
এমপি হওয়ার মিশনে নেমেছেন অপু-মাহী
২০ নভেম্বর ২০২৩, ১০:১৬ এএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:০৩ পিএম

সাধারণ রাজনীতিবিদদের মতো সংস্কৃতি অঙ্গনে বিচরণকারী সফল ব্যক্তিত্বদের মনেও এক সময় নেতা হওয়া বা জাতীয় সংসদে নিজের এলাকার প্রতিনিধিত্ব করার একটা সুপ্ত বাসনা কাজ করে। এই বাসনা অনেকেরই পূর্ণ হয়, কারও আবার হয় না। তবে অনেকেই বাসনা চরিতার্থ করতে নিরবচ্ছিন্নভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যান।
বিভিন্ন নেতা-নেত্রীর নির্বাচনী প্রচারনায় অংশ নিয়ে নিজেকে জানান দেওয়ার চেষ্টা করেন। সেই ধারাবাহিকতায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো এবারও আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী হওয়া নিয়ে একঝাঁক তারকার নাম শোনা যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে এসব নাম উঠে আসছে। তাদের মধ্যে চিত্রনায়ক আলমগীর, চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহী, ছোট পর্দার অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমানের নাম রয়েছে।
এ তালিকায় সর্বশেষ যুক্ত হয়েছেন ঢালিউড কুইনখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও প্রযোজক অপু বিশ্বাসও। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন অপু। তখন প্রার্থী হতে না পারলেও নতুন প্রত্যাশায় এবার ফের তিনি মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। অন্যদিকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহী সরকারও মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ ফরম জমা দেওয়ার কথা রয়েছে। চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম তুলেছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহী। এর আগে অক্টোবরে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেন দলটির রাজনীতিতে। দুই মাস না যেতেই চেয়ে বসেন মনোনয়ন। কিন্তু দল থেকে সাড়া পাননি।
মনোনয়ন পাবেন কি না প্রশ্নের জবাবে মাহী বলেন, ‘আমি চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন তুলেছি। বাকিটা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত। তিনি যেটা ভালো মনে করবেন সেটাই করবেন।
আমি নির্বাচনে লড়ার জন্য প্রস্তুত। মাহিয়া মাহী সরকার বলেন, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। তৃণমূলের মতামতের নেওয়া হলে দল আমাকে মনোনয়ন দেবে, ইনশাআল্লাহ। এলাকার সাধারণ মানুষ উৎসাহ দিয়েছেন, তারা আমাকে তাদের প্রতিনিধি হিসেবে দেখতে চান বলেই আমি মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছি। তবে মনোনয়ন না পেলেও দলের পক্ষ থেকে যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, তার পক্ষেও একইভাবে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন মাহী। তিনি বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য হলো নৌকাকে জয়যুক্ত করা।
যেই মনোনয়ন পাক, যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হোক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আরেকবার ক্ষমতায় আনতে নৌকার জন্য সর্বোচ্চ কাজ করব। আমার জন্মস্থান চাঁপাই, বেড়ে উঠেছি রাজশাহীতে। দুই এলাকার জনগণই আমাকে সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চান। প্রধানমন্ত্রী আমাকে যে আসনের জন্য যোগ্য মনে করবেন, সেখান থেকেই নির্বাচন করতে চাই।
এদিকে এর আগে ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করার পরিকল্পনা করেছিলেন অপু বিশ্বাস। পরে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন। এরপর ক্ষমতাসীন দলটির নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেন। এরপর ২০১৯ সালে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কেনেন অপু বিশ্বাস।
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস জানিয়েছেন, এবার প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পেলে অবশ্যই নির্বাচনের মাঠে নামবেন তিনি এবং তা অবশ্যই নৌকা প্রতীকে। এই ঢালিউড কুইন বলেন, এবার নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া নিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে। তো প্রার্থী হওয়ার সেই সুযোগ যদি আমাকে করে দেয়, তাহলে অবশ্যই আমি নির্বাচন করব। জন্মস্থান বগুড়া থেকে মনোনয়ন চাইব।’
শাকিব খানের প্রাক্তন স্ত্রী অপু বিশ্বাস বলেন, ‘অপু বিশ্বাসের জায়গা নারীদের কাছে ভিন্ন রকম। বিশেষ করে ব্যক্তিত্ব, সন্তানের মা এবং একজন নারী হিসেবে। আমার কাছে মনে হয় নারীদের তুলে ধরতে একজন নারীই প্রয়োজন। যেমনটা আমাদের প্রধানমন্ত্রী। তিনি সবসময় নারী নেতৃত্বকে সাপোর্ট দেন। এবারও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় দেখতে চান বলে জানান এ নায়িকা। এ অভিনেত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসুক, এই কামনাই আমার থাকবে। কিছুদিন পরই জাতীয় নির্বাচন। এজন্য অপেক্ষা করছি। আমরা চলচ্চিত্রের মানুষ। আমাদের চলচ্চিত্র হচ্ছে কর্মজীবী মানুষকে ঘিরে। কিন্তু যখন অস্থিরতা বিরাজ করে তখন কাজের জায়গা সংকুচিত হয়ে যায়। তবে আমি মনে-প্রাণে চাইব আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসুক। আওয়ামী লীগ আমাদের যে উন্নয়ন করেছে, এটার বিকল্প আর কিছু নেই। আমাদের প্রধানমন্ত্রী, তিনি আসলেই মা।
প্রসঙ্গত, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়েছে গত ১৫ নভেম্বর। ইতোমধ্যে আগ্রহী প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের জন্য আহ্বান জানিয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। শনিবার থেকে দলীয় মননোয়ম ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে।

শাহবাগে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:২১ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৪২ পিএম

রাজধানীর শাহবাগে আজিজ সুপার মার্কেটের সামনে তরঙ্গ পরিবহনের একটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
বৃহস্পতিবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে এ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আজিজ সুপার মার্কেটের সামনে বাসে আগুন দেয়ার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মতিঝিল বক চত্বরে একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয় অবরোধকারীরা। ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার এ ব্যাপারে জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মতিঝিলে গাজীপুর পরিবহনের একটি বাসে অগ্নিসংযোগের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট রওনা হয়। তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই স্থানীয়রা ফায়ার এক্সটিংগুইসার দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলেন।
বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর ডাকা দশম দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন আজ। এ দফার অবরোধে বুধবার (৬ ডিসেম্বর) ভোর ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ১২টি যানবাহনে দুর্বৃত্তদের অগ্নিসংযোগের তথ্য জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঢাকা শহরে ৬টি যানবাহনে আগুন দেয়া হয়েছে।

যে কারণে টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা হলেন টেলর সুইফট
০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:১০ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৪১ পিএম

এ বছরটাই ছিল টেলর সুইফটের। চলতি বছর এই পপ সেনসেশন রেকর্ডের পর রেকর্ড ভেঙেছেন। নিজের নামের পাশে গড়েছেন অসংখ্য মাইলফলক। আর সাফল্যের ধারাবাহিকতায় টেলর ছিলেন সবার উপরে। তাই সেরার সম্মান নিয়েই বছর শেষ করতে যাচ্ছেন পপকুইন, তা বলাই বাহুল্য। যার শুরুটা হলো টাইম ম্যাগাজিনের সেরা ব্যক্তিত্বের সম্মাননার মধ্য দিয়ে। ২০২৩ সালে ‘বর্ষসেরা ব্যক্তি’ হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে টেলর সুইফটকে।
বুধবার (৬ ডিসেম্বর) ম্যাগাজিনের পক্ষ থেকে বলা হয়, চলতি বছর সুইফট তার প্রায় দুই দশকের খ্যাতি ও প্রভাবের শীর্ষে পৌঁছেছেন। তিনিই প্রথম শিল্পকলার ব্যক্তি, যিনি বিনোদনদাতা হিসেবে সাফল্যের জন্য সম্মানিত হয়েছেন।

১৯২৭ সাল থেকে টাইম ম্যাগাজিন প্রতি বছর 'পার্সন অব দ্য ইয়ার' খেতাব দিয়ে আসছে বিশ্বসেরা গুরুত্বপূর্ণ কোনো ব্যক্তিত্বকে। বেশিরভাগ সময় বছরজুড়ে হেডলাইন আর লাইমলাইটে থাকা ব্যক্তিত্ব, বিশেষ করে রাজনীতিবিদ ও অর্থনীতিতে গুরুত্ব বহন করা ব্যক্তিরা পান এই সম্মাননা। তবে এ বছরের সব হিসাব ওলট-পালট করে দিয়েছেন মেগা পপ তারকা সুইফট।
৩৩ বছর বয়সী এই তারকা তার 'ইরাস ট্যুর'-এর অংশ হিসেবে বছরজুড়ে বিশ্ব ভ্রমণ করেছেন। বিশ্বের বিভিন্ন শহরে পুরো ক্যারিয়ারের সঙ্গীত প্রদর্শন করেছেন। সেখানে তিনি টিকিট বিক্রির রেকর্ড ভেঙেছেন। প্রতিটি শহরের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করেছেন।

সুইফট টাইমকে বলেন, এটি আমার জীবনের সবচেয়ে গর্বিত, সুখী, সবচেয়ে সৃজনশীল এবং স্বাধীন অভিজ্ঞতা।
২০২৪ সালে এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে চলমান 'ইরাস ট্যুর' বিশ্বের ইতিহাসে সর্বোচ্চ উপার্জনকারী হওয়ার পথে রয়েছে বলে জানিয়েছে আমেরিকান সংগীত ও বিনোদন ম্যাগাজিন বিলবোর্ড। সুইফটের এই ট্যুরে ২০২৩ সালজুড়ে প্রায় ৯০০ মিলিয়ন ডলার আয় এসেছে। প্রতি শোতে প্রায় ১৪ মিলিয়ন ডলার আয় করেছেন তিনি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেডিয়ামে দর্শক-চাহিদা গত বছর এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছিল যে, প্রতি টিকিট ২৮ হাজার ডলারে পৌঁছেছিল। বেশি দামে টিকিট বিক্রি নিয়ে মামলা এবং একটি ফেডারেল তদন্তও হয়েছিল।
বিভিন্ন মার্কিন সংবাদমাধ্যম বলছে, সুইফটের 'ইরাস ট্যুর'র ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইতিবাচক অর্থনৈতিক সূচকের দেখা মিলেছে। বিশ্বজুড়ে বাদ-বিবাদ আর হানাহানির মাঝে তিনি কনসার্টের মাধ্যমে সুতার মালায় গেঁথেছেন বিশ্ববাসীকে। দেশের সীমানা পেরিয়ে টেইলর এক ধরনের একাত্মতাবোধ অনুভব করতে বাধ্য করেছেন বিশ্ববাসীকে। তাই সবাইকে পেছনে ফেলে হয়েছেন টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব।

ফোর্বস ম্যাগাজিন চলতি সপ্তাহে সুইফটকে বিশ্বের পঞ্চম ক্ষমতাধর নারী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। ক্ষমতাধর নারী প্রধানমন্ত্রীসহ ভাইস প্রেসিডেন্টের মতো ব্যক্তিদের পেছনে ফেলেছেন তিনি।
বিভাগ : বিনোদন
বিষয় : টেলর-সুইফট , রেকর্ড-ভাঙলো , রেকর্ড , নতুন-রেকর্ড , মাইলফলক , পার্সন-অফ-দ্য-ইয়ার

মুরগির বাচ্চাও এখন বিএনপির টার্গেট: ওবায়দুল কাদের
০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:০১ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৪২ পিএম

আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে বিএনপি ততই নির্বাচন বানচালে মরিয়া হয়ে উঠছে। তাদের নাশকতার মাত্রা আরও বিস্তৃত হতে পারে। মুরগির বাচ্চাও তাদের টার্গেট। নাশকতা, গুপ্ত হামলার ভয়াবহ যে চিত্র তা রেকর্ড স্থাপন করছে। গতকাল পর্যন্ত ৬০০ গাড়ি ভাঙচুর হয়েছে, ১০টি রেলে আগুন দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে ওবায়দুল এ কথা বলেন।
জাতীয় পার্টির (জাপা) সঙ্গে আওয়ামী লীগের বৈঠক নিয়ে তিনি বলেন , বৈঠকে আসন বণ্টনের প্রসঙ্গ আসেনি। আলোচনা হয়েছে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে নির্বাচনমুখী দলগুলোর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে নাশকতা-গুপ্ত হামলার মতো নির্বাচনবিরোধী অপকর্ম প্রতিহত করা নিয়ে। রাজনৈতিক আলোচনাই ছিল মুখ্য।
পোশাকখাতে মার্কিন ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের নতুন শর্ত প্রসঙ্গে কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইলেও একতরফা কিছু করতে পারবে না। যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপ এবং এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার বন্ধু দেশগুলো বাংলাদেশের বিষয়ে চরম কোনো সিদ্ধান্ত নিতে এখন আর পক্ষপাতি নয়।
বাংলাদেশি পন্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে নিয়ে বলেন, যেসব দেশ নিষেধাজ্ঞা দেবে বাংলাদেশ তাদের কাছ থেকে কোনো পণ্য নেবে না
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা বিদেশে বন্ধুহীন নেই। তারা জানে বাংলাদেশে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষায় শেখ হাসিনা কীভাবে নির্বাচন করছেন। দেশে যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সেজন্য নির্বাচন করছেন। জনগণের ভোটের মাধ্যমেই সরকারি ও বিরোধী দল আসবে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আফম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।