শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

জামায়াত-শিবিরের নাশকতা ঠেকাতে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটকে নির্দেশ!

সম্প্রতি সারাদেশে জামায়াত শিবিরের নাশকতা ঠেকাতে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটিকে নির্দেশনা দিয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সংগঠনটির নেতাকর্মীরা হঠাৎ করে দেশে বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে বিশৃংখলা তৈরি করছে। তারা যেন দেশে জ্বালাও-পোড়াও বা নাশকতা করতে না পারে সেজন্য তাদেরকে গ্রেপ্তারের নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। নির্দেশনা অনুযায়ী সংগঠনটির নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করতে মাঠে নেমেছে পুলিশ।

সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তরের একটি বিশ্বস্ত সূত্র এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সূত্রটি জানায়, নতুন একটি তথ্য এসেছে দেশে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টির পরিকল্পনা করায় জামায়াত শিবিরের বিরুদ্ধে এই অভিযান শুরু হচ্ছে।

অবশ্য, এসব বিষয় নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেছেন, জামাত শিবির দেশে নাশকতা তৈরি করছে সাম্প্রতিক গোয়েন্দা তথ্যের এক প্রতিবেদনে এসব উঠে এসেছে। গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণ করে এবং নাশকতা প্রতিরোধে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, রাজধানীসহ সারাদেশে জামায়াত শিবিরের প্রায় তিনশ নেতাকর্মীর একটি তালিকা করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে গোয়েন্দা সংস্থা। মূলত তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের ধরতেই এই অভিযান পরিচালনা করছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। বিভিন্ন সেক্টরের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, এসব তালিকার বাইরে অনেকেই রয়েছেন। ইতোমধ্যে বেশ কিছু নাশকতাকারী জামাত শিবিরের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করেছে কেএমপি, সিএমপি, ডিএমপি ও জেলা পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট। তবে গণমাধ্যমে সেগুলো তেমন একটা প্রচারিত হয়নি। কিছু কিছু জায়গায় নাশকতার জন্য তারা বিভিন্ন মিটিং করেছে। সেসব মিটিং করা অবস্থায় সংগঠনটির অনেক নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।

পুলিশি সূত্রমতে, পলাতক জামায়াত শিবিরের কর্মীদের গ্রেপ্তারে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েকদিন আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ ধরনের নির্দেশনা পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠানো হয়। এর পর মাঠ পর্যায়ে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটকে তাদের গ্রেপ্তারের নির্দেশনা দেওয়া হয়। এরপর মাঠে নামে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট।

গতকাল শনিবার (১১ মার্চ) রাজধানীর মিরপুরে অভিযান চালিয়ে জামায়াতের ৫৭ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এসময় তাদের কাছ থেকে ৮টি ককটেল উদ্ধার করা হয়।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে দারুস সালাম জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মফিজুর রহমান পলাশ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সারাদেশে হঠৎ করে জামায়াত শিবিরের সদস্যরা নাশকতা করার চেষ্টা করছে। তাদের ধরতে আমাদের বিভিন্ন অভিযান চলমান রয়েছে। তাছাড়া তাদের বিষয়ে ডিএমপির সদর দপ্তর ও পুলিশ সদরদপ্তর থেকে কিছু নিদের্শনা রয়েছে সেই দয়িত্বও পালন করা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান (ডিবি) হারুন-অর-রশিদ বলেন, জামায়াত বিএনপি সারাদেশে নাশকতা করার চেষ্টা করছে এজন্য তাদের গ্রেপ্তার করছে পুলিশ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সম্প্রতি পঞ্চগড়ে কাদিয়ানি সম্প্রদায়ের সালনা জালসাকে কেন্দ্র করে সংঘঠিত ঘটনায় বিএনপি জামায়াতের উস্কানি ও হামলায় অংশগ্রহনের চিত্র সামনে আসার পর এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ওই ঘটনায় তাৎক্ষণিক এক বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে জামায়াত বিএনপি সরাসরি জড়িত। তাদেরকে যেকোনো মূল্যে প্রতিরোধ করা হবে।

পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, সারাদেশের প্রায় ৩ শতাধিক জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের তালিকা করে দেশের প্রায় সকল থানায় পাঠানো হয়েছে। এসব তালিকার মধ্যে অধিকাংশ বিরুদ্ধে নাশকতা জ্বালাপোড়া সহ অন্যান্য মামলাও রয়েছে। এমনকি অনেকের বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডসহ একাধিক মামলা আছে। গোয়েন্দা তথ্য মতে জামায়াতের এসব নেতা কর্মীরা আত্মগোপনে আছে এবং তারা দেশে বিভিন্ন ভাবে বিশৃঙ্খলা তৈরি করছে।

পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পুলিশের রেঞ্জ ডিআইজি, পুলিশ সুপার ও বিভিন্ন ইউনিট প্রধানদের কাছে বার্তা পাঠানো হয়েছে। এসব জামায়াত নেতা জামিনে আছে নাকি পলাতক আছে তার খোঁজখবর নিতে বলা হয়েছে। কারা এদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে। তাদের তালিকা তৈরির করার জন্যও পুলিশ সদর দপ্তরকে নির্দেশনা দিয়েছে। এরই পরিপেক্ষিতে পুলিশের বিশেষ বিশেষ ইউনিট জামায়াত শিবিরের নেতাকর্মীদের ধরতে তৎপর।

মাঠ পর্যায়ের সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও পুলিশের বেশ কিছু ইউনিট বলছে, যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলাম নতুন করে নীল নকশা তৈরি করে গোপন তৎপরতা শুরু করেছে। এছাড়া তারা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বর্তমান সরকারকে উৎখাত করে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করার কাজ হচ্ছে তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য। এজন্য জামায়াত শিবির গোপনে ঢাকাসহ সারাদেশের নেতাকর্মী ও ক্যাডারদের সংগঠিত করতে কাজ করছে।

গোয়েন্দা তথ্য বলছে, আগামী নির্বাচনে নাশকতার জন্য জামায়াত শিবির প্রায় ২ লক্ষ নেতাকর্মী মাঠে নামানোর চেষ্টা করতে পারে। এ জন্য তারা বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। বিদেশ থেকে বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ থেকে এনজিওর মাধ্যমে বিরাট অঙ্কের টাকার ফান্ড সংগ্রহের উদ্যোগ গ্রহণ করছে সংগঠনটি। রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন, ছাত্র, শ্রমিকদের গড়ে ওঠা আন্দোলনে উস্কানি ও মদদ দিয়ে দেশে অস্থিতিশীল ও অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে সরকারের পতন ঘটানোর নকশা তৈরি করছে নিষিদ্ধ এই সংগঠন।

পঞ্চগড়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সারাদেশেই বিক্ষোভ সমাবেশের নামে নাশকতার নীল নকশাও আঁকছে তারা। ওই ঘটনায় দুটি ভাগে ভাগ করে নাশকতা চালানো হয়েছে বলে গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, একটি পক্ষ গুজব সৃষ্টি করেছে আরেকটি গ্রুপ মাঠে থেকে সাধারণ মুসল্লিদের উত্তেজিত করেছে। আর হামলা, লুটপাটে সরাসরি অংশ নিয়েছে জামায়াত শিবির ও বিএনপির কর্মীরা। ঘটনাটি ধর্মীয় দিক দিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ড চালিয়ে সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। যেখানে কাদিয়ানি সম্প্রদায় বসবাস তাদের ওপর হামলা চালাতে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করা হচ্ছে।

সম্প্রতি জামায়াত শিবির পঞ্চগড়ে দুইজনকে হত্যা করা হয়েছে বলে গুজব সৃষ্টি করে শহরের ব্যাপক হামলা, অগ্নিসংযোগ এবং লুটপাট চালানো হয়। পরবর্তীতে পুলিশ ও বিজিবি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়। ঘটনায় এখন পর্যন্ত শতাধিক জামায়াত শিবিরে নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের গ্রেপ্তারের পর পঞ্চগড়ের পুলিশ সুপার এসএম সিরাজুল হুদা বলেছেন, হামলা, ভাংচুর লুটপাটে জামায়াত-শিবির ও বিএনপি কর্মীরা জড়িত। প্রাথমিক তদন্তে এসব তথ্য উঠে এসেছে। তিনি বলেন, মূলত গুজব সৃষ্টি করে এমন নাশকতা চালানো হয়েছে। আমরা অপরাধীদের খুঁজে বের করছি। তিনি বলেন, জামায়াত-শিবিরের নাশকতা প্রতিরোধে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে একটি নতুন নির্দেশনা এসেছে আমরা সেই নির্দেশনা অনুযায়ী এবং গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছি।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামের নেতাদের অনেকেই দীর্ঘদিন ধরেই পলাতক। অভিযোগ আছে মাঝে মাঝে তারা নিজ নিজ এলাকায় অবস্থান করে বিভিন্ন নাশকতার পরিকল্পনা করছে।

জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশ সদর দপ্তরের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা বলেছেন, আমাদের কাছে গোপন তথ্য এসেছে। সারাদেশে জামায়াত শিবিরের নেতাকর্মীরা বিভিন্নভাবে নাশকতা করছে। এমনকি তারা দেশদ্রোহী কাজের সঙ্গে লিপ্ত। ‌তাদের ধরতে বিভিন্ন ইউনিটকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এবং প্রায় ৩০০ জনের একটি তালিকা তৈরি করে এসব ইউনিটিকে অপরাধীদের ধরার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।

জামায়াত শিবির ও বিএনপি যেহেতু এটা একটি রাজনৈতিক সংগঠন সেই জন্য আমাকে কোট করবেন না এমনটা জানিয়ে ডিবি পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, সারাদেশে বিশেষ করে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে জামায়াতের নেতারা যেসব এলাকায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন সেসব এলাকা জামায়াতের নতুন নতুন ঘাঁটি হচ্ছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তারা দেশের অরেকটি রাজনৈতিক দল অর্থাৎ বিএনপিকে সঙ্গে নিয়ে দেশে বিশৃঙ্খলা, জ্বালাও পোড়াও, ও নাশকতাসহ নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। এমন সব অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের বিভিন্ন অভিযান শুরু চলছে।

এই বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, জামায়াত শিবির বা অন্য কোন রাজনৈতিক দল যদি তাদের অসৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করতে জনগণের জানমালের ক্ষতি করার চেষ্টা করে তাহলে তাদেরকে ছাড় দেওয়া হবে না। এসব বিষয়ে পুলিশ সতর্ক রয়েছে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশ যেকোনো সময় যেকোনো ধরনের কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েই কাজ করবে। কোন বিশৃঙ্খলা নাশকতা সহ্য করা হবে না। জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা সোচ্চার রয়েছি।

/এএস

Header Ad

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

নির্মাণাধীন ভবন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নিরাপত্তা বেষ্টুনীবিহীন একটি ভবনে কাজ গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে বাবুল মিয়া বাবু (৫৫) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। সে উপজেলার মাইজবাড়ী এলাকার গুটু মিয়ার ছেলে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ভূঞাপুর পৌর শহরের ফসলআন্দি এলাকায় সাংবাদিক আসাদুল ইসলাম বাবুলের তিন তলা ভবনের নিচের একটি ড্রেনে পড়ে গিয়ে তিনি মারা যায়।

স্থানীয় বাসিন্দা ওয়াহেদুজ্জামান পলাশ জানান, জুয়েল নামে এক ব্যক্তির নির্মাণাধীন বাসায় কাজ করছিলেন ওই নির্মাণ শ্রমিক। কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ পা ফসকে ভবনের চার তলা ছাদ থেকে নিচের একটি ড্রেনে পড়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে তার সহকর্মীরা হাসপাতালে নিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয়রা জানান, নির্মাণাধীন এই ভবনের কোনো নিরাপত্তা বেষ্টনী ছিল না। নির্মাণ শ্রমিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে আসছিলেন। নিরাপত্তা বেষ্টনী না থাকায় এর আগেও অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে।

অভিযোগ উঠেছে, থানা পুলিশকে না জানিয়ে কৌশলে ভবনের মালিক জুয়েল হাসপাতাল থেকে তার লাশ নিয়ে যায়।

ভবন মালিক জুয়েল বলেন, নির্মাণ শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনায় তার পরিবারের সাথে সমঝোতা হয়েছে। পরিবারকে অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবেও জানান তিনি।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, এ বিষয়ে কেউ অবগত করেনি। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

ফাইল ছবি

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রাজিবুল ইসলামকে (বাপ্পি) সভাপতি ও সজল কুণ্ডুকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনুমোদন দিয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ কমিটির অনুমোদন দেন।

কমিটি অনুমোদন দিয়ে এতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'স্মার্ট বাংলাদেশ', 'স্মার্ট মহানগর' বিনির্মাণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হলো।

ঘোষিত কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন কাউসার আহমেদ (ইমন), সৈয়দ ইমরান হোসেন, মো. নাজমুল হোসেন, উবায়দুর রহমান লিও, নিবাস মজুমদার, রেহানুল হক রাফি, রাজীব সাহা, আবু তালিম ভূইয়া, আরাফাত হোসেন মারুফ, মো. হাসিবুল আলম পুলক, শাখাওয়াত হোসেন আরেফিন, মো. শাকিল তালুকদার, আহমেদ আলী রেজওয়ান, সালমান রহমান (আশরাফ), আদনান আইয়ুব, মো. রিয়াজ মোল্লা, শাহজালাল শাহীন, ইশতেফাক হক (ইফাজ), সৈয়দ আমিনুল ইসলাম (নিবিড়), কাজী জাহিদুল ইসলাম রাজন, মাশরুফ বিন নেসার শান, মো. শাহরিয়ার শাওন, মো. আক্তার হোসেন, মো. বিপ্লব খান,নাইমুল ইসলাম নোমান, নাজমুল হাসান প্রিন্স তালুকদার, সারোয়ার হোসেন, ফারকিলিত সাফাক-ই-আরফাকসাজ, আনিসুর রহমান আনিস, জুটন চন্দ্র দাস,মাহমুদুল হাসান (ইমন)।

এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আরও আছেন, মাজেদুল মজিদ মাহমুদ (সাদমান), সাদি মোহাম্মদ সৈকত, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ রাজু, রাকিবুল ইসলাম শাওন, মো. ফজলে রাব্বি, সোহানুর রহমান সোহান, ওহিদুল ইসলাম অপু, মেহেদী হাসান, তানভীর আহমেদ, রুবেল মাহমুদ, সাব্বির বিন ইসলাম, মাসুদ রানা, মো. আবু ইউসুফ হৃদয়, আশিক মাহমুদ, মো. নুরুদ্দিন হাওলাদার, মাহমুদ হাসান জিল্লু, মো. ইনজামুল ইসলাম (আকিব), সোহেল রানা, আব্দুল্লাহ আল-হাসান, আহমেদ সারোয়ার স্বচ্ছ, মো. কামরুজ্জামান ইফতি, আরাফাত হোসেন রনি, মো. ইমরান হোসেন, সিফাত হোসেন, শেখ কোরবান ইসলাম, আব্দুল্লাহ আশিক, এফ এম সাইফুজ্জামান সজিব, মো. শামীম খান, বখতিয়ার শিকদার বাপ্পি, সুজন দাস, মো. তাবারক হোসেন (বিপ্লব), বাবু দাস, মো. ইমরান হোসেন পাভেল, জবিউল্লাহ শান্ত, বিশ্বজিৎ হাওলাদার জিৎ, ফেরদাউস আনসারী, নাইমুর রহমান দুর্জয়, জহিরুল ইসলাম খান তুহিন, মেহেদী হাসান রাজু, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আল আমিন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাগর (সানাফ), সৈয়দ মুক্তাদির সাদ, সৌরভ দেব নয়ন, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ আবিয়াজ সাজেদ, নয়ন শিকদার, কাজী তানবীর হোসেন, মাহবুব আলম মাহিব, রফিকুল ইসলাম রাসেল, ইয়াসির আরাফাত, আক্তারুজ্জামান মান্না।

সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন, সাকিব হোসাইন, শাকিল হোসেন (জীবন), আরমান মাহমুদ তুষার, রহমান ইকবাল (ইকু), জোবায়েদ সাদাফ সাজিদ, দিপ্ত কুন্ডু, জাহিদুল ইসলাম দিপু, মো. রাকিব হোসেন, নাইমুল ইসলাম, মো. সাইদুল ইসলাম জনি, মো. রাহাত হোসেন রাব্বি।

প্রচার সম্পাদক হয়েছেন হামিম খান কাজল। উপ-প্রচার সম্পাদক করা হয়েছেন আরিফুল ইসলাম, এরশাদ হোসাইন, এম আহসানুর রহমান ইমন, এম এস আর সবুজ, মাহবুব আলম খান তনিম, মুনতাসির রাফি।

দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে মো. সাকিব আল হাসান (রাজিব) কে। উপ-দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন নাঈফুজ্জামান কোতোয়াল, শিমুল রায়, জুনাইদ বোগদাদী প্রধান, রাইসুল আলম ইসতিয়াক, শফিক বেপারী, কাজী রাকিব হোসেন।

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মীর মোহাম্মদ সাইকুন আলী শান্ত। উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মোকারোম হোসাইন রুদ্র, মো. জনি ইসলাম, জুয়েল রানা, মো. মারজুক হোসেন ভুবন, মারুফ বিল্লাহ ও জাফরুল ইসলাম (লিটন)।

শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক করা হয়েছে শাহাদাত মাহমুদ সাকিবকে। উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক হয়েছেন মো. জিন্নাত হোসেন, সাব্বির হাওলাদার, প্রতীম বিশ্বাস, রোহান আহমেদ, আহসান হাবিব ইমরান।

সাংস্কৃতিক সম্পাদক হয়েছেন তমাল পাল। উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক করা হয়েছেন এইচ. এম. আমিনুল, নীলপদ্ম রায় প্রান্ত, স্বপন চৌধুরী, রাহুল কুমার ভৌমিক, সোহেল জামান রাকিব।

সমাজসেবা সম্পাদক হয়েছেন শাকিল আহমেদ হৃদয়। উপ-সমাজসেবা সম্পাদক করা হয়েছে শেখ মেহেদী হাসান, মাসুম বিল্লাহ, সাদ্দাম হোসেন সাদমানকে। ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন মো. আবু হোসাইন। উপ-ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন নাঈম ইসলাম দুর্জয়, তারিকুল ইসলাম অপু, সজল হাওলাদার, মো. নূর নবী (রাঈদ), সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, আব্দুল্লাহ সাবিত আনোয়ার চৌধুরী।

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহ আলম বিজয়। উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহরিয়া ইসলাম জয়, মোস্তাফিজুর রহমান দিপু, শেখ মুহাম্মদ নাঈম উল ইসলাম, ওয়াহিদুল ইসলাম নিশান, সৈয়দ লামমিম হাসান নিলয়। পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন সাফায়েত খন্দকার সিয়াম। উপ-পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন ইমতিয়াজ আহমেদ ইমরান, ফয়সাল আহম্মেদ তমাল, মাহমুদুল হাসান তুষার।

তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন হাবিবুর রহমান শাকিল। উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন ফয়সাল আহমেদ ভুবন, সাবের হোসাইন, মুরসালিন সরকার। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. সোহাগ রানা। উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুরুজ ফরাজী, গোলাম রাব্বি সিকদার শফিউদ্দিন মাহমুদ তুষার, আখিয়ারুল ইসলাম আফিক।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান (নাহিদ)। উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী জার্জিস বিন এরতেজা, মো. মঈন হোসেন (সজীব), মো. জুবায়ের হোসেন শেখ রওনক আহমেদ, আরিফুর রহমান ফাহাদ, নওফেল হামিদ জয়। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইরফান আহমেদ বাধন। উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. রাব্বী হোসেন, সজীব হাওলাদার, জাহিদুল ইসলাম।

স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. আরাফাত উল্লাহ। উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আহসানুল্লাহ সজীব, নিয়ামাল ওয়াকিল, নিবিড় হাসান, মো. ফয়সাল রাব্বি। বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবরার খান তাহমিদ। উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু কাওসার, মো. তানভীর আহমেদ বাপ্পি, মো. জিসান হাওলাদার, মো. ওয়ালিউল।

দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু

দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের হাকিমপুরে গরুবোঝাই ভটভটির সঙ্গে মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মোটরসাইকেলের থাকা দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। এর আগে, সকালে ঘোড়াঘাট উপজেলায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকের চালক ও সহকারীর মৃত্যু হয়।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে বিরামপুর-হাকিমপুর আঞ্চলিক সড়কের ডাঙ্গাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে হাকিমপুর - বিরামপুর উপজেলার জিরো পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে ভোরে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের টিএন্ডটি মোড় এলাকায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহত দুই মোটরসাইকেল আরোহী হলেন- নবাবগঞ্জ উপজেলার কুমারপাড়া গ্রামের ধীরাজ কুমার ছেলে ধীমান কুমার ঘোষ (৩০) ও একই উপজেলার দাউদপুর এলাকার আনারুলের ছেলে আরিফ হোসেন (৩৫)।

হাকিমপুর থানা পুলিশ জানায়, দুপুরের দিকে মোটরসাইকেল যোগে হাকিমপুর থেকে দুই বন্ধু বিরামপুর যাবার পথে হাকিমপুর উপজেলার শেষ সীমানায় গরু বোঝাই ভটভটির সাথে মোটরসাইকেল ধাক্কা খেয়ে পাকা রাস্তায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী ছিটকে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বন্ধুর মৃত্যু হয়।

নিহত ধীমান কুমার ঘোষ এর মামা হাকিমপুর হিলি পৌরসভার বাসিন্দা স্বপন কুমার বলেন, আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে মোবাইল ফোনে আমাকে ভাগিনা ধীমান কুমার বলেন, মামা আমি জরুরি কাজে হিলি আসছিলাম তাই আপনার সাথে দেখা করতে পারলাম না। এর কিছুক্ষণ পরে দুর্ঘটনার খবর শুনতে পাই এবং হাসপাতালে এসে দেখি আমার ভাগিনা মারা গেছে।

হাকিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. দুলাল হোসেন জানান, দুপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেলের আরোহীর মৃত্যু সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠিয়ে দেয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে গরুবাহী ভটভটি জব্দ করে থানায় এবং নিহতদের হাসপাতালে আনা হয়েছে। পরবর্তীতে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো আপত্তি না থাকায় লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। ভটভটি চালক পলাতক রয়েছে।

এদিকে ঘোড়াঘাট উপজেলায় মালবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর -ঢাকা মহাসড়কের ঘোড়াঘাট টিএনটি মিশন মোড় এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ট্রাকচালক গোলাম রাব্বি (৪৫)। সে জয়পুরহাট জেলা সদরের আমদই এলাকার মমতাজের ছেলে। তার সহযোগী রেজোয়ান ইসলাম (২৮) একই এলাকার চৌমুহনীর বাসিন্দা।

স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ভুট্টাবোঝাই ট্রাকের (ঢাকা মেট্রো-ট-২০৬৬৪৯) সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা দিনাজপুর শহরমুখী সারবোঝাই ট্রাকের (ঝিনাইদহ-ট-১১১৬৪৬) মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে ঘটনাস্থল থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় ২ জনকে উদ্ধার করে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।

ঘোড়াঘাট ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, ‘আমরা সকালে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে ২ জনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়েছি।’

ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. সা-আদ আস সামস বলেন, ‘সকালে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ২ জন রোগীকে মৃত অবস্থায় আমাদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ঘটনাটি পুলিশকে জানানো হয়েছে।’

ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, উপজেলার টিএনটি মোড় এলাকায় ভুট্টা ও সারবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ভুট্টাবোঝাই ট্রাকটিকে দিনাজপুর শহরমুখী সারবোঝাই একটি ট্রাক সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ভুট্টাবোঝাই ট্রাকের চালক ও সহকারীর মৃত্যু হয়। ট্রাক দুটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত, আটক ১
ঢাকায় সৌদি দূতাবাসের ভেতরে আগুন
৭৬ বছরের তাপপ্রবাহের রেকর্ড ভাঙল, জানা গেল বৃষ্টির তারিখ
ফিলিস্তিনি মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুটি আর বেঁচে নেই
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি শ্রীময়ী, দুশ্চিন্তায় কাঞ্চন মল্লিক
প্রথমবার এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করবেন বাংলাদেশের জেসি
বিয়ে না দেওয়ায় মাকে জবাই করলো ছেলে
রেকর্ড তাপপ্রবাহের জন্য সরকার দায়ী: রিজভী
চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, জনজীবনে অস্বস্তি
বিএনপির আরও ৭৫ নেতা বহিষ্কার
প্রেমিকার আত্মহত্যা, শোক সইতে না পেরে প্রেমিকও বেছে নিলেন সে পথ
দুই বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া
ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস
দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না: ওবায়দুল কাদের
কয়েক মিনিটের দেরিতে বিসিএসের স্বপ্ন ভঙ্গ ২০ পরীক্ষার্থীর
লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত