শনিবার, ২৪ মে ২০২৫ | ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ

এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ। ছবি: সংগৃহীত

সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি মাসের (এপ্রিল) মধ্যেই লন্ডন থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন। তার সঙ্গে তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান এবং খালেদা জিয়ার প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমানও দেশে ফিরছেন।

ঢাকা-লন্ডনের নির্ভরযোগ্য কূটনৈতিক সূত্রগুলো গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সূত্রের বরাতে জানা গেছে, বর্তমানে যুক্তরাজ্যে বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে। কাতারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে দেশে ফেরানোর প্রস্তুতি চলছে। আগামী বুধবারের (৩০ এপ্রিল) মধ্যে দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া। শাশুড়ির সঙ্গে দুই পুত্রবধূ জোবাইদা রহমান এবং সৈয়দা শামিলা রহমানও দেশে ফিরছেন।

ঢাকার একটি কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে দেশে ফেরাতে কাতারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের আয়োজন করতে গত সপ্তাহে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনকে চিঠি লিখেছেন।

চিঠিতে বলা হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য বর্তমানে লন্ডনে রয়েছেন। তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল, তবে ‘আশঙ্কামুক্ত’ নয়। তথাপি তিনি এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে দেশে ফিরতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ওনার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় চিকিৎসক বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে দেশে ফেরাতে পরামর্শ দিয়েছেন।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বিএনপির মহাসচিবের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার লন্ডন ও দোহার বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে দেশে ফেরাতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সব কিছু ঠিক থাকলে খালেদা জিয়া আগামী বুধবারের (৩০ এপ্রিল) মধ্যে দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

বিএনপির চেয়ারপাসন খালেদা জিয়া ২০১৮ সালে একটি দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিলেন। কোভিড-১৯ মহামারির সময় বিগত সকার তাকে বিশেষ বিবেচনায় কারামুক্তি দেয়।

গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের এক আদেশে খালেদা জিয়া মুক্তি পান। এরপর দুর্নীতির যে দুটি মামলায় তিনি কারাবন্দি ছিলেন, সেগুলোর রায় বাতিল করেন আদালত।

গত ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হয়। টানা ১৭ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর লন্ডন ক্লিনিক থেকে গত ২৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে তারেক রহমানের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। অর্ধযুগের বেশি সময় পর এবার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন করেছেন খালেদা জিয়া। তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কারাবন্দি অবস্থায় চারটি ঈদ কেটেছে কারাগারে ও বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে।

বর্তমানে তারেক রহমানের বাসায় চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছেন।

প্রসঙ্গত, বিএনপি চেয়ারপারসন সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১৫ জুলাই লন্ডন সফর করেছিলেন। এরপর তার আর কোনো বিদেশ সফর হয়নি।

Header Ad
Header Ad

লন্ডনে সালমান এফ রহমানের ছেলে ও ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

সালমান এফ রহমান, ছেলে আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমান এবং তার ভাতিজা আহমেদ শাহরিয়ার রহমান। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান তদন্তে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা ও বেক্সিমকোর প্রতিষ্ঠাতা সালমান এফ রহমানের ছেলে আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমান এবং তার ভাতিজা আহমেদ শাহরিয়ার রহমানের মালিকানাধীন প্রায় ৯ কোটি পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১,৪৭৯ কোটি টাকা) মূল্যের সম্পত্তি জব্দ করেছে দেশটির ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি (এনসিএ)।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান প্রকাশিত এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে জানানো হয়, মোট নয়টি ফ্রিজিং অর্ডারের মাধ্যমে এই সম্পত্তিগুলো জব্দ করা হয়, যাতে সংশ্লিষ্টরা এসব সম্পত্তি বিক্রি বা হস্তান্তর করতে না পারেন। এসব সম্পত্তি ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, আইল অব ম্যান ও জার্সিতে নিবন্ধিত অফশোর কোম্পানির মাধ্যমে কেনা হয়।

জব্দ করা সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে লন্ডনের অভিজাত এলাকায় অবস্থিত ১৭ গ্রোসভেনর স্কয়ারের একটি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট, যেটি ২০১০ সালে কেনা হয় ৬.৫ মিলিয়ন পাউন্ডে। একইভাবে, উত্তর লন্ডনের গ্রেশাম গার্ডেন্স এলাকায় ১.২ মিলিয়ন পাউন্ডে কেনা হয়েছে একটি বাড়ি, যেখানে যুক্তরাজ্যের সাবেক সিটিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের মা শেখ রেহানা একসময় বসবাস করতেন বলে রেকর্ডে উল্লেখ আছে।

এনসিএ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সম্পত্তিগুলোর বিরুদ্ধে একটি বেসামরিক তদন্ত চলছে এবং সুরক্ষামূলক ফ্রিজিং অর্ডার জারি করা হয়েছে। সংস্থাটি নিশ্চিত করেছে যে আরও তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে জানান, সালমান এফ রহমান ও তার ছেলে শায়ান রহমান দেশের একটি চলমান দুর্নীতির মামলায় সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল ইউকে-এর নীতি পরিচালক ডানকান হেমস যুক্তরাজ্য সরকারকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “যত দ্রুত সম্ভব সব বিতর্কিত সম্পদ জব্দ করে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।”

এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাওয়া হলে বেক্সিমকো গ্রুপের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে শায়ান রহমানের একজন মুখপাত্র আগেই বলেছিলেন, তার মক্কেল যেকোনো অনিয়মে জড়িত থাকার কথা জোরালোভাবে অস্বীকার করেন এবং যুক্তরাজ্যে যেকোনো তদন্তে সহযোগিতা করবেন।

উল্লেখ্য, সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন এবং বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়ার পর, গত বছরের ছাত্র ও জনতার বিক্ষোভের সময় তিনি দেশত্যাগের চেষ্টা করেন এবং তখনই তাকে আটক করা হয়।

Header Ad
Header Ad

বিয়ের অল্পদিনের মধ্যেই বিচ্ছেদ, রাগে ঘটককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

অভিযুক্ত যুবক মুস্তফা (বামে) এবং নিহত ঘটক সুলেমান। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের ম্যাঙ্গালুরুতে একটি বিয়েবিচ্ছিন্নতার জেরে ঘটেছে মর্মান্তিক এক হত্যাকাণ্ড। বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই সংসার ভেঙে যাওয়ার জন্য দায়ী করে ঘটককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছেন মুস্তফা (৩০) নামের এক যুবক। নিহত ঘটকের নাম সুলেমান (৫০)। ঘটনার পর অভিযুক্ত ওই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

প্রতিবেদনে জানা যায়, সুলেমানের মাধ্যমে আট মাস আগে মুস্তফার সঙ্গে বিয়ে হয় শাহিনাজ নামের এক নারীর। তবে বিয়ের সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হলে শাহিনাজ ফিরে যান নিজের পিতামাতার বাড়িতে। এরপর থেকেই মুস্তফার মধ্যে ক্ষোভ জন্মে সুলেমানের প্রতি, যিনি এই বিয়ের ঘটক ছিলেন।

ঘটনার দিন, মুস্তফা সুলেমানকে ফোন করে গালিগালাজ করেন এবং দেখা করতে বলেন। দুই ছেলে, রিয়াব ও সিয়াবকে নিয়ে সুলেমান মুস্তফার বাড়িতে যান। ছেলেদের বাইরে রেখে মুস্তফার সঙ্গে একান্তে কথা বলতে ঘরে প্রবেশ করেন তিনি। কিন্তু সেই আলোচনা ব্যর্থ হয়। বাড়ি ছাড়ার প্রস্তুতির সময় আচমকা মুস্তফা ছুরি হাতে বেরিয়ে এসে সুলেমানের ঘাড়ে আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান সুলেমান।

এরপর মুস্তফা তার দুই ছেলের দিকেও হামলা চালান। প্রাণ রক্ষা করতে তারা পালিয়ে যান। স্থানীয়রা দ্রুত সুলেমানকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও চিকিৎসকরা জানান, তিনি আগেই মারা গেছেন। ম্যাঙ্গালুরু গ্রামীণ থানায় এই ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে এবং অভিযুক্ত মুস্তফাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। ঘটনার তদন্ত এখনও চলছে।

Header Ad
Header Ad

বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অনেকেই বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য আসতে চায়, কিন্তু তারা একটি সুন্দর নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে। এখন কত দ্রুত গণতন্ত্রের দিকে ফিরে যেতে পারবো সেটাই মুখ্য বিষয়।

শনিবার (২৪ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত এক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি।

আমীর খসরু বলেন, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বিনিয়োগের বিকল্প নেই। এই বিনিয়োগের উৎস হবে পুঁজিবাজার। আগামীতে বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হলে পুঁজিবাজারকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, দেশে পুঁজিবাজার ক্যাসিনোতে পরিণত হয়েছে। এখানে একটি গ্রুপ এসে খেলাধূলা করে চলে যায়। বিগত ১৫ বছর এভাবেই চলেছে। এ সময় পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা আনার ওপরও জোর দেন তিনি।

এতে আরও বক্তব্য দেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বিএসইসির কমিশনার মো. মোহসিন চৌধুরী, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মো. মোবারক হোসাইন, পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. মাশরুর রিয়াজ, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনুভা জাবিন, আইসিএমএবির সভাপতি মাহতাব উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, পুঁজিবাজারের দুরবস্থা ভালো হওয়ার লক্ষণ নেই। এলডিসি গ্রাজুয়েশনের জন্য পুঁজিবাজারকে উন্নয়নের হাতিয়ার হিসেবে দাঁড়াতে হবে। এজন্য ব্যাংক এবং করের সম্পর্ক যুক্ত একটা প্যাকেজ দরকার। আগামী বাজেটে এর প্রতিফলন থাকবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে ৯৬ ও ২০১০ সালের কেলেঙ্কারির ঘটনায় শাস্তি হয়নি। কারসাজিতে বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

লন্ডনে সালমান এফ রহমানের ছেলে ও ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
বিয়ের অল্পদিনের মধ্যেই বিচ্ছেদ, রাগে ঘটককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: আমীর খসরু
বলিউড অভিনেতা মুকুল দেব মারা গেছেন
ভারতের নতুন টেস্ট অধিনায়ক শুভমান গিল
বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান ও পরিবারের ৩৮ ব্যাংক হিসাব জব্দ
ঈদে আসছে নতুন নোট, থাকছেনা কোনো ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না
১৩ বছরের শরিফুলের অবাক করা সাফল্য, মাত্র ৬ মাসে হাফেজ!
উপদেষ্টা আসিফের সাবেক এপিএসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
উপদেষ্টা আসিফ ও মাহফুজের সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একনেক সভা অনুষ্ঠিত
গুরুতর অসুস্থ নুসরাত ফারিয়া, রাখা হয়েছে চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
আধা ঘণ্টায় রেকর্ড ১ কোটি ১৪ লাখ হিট, টিকিট শেষ এক ঘণ্টায়
একদিনে প্রায় ৮০০ যুদ্ধবন্দিকে মুক্তি দিলো রাশিয়া-ইউক্রেন
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ
বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে সন্ধ্যায় বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
রিশাদের দারুণ নৈপুণ্যে ইসলামাবাদকে হারিয়ে ফাইনালে লাহোর
যাত্রাবাড়ীতে বৃক্ষমেলায় ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৫
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় একদিনে নিহত ৭৬