বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইভিএম মানুষকে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করবে

বাংলাদেশে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোটগ্রহণ একটি নতুন পদ্ধতি। বিভিন্ন সময়ে দেশের বিভিন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অল্প পরিসরে ইভিএম ব্যবহার করা হলেও এখনো জাতীয় নির্বাচনে ব্যবহার করা হয়নি।

ইভেএম-এর বেশ কিছু দুর্বলতা আছে। যেমন নির্বাচন কমিশনে রাজনৈতিক লোক ঢুকে কেউ যদি প্রতিটি কেন্দ্রে মেশিনে তাদের তৈরি করা এমন প্রোগ্রাম ইনস্টল করে দেন যে, স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্দিষ্ট কোনো প্রতীকে অতিরিক্ত ভোট যুক্ত হবে তাহলে সহজেই নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দেওয়া সম্ভব।

মাইক্রোকন্ট্রোলারের প্রোগ্রাম পরিবর্তন করে কেন্দ্রের সকল প্রার্থী একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক ভোট পাবার পর যেকোনো ব্যালট বাটনে চাপলেই অতিরিক্ত ভোট দখলকারী প্রার্থীর প্রতীকে যুক্ত হবে, এমন প্রোগ্রাম রাইট করেও ডিজিটাল ব্যালট ম্যানিপুলেট করা সম্ভব। নির্বাচন কর্মকর্তার স্মার্ট কার্ডের নকল করা সম্ভব হলে তা দিয়ে দলীয় প্রার্থী ইচ্ছেমত ভোট দিতে পারবে। প্রভাবশালীরা কেন্দ্র দখল করে সহজেই তাদের অগ্রিম ভোট দেওয়া ইভিএম ভোটকেন্দ্রে সরবরাহ করে কন্ট্রোল ইউনিট প্রতিস্থাপন করে ভোটসংখ্যার আমূল পরিবর্তন ঘটাতে পারে। কোনো একটিমাত্র সংস্থার দ্বারা ভোটদান থেকে গণনা ও ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত প্রক্রিয়া যাচাই করা সম্ভব নয়। এ রকম নানবিধ দুর্বলতা আছে।

আমি বলব ইভিএম একটি যন্ত্র এবং নিম্নমানের একটি যন্ত্র, যেটি দিয়ে ভোট গণনা করা যেমন যায় তেমনি ভোট জালিয়াতিও করা যায়। ভোট কারচুপির মাধ্যমে এই জালিয়াতিটুকু করতে পারে নির্বাচন কমিশন এবং তার কর্মকর্তারা। আমি মনে করি, যদি সত্যিকার অর্থেই নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে হয় তাহলে ইভিএম থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এটি কোনো সমাধান হতে পারে না। আমাদের এই ভোট কারচুপির নীতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ইভিএম থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এখানে আরও অনেক দুর্বল পয়েন্ট আছে, যার একটি হল আমাদের এখানে ওভার রাইট করা যায়।

তারমানে এখানে পোলিং অফিসার অথবা রিটার্নিং অফিসার চাপ দিয়ে অন্যের ভোট দিয়ে দিতে পারেন। তা ছাড়া, এখানে ভোট দান ডিজিটাল হলেও ভোট গণনাটি ম্যানুয়াল। কাজেই ডিজিটাল মেশিন থেকে তথ্য নিয়ে ম্যানুয়ালি গণনা করতে হয়।

কাজেই এখানে হেরফের হতে পারে, যেহেতু আমাদের সব লোকজন দলীয়। অতীতের দিকে তাকালে আমরা দেখব, গত জাতীয় নির্বাচনে ৩০ শতাংশ ভোটের হার কম ছিল। তার মানে মানুষ এভাবে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়।

ইভিএমকে ভোট কারচুপির যন্ত্র বলতে হবে। যারা পাহারাদার তারাই ভোট কারচুপি করতে পারে। নির্বাচন কমিশন ও তাদের কর্মকর্তারা, নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত যারা তারাই এই ভোট কারচুপি করতে পারে।

এই মেশিন কেনার জন্য প্রচুর অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। এটি কোনভাবেই যৌক্তিক নয়। আমরা যেখানে ঋণ করে বিদেশ থেকে পয়সা কড়ি আনছি, আর সেখানে ভোট জালিয়াতিকে সহায়তা করবে, মানুষকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করবে এটি কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এটি সম্পুর্ণ অযৌক্তিক। আমি বলব এটি দায়িত্বহীনতা ও দায়বদ্ধতার অভাবের ফল। কাজেই মানুষের ভোটের অধিকার রক্ষায় ইভিএম কোনো প্রকৃত সমাধান নয় বলে আমি মনে করি।

লেখক: সম্পাদক, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)

বৃষ্টির আশায় নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায়

ছবি:সংগৃহীত

দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে দেশে বইছে তীব্র তাপদাহ ও খরা। তীব্র তাপদাহের প্রভাব পড়েছে জনজীবন সহ ফসলে। ফসলি জমির মাঠ-ঘাট ফেটে চৌচির। মাটি থেকে গরম হাওয়া উঠছে। নওগাঁয় গত কয়েকদিন থেকে সর্বোচ্চ ৩৫ থেকে ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিরাজ করছেন। প্রচন্ড গরমে ওষ্ঠাগত প্রাণীকুল। ফসলি জমিতে শ্রমিকরা কাজ করতে গিয়ে হাঁসফাঁস অবস্থা। রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল কমে গেছে। রোদ থেকে বাঁচতে মোটা কাপড় পরিধান করছে। কেউ কেউ রোদে চশমা ও ছাতা ব্যবহার করছে। স্বস্থি পেতে বার বার পানি করতে হচ্ছে। গাছের নিচে আশ্রয় নিচ্ছে। এদিকে আবহাওয়া অফিস থেকে সুখকর কোন বার্তা পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানা গেছে।

চলমান আবহাওয়া থেকে কিছুটা স্বস্থি পেতে গরমের তাপমাত্রা কমে শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির আশায় জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে বিশেষ নামাজ (সালাতুল ইসতিসকা) আদায় করা হয়েছে।

এ দিন সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ সদর উপজেলার চন্ডিপুর দাখিল মাদরাসা মাঠে নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা নজিবর রহমান এবং দুবলহাটি ইউনিয়নের মাতাসাগর ঈদগাহ মাঠে নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা হুসাইন আহমেদ।

পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর পাবলিক মাঠে প্রায় শতাধিক মুসল্লি নিয়ে নামাজ আদায় করা হয়। মোনাজাতের আগে দুই রাকাআত নফল নামাজ আদায় করে মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ। নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মো. আব্দুল মুকিম।

সাপাহার উপজেলার সরফতুল্লাহ মাদরাসা মাঠে নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন ওই মাদরাসার আরবি প্রভাষক মাওলানা মো. ওমর ফারুক। পোরশা উপজেলার নিতপুর শ্রীকৃষ্ণপুর ঈদগাহ মাঠে নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন হাপানিয়া ফাজিল মাদরাসা শিক্ষক মাওলানা হযরত আলী।

ধামইরহাট উপজেলার ডিগ্রী কলেজ মাঠে ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন- মাওলানা আস-আদুল্লাহ। রানীনগর উপজেলার শেরে বাংলা সরকারি কলেজ মাঠে ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন- মাওলানা মোস্তফা আলামিন।

এছাড়া অন্যান্য উপজেলার শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ।

ইসতিসকা শব্দের অর্থ পানি বা বৃষ্টি প্রার্থনা করা। সালাতুল ইসতিসকা অর্থ বৃষ্টি প্রার্থনার নামাজ। শারিয়তের পরিভাষায় অনাবৃষ্টির সময় আল্লাহর রাসুলের সুন্নত অনুসরন করে খোলা প্রান্তরে নামাজ ও দোয়ার মাধ্যমে বৃষ্টি প্রার্থনা করাকে সালাতুল ইসতিসকা বা ইসতিসকার নামাজ বলা হয়।

নামাজে অংশ নেয়া শহীদুল ইসলাম ও শাহারিয়ার শান্ত বলেন, বেশ কিছুদিন থেকে জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ বইছে। অসহ্য গরমে জনজীবন হাসফাস অবস্থা। কোথায় গিয়ে স্বস্থি মিলছে না। শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির জন্য প্রার্থনার জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনায় ইসতিসকা নামাজে অংশ নিয়েছে। নামাজের মাধ্যমে আল্লাহ জমিন শীতল করে দিবেন। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণ কামনা করা হয়। আল্লাহ চাইলে এ নামাজ কবুল করে রহমতের বৃষ্টি দিয়ে মানুষ, প্রাণিসহ সকলকে শান্তিতে থাকার পরিবেশ করে দেবেন।

নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় ঔষধ প্রশাসন কর্তৃক ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে শহরের মুক্তির মোড় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সামনে বাংলাদেশ কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি নওগাঁ জেলা শাখার উদ্যোগে দুই ঘন্টা ব্যাপী এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।


মানববন্ধনে সংগঠনের জেলা শাখার সভাপতি আতাউর রহমান খোকার সভাপতিত্বে ও সহ-সভাপতি স্বপন কুমার পোদ্দারের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি কাজী সাদেকুর রহমান,কার্যকারী পরিষদের সদস্য রায়হান শামীম, কাজী রবিউল ইসলামসহ অন্যান্য ব্যবসায়ীরা। 


মানববন্ধনে বক্তারা বলেন- কয়েক দিনআগে ঔষধ ব্যবসায়ীর কোন অপরাধ না থাকলেও ঔষধ প্রশাসন তার বিরুদ্ধে মামলা করে হয়রানি করছে। তাই দীর্ঘ ৩৯ বছর পর ঔষধ ও কসমেটিক· আইন ২০২৩ এর সংশোধন করে দ্রুত এসব হয়রানি মূলক নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। তা নাহলে অবিলম্বে আরও বৃহৎ আন্দোলন শুরু করার হুমকি দেন বক্তারা।


মানববন্ধনে বাংলাদেশ কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি নওগাঁ জেলা সভাপতি আতাউর রহমান খোকা বলেন, ঔষধ ব্যবসায়ীগণ চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ঔষধ বিপণন করে থাকেন। বর্তমানে দেশে ঔষধ কোম্পানীর সংখ্যা অনেক হওয়ায় প্রতিনিয়ত সেই কোম্পানী গুলো নতুন নতুন আইটেমের ঔষধ তৈরী করে বাজারজাত করেছে। ঔষধ ব্যবসায়ীগণ অনেক সময় কোম্পানীর উক্ত প্রোডাক্টস বিষয়ে দ্বিধা-দ্বন্দের মধ্যে থাকেন। যার ফলশ্রুতিতে ঔষধ সামগ্রীর গুণগত মান অনুমোদন/অনুমোদনহীন অনেক ক্ষেত্রে বুঝে উঠতে পারেন না।


তিনি আরোও বলেন, চিকিৎসকগণ ব্যবস্থাপত্রে অ্যালোপ্যাথিক ঔষধের পাশাপাশি কসমেটিক্স প্রোডাস্টস্ যেমন, স্যানিটারি ন্যাপকিন, প্যাদাচার, স্যাম্পু, সাবান, ফুডসাপ্লিমেন্টস, ভেষজ, ইউনানী, আয়ুর্বেদিক, হার্বাল ও ইমপোর্ট আইটেম প্রভৃতি নিয়মিত ভাবে লিখে আসছেন। যেগুলি ডিজিডিএ কর্তৃক অনুমোদন নাই। যার বহু ব্যবস্থাপত্রের কপি ঔষধ তত্ত্বাবধায়ক বরাবরে উপস্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু ঔষধ প্রশাসন কর্তৃক কোন কোম্পানী বা চিকিৎসকগণের ব্যাপারে কোন প্রকার পদক্ষেপ বাহন করেন নাই। প্রকাশ থাকে যে বিভিন্ন কোম্পানীর প্রতিনিধি যৌন উত্তেজক ও অবৈধ ঔষধ বাজারজাত করছেন যা আমাদের যুব সমাজকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় আমরা ঔষধ ব্যবসায়ীগণ নানা প্রতিকুল সমস্যার সম্মুখীন হয়ে আসছি।


এদিকে এর প্রতিবাদে ৪ ঘন্টা বন্ধ রাখা হয় সকল ওষুধের দোকান।


এ প্রসঙ্গে নওগাঁ সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘ঔষধ প্রশাসন কোন আইনে করেছেন কোন অপরাধের জন্য করেছেন এ ব্যাপারে আমাদের সঙ্গে অফিসিয়াল ভাবে শেয়ার করেন নাই। আমরা জানতে পেরেছি যে অনুমদনবিহীন মেডিসিন রাখায় ঔষধ প্রশাসন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন এর বেশি কিছু জানি না।’


জেলায় ঔষধের দোকানপাট বন্ধ রোগীরা জরুরী ঔষধ কিনতে পারছে না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটার বিষয়ে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। আমাদের স্বাস্থ্য বিভাগের ক্ষমতা নেই যে বলবো ঔষধের দোকান খুলতে। আমরা শুধু এটুকু বুঝিয়ে বলতে পারি রোগীদের ঔষধ পেতে যেন কোনো সমস্যা না হয় মানবিক দিক থেকে দেখবেন। ’

টাঙ্গাইলে পঁচা মাংস বিক্রি, ব্যবসায়ীকে জরিমানা

ফাইল ছবি

টাঙ্গাইলে পঁচা মাংস বিক্রির অপরাধে মো. নূর নবী নামে এক মাংস ব্যবসায়ীকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে টাঙ্গাইলে পৌর শহরের বটতলা বাজারে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জান্নাতুল নাঈম বিনতে আজিজের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

ম্যাজিস্ট্রেট জান্নাতুল নাঈম বিনতে আজিজ জানান, পঁচা মাংস বিক্রি করায় পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১১ এর ২৪ (১) ধারায় ওই মাংস ব্যবসায়ীকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়াও তার থেকে ৩৫ কেজি মাংস জব্দ করা হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

বৃষ্টির আশায় নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে পঁচা মাংস বিক্রি, ব্যবসায়ীকে জরিমানা
‘উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ণ হতে পারে’
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের নতুন ৩ বিচারপতি
তীব্র গরমে দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
মনোনয়ন প্রত্যাহার না করা মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের সময়মত ব্যবস্থা
মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
বিশ্বজুড়ে চলমান যুদ্ধ বন্ধে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
আরও ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের গল্প আসছে বাংলাদেশের পর্দায়
শরীয়তপুরে দুপক্ষের সংঘর্ষে শতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৫
মুক্তি পেল ইমতু রাতিশ ও অলংকার এর 'বরিশাইল্লা সং'
জরুরি সাংগঠনিক নির্দেশনা দিলো ছাত্রলীগ
সাহিত্য চর্চার আড়ালে শিশু পর্নোগ্রাফি বানাতেন টিপু কিবরিয়া
সাজেকে শ্রমিকবাহী ট্রাক খাদে পড়ে নিহত ৬
ধাওয়া খেয়ে গরু ও গাড়ি রেখে পালালো চোর, গাড়িতে আগুন দিল জনতা
আর্জেন্টাইন ফুটবলার কার্লোস তেভেজ হাসপাতালে ভর্তি
সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসিতে মানববন্ধন
রাজবাড়ীতে হিটস্ট্রোকে স্কু‌লশিক্ষকের মৃত্যু