমার নিচে নয়, তাদেরও হয়তো এটির দরকার হবে। সেদিক থেকে সরকারের যে উন্মুক্ত বাজার, ট্রাকে করে বিক্রয় ইত্যাদি যেগুলি সারাদেশে চলছে, সেগুলির কলেবর বৃদ্ধি করা দরকার হবে।

সরকারকে বর্ধিত মাত্রায় টিসিবির মাধ্যমে খাদ্য আমদানি করা এবং সেটির জন্য বাজেট বরাদ্দ রাখা এবং সেভাবে বিতরণের কাঠামো তৈরি করা বর্ধিত আকারে, সেটির প্রস্তুতি থাকা দরকার। এটা আগামী বছরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হবে।

লেখক: গবেষণা পরিচালক, সিপিডি

Header Ad
Header Ad

আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে আরাকানকে নিরাপদ স্থান হিসেবে গড়ে তুলতে সব পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে সরকার।

প্রধান উপদেষ্টার প্রত্যাশা মতে, আগামী ঈদের আগেই যাতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভব হয় সে লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।

শুক্রবার সন্ধ্যায় কক্সবাজার শহরের টেকপাড়ায় রাখাইন সম্প্রদায়ের বর্ষবরণ উৎসব সাংগ্রেং—১৩৮৭ পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. খলিলুর রহমান আরো বলেন, ‘আমি আজকেও (শুক্রবার) রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছি। তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। একসঙ্গে নামাজ আদায় করেছি। তাদেরকে বলছি যে, আন্তর্জাতিক ফোরামে তারা যেন প্রত্যাবাসন বিষয়ে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন।’

ড. খলিলুর রহমান রাখাইনদের উৎসব প্রসঙ্গে বলেন, ‘বাংলাদেশ সকল ধর্মের, সকল নৃ—গোষ্ঠীর এবং সকল সংস্কৃতির একটি দেশ। আমাদের দেশের এই সময়টা উৎসবের সময়। তিনি বর্ষবরণের চমৎকার অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ার জন্য রাখাইন সম্প্রদায়ের প্রতি অভিনন্দন জানান।’

এসময় উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন, শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নিজাম উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিলুফা ইয়াসমিন।

এর আগে, গত রমজান মাসে জাতিসংঘের মহাসচিবকে নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় তিনি, আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এরপর অন্তর্বর্তী সরকারের জোর প্রচেষ্টায় থাইল্যান্ডে বিমসটেক সম্মেলন চলাকালে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে সম্মত হয় মিয়ানমার সরকার।

Header Ad
Header Ad

‘রাইজ ইন রেড’ কর্মসূচি

লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক

আন্দোলনের অংশ হিসেবে দেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা আজ শনিবার (১৯ এপ্রিল) দেশব্যাপী নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের সামনে অথবা গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ‘প্ল্যাকার্ড হাতে মানববন্ধন’ কর্মসূচি পালন করার ঘোষণা দিয়েছেন। তারা এই কর্মসূচির নামকরণ করেছেন ‘রাইজ ইন রেড’।

গতকাল শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাতে ‘কারিগরি ছাত্র আন্দোলন, বাংলাদেশ’ নামক একটি ফেসবুক পেজে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীরা এই পেজের মাধ্যমেই তাদের আন্দোলনের বিভিন্ন আপডেট জানিয়ে আসছেন।

ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, আজ শনিবার তাদের কর্মসূচির নাম ‘রাইজ ইন রেড’ ঘোষণা করা হলো।

তারা জানিয়েছে, আজ সকাল সাড়ে ১১টা থেকে সারাদেশের সকল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একযোগে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালিত হবে।

এই কর্মসূচির অধীনে কুমিল্লার ন্যক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদে এবং কারিগরি শিক্ষার্থীদের অধিকার নিশ্চিত না হওয়ায় প্রতিটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রধান ফটক অনির্দিষ্টকালের জন্য লাল কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হবে।

পাশাপাশি, কারিগরি সেক্টরের বৈষম্য দূরীকরণ এবং তাদের ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি এড়িয়ে মহাসড়কের দুই পাশে অথবা গুরুত্বপূর্ণ স্থানে শিক্ষার্থীরা প্ল্যাকার্ড হাতে মানববন্ধন করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন বলে জানানো হয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ

ছবি: সংগৃহীত

৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সাবেক সভাপতি এবং লোকসভার সাবেক সংসদ সদস্য দিলীপ ঘোষ। শুক্রবার এ বিয়ে সম্পন্ন হয়। পাত্রী তার দলের মহিলা মোর্চার নেত্রী রিঙ্কু মজুমদার। বয়স ৪৭ বছর।

বাইপাসের নিউটনের আবাসিক এলাকায় ঘরোয়াভাবে হিন্দু রীতি মেনে মন্ত্রচ্চারণ, মালা বদল, সিঁথিতে সিঁদুর দিয়ে বাগদান সম্পন্ন করেন দিলীপ। বিয়েতে পরেছিলেন হলুদ পাঞ্জাবি আর সাদা পাজামা। আর কনে সাজে রিঙ্কু পরেছিলেন লাল রঙের বেনারসি। বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের মধ্যে ছিলেন কিছু বন্ধু-বান্ধব আর গোটা কয়েক আত্মীয়-স্বজন।

বিয়ের পর দিলীপ ঘোষ বলেন, ‌‘এতদিন তো অনেক কিছুর দায়িত্ব পালন করেছি, স্বামীর দায়িত্ব পালন করার সুযোগ প্রথমবার হলো। এটাই অনুশীলন করছি। দেখা যাক কী হয়! এটা তো বিয়েরই একটা অঙ্গ। এটা আমাকেই করতে হবে, অন্য কেউ করতে পারবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘মায়ের জন্যই তো সব। তার ৮৪ বছর বয়স। আমায় কাজে বাইরে যেতে হয়। সে সময় তাকে পানি পান করানোর লোক পাওয়া যায় না। কয়েকবার এরকম ঘটনা ঘটেছে যে, মা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তখন ইনিই (রিঙ্কু) মাকে এসে দেখতো। তারপরেই ইনিই (রিঙ্কু) আমায় বলেছিলেন, আমি আবার জীবনের সংসারী হতে চাই। সাথী চাই। আমি বলেছিলাম, খুব ভালো, করে ফেলো। তখন ইনি বলেছিলেন, না আপনাকেই বিয়ে করতে চাই, আপনি রাজি আছেন কিনা? তখন আমি বলেছিলাম, একটু সময় নিতে দাও। বিষয়টা আমি হজম করি আগে। তারপর ১-২ মাস সময় লেগে গেছে বুঝতে।’

ছবি: সংগৃহীত

বিয়ে উপলক্ষে দিলীপ ঘোষের নিউটাউনের বাড়িতে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। সঙ্গে পাঠিয়েছেন একটি ফুলের তোড়া এবং মুখ্যমন্ত্রীর নিজের হাতের লেখা একটি শুভেচ্ছা বার্তার কার্ড। যাতে লেখা—‘শ্রীমতি রিঙ্কু মজুমদারের সঙ্গে আপনার বিবাহবন্ধনের কথা জেনে আনন্দিত হলাম। জীবনের এই নতুন অধ্যায়ের সূচনায় রিঙ্কু দেবী ও আপনাকে আমার অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। মঙ্গলময় ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি, আপনাদের যৌথ জীবন সুখের হোক। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।’

বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমা নিয়ে মুখ খুলেছেন দিলীপের সঙ্গিনী। রিঙ্কু জানিয়েছেন, তার পাহাড় পছন্দ। নিরিবিলি কোনো পাহাড়ি এলাকায় দিলীপের সঙ্গে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। সেটা দার্জিলিং হতে পারে আবার হিমাচল প্রদেশের সিমলার কথাও ভাবা হয়েছে। তবে কোথায় যাবো এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি।

দিলীপের বাগদান অনুষ্ঠানে একেবারে ঘরোয়া খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল। পদের মধ্যে ছিল সাদা ভাত, মাছের মাথা দিয়ে মুখ ডাল, কাতলা মাছের কালিয়া, নবরত্ন তরকারি, চাটনি-পাপড়, দই-মিষ্টি।

দিলীপ ঘোষ ছোটবেলা থেকেই ভারতের হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে প্রচারকের দায়িত্ব ছিলেন। ২০১৪ সালে রাজ্য বিজেপির সভাপতি করা হয় তাকে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ