বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫ | ৫ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

উন্নয়নের গেরিলা

উন্নয়নের মহাসড়কে উন্নয়ন এখন প্রজাপতি রঙের মতোই অপ্রতিরোধ্য। এ শতাব্দীর সবচেয়ে দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্ত হলো ডিজিটাল বাংলাদেশের পর স্মার্ট বাংলাদেশের পরিকল্পনা। স্মার্ট বাংলাদেশ বিশাল এক কর্মযজ্ঞের নাম। আগামী দুই যুগ চলবে স্মার্ট বাংলাদেশের নির্মাণ কাজ। কাউকে পিছিয়ে ফেলে নয়- উন্নয়নের গেরিলা দুর্গম গতিতে চলছে। অতীতের থেকে বর্তমান বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে। করোনা মহামারী পরবর্তী বিশ্ব এক নাজুক পরিস্থিতি অতিক্রম করছে। এরপরও উন্নয়ন অগ্রযাত্রা থেমে থাকেনি। দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখার প্রয়াসে সরকারের যথাযথ উদ্যোগ রয়েছে।

যুগোপযোগী শিক্ষা ও প্রযুক্তি দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বর্তমান প্রজন্ম অধিকতর স্মার্ট হবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব করমর্দন করতে প্রস্তুত। এজন্য এ প্রজন্মের তরুণেরা শামিল হবে স্মার্ট বাংলাদেশের প্লাটফর্মে। আগামী তরুণ প্রজন্মের মেধা বৃদ্ধি ও জ্ঞানের বিকাশকেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর। তরুণ প্রজন্ম স্বপ্ন দেখছে এক সুখ স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশ। স্মার্ট সোসাইটির তরুণেরা একটি সুখী সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ পাবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন একটি বাস্তবতা। স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করার প্রধান হাতিয়ার বা মূল চাবিকাঠি হবে ডিজিটাল সংযোগ। স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার এবং স্মার্ট সমাজের জন্যে ডিজিটাল সংযোগ মূলভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট জাতি গঠনই আমাদের পরবর্তী লক্ষ্য। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যপূরণে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই। সরকারি বুদ্ধিমত্তা, ইন্টারনেট, ভার্চুয়াল বাস্তবতা, উদ্দীপিত বাস্তবতা, রোবোটিকস অ্যান্ড বিগ-ডাটা সমন্বিত ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতের মাধ্যমে সরকার বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করতে চায়।

২০২১ থেকে ৪১ পর্যন্ত সময়ে কীভাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে, তার একটি কাঠামো পরিকল্পনা বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই প্রণয়ন করে ফেলেছে, যা জনগণের জন্য আশীর্বাদ। ২১০০ সালে বঙ্গীয় বদ্বীপ যেন জলবায়ুর অভিঘাত থেকে রক্ষাপায়, দেশ উন্নত হয়, দেশের মানুষ যাতে সুন্দর, সুস্থ ও স্মার্টলি বাঁচতে পারে, সেজন্য ডেল্টা প্ল্যান চলছে। যেসব দেশ প্রযুক্তি ব্যবহারে এগিয়ে তারাই নিজেদের সুবিধাজনক অবস্থায় অবস্থান করে নিতে পারবে। ই-পাসপোর্ট এর গ্রহণযোগ্যতা যেমন বেড়েছে এনআইডির গ্রহণযোগ্যতা দৃশ্যমান দেশ ও দেশের বাইরে। স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১ বিনির্মাণের লক্ষ্যে একটি যুগোপযোগী, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও স্মার্ট শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার উপরও জোর দেওয়া হচ্ছে।

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গ্রাম, শহর, অফিস, সবাই স্মার্ট হবে। স্মার্ট সিটি, স্মার্ট ভিলেজ এবং স্মার্ট অফিস বাস্তবায়নে এটুআই প্রকল্প কার্যক্রম শুরু করেছে। এটুআই প্রকল্পের আওতায় দেশি-বিদেশি অংশিজনের সহায়তার ‘স্মার্ট ভিলেজ’ কনসেপ্টের পাইলটিং করা হচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ ও নাটোর জেলার সিংড়ায় উপজেলায়। দরিদ্র অসহায় জনগোষ্ঠীসহ সবশ্রেণির মানুষ যাতে স্মার্ট বাংলাদেশের সুবিধা ভোগ করতে পারে সে ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ রাখাটা জরুরি।

উন্নয়নের সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে দুর্নীতি! এর ফলে সবকিছুর মধ্যেই একশ্রেণির মধ্যসত্ত্বভোগী বা দালালদের খর্ব পদচারণা চোখে পড়ছে। বিশেষ করে সরকারি প্রকল্পগুলোতে মনিটরিং ব্যবস্থা দুর্বল হবার কারণে প্রকল্পের মালামাল ক্রয় থেকে শুরু করে প্রকল্প বাস্তবায়ন পর্যন্ত একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারীর আস্ফালন দিনে দিনে বাড়ছে। পল্লি উন্নয়ন এর ক্ষেত্রে যে সমস্ত সরকারি প্রকল্পগুলো চলমান রয়েছে তার সুফল যাতে তৃণমূল জনগণ ভোগ করতে পারে সেজন্য প্রকল্পের মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। দুর্বল মনিটরিং ব্যবস্থা প্রকল্পের সফলতাকে গ্রাস করছে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নৈতিক অবক্ষয় ঠেকাতে মানসিকতার ইতিবাচক পরিবর্তন ভীষণভাবে দরকার। আমরা সেই সমাজের আমন্ত্রিত অতিথি যেখানে সমাজটাকে ঢেলে সাজাতে হবে বিচক্ষণতার সূত্র দিয়ে।

প্রায়ক্ষেত্রেই সরকারি প্রকল্পে প্রকল্প পরিচালক নিয়োগের ক্ষেত্রে তদবির বাণিজ্য আলোচনায় আসে- এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। সৎ ও মেধাবী কর্মকর্তাদের সামনে আনতে হবে, দায়িত্ব দিতে হবে সরকারি প্রকল্পগুলোতে। দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নাম পত্র-পত্রিকায় আসে। তদন্ত কমিটি হয় তারপর আস্তে আস্তে তা অন্ধকারে হারিয়ে যায়। রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি হাডুডু খেলছে। স্মার্ট বাংলাদেশ যেমন আমাদের কাম্য তেমনি স্মার্ট দুনিয়াই শান্তির ঘুম ঘুমানোর জন্য নীতি নৈতিকতার অবক্ষয় ঠেকানোও বেশি কাম্য।

চোখের সামনেই আজ অনেকেই আঙুল ফুলে হচ্ছে কলাগাছ, কেউ কেউ আবার কলাগাছকে ছাড়িয়ে বটগাছে রূপান্তর হচ্ছে। উন্নয়নে হায়েনার উপদ্রব সমাজের নিঃশ্বাসকে চেপে ধরছে। ‘আজকের তরুণ আগামীর ভবিষ্যৎ’ তাদের স্মার্ট দুনিয়ায় স্বাগত জানাচ্ছে অভিনব প্রযুক্তি। কিন্তু এই প্রযুক্তি তাদের কতটা শান্তিতে রাখছে, সেটাও ভাববার বিষয়। তরুণ প্রজন্ম এই প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করছে না কি প্রযুক্তির ভয়াবহ অন্ধকার দিক খুঁজে নিচ্ছে তা ভাববার বিষয় প্রত্যেক অভিভাবকের। আইস নামক ভয়ঙ্কর মাদকের থাবা শিক্ষিত তরুণ সমাজকে বিকলাঙ্গ করে দিচ্ছে। গাঁজার কেক সেটাও অনলাইনে, কীসের মধ্যে কী! কখন আমাদের সন্তানেরা কোন কৃষ্ণগহবরে পরে হাবুডুবু খাবে কে জানে! বিশ্বায়নের যুগে প্রযুক্তি আশীর্বাদের বদলে অভিশাপের দিকে ঠেলে দিচ্ছে না তো? এমনি হাজারো প্রশ্ন এখন সচেতন মহলের সবার। করোনাকালীন অনলাইন ক্লাস যেমন সুফল এনেছিল, পাশাপাশি বাচ্চাদের অনলাইন গেম এর আসক্তিতেও ফেলেছে। উন্নয়নের মশাল জ্বালিয়ে সমস্ত বাধা দূর করে একজন অভিযাত্রী হয়ে আমাদের তরুণ সমাজকে শতদলের মতো বিকশিত হবার সুযোগ করে দিতে হবে। উন্নয়নের পালকে মেলেছে অভিনব প্রযুক্তির সমারোহ। মেট্রোরেল এক বিস্ময় আমাদের কাছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একনিষ্ঠ ভাবনার স্ফটিক প্রতিফলন স্মার্ট বাংলাদেশকে আমরা স্বাগত জানাতে প্রস্তুত। উন্নয়নের গেরিলা অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাক সেই প্রত্যাশা আমাদের সকলের।

ড. সারিয়া সুলতানা: পল্লিউন্নয়ন গবেষক ও সহকারী সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ

এসএন 

Header Ad
Header Ad

১৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন বাবর

লুৎফুজ্জামান বাবরকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। ছবি: সংগৃহীত

অস্ত্র মামলায় ১৭ বছরের দণ্ড থেকে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। বুধবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে বাবরের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৭ সালের ২৮ মে আটক হন লুৎফুজ্জামান বাবর। ওই দিন বাবরের গুলশানের বাসার শোবার ঘর থেকে অবৈধ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করার অভিযোগে একই বছরের ৩ জুন রাজধানীর গুলশান থানায় এ মামলা হয়।

বিচার শেষে একই বছরের ৩০ অক্টোবর ঢাকার মহানগর নয় নম্বর বিশেষ ট্রাইবুন্যাল আদালত বাবরকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দেন।

এ রায়ের বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে ২০০৭ সালেই আপিল করেন। সেই আপিলের শুনানি শেষে আজ বুধবার রায়ের জন্য দিন রাখা হয়।

এরপর বিভিন্ন মামলায় তার দণ্ড হয়। সেই সব মামলা থেকে খালাস ও জামিনের পর ১৬ জানুয়ারি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্ত হন তিনি। তিনি প্রায় ১৭ বছর কারাবন্দি ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

বগুড়ার সঙ্গে সারা দেশের যান চলাচল বন্ধ

ছবিঃ সংগৃহীত

শ্রমিক নেতাদের মারধরের ঘটনায় বগুড়া থেকে সারা দেশের সঙ্গে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। মটরস ইউনিক ইউনিয়নের দুই নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনাকে কেন্দ্র করে দূরপাল্লার যান চলাচল করে দেয় সংগঠনটি।

বুধবার (১৯ মার্চ) সকাল থেকে বগুড়ার জিরো পয়েন্ট, সাতমাথা, চারমাথা কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ড ও ঠনঠনিয়া অবস্থিত ঢাকা বাসস্ট্যান্ড থেকে কোনো বাস ছেড়ে যায়নি।

এর আগে মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে শহরের স্টেশন রোডে মিতালী পাম্পের সামনে দুই মোটর শ্রমিক নেতাকে মারধর করে আহত করা হয়। তারা হলেন- বগুড়া মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সহ-সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রানা এবং নির্বাহী সদস্য হযরত আলী। তারা বর্তমানে বগুড়া শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

জানা গেছে, মিতালী পাম্পের সামনে নারিকেল ব্যবসায়ীদের দোকান রয়েছে। এসব দোকানের সামনে সিএনজি চালিত অটোরিকশার চালকরা তাদের অটোরিকশা স্ট্যান্ড করে যাত্রী ওঠানো-নামানো করেন। এ নিয়ে বিকেলে চালকদের সঙ্গে মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের নেতাদের বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে মারধরের ঘটনা ঘটে।

Header Ad
Header Ad

‘কেবল শুরু’ বলে ভয়ংকর হত্যাযজ্ঞের সতর্কবার্তা দিলেন নেতানিয়াহু  

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরাইল ‘পূর্ণশক্তিতে আবার যুদ্ধ শুরু করেছে।’

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) রাতভর চালানো ইসরাইলের দফায় দফায় বিমান হামলায় এ পর্যন্ত ৪০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত অসংখ্য।

এক ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু সতর্ক করে বলেছেন, শুধুমাত্র আক্রমণের মুখেই আলোচনা চলবে এবং ‘এটি কেবল শুরু’।

হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, মঙ্গলবার রাতভর ইসরাইলের তীব্র বিমান হামলায় ৪০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন এবং শত শত আহত হয়েছেন।

এদিকে ইসরাইল জানায়, যুদ্ধবিরতি বাড়ানোর আলোচনা নিয়ে সমঝোতা না হওয়ায় ইসরাইলি সেনাবাহিনী ‘বিস্তৃত’ হামলা শুরু করেছে।

১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর এটিই ইসরাইলের সবচেয়ে বড় হামলা।

মঙ্গলবার বেইত লাহিয়া, রাফাহ, নুসাইরাত এবং আল-মাওয়াসিতে ইসরাইল বিমান হামলা চালায়। যেখানে শত শত মানুষ নিহত হন। যাদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশুও রয়েছে।

এছাড়া মঙ্গলবারের বিমান হামলায় হামাসের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন নেতা নিহত হন। যাদের মধ্যে গাজার উপ-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেজর জেনারেল মাহমুদ আবু ওয়াতফা এবং হামাসের সর্বোচ্চ পদস্থ নিরাপত্তা কর্মকর্তাও রয়েছেন।

এদিকে নেতানিয়াহু তার ভাষণে বলেন, গাজায় এখনও আটক থাকা ইসরাইলি জিম্মিদের মুক্তি দেয়ার জন্য ইসরাইল হামাসের সাথে আলোচনার চেষ্টা করেছে। তিনি হামাসকে প্রতিবারই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার অভিযোগ করেন।

মার্চের গোড়ার দিকে প্রথম ধাপের যুদ্ধবিরতি চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর থেকে এই চুক্তি কীভাবে এগিয়ে নেয়া যায় তা নিয়ে ইসরাইল এবং হামাসের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে বলেও জানানো হয় প্রতিবেদনে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নেতানিয়াহু বলেন, ‘ইসরাইল তার সমস্ত যুদ্ধ লক্ষ্য অর্জনের জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে - ‘জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা, হামাসকে নিষ্ক্রিয় করা এবং নিশ্চিত করা যে হামাস ইসরাইলের জন্য হুমকি নয়।’

এদিকে মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শ করেই ইসরাইল হামলা চালিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউজ।a

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

১৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন বাবর
বগুড়ার সঙ্গে সারা দেশের যান চলাচল বন্ধ
‘কেবল শুরু’ বলে ভয়ংকর হত্যাযজ্ঞের সতর্কবার্তা দিলেন নেতানিয়াহু  
২২ ছক্কার সঙ্গে ৫০ চারে একাই ৪০৪ রান করলেন মুস্তাকিম  
পঞ্চগড়ে মাদ্রাসা ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক কারাগারে  
ইসরায়েলি হামলায় গাজার প্রধানমন্ত্রী নিহত    
তল্লাশি চালানোর সময় পুলিশ সদস্যকে অপহরণ করলো ডাকাতদল  
খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে তরুণকে গণপিটুনি, পুলিশের ওপর হামলা
সোনার দাম ফের বাড়ল
চুয়াডাঙ্গায় শিশু খাদ্য, কাপড় ও কসমেটিক্সের দোকান মালিককে ৪৪ হাজার টাকা জরিমানা
আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির ৬ সদস্য নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার
আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসুক: ডিপ্লোম্যাটকে নাহিদ ইসলাম
গাজীপুরে ঘোড়া জবাই ও মাংস বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি
ক্রিকেটার সেজে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টায় আটক ১৫ বাংলাদেশি
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে বলিউড ইনফ্লুয়েন্সার ওরি আটক
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শুরু বৃহস্পতিবার, আলোচনায় থাকছে রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাব
গ্রামের মানুষকে নিজ হাতে ঈদ উপহার দিলেন হামজা
ছাত্রদের নতুন দলের সঙ্গে জামায়াতের কোনো সম্পর্ক নেই: মাসুদ সাঈদী
সাদ্দাম-ইনানসহ ঢাবির বহিষ্কৃত ১২৮ ছাত্রলীগ নেতার নাম-পরিচয় প্রকাশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক রাতে নিহত ৪০০ ছাড়াল, আহতের সংখ্যা ৬৬০