রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে ‘পায়রা সমুদ্রবন্দর’

পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের পর এবার আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর। ডিসেম্বর পর্যন্ত বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৮০ শতাংশ। দ্রুততম সময়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কাজ করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

পায়রা সমুদ্র বন্দর বাস্তবায়ন প্রকল্পটি বর্তমান সরকারের নেওয়া ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্পের অন্যতম। এটি বাস্তবায়ন করছে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প নামে আটটি প্রকল্প সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেখভাল করা হচ্ছে। এই আটটি প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে পদ্মা সেতু, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প, ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি লাইন-৬), পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, রামপাল ১৩২০ মেগাওয়াট থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট, মহেশখালী-মাতারবাড়িতে ১২০০ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ও দোহাজারী হতে রামু হয়ে কক্সবাজার ডুয়েলগেজ রেল লাইন নির্মাণ প্রকল্প। এসব প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নে সরকার প্রতি অর্থবছরে হাজার হাজার কোটি টাকা বরাদ্দও দিচ্ছে।

এসব প্রকল্পের মধ্যে পদ্মা সেতু উদ্বোধন হয়েছে গত জুন মাসে। সর্বশেষ গত ২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেল লাইন-৬ এর একাংশ উত্তরা দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার উদ্বোধন হয়েছে।

জানা গেছে, রাজধানীর যানজট নিরসনে সরকার মেট্রোরেল বাস্তবায়নেরও উদ্যোগ নেয়। কাজ শুরু হয় ২০১২ সাল থেকে। প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পটি ২০২৪ সালে শেষ হওয়ার কথা। চলতি অর্থবছরে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা বরাদ্দও দেওয়া হয়েছে এই প্রকল্পে। নভেম্বর পর্যন্ত বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৬৫ শতাংশ।

ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্পের মধ্যে এবার এগিয়ে রয়েছে পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ায় নির্মাণাধীন পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর। দেশের ক্রমবর্ধমান আমদানি-রপ্তানির চাহিদা মেটাতে আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব এই বন্দরের কাজ দ্রুত শেষ করতে চলতি অর্থবছরে ২৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দও দিয়েছে সরকার। ৪ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের কাজ ২০ সালের জুনে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু নানান প্রতিকূলতার মধ্যে প্রকল্পের কাজে ধীর গতি হওয়ায় এ পর্যন্ত অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৯০ শতাংশ।

পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ক্যাপ্টেন এম মনিরুজ্জামান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ভূমি অধিগ্রহণের জন্য প্রকল্পের কাজ লক্ষ্য অনুযায়ী এগুচ্ছে না। এ জন্য অগ্রগতি কম। বিশেষ করে জেলা প্রশাসনের জটিলতার কারণে গতি কমে আছে। কারণ যারা ভূমি অধিগ্রহণের সঙ্গে জড়িত তারা বদলী হয়ে যাচ্ছে। এ কারণে ঠিক মতো ভূমি অধিগ্রহণের কাজটা দ্রুত হচ্ছে না। তবে আশা করি সবার সহযোগিতা পেলে নির্ধারিত সময়ে আগামী জুনে তা শেষ করা যেতে পারে।

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সূত্র মতে জানা গেছে, পায়রা বন্দরটি বাংলাদেশের তৃতীয় এবং দক্ষিণ এশিয়ার একটি সামুদ্রিক বন্দর। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় আন্ধারমানিক নদীর উপকণ্ঠ ধরে রামনাবাদ চ্যানেলের তীর বরাবর গড়ে ওঠা দেশের তৃতীয় এই সমুদ্রবন্দরটি মূলত লালুয়া, বালিয়াতলী, ধূলাসার, ধানখালী ও টিয়াখালী মৌজাব্যাপী বিস্তৃত।

২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া গ্রামে এর ভিত্তিফলক উন্মোচন করেন। তারপর বন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সেই ধারায় অবকাঠামোগত উন্নয়ন নিশ্চিত হলে ২০১৬ সালের ১৩ আগস্ট সমুদ্রবন্দরটি প্রথমবারের মতো কন্টেইনার জাহাজ নোঙরের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে কন্টেইনার টার্মিনাল, বাল্ক টার্মিনাল, মাল্টিপারপাস টার্মিনাল, প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট, মডার্ন সিটি, বিমানবন্দর ও অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলাসহ ১৯টি কম্পোনেন্টের কাজ চলমান রয়েছে।

গত বছরের ২৯ জানুয়ারি দুইশ মিটার দৈর্ঘ্যর সমুদ্রগামী জাহাজ ভিড়েছে পায়রাবন্দরে। ৭ দশমিক ৫ মিটার গভীর জাহাজটি বন্দরে ভিড়লে সবার চোখেমুখে ছড়িয়ে পড়ে আনন্দ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রামনাবাদ চ্যানেলের পোতাশ্রয় মুখ থেকে ৫ কিলোমিটার অভ্যন্তরে শিপিং-বান্ধব বিস্তীর্ণ এলাকাটিতে সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি সর্বজনীন ও অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ অন্যান্য অবকাঠামো গড়ে তোলার জন্যও রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ উন্মুক্ত স্থান। ফলে কন্টেইনার, বাল্ক, সাধারণ কার্গো, এলএনজি, পেট্রোলিয়াম ও যাত্রী টার্মিনাল নির্মাণের পাশাপাশি অর্থনৈতিক অঞ্চল, তৈরি পোশাক শিল্প কারখানা, ঔষধশিল্প, সিমেন্ট, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মৎস্য প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, সার কারখানা, তৈল শোধনাগার ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পসহ আরও কর্মক্ষেত্র গড়ে তোলা সম্ভব হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সব কাজ শেষে ২০২৩ সালের জুনে পায়রাবন্দরকে বিশ্বমানের একটি আধুনিক বন্দর হিসেবে দেখবে বিশ্ববাসী।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জে একটি রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে এবং চারজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রামেরকান্দা বোর্ডিং এলাকায় এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিসের কেরানীগঞ্জ স্টেশন মাস্টার কাজল জানান, গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণে রেস্টুরেন্টটিতে ভয়াবহ আগুন ধরে যায়, যা পাশের দুটি দোকানেও ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। ঘটনাস্থল থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

দুর্ঘটনায় আহত চারজনকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। আগুনের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এবং বিস্ফোরণের সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি।

উল্লেখ্য, গ্যাস সিলিন্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন বিশেষজ্ঞরা।

Header Ad

বিরামপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপি'র শারদীয় শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে এক মতবিনিময় সভা ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের আয়োজন করে। বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজক ছিল বিরামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন সমূহ।

সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপি'র সভাপতি মিঞা শফিকুল আলম মামুন। সভার সঞ্চালনায় ছিলেন পৌর বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজু। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি'র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন।

উক্ত অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি'র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, পৌর বিএনপি'র সভাপতি হুমায়ুন কবির, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর এলাহী চৌধুরী রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরে আলম নূরা, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব এ‍্যাডভোকেট মিঞা শিরন আলম, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আব্দুর রব তোতা, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আসাদুজ্জামান বাবু, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ নোমান এবং স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানগণ। এছাড়াও বিভিন্ন পূজা মন্ডপের সভাপতি ও সম্পাদকসহ বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের উপজেলা শাখার সভাপতি শিশির কুমার সরকার, সাধারণ সম্পাদক শান্ত কুমার কুন্ডু এবং পৌর শাখার সভাপতি বিপ্লব কুমার দাস ও সাধারণ সম্পাদক উত্তম কুমার দাস বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের উপজেলা শাখার সভাপতি উজ্জ্বল কুমার এবং সাধারণ সম্পাদক পবন কুমার শীল বক্তব্য প্রদান করেন।

অনুষ্ঠান শেষে, উপজেলার ৩৫টি পূজা মন্ডপের প্রতিনিধিদের হাতে বিএনপি'র পক্ষ থেকে নগদ অর্থ সহায়তা তুলে দেন প্রধান অতিথি অধ্যাপক ডাঃ এজেডএম জাহিদ হোসেন।

Header Ad

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৯২৭

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৯২৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, যা চলতি বছরে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫ হাজার ৩৬৫-এ পৌঁছেছে। এছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে নতুন করে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ফলে, এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৮২ জনে।

শনিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে প্রকাশিত নিয়মিত প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সারাদেশে ৯২৭ জন নতুন আক্রান্তের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ৪৩২ জন ভর্তি আছেন। এছাড়া, ঢাকা বিভাগে ১৭৩ জন, বরিশালে ১০২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৪৯ জন, খুলনায় ৭৬ জন, ময়মনসিংহে ৩৮ জন এবং রাজশাহীতে ১৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে মোট ৩৫ হাজার ৩৬৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে ৬৩.২% পুরুষ এবং ৩৬.৮% নারী। একই সময়ে মারা যাওয়া ১৮২ জনের মধ্যে ৫১.১% নারী এবং ৪৮.৯% পুরুষ।

প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গত বছর দেশে ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন, যার মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ১০ হাজার ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ২ লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন ছিলেন।

অবশ্য, আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন। গত বছর মশাবাহিত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ১ হাজার ৭০৫ জন, যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।

২০১৯ সালে দেশে এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং সে সময় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু ঘটেছিল। ২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমনটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন এবং ১০৫ জন মারা যান। এছাড়া, ২০২২ সালে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন, যেখানে ২৮১ জনের মৃত্যু ঘটে।

জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং ডেঙ্গু মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে রেস্টুরেন্টে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু, আহত ৪
বিরামপুরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপি'র শারদীয় শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু; আক্রান্ত ৯২৭
ভারতে ১৩ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ নিজের ১৬ বছরের ভাইয়ের বিরুদ্ধে
সিরাত মাহফিল থেকে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন আবু জাফর কাশেমী
টাঙ্গাইলে কলেজছাত্রের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ, ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্কুলছাত্রী
পিটিআই-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত পাকিস্তান, সেনা মোতায়েন
গোয়ালিয়রে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে ২৫০০ পুলিশ মোতায়েন
শেখ হাসিনার মুখ্য সচিব ও এমপি আবুল কালাম আজাদ গ্রেপ্তার
৩ দিনে পালিয়েছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার নয়, ক্ষতি সাড়ে ১২ কোটি !
এখন থেকে প্রবাসীরা বিমানবন্দরে ভিআইপি মর্যাদা পাবেন: প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা
টাকায় থাকছে না শেখ মুজিবের ছবি, নতুন নকশার প্রস্তাব
মাঠ কাঁপিয়ে বেড়ানো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রীরা এখন কোথায়?
নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারই বেশি গুরুত্বপূর্ণ: জামায়াত আমির
কারাগারে অসুস্থ সাবেক মন্ত্রী এম এ মান্নান, ভর্তি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত
আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
বিএনপির প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপ: নির্বাচনী রোডম্যাপসহ একাধিক দাবি
সোহেল রানার নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা, নাম ‘বাংলাদেশ ইনসাফ পার্টি’