ডিসেম্বরেই পদত্যাগ করবেন বিএনপির সংসদ সদস্যরা!

২৮ অক্টোবর ২০২২, ০৯:৪৫ পিএম | আপডেট: ০২ অক্টোবর ২০২৩, ১০:৫৫ এএম


ডিসেম্বরেই পদত্যাগ করবেন বিএনপির সংসদ সদস্যরা!

সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্যদের পদত্যাগ চান দলের বিভিন্ন ফোরামের নেতারা। এ নিয়ে দলের ভেতরে-বাইরে ব্যাপক আলোচনা চলছে। লন্ডনে অবস্থানরত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে দলীয় নেতাদের ভার্চুয়াল বৈঠকে বিষয়টি উত্থাপনও করা হয়েছে।

অন্যদিকে দলীয় সংসদ সদস্যরাও জানিয়েছেন, তারা পদত্যাগের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছেন। দেশের বাইরে অবস্থানরত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সম্মতি পেলেই তারা সংসদ থেকে পদত্যাগ করবেন।

গত ১৪ বছরের বেশি সময় ধরে সরকারবিরোধী আন্দোলন করছে বিএনপি। কিন্তু এখন পর্যন্ত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি। এবার বিএনপি সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে নতুন করে আন্দোলন শুরু করেছে। ইতোমধ্যে ছোট-বড় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে একাধিক বৈঠকও করেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার, প্রতিষ্ঠা, নির্বাচন কমিশন ঢেলে সাজানো এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি গত কয়েক মাস ধরে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে। সরকার পতনের আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন কর্মসূচির পাশাপাশি বিএনপি দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে বড় গণজমায়েত করছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও খুলনায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামীকাল শনিবার (২৯ অক্টোবর) রংপুরে বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, সরকারবিরোধী আন্দোলনকে একটা পর্যায়ে নিতে দলের নেতা-কর্মীদের চাঙা করার কর্মসূচি হিসেবে এসব সমাবেশ করা হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকায় বড় গণজমায়েতের প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি। ওই সমাবেশ থেকেই সরকার পতনের চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

দলের একাধিক দায়িত্বশীল নেতা জানান, ঢাকার মহাসমাবেশ থেকে আন্দোলনের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা আসার আগেই সংসদ থেকে দলীয় সদস্যদের পদত্যাগ চান দলের কেন্দ্রীয় নেতা থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। তৃণমূল থেকে জোরালোভাবে এই দাবি উত্থাপন হয়েছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্তও নিয়েছেন বলে জানা গেছে। যদিও পদত্যাগের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নীতিনির্ধারণী ফোরামের সঙ্গে পরবর্তী বৈঠকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। প্রশ্ন উঠেছে, কয়েকজন সংসদ সদস্য পদত্যাগ করলে রাজনীতিতে কতটুকু ইমপ্যাক্ট ফেলতে পারবে? তারপরও বিএনপি মনে করছে যে, সংসদ থেকে পদত্যাগ সরকারের উপর চাপ সৃষ্টিতে কিছুটা হলেও সহায়ক হবে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আলোচ্যসূচির বাইরে বিএনপি দলীয় এমপিদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন স্থায়ী কমিটির দু'জন নেতা। এর আগে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে জেলা নেতাদের বৈঠকেও একই প্রশ্ন উঠেছিল। তাই দলটির নীতিনির্ধারকদের কয়েকজনও মনে করছেন, সংসদ সদস্যদের সংসদ থেকে পদত্যাগের সময় এসেছে। এরই প্রেক্ষিতে স্থায়ী কমিটির সভায় প্রস্তাব দেওয়া হয় ডিসেম্বরের আগে সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের। তাতে নীতিগত সম্মতিও দেন নেতারা। দলের পক্ষ থেকে সংসদ-সদস্যদেরকে পদত্যাগের ব্যাপারে অবহিত করা হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে পদত্যাগ করলে সরকার এসব আসনে উপনির্বাচন করতে পারে। তাই এমন সময় পদত্যাগ করবে যখন উপনির্বাচন করার সুযোগ থাকবে না।

জানতে চাইলে বগুড়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য মোশারফ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা সংসদ থেকে পদত্যাগ করতে প্রস্তুত আছি। পদত্যাগের ইস্যুতে সংসদ সদস্যরা ও নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির নেতারা নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এখন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যখন পদত্যাগ করতে বলবেন তখনই আমরা জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করব। এখন বিভাগীয় পর্যায়ে বিএনপির গণসমাবেশ চলছে। ডিসেম্বরে ঢাকায় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তাই কবে, কখন পদত্যাগ করব এই ব্যাপারে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আমরা এখনো পাইনি। তবে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত ঢাকায় মহাসমাবেশের আগে কিংবা পরে যেকোনো সময় হতে পারে।’

এদিকে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতাচ্যুত হয়। এরপর ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়নি। ২০১৮ সালে অংশ নিলেও ভরাডুবি হয়। যদিও সরকারের দমন-পীড়ন, মামলা-হামলায় বিএনপি অনেকটা দিশেহারা। দলটির নেতৃত্বেও বড় রকমের সংকট রয়েছে। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুর্নীতি মামলায় দণ্ড নিয়ে সরকারের শর্ত সাপেক্ষে বাসায় অবস্থান করছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলায় দণ্ড নিয়ে লন্ডনে আছেন।

বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘সংবিধানের কিছু সুনির্দিষ্ট বিষয় আছে যেগুলো সংশোধন-সংযোজন-বিয়োজন করতে হলে পূর্বের ন্যায় কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে।’

আওয়ামী লীগও তো সরকারবিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে সংসদ থেকে পদত্যাগ করেছিল। বিএনপি কি সেই পথে হাঁটছে? এমন প্রশ্নের জবাবে এই বিএনপি নেতা বলেন, ‘দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল হয় এমন কাজ করতে গিয়ে যদি কাউকে অনুসরণ-অনুকরণ করার মতো পরিবেশ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তাতে দোষের তো কিছু দেখছি না।’

এনএইচবি/এসজি


তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৫ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:৩৭ এএম


তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান
ড. মুহাম্মদ ইউনুস ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ। ফাইল ছবি

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন তাই ডেকেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনুস দুদকে আসবেন কি না, এটা তার ব্যাপার।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান।

অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুদকে তলব করা হয়েছে। আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর ‍দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ চলবে।

এদিন বিকেলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি কমিশনের কাজ নয়। মামলা হবে কি, হবে না এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে, এখন তদন্ত কর্মকর্তা ঠিক করবেন কাকে ডাকবেন তিনি। যাকে প্রয়োজন মনে করবেন তাকে ডাকবেন। তার নিজস্ব বিষয় এটা।

তিনি আরও বলেন, তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর জানতে পেরেছি আমি। তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন, তাই ডেকেছেন। তিনি আসলে ভালো, আর না আসলে সেটা তার ব্যাপার।

এছাড়া ড. ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কেন হয়রানি করা হবে তাকে। শ্রমিকদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগের ভিত্তিতে কারখানা পরিদপ্তর থেকে তদন্ত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে তদন্ত করেছে দুদক এবং মামলা হয়েছে। আপনারা এটাকে কেন হয়রানি বলছেন?

এর আগে ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। অভিযোগে বলা হয়, ১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণ টেলিকমের বেশিরভাগ লেনদেনই সন্দেহজনক। শুধু তাই নয়, আইএলওতে দেয়া শ্রমিকদের অর্থপাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় সংস্থাটি।

 

 


আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:৪১ এএম


আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ।ফাইল ছবি

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দিল্লি কিংবা আমেরিকারসহ সবার সঙ্গে আওয়ামী লীগের বন্ধুত্ব রয়েছে, কারও সঙ্গে শত্রুতা নেই।

মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞা কিংবা ভিসা নীতির পরোয়া করে না, বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।

দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।


অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:২৬ এএম


অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু
বক্তব্য রাখছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি সংগৃহিত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই তার পর আমরা ঘরে ফিরব।

মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড় এলাকায় ২ ঘণ্টাব্যাপী রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌদুরী।

তিনি বলেন, মানবতার মা বেগম খালেদা জিয়া খুবই অসুস্থ। তাকে চিকিৎসা করা খুবই জরুরি কিন্তু সরকার নানান রকম দোহাই দিয়ে কালক্ষেপণ করছে।

তিনি বলেন, একটি অবৈধ সরকার ক্ষমতা টেকানোর জন্যে একের পর এক অবৈধ কাজ করে যাচ্ছে। তাদের ভয়, বেগম খালেদা জিয়া যদি দেশের বাইরে যান, তবে তাদের ক্ষমতাচ্যুত হতে হবে, তবে তারেক রহমান দেশে চলে আসবেন।

বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রধান বক্তা বেগম সেলিমা রহমান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক শাহাজাদা মিয়া,বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।

অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং একদফা আদায়ের লক্ষ্যে ফরিদপুর বিভাগীয় রোডমার্চের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

 

অনুসরণ করুন