বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদরা জাতির সূর্য সন্তান: বাংলাদেশ ন্যাপ

২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানা ট্র্যাজেডি ইতিহাসের ঘৃণিত অধ্যায় বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি এবং মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, সেদিন বাংলা হারিয়েছিল জাতির সূর্য সন্তানদের।

বিডিআর বিদ্রোহের নেপথ্য রহস্য জাতিকে জানানো উচিত সরকারের। সেই সঙ্গে সেনা হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য নায়কদেরও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা সরকারের দায়িত্ব।

শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) পিলখানা ট্র্যাজেডির ১৪তম বার্ষিকী উপলক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন।

তারা বলেন, ‘পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পেছনে উদ্দেশ্য ছিল তা হলো আমাদের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে নিশ্চি‎হ্ন করা। ষড়যন্ত্রকারীরা মেধাবী সেনা অফিসারদের হত্যা করে সেনাবাহিনীকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে সাড়ে সাত কোটি বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ স্বাধীন করে। কিন্তু স্বাধীনতার বিগত ৫০ বছরে একদিকে বৈদেশিক ষড়যন্ত্র পক্ষান্তরে রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিভক্তিসমূহ একটি দিনের জন্য এই জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে দেয়নি।

নেতৃদ্বয় বলেন, বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহল এই জাতিকে বিভিন্ন দলে বিভক্ত করে দেয়। এসব অপশক্তি না থাকলে আমরা একটি একক ও শক্তিশালী জাতিসত্তা গঠন করতে পারতাম। আমাদের এই অনৈক্যের সুযোগে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশকে ঘিরে পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী শক্তি এবং আধিপত্যবাদী রাষ্ট্রের যে ষড়যন্ত্র সেই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতার ফসল হচ্ছে পিলখানার নারকীয় ট্র্যাজেডি।

ন্যাপ নেতারা বলেন, শহীদ সেনা অফিসাররা সকলেই ছিলেন জাতির সম্পদ। তাদের অভাব পূরণ করা খুবই কঠিন কাজ। বাংলার মাটিতে হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য নায়কদের ক্ষমা নাই, যত শক্তিধর হোক না কেন তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় হতেই হবে একদিন।

তারা আরও বলেন, বিডিআর ট্র্যাজেডির সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে ব্যর্থ হলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না। বাংলাদেশকে অকার্যকর করার যে চক্রান্ত তারই অংশ হিসেবেই বিডিআর ট্র্যাজেডির ঘটনা। ষড়যন্ত্রকারী ও তাদের এদেশের দোসররা বাংলাদেশের পতাকা-মানচিত্র ধ্বংস করতে প্রথমেই আঘাত করেছে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে।

নেতৃদ্বয় ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারিভাবে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, একটি দেশপ্রেমিক ও মুক্তিযুদ্ধের সরকারের কাছ থেকে জাতি এই ধরনের সিদ্ধান্তই প্রত্যাশা করছে। এই সরকারের কাছে কোন ধরনের সিদ্ধান্তহীনতা প্রত্যাশা করে না জাতি। ট্র্যাজিডির ১৪ বছর পরও যখন জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করা হয় না তখন জনমনে বিভিন্ন প্রশ্নের সৃষ্টি হয়, ক্ষোভও সঞ্চিত হয়।

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে: মির্জা আব্বাস

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে। নির্বাচনের কথা বলাটা মনে হয় পাপ। আসলে নির্বাচন দিলে বিএনপি ক্ষমতায় চলে আসবে- এটা তারা নিশ্চিত হয়ে গেছে।

বৃহস্পতিবার বিকালে কুমিল্লা নগরীর শিল্পকলা একাডেমিতে কুমিল্লা বিভাগীয় বিএনপির সদস্য ফরম বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা আব্বাস বলেন, আওয়ামী লীগ দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এটা সত্য; কিন্তু গত ৮ মাসে দেশ থেকে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। দেশে অনেক চাঁদাবাজি হচ্ছে। বিএনপি তো এখন ক্ষমতায় নেই, তাহলে চাঁদাবাজি করছে কারা? বর্তমান সরকারের লোকজনই চাঁদাবাজির সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছে। বিএনপির মধ্যে এখন কোনো চাঁদাবাজ নেই। আমি বর্তমান সরকারকে বলতে চাই যেই চাঁদাবাজি করুক বুকে সাহস থাকলে আপনারা তাদেরকে ধরে ফেলুন। আমরা জানি আপনাদের সেই সাহস নেই। কারণ বর্তমানে যারা সরকারে আছে তাদের সাঙ্গপাঙ্গরাই এখন চাঁদাবাজি করছে।

তিনি বলেন, আগে বিএনপির শত্রু ছিল আওয়ামী লীগ। এখন বিএনপির অনেক শত্রু হয়ে গেছে। তবে এসব শত্রু আমরা কেয়ার করি না। বিএনপিকে সামনে অনেক শত্রুকে এবং অনেক সমস্যা মোকাবেলা করতে হবে।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে মির্জা আব্বাস বলেন, অনেকে ভাবছেন এখন বিএনপির সুদিন; কিন্তু এখন বিএনপির সুদিন না। আমাদের দল এখনো ক্ষমতায় আসে নাই। আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখনো দেশে আসেন নাই। তাই উলটাপালটা চিন্তা করে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করবেন না। অনেকে প্রশ্ন করেন তারেক রহমান দেশে আসেন না কেন। আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলব- তারেক রহমান অবশ্যই আসবেন। তিনি সময় মতোই দেশে আসবেন। মাথায় রাখতে হবে আমাদের নেতা জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয়েছে। তাই আমাদের নেতা তারেক রহমানকে ভেবেচিন্তে এগোতে হবে।

তিনি বলেন, তারেক রহমান দেশে না এসে বিদেশে বসেই বিএনপিকে অনেক শক্তিশালী করেছেন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক করে কিছু সুবিধাভোগী প্রতারক চাঁদাবাজি দখলবাজি করছে। যার বদনাম বিএনপির ঘাড়ে আসছে। আমাদের নেতাকর্মীদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। কোনোভাবেই চাঁদাবাজ এবং দখলবাজদের অপকর্ম করতে দেওয়া যাবে না। দলের নাম ভাঙিয়ে যারা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করবে তাদের আইনের হাতে তুলে দিতে হবে। ছদ্মবেশী আওয়ামী লীগকে আমাদের দলে ঢুকানো যাবে না।

মির্জা আব্বাস আরও বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে মিডিয়ার কোনো স্বাধীনতা ছিল না। বর্তমান সরকারের আমলেও মিডিয়ার কোনো স্বাধীনতা নেই। মিডিয়া তাদের সত্য কথা বলতে পারছে না। সারাক্ষণ শুধু সরকারের গুণগান গাইছে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- কুমিল্লা বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মোহাম্মদ সেলিম ভূঁইয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মোস্তাক মিয়া, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এবং সাবেক সংসদ সদস্য হাজী আমিন উর রশীদ ইয়াছিন।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন- কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন, সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিমসহ দলের অঙ্গ সংগঠনের নেতারা।

 

Header Ad
Header Ad

ডিসি পরিবর্তন করতে এনসিপি সংগঠক নাহিদের বিরুদ্ধে তদবিরের অভিযোগ!

নাগরিক পার্টির সংগঠক (হবিগঞ্জ) নাহিদ উদ্দিন তারেক। ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সংগঠক নাহিদ উদ্দিন তারেকের বিরুদ্ধে ডিসি পরিবর্তন করতে তদবিরের অভিযোগ উঠেছে । কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার অনুসন্ধানী সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী জুলকারনাইন সায়ের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন একটি চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ করেছেন। 

আজ বৃহস্পতিবার (১৫মে) ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে এক পোস্টে এ দাবি করেন। 

জুলকারনাইন সায়ের পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, রেলভবনে, রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) এর একান্ত সচিবের কক্ষে অপেক্ষমান এনসিপির সংগঠক (হবিগঞ্জ) নাহিদ উদ্দিন তারেক ফোনে বলছেন, আপনি করেন, আমি তিনটা নাম দিলাম ঐটা করেন, এখন ডিসি'টা তো করা যাচ্ছেনা। ডিসিটা চেঞ্জ হওয়ার আগ পর্যন্ত করতে পারতেছিনা, এই মাসের ভেতর চেঞ্জ হবে, আমাকে আপনি সুযোগ দেন।’

রেলভবনে রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) এর একান্ত সচিবের কক্ষে অপেক্ষমান এনসিপির সংগঠক (হবিগঞ্জ) নাহিদ উদ্দিন তারেকের সঙ্গে তার পাশের চেয়ারে আছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের যুগ্ম সদস্য সচিব সিনথিয়া জাহিন আয়েশা।

ভিডিওটি এরইমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় তুলেছে।

ডিসি পরিবর্তনের তদবিরের বিষয়টি নিয়ে ঢাকাপ্রকাশ থেকে জানতে চাইলে বিষয়টি অস্বীকার করেন নাহিদ উদ্দিন তারেক। তিনি বলেন, ‘আমি মূলত গিয়েছিলাম আমার এলাকা হবিগঞ্জের রেলওয়ে সংস্কার কাজের বিষয়ে কথা বলতে। এছাড়া রেড ক্রিসেন্টের কমিটির বিষয়ে মূলত কথা বলেছিলাম ফোনে। রুমে বসা কেও একজন আমার কথার আংশিক অংশ ভিডিও করে ছড়িয়ে দেয়।’

 

 

 

 

Header Ad
Header Ad

রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়ি ‘সুন্দর মহলে’ হামলা-ভাঙচুর

ছবি: সংগৃহীত

ময়মনসিংহ নগরীর টাউন হল এলাকায় জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একদল কর্মী। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) দুপুরে এই ঘটনা ঘটে। তারা নির্মাণাধীন স্থাপনা ও পুরোনো বাড়ির আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।

জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ৫ আগস্ট ওই বাড়িটিকে ‘দালাল মহল’ বলে ঘোষণা দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এরপর সম্প্রতি রওশন এরশাদের পরিবারের কাছ থেকে ‘কুটুম বাড়ি’ নামে একটি রেস্তোরাঁ ১২ বছরের জন্য মাসিক এক লাখ টাকায় ভাড়া নিয়ে নির্মাণকাজ শুরু করে। তবে আন্দোলনকারীরা দাবি করেন, সেখানে বাণিজ্যিক স্থাপনা নয়, ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণ করতে হবে।

২৩ এপ্রিল আন্দোলনকারীরা মানববন্ধন করে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন। তবে দাবির বাস্তবায়ন না হওয়ায় বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে দুইটার দিকে তাঁরা সেখানে হামলা চালান। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ময়মনসিংহ মহানগর শাখার যুগ্ম সদস্যসচিব ওয়ালিদ আহমেদের নেতৃত্বে নির্মাণাধীন স্থাপনার দেয়াল ও পুরোনো কক্ষের আসবাবপত্র ভাঙচুর করা হয়।

ওয়ালিদ আহমেদ বলেন, “রওশন এরশাদ শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে বড় ভূমিকা রেখেছেন। তাই এই বাড়িকে ‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখানে বাণিজ্যিক ভবন তৈরি হতে দেওয়া হবে না।”

অন্যদিকে, রেস্তোরাঁর মালিক বজলুর রহমানের শ্যালক আহসানুল করীম জানান, হামলাকারীরা নির্মাণকাজে ব্যবহৃত সামগ্রী দিয়ে ভাঙচুর চালায় ও তা লুট করে। জাতীয় পার্টির মহানগর শাখার সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আবদুল আউয়াল সেলিম বলেন, বাড়িটিতে রওশন এরশাদের মায়ের কবর রয়েছে, যা অনেকে ইচ্ছাকৃতভাবে উপেক্ষা করছে।

এ ঘটনায় পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম জানান, আন্দোলনকারীরা দালাল মহল বলে ভাঙচুর চালিয়েছে। জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম বলেন, “বাড়িটি নিয়ে ছাত্রদের ক্ষোভ আছে। বাণিজ্যিক স্থাপনা না করাই শ্রেয়। স্মারকলিপির বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে: মির্জা আব্বাস
ডিসি পরিবর্তন করতে এনসিপি সংগঠক নাহিদের বিরুদ্ধে তদবিরের অভিযোগ!
রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়ি ‘সুন্দর মহলে’ হামলা-ভাঙচুর
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
মাহফুজ জাতীয় ঐক্য ভেঙে ফেলার মাস্টারমাইন্ড : রাশেদ খাঁন
তদবির বাণিজ্য: এনসিপির সাবেক নেতা তানভীরসহ ৪ জনকে দুদকে তলব
বাংলাদেশের জন্য পুনরায় উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মুফতি স্বামীর বিরুদ্ধে হ্যাপির মামলা, ৯ বিয়ে ও নির্যাতনের অভিযোগ
সাম্য হত্যার পেছনে রাজনৈতিক কারণ আছে: রিজভী
মেট্রোরেলে ২৪ পদে ১২০ জনের চাকরির সুযোগ
৫ হাজারেরও বেশি পাকিস্তানি ভিক্ষুককে ফেরত পাঠালো সৌদি আরব
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো ডিএসসিসি
চুরির টাকায় ফ্রিজ-আলমারি কিনে ধরা খেল কেয়ারটেকার
সাকিবকে ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা জরিমানা করল বিএসইসি
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক বিডিআরের ২৭ জওয়ান
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি, স্বাভাবিক আমদানি-রপ্তানি
ইন্টারনেট সেবায় বিভ্রাট, গ্রামীণফোনের কাছে ব্যাখ্যা চাইল বিটিআরসি
পূর্ণদিবস ধর্মঘট ঘোষণা, ঢাবির একাডেমিক-প্রশাসনিক ভবনে তালা
সান্ডা কী? এটি খাওয়া কি হারাম না হালাল, কী বলে ইসলাম
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির আভাস, হতে পারে শিলাবৃষ্টিও