সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫ | ১০ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঢাকায় স্কুলছাত্রীকে ‘হাত-পা বেঁধে ধর্ষণ’, রিকশায় করে লাশ ফেলা হয় হাতিরঝিলে

এই দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরীকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে হত্যার ঘটনায় এই দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

মেয়েটি রাজধানীর দক্ষিণখানের একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত। মা–বাবার কাছে কেনাকাটার কথা বলে বাইরে বেরিয়েছিল সে। পরে আর বাসায় ফেরেনি। গতকাল রোববার হাতিরঝিল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার দুই যুবক পুলিশকে জানিয়েছেন, হাত–পা বেঁধে পাঁচজন মিলে ধর্ষণের পর ওই কিশোরীকে হত্যা করেন তাঁরা।

ওই কিশোরী নিখোঁজ হয় গত ১৬ জানুয়ারি। পরে ১৯ জানুয়ারি দক্ষিণখান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তার বাবা। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২৭ তারিখে একটি মামলা করেন তিনি। এরপর কিশোরীটির মুঠোফোন নম্বরের সূত্র ধরে ৩০ জানুয়ারি রবিন নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে রাব্বি মৃধা নামের আরও এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়।

দুজনকে গ্রেপ্তারের পর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে হাজির করা হয়। দুই দিন রিমান্ডে নিয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেন আদালত। এরপর রবিন ও রাব্বিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। তাঁরা পুলিশের কাছে স্বীকার করেন, পাঁচজন মিলে ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন। এতে তাঁর মৃত্যু হলে মরদেহ হাতিরঝিলে ফেলে দেওয়া হয়।

রাব্বি ও রবিনের দেওয়া তথ্যের সূত্র ধরে আজ হাতিরঝিল থেকে ওই কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মেয়েটিকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন রবিন ও রাব্বি মৃধা।পরে সন্ধ্যায় তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

হত্যাকাণ্ডের শিকার কিশোরীর বাবা ও মামলার কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী, ওই কিশোরীর বাবা একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। পরিবার নিয়ে থাকেন রাজধানীর দক্ষিণখানে। ১৬ জানুয়ারি বেলা দুইটার দিকে সে মা–বাবাকে বলেছিল, জরুরি কেনাকাটা করে দ্রুত বাসায় ফিরবে। কিন্তু সন্ধ্যা পেরিয়ে গেলেও ফেরেনি।

কিশোরীটির বাবা বলেন, ‘আমার মেয়ে সেদিন দুপুরে বেরিয়ে যাওয়ার পর সন্ধ্যা হয়ে গেলেও বাসায় ফেরেনি। তখন আমি আত্মীয়স্বজনসহ সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করি। কিন্তু মেয়ের খোঁজ না পেয়ে তিন দিন পর দক্ষিণখান থানায় একটি জিডি করি।’

মেয়েটির বাবা আরও বলেন, ‘আমার যে মেয়েটি স্কুলে যেত, বন্ধুদের সঙ্গে খেলাধুলা করত, আজ সে লাশ হয়ে বাসায় ফিরেছে। যারা আমার মেয়েকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে, আমি তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’

পুলিশ কর্মকর্তাদের বলছেন, কিশোরীটিকে হত্যা করার পর মরদেহ বস্তাবন্দী করা হয়। এরপর ১৬ জানুয়ারি ঘটনার দিন মধ্যরাতেই মহাখালী থেকে রিকশায় করে মরদেহ হাতিরঝিলের পুলিশ প্লাজার সামনের সেতুতে নিয়ে আসেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
ঢাকা মহানগর পুলিশের উত্তরা বিভাগের সহকারী কমিশনার (দক্ষিণখান জোন) মো. নাসিম এ-গুলশান বলেন, ফেসবুকের মাধ্যমে ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে রবিনের পরিচয় হয়। পরে তাকে মহাখালীর একটা বাসায় নিয়ে ধর্ষণ করে হত্যা করেন রবিনসহ পাঁচজন। ধর্ষণের সময় কিশোরীটির হাত-পা বাঁধা এবং মুখে কাপড় গোঁজা ছিল। হত্যাকাণ্ডে জড়িত অপর তিনজনকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

এ বিষয়ে দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ তাইফুর রহমান মির্জা বলেন, ‘মেয়েটির বাবা থানায় জিডি করার পর গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত শুরু করি। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে মেয়েটির সন্ধান না পেয়ে তার মুঠোফোনের সিডিআর (ফোনকলের বিস্তারিত তথ্য) জোগাড় করি। সেখানে একটি সন্দেহজনক নম্বর পাই। সেটিই ছিল রবিনের মুঠোফোন নম্বর।’

রবিনের মুঠোফোনের সূত্র ধরে কীভাবে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্‌ঘাটিত হলো, সে বিষয়ে তদন্ত তদারক কর্মকর্তা মো. নাসিম এ-গুলশান বলেন, রবিনের মুঠোফোন নম্বরের সিডিআর পর্যালোচনা করে দেখা যায়, কিশোরীটির সঙ্গে ঘটনার দিনই (১৬ জানুয়ারি) তাঁর প্রথম কথা হয়েছিল। রবিনের মুঠোফোনের সূত্র ধরে মহাখালীর একটি বাসার সন্ধানও পাওয়া যায়। এর মধ্যে গাজীপুর থেকে রবিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর রাব্বিকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। প্রথমে দুজনের কেউই কিশোরীর বিষয়ে তথ্য দিচ্ছিলেন না। পরে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তাঁরা হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানান।

সহকারী কমিশনার নাসিম এ-গুলশান আরও বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে রবিন স্বীকার করেন, কিশোরীটিকে ‘ফাঁদে ফেলে’ সেদিন দুপুরে মহাখালীর একটি বাসায় নিয়ে যান তাঁরা। এরপর তার হাত–পা বেঁধে ফেলেন। মুখে গুঁজে দেন কাপড়। তারপর পাঁচজন মিলে তাকে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে কিশোরীটি অচেতন হয়ে পড়ে। পরে সে মারা গেলে লাশ গুম করার পরিকল্পনা করা হয়।

পুলিশ কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, কিশোরীটিকে হত্যা করার পর মরদেহ বস্তাবন্দী করা হয়। এরপর ১৬ জানুয়ারি ঘটনার দিন মধ্যরাতেই মহাখালী থেকে রিকশায় করে মরদেহ হাতিরঝিলের পুলিশ প্লাজার সামনের সেতুতে নিয়ে আসেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা। মরদেহটি সেতু থেকে হাতিরঝিলে ফেলে দেন রবিন। এরপর যে যার বাসায় চলে যান।

সহকারী কমিশনার (দক্ষিণখান জোন) মো. নাসিম এ-গুলশান জানান, আসামিদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রবিন পেশায় একজন গাড়িচালক। রাব্বি মৃধারও নির্দিষ্ট কোনো পেশা নেই। অভিযুক্ত অন্য তিনজনও রবিনের পূর্বপরিচিত।

Header Ad
Header Ad

ঈদের কেনাকাটা করতে গিয়ে ভুয়া মেজর আটক

ঈদের কেনাকাটা করতে গিয়ে ধরা খেল ভুয়া মেজর। ছবি: সংগৃহীত

সেনাবাহিনীর পোশাকে রংপুরের একটি শপিং মলে ঈদের কেনাকাটা করতে গিয়েছিলেন ফজলে রাব্বী। তার সঙ্গে বেসামরিক পোশাকে ছিলেন আরও চারজন। সেই শপিং মলে কেনাকাটা করছিলেন সেনাবাহিনীর ৭২ পদাতিক ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ূন কাইয়ুম।

হঠাৎ তার চোখে পড়ে পোশাকধারী ফজলে রাব্বীকে। কাছে গিয়ে পরিচয় জানতে চাইলেই ঘটে বিপত্তি। সেখান থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেও রক্ষা হয়নি সেনাবাহিনীর পরিচয় দেওয়া ভুয়া মেজর ফজলে রাব্বী।

রোববার (২৩ মার্চ) দিবাগত রাতে রংপুর মহানগরীর জাহাজ কোম্পানী মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ফজলে রাব্বীকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে ভুয়া আইডি কার্ড, ৪টি মোবাইল ফোন, ওয়াকিটকি, ইয়ামাহা মোটরসাইকেল, নগদ ২ লাখ ৯০ হাজার ৫৬৫ টাকাসহ সেনাবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণামূলক বিভিন্ন কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

আটক ফজলে রাব্বী ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার বাতুরিয়া ইউনিয়নের কাঁঠাল ডাংগী গ্রামের মোকতার আলমের ছেলে।

সেনাবাহিনীর ৭২ পদাতিক ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ূন কাইয়ুম জানান, ঈদের কেনাকাট করতে জাহাজ কোম্পানি মোড় সংলগ্ন রয়্যালটি মেগা মলে গিয়ে সেনাবাহিনীর পোশাক পরিহিত যুবক ফজলে রাব্বীসহ বেসামরিক পোশাকে আরও চারজনকে দেখতে পান তিনি। এ সময় ওই পোশাকধারীর পরিচয় জানতে চাইলে তারা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। সঙ্গে সঙ্গে তাদেরকে ধাওয়া দিয়ে ভুয়া সেনাবাহিনী বলে চিৎকার দিলে স্থানীয়রা ফজলে রাব্বীকে আটক করে। পরে নিকটবর্তী সেনা ক্যাম্পে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে ফজলে রাব্বী সেনাবাহিনীর সদস্য নয় বলে জানা যায়। পরবর্তীতে প্রতারক ফজলে রাব্বীকে সঙ্গে নিয়ে অভিযানে চালিয়ে তার সঙ্গে থাকা পালিয়ে যাওয়া বাকি চারজনকে আটক করা হয়।

আটক ফজলে রাব্বী জানান, রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলায় বেকার যুবকদের সেনাবাহিনীতে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি।

এদিকে ভুয়া মেজরকে আটকের ঘটনায় সেনাবাহিনীর ৭২ পদাতিক ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ূন কাইয়ুমের উপস্থিত বুদ্ধির প্রশংসা করেন ঈদের কেনাকাটা করতে আসা ভোক্তা সাধারণসহ স্থানীয়রা।

Header Ad
Header Ad

ভারত থেকে এলো আরও সাড়ে ১১ হাজার টন চাল

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় (প্যাকেজ-২) ভারত থেকে সাড়ে ১১ হাজার টন চাল নিয়ে এমভি ডিডিএস মারিনা নামে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। সোমবার (২৪ মার্চ) খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা, উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় (প্যাকেজ-২) ভারত থেকে সাড়ে ১১ হাজার টন সিদ্ধ চাল নিয়ে এমবি ডিডিএস মারিনা জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় ভারত থেকে ০৯টি প্যাকেজে মোট ৪ লাখ ৫০ হাজার টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে।

এর মধ্যে ২ লাখ ৮৫ হাজার ৭৬৯ মেট্রিক টন চাল ইতোমধ্যে দেশে পৌঁছেছে বলেও জানিয়েচ্ছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জাহাজে রাকগা চালের নমুনা পরীক্ষা ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে এবং চাল খালাসের কার্যক্রম দ্রুত শুরু হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ পাচ্ছেন ইমাম-মুয়াজ্জিনরা

ছবি: সংগৃহীত

ইমাম-মুয়াজ্জিনদের আর্থিক স্বাবলম্বিতা ও কল্যাণের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমাম-মুয়াজ্জিনরা এবার পাচ্ছেন সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ। ‘ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্ট’-এর অধীনে এ সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে, যা ধর্ম মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সারাদেশে ৬০০ জন ইমাম-মুয়াজ্জিনকে মোট ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা সুদমুক্ত ঋণ হিসেবে প্রদান করা হয়েছে। একই সময়কালে ৪ হাজার ৬২০ জন অসচ্ছল ইমাম-মুয়াজ্জিনকে আর্থিক সহায়তা হিসেবে বিতরণ করা হচ্ছে ২ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এর মধ্যে শুধু ঢাকা জেলার ২৯৫ জন ইমাম-মুয়াজ্জিন পেয়েছেন ১৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। বাকি অর্থ ইতোমধ্যেই নির্বাচিতদের মাঝে বিতরণের কার্যক্রম চলছে।

ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্টের অধীনে এই দুই খাতে মোট ৪ কোটি ১১ লাখ টাকা বিতরণ করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, কোনো ইমাম বা মুয়াজ্জিন মারাত্মক দুর্ঘটনা, পঙ্গুত্ব, দুরারোগ্য ব্যাধি ইত্যাদি কারণে অক্ষম হলে বা আকস্মিক মৃত্যুবরণ করলে তাদের জন্য আর্থিক সহায়তা ও ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া তাদের মেধাবী সন্তানদের শিক্ষার জন্যও আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়ে থাকে।

ইমাম-মুয়াজ্জিনদের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০০১ সালে গঠিত এই ট্রাস্ট দীর্ঘদিন ধরে তাদের আর্থিক উন্নয়ন ও সামাজিক নিরাপত্তার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঈদের কেনাকাটা করতে গিয়ে ভুয়া মেজর আটক
ভারত থেকে এলো আরও সাড়ে ১১ হাজার টন চাল
সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ পাচ্ছেন ইমাম-মুয়াজ্জিনরা
হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, চাপে এরদোয়ান
বিএনপির স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় হামাস নেতা ও তার স্ত্রী নিহত
তামিমের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
প্রেমিকের যোগসাজশে স্বামীকে হত্যা, একই সঙ্গে কারাগারে থাকতে চাইলেন প্রেমিকা
ট্রেনে ঈদযাত্রা শুরু, জেনে নিন বিভিন্ন রুটের বিস্তারিত সময়সূচি
শাকিব খানকে নকল করলেন সালমান খান! ‘সিকান্দার’ নিয়ে তুমুল বিতর্ক
তামিমের হার্টে রিং পরিয়েছেন ডাক্তাররা, রাখা হয়েছে সিসিইউতে
সাকিব আল হাসানের সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ
আমরা দেশপ্রেমিক সেনাদের ভালোবাসি: হাসনাত
মাঠে হার্ট অ্যাটাক, লাইফ সাপোর্টে তামিম ইকবাল
কানাডার নির্বাচন ২৮ এপ্রিল, ক্ষমতা যাবে কার হাতে?
নিখোঁজের ২৬ ঘণ্টা পর নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার  
ব্যারিস্টার ফুয়াদ গ্রেফতারের খবর ভুয়া: এবি পার্টির চেয়ারম্যান  
ফের ৪ দিনের রিমান্ডে পলক
দুপুরে বিসিবির জরুরি সভা, আসতে পারে যে সিদ্ধান্ত  
রামপুরায় সিএনজি ও অটোরিকশা গ্যারেজে অগ্নিকাণ্ড