শনিবার, ১০ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা একান্ত প্রয়োজন

এই সময়ে বাংলাদেশের অন্যতম আলোচিত এক রোগের নাম ডেঙ্গু জ্বর। করোনা মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই করতে করতে যখন মানুষ ক্লান্ত, তখন ডেঙ্গুর প্রকোপ সাধারণ মানুষকে হতবিহ্বল করে তুলছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, ডেঙ্গু বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং মারাত্মক মশাবাহিত রোগ।

পরিসংখ্যান মতে গত ৫০ বছরে ডেঙ্গু বেড়েছে প্রায় ৩০ গুণ বেশি। ২০০০ সালে বাংলাদেশে প্রথম ডেঙ্গু শনাক্ত হয় এবং ৫,৫০০ জন আক্রান্ত হয়েছিল। প্রতি বছরই ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব পরিলক্ষিত হয় এবং বাংলাদেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব সবচেয়ে বেশি হয়েছিল ২০১৯ সালে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী, সেই বছর ১০১,৩৫৪ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল এবং ১৭৯ জন মারা যায়।

দেশে প্রতিদিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। চলতি মাসের প্রথম ১৫ দিনে সারা দেশে ৫২১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর আগে গত মাসে মোট ৭৩৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন। এ মাসে ডেঙ্গুর সংক্রমণ বাড়বে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা এক হাজার ৭২৩। তাদের মধ্যে, ১,৪৯৮ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন এবং তিন জন মারা গেছেন। গত বছর ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। তাদের মধ্যে প্রায় ১০৫ জন মারা গেছেন এবং ২৮ হাজার ২৬৫ জন সুস্থ হয়ে উঠেন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এডিস ইজিপ্টাই মশার কামড়ে ডেঙ্গু হয়। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা উপ-ক্রান্তীয় অঞ্চল এই মশার পছন্দের আবাসস্থল। এই মশার শরীরে হালকা কালো রঙ এবং সাদা পা এবং শরীরে রূপালী-সাদা ব্যান্ড দেখে চিহ্নিত করা যায়। একটি পূর্ণ বয়স্ক মশা যেকোনো স্থানে জমা হয়ে থাকা বৃষ্টির পানিতে বংশবৃদ্ধি করতে পারে। তবে এরা সাধারণত ফেলে দেওয়া ডাবের খোসা, টায়ার, ব্যারেল, প্লাস্টিকের ড্রাম, ফুলের টব, খোলা ক্যান এবং পাত্রে বেশি দিন ধরে জমে থাকা পানিতে বংশবৃদ্ধি করে। এডিস মশার বংশবৃদ্ধির জন্য আদর্শ অন্যান্য অনেক ইনডোর এবং আউটডোর স্থানও রয়েছে যেমন বাড়িতে ব্যবহৃত ফ্রিজের নিচে, বাড়ি বা কলকারখানার এসির নিচে জমে থাকা পানি, ছাদে জমা বৃষ্টির পানি, ইত্যাদি।

বাংলাদেশে সাধারণত মে থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। ডেঙ্গু জ্বর বহনকারী মশা যদি একজন মানুষকে কামড়ায় তাহলে চার থেকে ছয় দিনের মধ্যেই ডেঙ্গু জ্বর হবে। আবার জীবাণুমুক্ত মশা আক্রান্ত ব্যক্তিকে কামড়ালে তাও ডেঙ্গুর বাহক হয়ে উঠে। এভাবেই মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গু জ্বরে সাধারণত প্রচণ্ড জ্বর হয় এবং সারা শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। জ্বর সাধারণত ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত উঠতে পারে। শরীরে, বিশেষ করে হাড়, নিতম্ব, পিঠ সহ জয়েন্ট এবং পেশীতে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। এ ছাড়া মাথা ব্যথা ও চোখের পেছনে ব্যথা হয়ে থাকে। কখনও কখনও ব্যথা এত তীব্র হয় যে মনে হয় হাড় ভেঙে যাচ্ছে। তাই এই জ্বরের আরেক নাম হল 'ব্রেক বোন ফিভার’। জ্বরের ৪ বা ৫তম দিনে, সারা শরীরে লাল ফুসকুড়ি দেখা যায়, যাকে ত্বকের ফুসকুড়ি বলা হয়, অনেকটা অ্যালার্জি বা স্ক্র্যাচের মতো। বমি বমি ভাব এবং এমনকি বমিও হতে পারে। রোগী অত্যধিক ক্লান্তি এবং ক্ষুধামন্দা অনুভব করে।

সাধারণত, ৪ বা ৫ দিন পরে জ্বর চলে যায়; কিছু রোগীর ২ বা ৩ দিনের মধ্যে আবার জ্বর হতে পারে। এছাড়াও, জ্বরের কারণে সবচেয়ে জটিল অবস্থায় রক্তক্ষরণ হতে পারে। প্রায়শই লিভারের ক্ষতির কারণে রোগীর জন্ডিস, কিডনি ক্ষতির কারণে রেনাল ফেইলিওর ইত্যাদি এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু ভাইরাসের কোনো ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হয়নি। তাই এই ভাইরাস মোকাবিলার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো প্রতিরোধ। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতাই প্রাথমিক হাতিয়ার। সরকার ও জনগণের সমন্বিত সচেতনতাই পারে আমাদের এই মহামারি থেকে নিরাপদ রাখতে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রথমে এডিস মশার বংশবৃদ্ধি ও উৎপত্তির দিকে নজর দিতে হবে। এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্র ধ্বংস করে প্রাপ্তবয়স্ক মশা ধ্বংস করে ডেঙ্গু সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এক্ষেত্রে সরকার ও জনগণ যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে। মশার প্রজনন ক্ষেত্র ধ্বংসের বিষয়ে জনগণ যেমন সচেতন হবে, তেমনি পুরনো মশা নিধনে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।

ডেঙ্গুর বিস্তার রোধে জনগণের কাজ হবে বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় পরিষ্কার রাখা। খেয়াল রাখতে হবে যেন ব্যবহৃত জিনিসপত্র যেমন খোলা পানির ট্যাংক, ফুলের টব ইত্যাদিতে পানি না জমে। বাথরুমের কোথাও জমা পানি পাঁচ দিনের বেশি রাখা যাবে না। অ্যাকুরিয়াম, ফ্রিজ বা এয়ার কন্ডিশনারের নিচে যাতে বেশিক্ষণ পানি না জমে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। দিনের বেলা শরীর ভালোভাবে কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে; প্রয়োজনে মশা নিরোধক ব্যবহার করা যেতে পারে। দিনের বেলা ঘুমালে মশারি টাঙিয়ে বা কয়েল দিয়ে ঘুমাতে হবে। হাফপ্যান্টের বদলে ফুল প্যান্ট পরিয়ে শিশুদের স্কুলে পাঠানো যেতে পারে।

ডেঙ্গু রোগীকে মশারির নিচে রাখতে হবে যাতে কোনো মশা রোগীকে কামড়াতে না পারে। মশা তাড়ানোর স্প্রে, কয়েল এবং ম্যাট ব্যবহার করতে হবে, সেইসঙ্গে দিনে ও রাতে মশার কামড় এড়াতে মশারি ব্যবহার করতে হবে। অন্যদিকে ডেঙ্গুর বিস্তার রোধে সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হবে জনগণকে সচেতন করা। 'জেনেটিকালি মডিফাইড' পদ্ধতিতে কীভাবে ডেঙ্গু নির্মূল করা যায় সে বিষয়ে প্রাসঙ্গিক গবেষকদের নিয়োগ করা। ডেঙ্গু প্রতিরোধের জন্য জাতীয় নির্দেশিকা প্রদান। সব গণমাধ্যমে ডেঙ্গু সম্পর্কে নিয়মিত প্রচারণা চালাতে হবে। শহর এলাকায় নিয়মিত মশা নিরোধক স্প্রে করা। আক্রান্ত ব্যক্তিদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করা এবং প্রয়োজনে বিশেষ বাহিনী মোতায়েন করা।

সর্বোপরি ডেঙ্গু মহামারি থেকে রক্ষা পেতে জনগণ ও সরকারকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল হতে হবে। আত্মসচেতনতা ছাড়া সরকারের সমালোচনা করে যেমন ডেঙ্গু দূর হবে না, তেমনি জাতীয় স্বার্থও হুমকির মুখে পড়বে। তাই সবার আগে প্রয়োজন আত্মসচেতনতা। এ ছাড়া সরকার-জনগণ মিলে সমন্বিত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে হবে। উভয় পক্ষের দায়িত্বশীল আচরণই পারে ডেঙ্গুর প্রকোপ কমিয়ে দেশকে এই সংকট থেকে মুক্ত করতে।

লেখক: গবেষক ও উন্নয়নকর্মী।
আরএ

Header Ad
Header Ad

শাহবাগে বিক্ষোভে উত্তাল জনতা, খালেদা জিয়ার উপস্থিতি চায় ইনকিলাব মঞ্চ

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে উত্তাল আন্দোলন চলছে। বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুরু হয়ে শুক্রবার সারা দিনব্যাপী এই আন্দোলনে ছাত্র-জনতা ‘ব্যান করো, আওয়ামী লীগ ব্যান করো’ সহ নানা স্লোগানে মুখরিত করে তোলে শাহবাগ চত্বর।

এই প্রেক্ষাপটে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদি এক আবেগঘন আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে শাহবাগে আসার জন্য।

হাদি নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে লেখেন— “বাংলাদেশের বেগম জিয়া, শাহবাগে হাজারো শহিদ পরিবার ও সারা বাংলাদেশ আপনার অপেক্ষায়।”

অন্য একটি পোস্টে তিনি আরও লেখেন— “জুলাই যোদ্ধাদের পক্ষ থেকে আপোষহীন নেত্রী বেগম জিয়ার কাছে যেতে চাই আমরা শাহবাগের দাওয়াত নিয়ে। কাইন্ডলি সংশ্লিষ্ট কেউ হেল্প করুন। উনি আমাদের সার্বভৌম অভিভাবক।”

শুক্রবার বিকেল পৌনে ৫টার দিকে আন্দোলনকারীরা শাহবাগ মোড় অবরোধ করে। এর আগে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে ফোয়ারার পাশে তৈরি করা মঞ্চ থেকে আন্দোলনের নতুন ধাপ হিসেবে মোড় অবরোধের ঘোষণা দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।

ঘোষণার পরপরই আন্দোলনকারীরা মিছিলসহ শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয় এবং অবরোধ শুরু করে।

Header Ad
Header Ad

১৭ বছর পর দেশে ফিরে মসজিদে জুমার নামাজ পড়লেন জোবাইদা রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান। ছবি: সংগৃহীত

১৭ বছর পর স্বদেশে ফিরে প্রথমবারের মতো মসজিদে গিয়ে জুমার নামাজ আদায় করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান। আজ (শুক্রবার) তিনি রাজধানীর ধানমন্ডির ৭ নম্বর মসজিদে সশরীরে জুমার নামাজে অংশ নেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম। তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জোবাইদা রহমানের নামাজ আদায়ের কিছু ছবি পোস্ট করে লেখেন— "ধানমন্ডি ৭ নম্বর মসজিদে আজ জুমার নামাজ আদায় করেছেন তারেক রহমানের সহধর্মিণী জোবাইদা রহমান।"

এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার নাসির, তার স্ত্রী ব্যারিস্টার মেহনাজ মান্নানসহ আরও কয়েকজন।

২০০৮ সালে দেশ ছেড়ে লন্ডনে পাড়ি জমানো জোবাইদা রহমান চলতি বছরের ৬ মে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফেরেন। ফিরে আসার পর থেকে তিনি গুলশানের ফিরোজা বাসভবনে অবস্থান করছেন। মাঝে মাঝে তিনি বাবার বাড়ি ধানমন্ডির মাহবুব ভবনেও যাতায়াত করছেন।

জোবাইদা রহমানের এই জুমার নামাজে অংশগ্রহণ ও জনসম্মুখে উপস্থিতি বিএনপির রাজনৈতিক পরিসরে তার সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণের একটি বার্তা হিসেবেও দেখা হচ্ছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

Header Ad
Header Ad

ভারতে ইউটিউবে বন্ধ যমুনা-বাংলাভিশনসহ ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল

ছবি: সংগৃহীত

ভারত সরকার জাতীয় নিরাপত্তা এবং জনশৃঙ্খলার উদ্বেগের কারণ দেখিয়ে ইউটিউবে বাংলাদেশের অন্তত চারটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের সম্প্রচার সীমিত করেছে। শুক্রবার (৯ মে) স্থানীয় ডিজিটাল পর্যবেক্ষণ সংস্থা ডিসমিস্ল্যাব বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

বন্ধ হওয়া চ্যানেলগুলো হলো— যমুনা টিভি, একাত্তর টিভি, বাংলাভিশন, এবং মোহনা টেলিভিশন।

ভারতীয় ব্যবহারকারীরা এখন ইউটিউবে এসব চ্যানেলে প্রবেশ করতে গেলে একটি সতর্কবার্তা দেখতে পাচ্ছেন— "এই ভিডিওটি বর্তমানে এই দেশে প্রদর্শনের জন্য অনুমোদিত নয়, কারণ এটি জাতীয় নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার ভিত্তিতে সরকারি নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত।"

ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইন, ২০০০-এর ৬৯(ক) ধারা অনুযায়ী, সরকার জাতীয় নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব, জনশৃঙ্খলা বা রাষ্ট্রের অখণ্ডতা বিঘ্নিত হয়—এমন কনটেন্ট বা চ্যানেল বন্ধ করার নির্দেশ দিতে পারে। সেই ধারার অধীনেই ইউটিউবকে টেকডাউন অনুরোধ পাঠানো হয়েছে বলে জানায় ডিসমিস্ল্যাব।

ভারতের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে এখনো বাংলাদেশ সরকার, টেলিভিশন চ্যানেলগুলো বা ইউটিউব কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক উত্তেজনা ও মিডিয়া কনটেন্টের প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ থেকেই এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

এ ঘটনায় দুই দেশের মধ্যে গণমাধ্যম কূটনীতি ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়েও আলোচনা তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শাহবাগে বিক্ষোভে উত্তাল জনতা, খালেদা জিয়ার উপস্থিতি চায় ইনকিলাব মঞ্চ
১৭ বছর পর দেশে ফিরে মসজিদে জুমার নামাজ পড়লেন জোবাইদা রহমান
ভারতে ইউটিউবে বন্ধ যমুনা-বাংলাভিশনসহ ৪ বাংলাদেশি টিভি চ্যানেল
আটকের পরও যে ফোনে ছেড়ে দেওয়া হয় আবদুল হামিদকে
নওগাঁয় দুলাভাইয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসে গ্রেপ্তার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারত, অনিশ্চিত এশিয়া কাপ
আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, জনস্রোতে ভরপুর রাজপথ
বিএনপি ছাড়া সব রাজনৈতিক দল এখন শাহবাগে: সারজিস আলম
শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় গ্রেপ্তার টিনা ৩ দিনের রিমান্ডে
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড ৪১.০২ ডিগ্রি সেলসিয়াস; বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ
কাশ্মীরে ফের বিএসএফের গুলি, ৭ পাকিস্তানি নিহত: দিল্লির দাবি বিচ্ছিন্নতাবাদী
নওগাঁয় ককটেল বিস্ফোরণে উড়ে গেল বাড়ির টিন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের বিষয় নয়’: যুক্তরাষ্ট্র
দেশের তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে যা বলল আবহাওয়া অফিস
আ.লীগ নিষিদ্ধে গুরুত্বের সাথে সরকার বিবেচনা করছে: সরকারের বিবৃতি
টাঙ্গাইলে নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতা রাজ্জাকসহ ২ জন গ্রেফতার
অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি
পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে