বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ | ১১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ডিসেম্বরেই পদত্যাগ করবেন বিএনপির সংসদ সদস্যরা!

সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্যদের পদত্যাগ চান দলের বিভিন্ন ফোরামের নেতারা। এ নিয়ে দলের ভেতরে-বাইরে ব্যাপক আলোচনা চলছে। লন্ডনে অবস্থানরত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে দলীয় নেতাদের ভার্চুয়াল বৈঠকে বিষয়টি উত্থাপনও করা হয়েছে।

অন্যদিকে দলীয় সংসদ সদস্যরাও জানিয়েছেন, তারা পদত্যাগের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছেন। দেশের বাইরে অবস্থানরত দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সম্মতি পেলেই তারা সংসদ থেকে পদত্যাগ করবেন।

গত ১৪ বছরের বেশি সময় ধরে সরকারবিরোধী আন্দোলন করছে বিএনপি। কিন্তু এখন পর্যন্ত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি। এবার বিএনপি সরকারবিরোধী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে নতুন করে আন্দোলন শুরু করেছে। ইতোমধ্যে ছোট-বড় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে একাধিক বৈঠকও করেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার, প্রতিষ্ঠা, নির্বাচন কমিশন ঢেলে সাজানো এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি গত কয়েক মাস ধরে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে। সরকার পতনের আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন কর্মসূচির পাশাপাশি বিএনপি দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে বড় গণজমায়েত করছে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও খুলনায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামীকাল শনিবার (২৯ অক্টোবর) রংপুরে বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, সরকারবিরোধী আন্দোলনকে একটা পর্যায়ে নিতে দলের নেতা-কর্মীদের চাঙা করার কর্মসূচি হিসেবে এসব সমাবেশ করা হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকায় বড় গণজমায়েতের প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি। ওই সমাবেশ থেকেই সরকার পতনের চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

দলের একাধিক দায়িত্বশীল নেতা জানান, ঢাকার মহাসমাবেশ থেকে আন্দোলনের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা আসার আগেই সংসদ থেকে দলীয় সদস্যদের পদত্যাগ চান দলের কেন্দ্রীয় নেতা থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। তৃণমূল থেকে জোরালোভাবে এই দাবি উত্থাপন হয়েছে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্তও নিয়েছেন বলে জানা গেছে। যদিও পদত্যাগের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নীতিনির্ধারণী ফোরামের সঙ্গে পরবর্তী বৈঠকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। প্রশ্ন উঠেছে, কয়েকজন সংসদ সদস্য পদত্যাগ করলে রাজনীতিতে কতটুকু ইমপ্যাক্ট ফেলতে পারবে? তারপরও বিএনপি মনে করছে যে, সংসদ থেকে পদত্যাগ সরকারের উপর চাপ সৃষ্টিতে কিছুটা হলেও সহায়ক হবে।

বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আলোচ্যসূচির বাইরে বিএনপি দলীয় এমপিদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন স্থায়ী কমিটির দু'জন নেতা। এর আগে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে জেলা নেতাদের বৈঠকেও একই প্রশ্ন উঠেছিল। তাই দলটির নীতিনির্ধারকদের কয়েকজনও মনে করছেন, সংসদ সদস্যদের সংসদ থেকে পদত্যাগের সময় এসেছে। এরই প্রেক্ষিতে স্থায়ী কমিটির সভায় প্রস্তাব দেওয়া হয় ডিসেম্বরের আগে সংসদ সদস্যদের পদত্যাগের। তাতে নীতিগত সম্মতিও দেন নেতারা। দলের পক্ষ থেকে সংসদ-সদস্যদেরকে পদত্যাগের ব্যাপারে অবহিত করা হয়েছে। তবে এই মুহূর্তে পদত্যাগ করলে সরকার এসব আসনে উপনির্বাচন করতে পারে। তাই এমন সময় পদত্যাগ করবে যখন উপনির্বাচন করার সুযোগ থাকবে না।

জানতে চাইলে বগুড়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য মোশারফ হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা সংসদ থেকে পদত্যাগ করতে প্রস্তুত আছি। পদত্যাগের ইস্যুতে সংসদ সদস্যরা ও নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির নেতারা নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এখন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যখন পদত্যাগ করতে বলবেন তখনই আমরা জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করব। এখন বিভাগীয় পর্যায়ে বিএনপির গণসমাবেশ চলছে। ডিসেম্বরে ঢাকায় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তাই কবে, কখন পদত্যাগ করব এই ব্যাপারে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আমরা এখনো পাইনি। তবে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত ঢাকায় মহাসমাবেশের আগে কিংবা পরে যেকোনো সময় হতে পারে।’

এদিকে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতাচ্যুত হয়। এরপর ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়নি। ২০১৮ সালে অংশ নিলেও ভরাডুবি হয়। যদিও সরকারের দমন-পীড়ন, মামলা-হামলায় বিএনপি অনেকটা দিশেহারা। দলটির নেতৃত্বেও বড় রকমের সংকট রয়েছে। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুর্নীতি মামলায় দণ্ড নিয়ে সরকারের শর্ত সাপেক্ষে বাসায় অবস্থান করছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলায় দণ্ড নিয়ে লন্ডনে আছেন।

বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘সংবিধানের কিছু সুনির্দিষ্ট বিষয় আছে যেগুলো সংশোধন-সংযোজন-বিয়োজন করতে হলে পূর্বের ন্যায় কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে।’

আওয়ামী লীগও তো সরকারবিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে সংসদ থেকে পদত্যাগ করেছিল। বিএনপি কি সেই পথে হাঁটছে? এমন প্রশ্নের জবাবে এই বিএনপি নেতা বলেন, ‘দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল হয় এমন কাজ করতে গিয়ে যদি কাউকে অনুসরণ-অনুকরণ করার মতো পরিবেশ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তাতে দোষের তো কিছু দেখছি না।’

এনএইচবি/এসজি

কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর

চুক্তিতে স্বাক্ষর করছেন কাতারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সুলতান বিন সাদ আল মুরাইখি এবং নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: পিআইডি

কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন কাতারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সুলতান বিন সাদ আল মুরাইখি এবং নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত চুক্তি সই অনুষ্ঠানে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন। এসময় দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করতে আজ মোট পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।

চুক্তিগুলো হলো- কাতার এবং বাংলাদেশের মধ্যে সমুদ্র পরিবহন, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে আয়ের ক্ষেত্রে দ্বৈত কর পরিহার এবং রাজস্ব ফাঁকি প্রতিরোধ, বাংলাদেশ সরকার এবং কাতার রাষ্ট্রের মধ্যে আইনি ক্ষেত্রে সহযোগিতা, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা এবং বাংলাদেশ-কাতার যৌথ ব্যবসায়িক পরিষদ প্রতিষ্ঠা।

চুক্তি ছাড়াও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে জনশক্তি কর্মসংস্থান (শ্রম), বন্দর (এমব্লিউএএনআই কাতার এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ), বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে শিক্ষা, উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা, যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে এবং বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতার স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়।

কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করেন।

এর আগে কাতারের আমির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমিরকে টাইগার গেটে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানান। তারা সেখানে একান্ত বৈঠকেও মিলিত হন। পরে দুই নেতা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন।

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ পুলিশের সকল সদস্যের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণের আওতাভুক্ত চুয়াডাঙ্গা জেলায় নায়েক ও কনস্টেবলদের 'দক্ষতা উন্নয়ন কোর্স'-এর  উদ্বোধন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে ১৫তম ব্যাচে ৪২ জন পুলিশ সদস্যের অংশগ্রহণে সপ্তাহব্যাপী পদমর্যাদা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা  আর এম ফয়জুর রহমান, পিপিএম-সেবা।

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, বিপিএম (বার), পিপিএম'র সার্বিক নির্দেশনায় ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার, কুষ্টিয়ার পরিচালনায় বাংলাদেশ পুলিশের সকল পদমর্যাদার সদস্যরা এ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ নিচ্ছেন।

পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান উদ্‌বোধনী ক্লাসে প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে পোশাকের মর্যাদা, সৌজন্যতা ও মার্জিত আচরণ, সহকর্মী ও সেবা প্রত্যাশীদের সাথে পেশাগত আচরণ ও করণীয়-বর্জনীয় সম্পর্কে আলোকপাত করেন।

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

উদ্‌বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মো. রিয়াজুল ইসলাম, (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ); চুয়াডাঙ্গা; মো. নাজিম উদ্দিন আল আজাদ, পিপিএম-সেবা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্); চুয়াডাঙ্গা; আনিসুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল); চুয়াডাঙ্গা; আবদুল আলীম, আরওআই, রিজার্ভ অফিস, চুয়াডাঙ্গা; আমিনুল ইসলাম, আরআই, পুলিশ লাইন্স, কুষ্টিয়া ইনসার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের প্রতিনিধিসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার প্রশিক্ষণার্থী পুলিশ সদস্যবৃন্দ।

গোবিন্দগঞ্জে ১৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা

আব্দুল লতিফ প্রধান ও শাকিল আকন্দ বুলবুল। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জনের মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১১ টায় জেলা প্রশাসকের কনফারেন্স রুমে যাচাই-বাছাই শেষে রিটানিং অফিসার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেন। গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. সাখাওয়াত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

যাচাই-বাছাই শেষে যাদের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয় তারা হলেন- চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ প্রধান, সাপমারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শাকিল আকন্দ বুলবুল। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মো. মেসবাহ নাহিফুদ দৌলা, উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি গোবিন্দগঞ্জ নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক মো: আব্দুল মতিন মোল্লা, পাপন মিয়া, মাহাবুর রহমান ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম তাজু। আর মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিল করেছেন পাপিয়া রানী দাস, মমতা বেগম, আফরুজা খাতুন, সাকিলা বেগম, ফাতেমা বেগম, উম্মেজাহান, সাথী আক্তার।

উল্লেখ্য, ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে এই উপজেলার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ লক্ষ্যে আগামী ৩০ এপ্রিল প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ও ২ মে সকল প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে। আর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ মে।

সর্বশেষ সংবাদ

কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন
গোবিন্দগঞ্জে ১৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা
রাজধানীতে ছাদ থেকে লাফিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
ভাড়া বাড়াইনি, শুধু ভর্তুকি প্রত্যাহার করেছি: রেলমন্ত্রী
নবাবগঞ্জে জাল দলিলে জমি দখলের চেষ্টা, সাবেক ও বতর্মান চেয়ারম্যান জেলহাজতে
ঢাকা ছাড়লেন কাতারের আমির, গেলেন নেপাল
নওগাঁর মান্দায় বিদ্যুতের আগুনে পুড়ল ৮ বসতবাড়ি
ইন্টারনেটের ধীরগতি নিয়ে দুঃসংবাদ, এক মাস চলতে পারে ভোগান্তি
উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে বিনা ভোটে ২৬ প্রার্থী নির্বাচিত
'রূপান্তর' বিতর্ক: জোভান-মাহিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুই চুয়েট শিক্ষার্থীর পরিবার পাবে ১০ লাখ টাকা
সাঘাটায় নির্বাচনের আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন টিটু
এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, চরম উত্তেজনা
দিনাজপুরে বাঁশফুল থেকে পাওয়া যাচ্ছে চাল, রান্না হচ্ছে ভাত-পোলাও-পায়েস
পদ্মায় নিখোঁজ তিন কিশোরের লাশ উদ্ধার
বাড়তে পারে তাপমাত্রা
আজ রাতেই দেখা মিলবে ‘গোলাপী’ চাঁদের
চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা করলো ইসি
দুই মাসের মধ্যে বেনজীরের দুর্নীতি অনুসন্ধানের প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ