বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫ | ৫ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

দুই-তিন মাসের মধ্যে দেনা পরিশোধ শুরু করবেন রাসেল

ছবি: সংগৃহীত

আগামী দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে গ্রাহক ও ব্যবসায়ীদের দেনা পরিশোধ করা শুরু করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল।

শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) ইভ্যালির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘ফেসবুক লাইভ উইথ সিইও’ শীর্ষক লাইভ অনুষ্ঠানে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন ।

তিনি বলেন, যেসব গ্রাহক ও ব্যবসায়ী ইভ্যালির কাছে টাকা পান, আমি আপনাদের কষ্টটা ফিল করি। আমি মনে করি, ইভ্যালিকে যদি বিজনেস করতে দেওয়া হয়, তাহলে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আপনাদের সব দেনা পরিশোধ করব। আমি এটা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই বলছি। সেটা কীভাবে সম্ভব হবে তার সব উত্তর আমি দেব। জাতীয় নির্বাচনের পর একটি সংবাদ সম্মেলন করে গ্রাহক, ব্যবসায়ী ও মিডিয়ার সব প্রশ্নের উত্তর দেব। আগামী দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে আমরা এ দেনা পরিশোধ করা শুরু করব। সেই অ্যামাউন্টটা কত হবে তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।

লাইভে তিনি বলেন, অজস্র মানুষ ইভ্যালিকে ভালোবাসে বলেই আজ ইভ্যালি ফিরে আসতে পেরেছে। গুটিকয়েক মানুষ যারা ইভ্যালির দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তারাই ইভ্যালির বিরুদ্ধে নিজে বা অন্য কাউকে দিয়ে অপপ্রচার করায়। ইভ্যালিকে ব্যবসার সুযোগ দেওয়া হলে রাসেল বা ইভ্যালি যতটা উপকৃত হবে, তার চেয়ে বেশি লাভবান হবে এ দেশের জনগণ। যারা ইভ্যালিতে কেনাকাটা করে পণ্য পাননি এবং যারা ইভ্যালিতে পণ্য দিয়ে পেমেন্ট পাননি, তারাও উপকৃত হবে।

ইভ্যালি নতুন অফার বাজারে নিয়ে এসেছে উল্লেখ করে রাসেল বলেন, আজকের ক্যাম্পেইনের উদ্দেশে এটা নয় যে আমি যা লাভ করব সেটা দিয়ে বিলাসবহুল জীবনযাপন করব। বরং আজকের লাভের টাকা দিয়ে অল্প কিছু গ্রাহককে অন্তত এ দেনা মুক্তি হতে চাই। এতে একটু চাপ কমবে আমার।

দেনা পরিশোধের প্রক্রিয়া নিয়ে তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে উল্লেখ ছিল আমাদের কাছে সাড়ে তিনশ কোটি টাকা পাওনা আছে। নিঃসন্দেহে এটা বড় একটি অ্যামাউন্ট। যদি আমরা স্মল স্কেলে চিন্তা করি। কিন্তু বৃহৎ স্কেলে চিন্তা করলে আজকের দিনে ইভ্যালি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ই-কমার্স। এই জনপ্রিয় ই-কমার্স হওয়ার কারণ এ প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যবসায়ী ও গ্রাহক। গ্রাহক কখনোই আমরা ধরে রাখতে পারতাম না, যদি মার্চেন্টরা স্পেশাল প্রাইস না দিতেন। এই ব্যবসায়ীরা যে বিশেষ মূল্য আমাদের দেন, সেখান থেকেই আমরা একটা প্রোফিট রেখে সেগুলো সেল করি। আপনাদের কাছে মনে হতে পারে, এত দেনা কিন্তু দেশের ৫ শতাংশ লোকও যদি ইভ্যালি থেকে তাদের পণ্য নেয় তাহলে এ দেনা পরিশোধ করা খুবই সহজ হবে।

এর আগে সম্প্রতি ফেসবুকে দেওয়া একটি পোস্টে গ্রাহকদের জন্য সাড়া জাগানো আয়োজন নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিলেন রাসেল।

‘বিগ ব্যাং’ শিরোনামে পোস্টারের ক্যাপশনে তিনি লিখেছিলেন, দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষায় থাকা গ্রাহকদের দীর্ঘ সময়ের এ দূরত্ব ইভ্যালির ‘বিগ ব্যাং’ অফারের মাধ্যমে ঘোচাবেন তিনি। সেখানে ২৯ ডিসেম্বর ইতিহাস গড়ার কথাও উল্লেখ করেন তিনি। তাই আজই হয়ত ‘বিগ ব্যাং’ ক্যাম্পেইনটি প্রকাশ করা হবে।

প্রসঙ্গত, গত ১৮ ডিসেম্বর কাশিমপুর কারাগার থেকে জামিনে বের হন ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও মোহাম্মদ রাসেল। এর আগে ২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাসেল এবং কোম্পানির চেয়ারম্যান ও তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রে আবদুস সোবহান গোলাপের ৯ বাড়ি ও ফ্ল্যাটের সন্ধান পেয়েছে দুদক

মো. আবদুস সোবহান মিয়া (গোলাপ)। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবদুস সোবহান মিয়া (গোলাপ) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ৯টি বাড়ি ও ফ্ল্যাটের মালিক হওয়ার তথ্য পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব সম্পত্তির মোট বাজারমূল্য ৩২ কোটি টাকার বেশি বলে জানানো হয়েছে। এসব সম্পদের বাজারমূল্য ৩২ কোটি টাকা। বুধবার দুদক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

দুদক বলেছে, দেশ থেকে অর্থপাচার করে যুক্তরাষ্ট্রে এসব সম্পদ করেছেন আবদুস সোবহান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আবদুস সোবহানের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তার ৫১টি ব্যাংক হিসাবে ৯৭ কোটি ৬৩ লাখ ২৩ হাজার টাকার সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে।

এর আগে ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে আবদুস সোবহান মিয়ার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ৪০ লাখ ডলার ব্যয়ে ৯টি বাড়ি কেনার অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও এনবিআরসহ সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াত সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার রুল জারিসহ এই আদেশ দেন।

আবদুস সোবহান গোলাপ আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং মাদারীপুর-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। রুলে তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ৪০ লাখ ডলার ব্যয়ে ৯টি বাড়ি কেনার অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে দুদকসহ সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। এর আগে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি তিনি যুক্তরাষ্ট্রে আবদুস সোবহান গোলাপের ৯টি বাড়ি কেনার অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, এনবিআরের চেয়ারম্যান ও স্বরাষ্ট্র সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে। এছাড়াও রিটে আবদুস সোবহান মিয়ার (গোলাপ) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ৪০ লাখ ডলার বাড়ি কেনার বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন সংযুক্ত করা হয়।

ওই সময়ের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, তথ্য অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক ‘অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট’ বা ওসিসিআরপি তাদের ওয়েবসাইটে করা একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে উল্লেখ করা হয়, আবদুস সোবহান মিয়া (গোলাপ) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ৪০ লাখ ডলার ব্যয়ে একাধিক বাড়ি কিনেছেন। বিষয়টি নির্বাচনী হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেননি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মো. আবদুস সোবহান মিয়া ২০১৪ সালে প্রথম নিউইয়র্কে অ্যাপার্টমেন্ট কেনা শুরু করেন। ওই বছর নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটস এলাকায় একটি সুউচ্চ ভবনে অ্যাপার্টমেন্ট কেনেন তিনি। পরের পাঁচ বছরে তিনি নিউইয়র্কে একে একে মোট ৯টি প্রপার্টি বা সম্পত্তির (ফ্ল্যাট বা বাড়ি) মালিক হন। এসব সম্পত্তির মূল্য ৪০ লাখ ডলারের বেশি (ডলারের বর্তমান বিনিময় মূল্য অনুযায়ী প্রায় ৪২ কোটি টাকা)।

মো. আবদুস সোবহান মিয়া ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মাদারীপুর-৩ আসন থেকে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে তিনি প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকের পদ পান। তিনি দলের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদকও ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

৩৭ লাখ টাকাসহ আটক গাইবান্ধার সেই প্রকৌশলীকে বরখাস্ত

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ছাবিউল ইসলামকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. নিজাম উদ্দিনের সই করা প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়েছে, কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই ছাবিউল ইসলাম কর্মস্থল ত্যাগ করেন এবং অবৈধ অর্থ বহন করেন। যৌথ বাহিনী তার গাড়ি ও টাকা জব্দ করার ঘটনা জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত হয়। সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর বিধি ৩(খ) ও (ঘ) অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে অসদাচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। বিধি ১২ (১) অনুযায়ী তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং বরখাস্তকালীন সময়ে তিনি খোরপোষ ভাতা পাবেন।

উল্লেখ্য, গত ১৩ মার্চ রাতে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কে যৌথ বাহিনীর তল্লাশির সময় ছাবিউল ইসলামের গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি করে ৩৭ লাখ টাকা পাওয়া যায়। ছাবিউল নিজেকে গাইবান্ধার এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে পরিচয় দেন। পরে তাকে ও গাড়ির চালককে সিংড়া থানায় নেওয়া হয়।

তিনি দাবি করেন, ওই টাকা তার জমি বিক্রির অর্থ। কিন্তু এর সপক্ষে কোনো প্রমাণ দিতে না পারায় আদালত ওই টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন।

২০০৫ সালের ২১ ডিসেম্বর সাঘাটা উপজেলা প্রকৌশলী হিসেবে গাইবান্ধা জেলায় যোগদান করেন মো. ছাবিউল ইসলাম। ২১ বছর ধরে তিনি গাইবান্ধা জেলাতেই কর্মরত আছেন। তাকে বরিশালে বদলি করা হলেও ২৩ দিনের মধ্যেই তিনি আবার গাইবান্ধায় ফিরে আসেন। অথচ সরকারি বিধি অনুযায়ী, একজন কর্মকর্তা একই কর্মস্থলে টানা তিন বছরের বেশি থাকতে পারেন না।

Header Ad
Header Ad

মহাকাশে আটকে পড়া ৯ মাসে কী খেতেন সুনিতারা!

দীর্ঘ ৯ মাস পর পৃথিবীতে ফিরেছেন মার্কিন নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সময় গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টা ৫৭ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা উপকূল থেকে ৫০ মাইল দূরে সমুদ্রে অবতরণ করেছে নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরকে বহনকারী ক্যাপসুল। বোয়িংয়ের স্টারলাইনার মহাকাশযানে ত্রুটির কারণে তারা গত বছরের জুন থেকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) আটকে ছিলেন। আট দিনের মিশনে গিয়েও তাদের থাকতে হয়েছিল দীর্ঘ ৯ মাস।

সুনিতা ও বুচের জন্য আইএসএসে তাজা ফল ও সবজি ছিল। তবে তিন মাসের মধ্যে তা শেষ হয়ে যায়। এরপর থেকে তারা প্যাকেটজাত ও হিম করা শুকনো খাবার খেয়ে দিন কাটান।

প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ছিল পিৎজা, রোস্ট করা মুরগির মাংস, চিংড়ির ককটেল, টুনা মাছ, সিরিয়াল ও গুঁড়া দুধ। এই খাবারগুলো মূলত পৃথিবীতে রান্না করে সংরক্ষণ করা হয়েছিল। সেগুলো স্টেশনে গরম করে খেতে হতো।

এ ছাড়া স্যুপ, স্টু ও ক্যাসেরোলের মতো শুকনো খাবারও তারা নিয়ে গিয়েছিলেন। এই খাবারগুলো আইএসএসের ৫৩০ গ্যালনের ট্যাংকে থাকা সুপেয় পানি দিয়ে গরম করা হতো। আইএসএসে ব্যবহৃত পানি মূলত নভোচারীদের প্রস্রাব ও ঘাম পুনর্ব্যবহার করে সুপেয় পানিতে পরিণত করা হয়।

নাসার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, পুষ্টিকর খাবারের অভাবে তাদের ওজন কমেনি। এমনকি কোনো অভিযান বিলম্বিত হলেও খাবারের অভাব হয় না। প্রতিদিনের জন্য একজন নভোচারীর জন্য গড়ে ৩.৮ পাউন্ড খাবার মজুত রাখা হয়।

সুনিতাদের পৃথিবীতে ফেরানোর অভিযানের নাম ছিল ‘ক্রু-১০’। নাসা ও স্পেসএক্সের যৌথ মিশনের মাধ্যমে তাদের ফিরিয়ে আনা হয়। একই সময়ে নতুন চারজন নভোচারী আইএসএসে পৌঁছান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্রে আবদুস সোবহান গোলাপের ৯ বাড়ি ও ফ্ল্যাটের সন্ধান পেয়েছে দুদক
৩৭ লাখ টাকাসহ আটক গাইবান্ধার সেই প্রকৌশলীকে বরখাস্ত
মহাকাশে আটকে পড়া ৯ মাসে কী খেতেন সুনিতারা!
‘চন্দ্রিমা উদ্যান’ নাম পরিবর্তন করে পুনরায় ‘জিয়া উদ্যান’ ঘোষণা
মাদরাসায় বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা নিশ্চিত করা হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
স্থানীয় সরকার থেকে প্রশাসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়নি : আসিফ মাহমুদ
হামজাকে ভালোবেসে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন স্ত্রী অলিভিয়া (ভিডিও)
এসএসসির নতুন রুটিন প্রকাশ, পেছাল গণিত পরীক্ষা
এশিয়ান কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ খেলবেন হামজা চৌধুরী
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
ঈদযাত্রার দিন থেকে কর্মবিরতির হুমকি রেলওয়ের গেটকিপারদের
রোজা রেখেই স্পেনের হয়ে খেলবেন লামিনে ইয়ামাল
‘গ্রামীণ ইউনিভার্সিটি’ নামে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন
বাদুড়ের শরীরে মিলল নতুন ভাইরাস, ঝুঁকি এখনও অজানা
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিল
স্ত্রীর মৃত্যুর খবরে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনায় মারা গেলেন স্বামীও
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ, বোরকা পরে পালানোর সময় আটক শাহ্ আলম
১৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন বাবর
বগুড়ার সঙ্গে সারা দেশের যান চলাচল বন্ধ
‘কেবল শুরু’ বলে ভয়ংকর হত্যাযজ্ঞের সতর্কবার্তা দিলেন নেতানিয়াহু