শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ৩ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিপক্ষ বানাবেন না, সরকারের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দয়া করে রাজনৈতিক দলগুলোকে বা রাজনীতিকে আপনাদের প্রতিপক্ষ বানাবেন না। রাজনৈতিক দলগুলো আপনাদের সহযোগিতা করছে।

রাজনৈতিক দল নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের দেওয়া বক্তব্যকে ‘মারাত্মক উক্তি’ মন্তব্য করে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মির্জা ফখরুল বলেছেন, ‘একজন উপদেষ্টা যখন এই কথা বলেন যে রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য কাজ করছে, এটা অত্যন্ত ঘোরতর অভিযোগ। আমি তীব্রভাবে এর নিন্দা জানাচ্ছি, প্রতিবাদ করছি এবং আমি মনে করি যে এই ধরনের উক্তি তার প্রত্যাহার করা উচিত।’

শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে বিএনপি এই সভার আয়োজন করে। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্য প্রসঙ্গে ফখরুল আরও বলেন, এই উক্তিটা তিনি কী জন্য করেছেন, কোন পরিপ্রেক্ষিতে করেছেন আমি জানি না। এই উক্তির গভীরতা উনি বুঝেছেন কি না তা–ও আমি জানি না। কিন্তু এটা কিন্তু একটা মারাত্মক উক্তি।

সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো আপনাদের সহযোগিতা করছে। সেখানে আপনি বলছেন যে ব্যর্থ করার জন্য কাজ করছে। আমরা হাজারবার বলেছি, আমাদের চেয়ারম্যান বলেছেন—এই সরকারের ব্যর্থ হওয়া মানে জনগণ ব্যর্থ হয়ে যাবে, আমরা ব্যর্থ হয়ে যাব। তাহলে এইরকম কথা কেন বলবেন আপনি?

দেশে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা না পাওয়া পর্যন্ত বিএনপিকে কাজ করতে হবে বলে এ সময় দলের নেতা–কর্মীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, সামনে অনেক কাজ। অনেকে মনে করেছেন যে হাসিনা পালিয়ে গেছে কাজ শেষ হয়ে গেছে, না।

নির্বাচন শেষ হয়ে গেলেই কাজ শেষ হয়ে যাবে—এমনটা ভাবার অবকাশ নেই বলেও নেতা–কর্মীদের মনে করিয়ে দেন ফখরুল। তিনি বলেন, এই নির্বাচনের পরে আরও বহু বহু দিন, যতক্ষণ পর্যন্ত না আমরা একটা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতিতে পরিণত করতে পারব, এটা একটা ব্যবস্থা হয়ে দাঁড়াবে, ওই জায়গায় আমাদের পৌঁছাতে হবে। তাই আমাদের কাজ অনেক বেশি আছে।

নেতা–কর্মীদের সতর্কবার্তা দিয়ে ফখরুল বলেন, প্রতিটি মুহূর্তে এখন আমাদের সতর্কতার সঙ্গে পা ফেলতে হবে। প্রতিটি কথা মেপে বলা দরকার। আমরা এমন কোনো কথা বলব না যে আমাদের এই বিজয়কে নষ্ট করে দেয়, অর্জনকে বিনষ্ট করে দেয়। আমাদের দেশের ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে গিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছে। ভারতে আশ্রয় নিয়ে সে সক্রিয় রয়েছে।

আওয়ামী লীগ অপপ্রচার করছে জানিয়ে বলেন, তারা (আওয়ামী লীগ) অনেক অপপ্রচার করছে, মিথ্যাচার করছে যেগুলো বাংলাদেশের জন্য, এই বিপ্লবের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের। তাই আপনাদের গণতন্ত্রের পক্ষে, জনগণের পক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ভেতর দিয়ে কথার মধ্য দিয়ে জবাব দিতে হবে।

‘গণতন্ত্র একটা কথার কথা নয়’ মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এটা একটা সংস্কৃতি। আপনি-আমি কীভাবে কথা বলব, আমি আমার প্রতিবেশীর সঙ্গে কীভাবে কথা বলব, আমার রাজনীতির প্রতিপক্ষের সঙ্গে কীভাবে কথা বলব—সেই বিষয়গুলো আমাদের গণতন্ত্রের ভেতর দিয়ে শিখতে হবে। গণতন্ত্র মানে এই নয় যে আওয়ামী লীগ করলে তাকে গলা কেটে ফেলো, আর বিএনপি করলে তার মুণ্ডু ছেদ করো। গণতন্ত্র হচ্ছে পরমত সহিষ্ণুতা। তোমার কথা বলার অধিকার আছে, আমার বিরুদ্ধেও কথা বলার অধিকার আছে। আমি সেটাকে রক্ষা করব—এটাই হচ্ছে গণতন্ত্র।

একাত্তরকে পেছনে রাখার প্রবণতা লক্ষ করছেন জানিয়ে ফখরুল বলেন, কেন জানি একটা প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে যে একাত্তরকে একটু পেছনে রাখা। আমার মনে হয়, এটা আরেকটা ষড়যন্ত্রেরই অংশ যে মূল ইতিহাস থেকে সুরে সরিয়ে দেওয়া। ১৯৭১ সালের আগে ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের তাড়িয়ে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটি যদি নির্মিত না হতো, তাহলে এই বাংলাদেশের উদ্ভব কীভাবে হতো আমি বুঝতে পারি না। একইভাবে এখন আবার লক্ষ করছি যে একাত্তর সালকে একটু পেছনে রাখা। যেটা আমি মনে করি, এটার কোনো প্রমাণ নেই। কিন্তু আমার কাছে এটা মনে হয়। এই বিষয়টাতে আমাদের সজাগ থাকতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের যে ইতিহাস দিয়ে আজকের এই স্বাধীন বাংলাদেশ, যে ইতিহাসের মধ্য দিয়ে চব্বিশে গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছি, সেই ইতিহাস যেন বিকৃত না হয়। গত ১৫ বছরে যেভাবে ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে, ঠিক তেমনি করে আবারও যেন ইতিহাসকে বিকৃত করা না হয়, সে জন্য সবার সজাগ থাকা জরুরি। অতীতের কথা আমরা শুনতে চাই না। কিন্তু অতীতের ওপরই কিন্তু আমাদের পা’টা দাঁড়িয়ে আছে, আমাদের ভবিষ্যৎ আমরা দেখতে পাই। সে জন্য অতীতকে মাঝে মাঝে মনে করা, বিশ্লেষণ করা এবং অতীত থেকে শিক্ষা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

Header Ad
Header Ad

হাছান মাহমুদ ও তার পরিবারের ৭৭ ব্যাংক হিসাব জব্দ

সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, তার স্ত্রী নুরান ফাতেমা, মেয়ে নাফিসা জুমাইনা মাহমুদসহ তাদের ৫ প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ৭৭টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করার আদেশ দিয়েছে ঢাকার একটি আদালত। এসব হিসাবগুলোতে ২৪ কোটি ৬৫ লাখ ৪১ হাজার ৯৫৮ টাকা রয়েছে।

দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। 

এ সময় দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিচালক কমলেশ মন্ডল এসব হিসাব অবরুদ্ধের জন্য আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।

ব্যাংক হিসাবগুলোর মধ্যে হাছান মাহমুদের নামে ৮টি, নুরান ফাতেমার ১৪টি, নাফিসা জুমাইনা মাহমুদের ৬টি, হাসান মাহমুদ ও স্ত্রীর জয়েন্ট একাউন্ট ৩টি, বিসমিল্লাহ মেরিন সার্ভিসের ৩৪টি, বিসমিল্লাহ মেরিন সার্ভিসেস ম্যানেজমেন্ট এন্ড হোল্ডিংস ৬টি, অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ সোলার পাওয়ার লিমিটেডের ৩টি, সুখি বাংলা ফাউন্ডেশনের ২টি ও বিসমিল্লাহ মেরিন সার্ভিস জেএএস লিমিটেডের ১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

আবেদনে বলা হয়, সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, তার স্ত্রী নুরান ফাতেমা, মেয়ে নাফিসা জুমাইনা মাহমুদ এবং তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিসমিল্লাহ মেরিন সার্ভিস লিমিটিড, একাডেমি অব মেরিন এডুকেশন অ্যান্য টেকনোলজি লিমিটেড, বিসমিল্লাহ মেরিন সার্ভিস জে.এ.এস. লিমিটেড, এম/এস বিসমিল্লাহ মেরিন সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড হোল্ডিংস, অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ সোলার পাওয়ার লিমিটেড এবং সুখি বাংলা ফাউন্ডেশনের নামে ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনকভাবে ৭৫৩ কোটি ৩০ লাখ ২৭ হাজার ৫৫৯ টাকা লেনদেন হয়েছে। এই লেনদেনগুলো সন্দেহজনক লেনদেন। এই লেনদেনগুলো মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ প্রতিমন্ত্রী ও মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে সংগঠিত হয়েছে। যেখানে মানিলন্ডারিং উপাদান থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এছাড়া বর্তমানে হিসাবগুলোতে ২৪ কোটি ৬৫ লাখ ৪১ হাজার ৯৫৮ টাকার স্থিতি (জমা) আছে।

দুদক অনুসন্ধান শুরুর পর থেকে হাছান মাহমুদসহ পরিবারের সদস্যরা তাদের ব্যাংকে রক্ষিত টাকা উত্তোলনের চেষ্টা করছেন। অপরাধলব্ধ আয়ের মাধ্যমে অর্জিত এসব সম্পদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে তা বেহাত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৭ ধারা মতে রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না বিধায় রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই অপরাধলব্ধ আয়ের মাধ্যমে অর্জিত এসব সম্পদ মানিলন্ডারিং আইনের ১৪ ধারা মতে উত্তোলন, হস্তান্তর বা মালিকানাস্বত্ব বদল রোধে অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।

সূত্র : বাসস।

Header Ad
Header Ad

ভোটাভুটি বিলম্বিত করলো ইসরায়েল, গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে শঙ্কা

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েল এবং গাজার মধ্যকার যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা বেড়েছে। নির্ধারিত সময়ে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় চুক্তিটি অনুমোদন না হওয়ায় এই শঙ্কা তৈরি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) ভোটাভুটির কথা থাকলেও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু তা বিলম্বিত করেন। নেতানিয়াহুর অভিযোগ, হামাস চুক্তির শর্তে শেষ মুহূর্তে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করছে।

হামাসের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, তারা মধ্যস্থতাকারীদের দ্বারা ঘোষিত চুক্তির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে হামাস ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির তালিকায় কিছু সদস্যের নাম যুক্ত করতে চাচ্ছে বলে জানা গেছে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলের আক্রমণ আরও তীব্র হয়েছে। হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চুক্তি ঘোষণার পর ইসরায়েলি হামলায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত হয়েছেন। জাবালিয়ায় এক হামলায় ২০ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এই বিলম্বকে স্বাভাবিক বলে অভিহিত করেছেন। তার মতে, এমন চ্যালেঞ্জিং ও জটিল পরিস্থিতিতে বিলম্ব অপ্রত্যাশিত নয়। তিনি আশাবাদী যে, চুক্তি কার্যকর হবে এবং যুদ্ধবিরতি বহাল থাকবে।

ইসরায়েলের গণমাধ্যম জানিয়েছে, শুক্রবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে চুক্তিটি অনুমোদনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু নিশ্চিত করা হয়নি।

সূত্র: বিবিসি, আলজাজিরা, ওয়াফা।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র

জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মাদ রফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন কি না, সে বিষয়ে কোনো তথ্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে নেই বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মাদ রফিকুল আলম।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। শেখ হাসিনা বর্তমানে কোন স্ট্যাটাসে ভারতে অবস্থান করছেন, সেটি ভারত সরকারের বিষয় বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের করা সব চুক্তি পর্যালোচনার দাবির প্রসঙ্গে মুখপাত্র জানান, এসব চুক্তি বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার সঙ্গে সম্পাদিত। প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থা তা পর্যালোচনা করতে পারে।

ভারতের সঙ্গে চুক্তি গোপন কি না—এমন প্রশ্নে মুখপাত্র বলেন, "ভারতের সঙ্গে যত চুক্তি হয়েছে, সব প্রকাশিত। এগুলো ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।" গোপন চুক্তির বিষয়ে তিনি কোনো তথ্য জানেন না বলেও জানান।

এছাড়া ভারতে বাংলাদেশের প্রস্তাবিত হাইকমিশনারের অনুমোদন দেরি হচ্ছে কি না—এ প্রশ্নের উত্তরে মুখপাত্র বলেন, "নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বাভাবিক নিয়মে দুই থেকে চার মাস সময় নেয়। এই প্রক্রিয়া নিয়ম অনুযায়ী সম্পন্ন হবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাছান মাহমুদ ও তার পরিবারের ৭৭ ব্যাংক হিসাব জব্দ
ভোটাভুটি বিলম্বিত করলো ইসরায়েল, গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে শঙ্কা
শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর করে প্রজ্ঞাপন জারি
শুক্রবারে মেট্রোরেল চলাচলের সময় বাড়লো
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রণয়নের বিষয়ে সবাই একমত: আসিফ নজরুল
টাঙ্গাইল হাসপাতালে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
ফিলিস্তিনি ভাই-বোনের পাশে আছি, থাকব: এরদোগান
ওষুধ-পোশাকসহ নিত্যপণ্যের ভ্যাট রিভিউ হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
অভিনেতা সাইফ আলী খানকে ছুরিকাঘাত, আইসিইউতে ভর্তি
অল্প খরচে দেখা যাবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, টিকিটের মূল্য প্রকাশ
জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির কর্মসূচি ঘোষণা
বাম চোখের বদলে ডান চোখে অপারেশন করা সেই চিকিৎসক গ্রেফতার
সবার মতামতের ভিত্তিতে জুলাই ঘোষণাপত্র করতে চাই: প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা, সময়সূচি প্রকাশ
বঙ্গবন্ধু সেতুতে চলবে না ট্রেন, বছরে আয় কমবে কোটি টাকা
কুড়িগ্রামে ‘মার্চ ফর ফেলানী’: সীমান্ত হত্যার বিচার ও মানবাধিকার রক্ষার দাবি
শেখ হাসিনার এপিএস লিকুর শতকোটি টাকার সম্পদের পাহাড়
চট্টগ্রামের ঘরের ছেলে তামিমের ব্যাটে জয় ফরচুন বরিশালের
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই ‘ফুলকুমারী’