মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দেশের মানুষের গড় আয়ু ৭২ বছরেই স্থিতিশীল !

ফাইল ছবি

গত ২০২২ সালের তুলনায় দেশের মানুষের গড় আয়ু বাড়েনি বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। বিবিএস বলছে, গত এক বছরের ব্যবধানে মানুষের গড় আয়ু স্থিতিশীল অবস্থায় আছে। ২০২২ সালে দেশের মানুষের গড় আয়ু ছিল ৭২.৩ বছর। যা ২০২৩ সালেও একই অবস্থায় আছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।

রোববার (২৪ মার্চ) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিক্স ২০২৩ এর প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন- পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার। বিশেষ অতিথি ছিলেন- পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিবিএস ডিজি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক মো. আলমগীর হোসেন।

মো. আলমগীর হোসেন জানান, ২০২৩ সালে জন্মের সময় প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল অপরিবর্তিত রয়েছে। গত বছর এ হার ছিল ৭২.৩ বছর, যা এই বছরও অপরিবর্তিত রয়েছে। জনসংখ্যার স্বাভাবিক বৃদ্ধির হার ১.৩৩ শতাংশ, যা ২০২২ সালে ছিল ১.৪০ শতাংশ। এছাড়া, দেশে নির্ভরশীলতার অনুপাত ৫৩.৭ শতাংশ। পুরুষদের প্রথম বিবাহের গড় বয়স ২৪.২ বছর এবং নারীদের ১৮.৪ বছর। প্রতি হাজার জনসংখ্যায় অভ্যন্তরীণ স্থানান্তরের ক্ষেত্রে পল্লিতে আগমনের হার ২০.৪ এবং শহরে আগমনের হার ৪৩.৪। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অভিগমন প্রতি হাজারে ৬.৬১ জন থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৮.৭৮ জন। আগমন/বহিরাগমন প্রতি হাজারে ২.৯৭ থেকে কমে হয়েছে ২.৩৭ জন।

তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে এক হাজার ১৭১ জন জনসংখ্যা বসবাস করে। প্রতি হাজার জনসংখ্যায় স্থূল জন্মহার ১৯.৪ শতাংশ, যা ২০২২ সালে ছিল ১৯.৮ শতাংশ। স্বাভাবিক পদ্ধতিতে সন্তান প্রসবের হার ২০২২ সালে ৫৮.৬ শতাংশ থেকে কমে ২০২৩ সালে হয়েছে ৪৯.৩ শতাংশ এবং অস্ত্রোপচার পদ্ধতিতে প্রসবের হার ২০২২ সালে ৪১.৪ শতাংশ থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়ে ২০২৩ সালে হয়েছে ৫০.৭ শতাংশ।

এছাড়া, প্রতি হাজার জনসংখ্যায় স্থূল মৃত্যুহার ৬.১ শতাংশ, যা ২০২২ সালে ছিল ৫.৮ শতাংশ। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুহার প্রতি হাজারে ৩৩ এবং প্রতি লাখ জীবিত জন্ম শিশুর বিপরীতে মাতৃমৃত্যুর অনুপাত ১৩৬ জন, যা ২০২২ সালে ছিল ১৫৩ জন। মৃত্যুর শীর্ষ দশ কারণের প্রথম কারণ, হৃদ্‌যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুর হার ১.০২ শতাংশ এবং দ্বিতীয় কারণ মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে মৃত্যুর হার ০.৬৪ শতাংশ।

তিনি আরও জানান, ২০২৩ সালে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২০২২ সালের (৬৩.৩%) তুলনায় কিছুটা কমে ২০২৩ সালে হয়েছে ৬২.১ শতাংশ। জন্মনিয়ন্ত্রণের অপূর্ণ চাহিদা ২০২২ সালের (১৬.৬২%) তুলনায় কমে ২০২৩ সালে ১৫.৫৭ শতাংশ হয়েছে।

খানার আকার ২০২২ সালের ন্যায় ২০২৩ সালেও অপরিবর্তিত রয়েছে, যা ৪.২ জন। তবে, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে নারী খানাপ্রধানের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২২ সালে এই হার ছিল ১৭.৪ শতাংশ, যা ২০২৩ সালে বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ১৮.৯ শতাংশ। অন্যদিকে, পুরুষ খানাপ্রধান ২০২২ সালে ছিল ৮২.৬ শতাংশ, যা ২০২৩ কমে হয়েছে ৮১.১ শতাংশ। ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে বিদ্যুৎ সুবিধাভোগীর জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৭.৫৩ শতাংশে।

এছাড়া, শিক্ষা, কর্মে কিংবা প্রশিক্ষণে নেই; এমন তরুণের সংখ্যা ২০২২ সালে ছিল ৪০.৬৭ শতাংশ, যা ২০২৩ সালে ৩৯.৮৮ শতাংশ হয়েছে। ৫ বছরের বেশি বয়সী মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী জনসংখ্যার হার ২০২৩ সালে হয়েছে ৫৯.৯ শতাংশ। তবে, ১৫ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে এ হার ২০২২ সালের (৭৩.৮) তুলনায় সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৭৪.২ শতাংশ। ২০২৩ সালে ১৫ বছরের বেশি বয়সীদের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হার ৫০.১ শতাংশ।

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়, নিয়েছেন শপথ

সজীব ওয়াজেদ জয়। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছাড়তে বাধ্য হওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং সাবেক তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এখন আর শুধু একজন বাংলাদেশি নাগরিক নন। তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।

নির্ভরযোগ্য সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, গত শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির ইউএস সিটিজেনশিপ সেন্টারে অনুষ্ঠিত এক নাগরিকত্ব শপথ অনুষ্ঠানে অংশ নেন সজীব ওয়াজেদ জয়। সেখানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন এবং পরে নাগরিকত্ব সনদপত্র গ্রহণ করেন। ইতোমধ্যে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্টের জন্য আবেদনও করেছেন।

জানা গেছে, ওই অনুষ্ঠানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট ২২ জন ব্যক্তি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। তাদের মধ্যে তিনজন বাংলাদেশি ছিলেন। এদের একজন ছিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়, যিনি শপথ নেওয়ার সময় একজন আইনজীবীকে সঙ্গে নিয়ে আসেন। অনুষ্ঠানে ‘বি’ অক্ষরে বাংলাদেশের নাম ডাকার পর দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে জয় শপথ নেন।

তবে এর আগে, ২৪ এপ্রিল নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে সজীব ওয়াজেদ জয় দাবি করেছিলেন, “আমার কোনো বিদেশি পাসপোর্ট নেই। যুক্তরাষ্ট্রে আমার স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি আছে। গর্বের সঙ্গে আমার সবুজ বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়েই আমি যাতায়াত করি।”

তাঁর ওই পোস্ট এবং সাম্প্রতিক নাগরিকত্ব গ্রহণের মধ্যে বৈপরীত্য নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক ও সামাজিক মহলে।

Header Ad
Header Ad

জাতির উদ্দেশে মোদির ২২ মিনিটের ভাষণ: কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর ফেরত না দিলে, জম্মু ও কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো আলোচনা নয়—এই কঠোর বার্তা দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যুদ্ধবিরতির পর শনিবার (২২ এপ্রিল) জাতির উদ্দেশে দেওয়া ২২ মিনিটের ভাষণে তিনি এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।

ভাষণে মোদি স্পষ্টভাবে বলেন, পাকিস্তানের সন্ত্রাসী অবকাঠামো ধ্বংস না হলে সন্ত্রাসবিরোধী ইস্যুতেও কোনো আলোচনা হবে না। তিনি ‘সন্ত্রাসবাদে’ সমর্থন দেওয়ার জন্য পাক সেনাবাহিনী এবং সরকারের কঠোর সমালোচনা করে সতর্ক করেন—এ ধারা একদিন পাকিস্তানকে ধ্বংস করে দিতে পারে।

মোদি বলেন, “সন্ত্রাস ও আলোচনা একসঙ্গে চলতে পারে না, সন্ত্রাস ও বাণিজ্য একসঙ্গে চলতে পারে না, রক্ত ও পানি একসঙ্গে প্রবাহিত হতে পারে না।”

তিনি আরও বলেন, “যদি কখনো পাকিস্তানের সঙ্গে আমরা কথা বলি, তাহলে সেটা হবে শুধু সন্ত্রাস ও পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর বিষয়েই।”

এদিকে, পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির সঙ্গে কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছে বলে দাবি করে ভারত। এর মধ্যে রয়েছে—পহেলগামের হামলার পর ভারতের স্থগিত করা সিন্ধু পানি চুক্তি পুনরায় সক্রিয় করার দাবি। তবে ভারতীয় সূত্র জানিয়েছে, ৬৫ বছর পুরনো ওই পানিবণ্টন চুক্তিতে ভারতের অবস্থান অপরিবর্তিত থাকবে। জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে কোনো শর্তে সম্মত হয়নি ভারত।

ভারত বহুদিন ধরেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সীমান্তে সন্ত্রাসবাদে মদদ দেওয়ার অভিযোগ করে আসছে। পাকিস্তানের মাটি থেকে ভারতীয় ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী হামলা চালানোর জন্য জঙ্গিদের অর্থায়ন ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে, পাকিস্তান এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বরাবরই দাবি করে আসছে, তারা সন্ত্রাসবাদকে প্রশ্রয় বা অর্থায়ন করে না।

উল্লেখ্য, ২২ এপ্রিল জম্মু কাশ্মীরের পহেলগামে হামলার পর পাকিস্তানকে দায়ী করে তার মাটিতে “অপারেশন সিন্দুর” চালায় ভারত। পাল্টা জবাব দেয় পাকিস্তানও, ফলে দুই দেশের মধ্যে কয়েকদিন ধরে চরম উত্তেজনা দেখা দেয়।

এই উত্তপ্ত পরিস্থিতি প্রশমনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেন। এরপর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানান, ভারত ও পাকিস্তান শিগগিরই আলোচনায় বসতে পারে। সোমবার দুই দেশের সামরিক মহাপরিচালকদের মধ্যে টেলিফোনে কথাও হয়।

Header Ad
Header Ad

রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ঢাবিতে প্রথম ‘পলিটিক্যাল সায়েন্স কনফারেন্স’ ২২ জুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি কার্যালয়ে কথা বলেন ‘পলিটিক্যাল সায়েন্স কনফারেন্স’র অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়ক প্রথমবারের মতো ‘পলিটিক্যাল সায়েন্স কনফারেন্স’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ২২ জুন। “গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণে রাষ্ট্র সংস্কার” শীর্ষক এ কনফারেন্সে দেশি-বিদেশি শিক্ষক ও গবেষকদের কাছ থেকে গবেষণা প্রবন্ধ আহ্বান করা হয়েছে।

সোমবার (১২ মে) বিকেল সাড়ে ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে কনফারেন্স সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন আহ্বায়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান।

তিনি জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ভবনের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী অডিটোরিয়ামে সকাল ১০টায় শুরু হবে এই কনফারেন্স। যৌথভাবে আয়োজন করছে ‘শ্যাডো রিফর্ম কমিশনস’ এবং ‘পলিটিক্যাল অ্যান্ড পলিসি সায়েন্স রিসার্চ ফাউন্ডেশন’।

২০২৪ সালের আগস্ট থেকে রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে ১১টি ছায়া সংস্কার কমিশন। দেশি-বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এতে যুক্ত থেকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সুপারিশমালা তৈরি করেছেন। কনফারেন্সে এসব কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হবে।

অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন, “রাষ্ট্র সংস্কার একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। ভবিষ্যতে যারা রাষ্ট্র পরিচালনায় আসবেন, তাদের জন্য এই রিপোর্টগুলো হতে পারে একটি দিকনির্দেশনা। আমাদের প্রতিবেদনগুলো বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে রিভিউ করা হয়েছে এবং জনমত নেওয়া হয়েছে। এখন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে তা চূড়ান্ত করা হচ্ছে।”

ঢাবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. নাছিমা খাতুন বলেন, “এই আয়োজন বিভাগকে অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যাবে।” অন্যদিকে অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, “ছায়া সংস্কার কমিশনের এই উদ্যোগ অ্যাকাডেমিক প্রচেষ্টা, যেখানে কোনো রাজনৈতিক প্রভাব নেই।”

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান মেজবা-উল-আযম সওদাগর বলেন, “রাষ্ট্র সংস্কারে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সম্পৃক্ততা জরুরি। তরুণ প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়েই এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।”

কনফারেন্স বাস্তবায়নের জন্য ১১ সদস্যবিশিষ্ট একটি জাতীয় কনফারেন্স কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে রয়েছেন– অধ্যাপক ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন, অধ্যাপক ড. নাছিমা খাতুন, অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. স ম আলী রেজা, অধ্যাপক এ কে এম মতিনুর রহমান, অধ্যাপক ড. শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, মেজবা-উল-আযম সওদাগর, সহযোগী অধ্যাপক মেহেদী হাসান সোহাগ, সহযোগী অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ রেজওয়ান হোসাইন এবং সহকারী অধ্যাপক সাদিয়া আফরিন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়, নিয়েছেন শপথ
জাতির উদ্দেশে মোদির ২২ মিনিটের ভাষণ: কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?
রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ঢাবিতে প্রথম ‘পলিটিক্যাল সায়েন্স কনফারেন্স’ ২২ জুন
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: নির্বাচন কমিশন
রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়ে ব্রাজিলের হেড কোচ হচ্ছেন কার্লো আনচেলত্তি
৮৪ বছর পর নাৎসি ইতিহাসের গোপন দলিল মিলল আর্জেন্টিনায়
যমজ সন্তানের মা হয়েছেন অ্যাম্বার হার্ড, বাবার পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা
শাহবাগ-যমুনার সামনে বসে যা তা বলা যাবে না: এ্যানি চৌধুরী
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‍্যাব পুনর্গঠনে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন
চুয়াডাঙ্গায় কিশোর রিশাদকে কুপিয়ে হত্যা, ঘাতক পলাতক
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ ভারতই করেছে, পাকিস্তান করেনি’
টাঙ্গাইলে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ দলের নতুন পেস বোলিং কোচ শন টেইট
চুয়াডাঙ্গায় কমেছে তাপমাত্রা, স্বস্তিতে জনজীবন
বুর্জ খলিফায় বেনজীরে স্ত্রীর ফ্ল্যাট ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ
আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন জারি
ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার: আসিফ মাহমুদ
আ.লীগ নিষিদ্ধের উল্লাসে শাহবাগে নেতাদের নাম দিয়ে গরু-ছাগল জবাই
সীমান্ত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে মোদির জরুরি বৈঠক, উপস্থিত শীর্ষ কর্মকর্তারা