আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে ‘পায়রা সমুদ্রবন্দর’

০৪ জানুয়ারি ২০২৩, ০৯:৫৬ পিএম | আপডেট: ০১ অক্টোবর ২০২৩, ১২:৩২ পিএম


আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে ‘পায়রা সমুদ্রবন্দর’

পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের পর এবার আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর। ডিসেম্বর পর্যন্ত বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৮০ শতাংশ। দ্রুততম সময়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কাজ করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

পায়রা সমুদ্র বন্দর বাস্তবায়ন প্রকল্পটি বর্তমান সরকারের নেওয়া ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্পের অন্যতম। এটি বাস্তবায়ন করছে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প নামে আটটি প্রকল্প সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেখভাল করা হচ্ছে। এই আটটি প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে পদ্মা সেতু, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প, ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি লাইন-৬), পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, রামপাল ১৩২০ মেগাওয়াট থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট, মহেশখালী-মাতারবাড়িতে ১২০০ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ও দোহাজারী হতে রামু হয়ে কক্সবাজার ডুয়েলগেজ রেল লাইন নির্মাণ প্রকল্প। এসব প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নে সরকার প্রতি অর্থবছরে হাজার হাজার কোটি টাকা বরাদ্দও দিচ্ছে।

এসব প্রকল্পের মধ্যে পদ্মা সেতু উদ্বোধন হয়েছে গত জুন মাসে। সর্বশেষ গত ২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেল লাইন-৬ এর একাংশ উত্তরা দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার উদ্বোধন হয়েছে।

জানা গেছে, রাজধানীর যানজট নিরসনে সরকার মেট্রোরেল বাস্তবায়নেরও উদ্যোগ নেয়। কাজ শুরু হয় ২০১২ সাল থেকে। প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পটি ২০২৪ সালে শেষ হওয়ার কথা। চলতি অর্থবছরে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা বরাদ্দও দেওয়া হয়েছে এই প্রকল্পে। নভেম্বর পর্যন্ত বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৬৫ শতাংশ।

ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্পের মধ্যে এবার এগিয়ে রয়েছে পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ায় নির্মাণাধীন পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর। দেশের ক্রমবর্ধমান আমদানি-রপ্তানির চাহিদা মেটাতে আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব এই বন্দরের কাজ দ্রুত শেষ করতে চলতি অর্থবছরে ২৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দও দিয়েছে সরকার। ৪ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের কাজ ২০ সালের জুনে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু নানান প্রতিকূলতার মধ্যে প্রকল্পের কাজে ধীর গতি হওয়ায় এ পর্যন্ত অগ্রগতি হয়েছে প্রায় ৯০ শতাংশ।

পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ক্যাপ্টেন এম মনিরুজ্জামান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ভূমি অধিগ্রহণের জন্য প্রকল্পের কাজ লক্ষ্য অনুযায়ী এগুচ্ছে না। এ জন্য অগ্রগতি কম। বিশেষ করে জেলা প্রশাসনের জটিলতার কারণে গতি কমে আছে। কারণ যারা ভূমি অধিগ্রহণের সঙ্গে জড়িত তারা বদলী হয়ে যাচ্ছে। এ কারণে ঠিক মতো ভূমি অধিগ্রহণের কাজটা দ্রুত হচ্ছে না। তবে আশা করি সবার সহযোগিতা পেলে নির্ধারিত সময়ে আগামী জুনে তা শেষ করা যেতে পারে।

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সূত্র মতে জানা গেছে, পায়রা বন্দরটি বাংলাদেশের তৃতীয় এবং দক্ষিণ এশিয়ার একটি সামুদ্রিক বন্দর। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় আন্ধারমানিক নদীর উপকণ্ঠ ধরে রামনাবাদ চ্যানেলের তীর বরাবর গড়ে ওঠা দেশের তৃতীয় এই সমুদ্রবন্দরটি মূলত লালুয়া, বালিয়াতলী, ধূলাসার, ধানখালী ও টিয়াখালী মৌজাব্যাপী বিস্তৃত।

২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টিয়াখালী ইউনিয়নের ইটবাড়িয়া গ্রামে এর ভিত্তিফলক উন্মোচন করেন। তারপর বন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সেই ধারায় অবকাঠামোগত উন্নয়ন নিশ্চিত হলে ২০১৬ সালের ১৩ আগস্ট সমুদ্রবন্দরটি প্রথমবারের মতো কন্টেইনার জাহাজ নোঙরের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে কন্টেইনার টার্মিনাল, বাল্ক টার্মিনাল, মাল্টিপারপাস টার্মিনাল, প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট, মডার্ন সিটি, বিমানবন্দর ও অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলাসহ ১৯টি কম্পোনেন্টের কাজ চলমান রয়েছে।

গত বছরের ২৯ জানুয়ারি দুইশ মিটার দৈর্ঘ্যর সমুদ্রগামী জাহাজ ভিড়েছে পায়রাবন্দরে। ৭ দশমিক ৫ মিটার গভীর জাহাজটি বন্দরে ভিড়লে সবার চোখেমুখে ছড়িয়ে পড়ে আনন্দ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রামনাবাদ চ্যানেলের পোতাশ্রয় মুখ থেকে ৫ কিলোমিটার অভ্যন্তরে শিপিং-বান্ধব বিস্তীর্ণ এলাকাটিতে সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি সর্বজনীন ও অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ অন্যান্য অবকাঠামো গড়ে তোলার জন্যও রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ উন্মুক্ত স্থান। ফলে কন্টেইনার, বাল্ক, সাধারণ কার্গো, এলএনজি, পেট্রোলিয়াম ও যাত্রী টার্মিনাল নির্মাণের পাশাপাশি অর্থনৈতিক অঞ্চল, তৈরি পোশাক শিল্প কারখানা, ঔষধশিল্প, সিমেন্ট, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মৎস্য প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, সার কারখানা, তৈল শোধনাগার ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পসহ আরও কর্মক্ষেত্র গড়ে তোলা সম্ভব হবে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সব কাজ শেষে ২০২৩ সালের জুনে পায়রাবন্দরকে বিশ্বমানের একটি আধুনিক বন্দর হিসেবে দেখবে বিশ্ববাসী।

এনএইচবি/এমএমএ/


তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৫ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০১:৪৫ এএম


তদন্তের প্রয়োজনে ড. ইউনুসকে ডাকা হয়েছে, আসা না আসা তার ব্যাপার :দুদক চেয়ারম্যান
ড. মুহাম্মদ ইউনুস ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ। ফাইল ছবি

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন তাই ডেকেছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনুস দুদকে আসবেন কি না, এটা তার ব্যাপার।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দুদক চেয়ারম্যান।

অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুদকে তলব করা হয়েছে। আগামী ৪ ও ৫ অক্টোবর ‍দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ চলবে।

এদিন বিকেলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়টি কমিশনের কাজ নয়। মামলা হবে কি, হবে না এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এ ব্যাপারে মামলা হয়েছে, এখন তদন্ত কর্মকর্তা ঠিক করবেন কাকে ডাকবেন তিনি। যাকে প্রয়োজন মনে করবেন তাকে ডাকবেন। তার নিজস্ব বিষয় এটা।

তিনি আরও বলেন, তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর জানতে পেরেছি আমি। তদন্ত কর্মকর্তা প্রয়োজন মনে করেছেন, তাই ডেকেছেন। তিনি আসলে ভালো, আর না আসলে সেটা তার ব্যাপার।

এছাড়া ড. ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, কেন হয়রানি করা হবে তাকে। শ্রমিকদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগের ভিত্তিতে কারখানা পরিদপ্তর থেকে তদন্ত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে তদন্ত করেছে দুদক এবং মামলা হয়েছে। আপনারা এটাকে কেন হয়রানি বলছেন?

এর আগে ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। অভিযোগে বলা হয়, ১৯৯৬ সাল থেকে গ্রামীণ টেলিকমের বেশিরভাগ লেনদেনই সন্দেহজনক। শুধু তাই নয়, আইএলওতে দেয়া শ্রমিকদের অর্থপাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় সংস্থাটি।

 

 


আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০১:৫৫ এএম


আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে :ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ।ফাইল ছবি

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, দিল্লি কিংবা আমেরিকারসহ সবার সঙ্গে আওয়ামী লীগের বন্ধুত্ব রয়েছে, কারও সঙ্গে শত্রুতা নেই।

মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নিষেধাজ্ঞা কিংবা ভিসা নীতির পরোয়া করে না, বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।

দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।


অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু

০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৪৬ পিএম | আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০১:৩৪ এএম


অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই ঘরে ফিরব: বিএনপির আমির খসরু
বক্তব্য রাখছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি সংগৃহিত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, অবৈধ সরকারকে বিদায় করেই তার পর আমরা ঘরে ফিরব।

মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড় এলাকায় ২ ঘণ্টাব্যাপী রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌদুরী।

তিনি বলেন, মানবতার মা বেগম খালেদা জিয়া খুবই অসুস্থ। তাকে চিকিৎসা করা খুবই জরুরি কিন্তু সরকার নানান রকম দোহাই দিয়ে কালক্ষেপণ করছে।

তিনি বলেন, একটি অবৈধ সরকার ক্ষমতা টেকানোর জন্যে একের পর এক অবৈধ কাজ করে যাচ্ছে। তাদের ভয়, বেগম খালেদা জিয়া যদি দেশের বাইরে যান, তবে তাদের ক্ষমতাচ্যুত হতে হবে, তবে তারেক রহমান দেশে চলে আসবেন।

বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও প্রধান বক্তা বেগম সেলিমা রহমান, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুরুল হক শাহাজাদা মিয়া,বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।

অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং একদফা আদায়ের লক্ষ্যে ফরিদপুর বিভাগীয় রোডমার্চের উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

 

অনুসরণ করুন