বুধবার, ১৪ মে ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা ছাড়তেই হবে: মান্না

'প্রধানমন্ত্রী বিশাল বহর নিয়ে জনগণের টাকায় দেশ বিদেশে ঘুরছেন তার ক্ষমতা টিকেয়ে রাখার জন্য কিন্তু তাতে মানুষের কি লাভ হয়েছে। সরকার যতই টালবাহানা করুক, শেখ হাসিনার অধীনে কোন নির্বাচন হবে না। গণতন্ত্র মঞ্চসহ যুগপৎ আন্দোলনে যারা আছেন কেউ তার অধীনে কোন নির্বাচনে যাবে না। প্রধানমন্ত্রী অনেক সময় অনেক ওয়াদা করেছেন। কিন্তু কখনোই কথা রাখেন না। কথায় আর কারো আস্থা নাই। উনাকে ক্ষমতা ছেড়ে দিতেই হবে।’

শনিবার ১১ মার্চ বিদ্যুতের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি, চাল, ডাল, তেল, কৃষি ও শিক্ষা উপকরণসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন উর্ধ্বগতির প্রতিবাদ এবং বর্তমান সংসদ বিলুপ্ত করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠাসহ যুগপৎ আন্দোলনের ১৪ দফা দাবিতে গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে পল্টন মোড়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়৷ মানববন্ধনে এসব কথা বলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।

বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সংগঠক মাসুদ রানাকে গতরাতে আশুলিয়ায় হামলা করে আহত করা হয়েছে। সারাদেশে মানুষকে হামলা- মামলা করে আন্দোলন থেকে বিরত রাখতে চায়। কিন্তু মানুষের সামনে আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে এই সরকারের পতন নিশ্চিত করা ছাড়া উপায় নাই। সারাদেশের মানুষের কোথাও কোন নিরাপত্তা নাই, দেশের মানুষকে গ্যাস চেম্বারে তুলে রেখেছে। এই সরকার সারাদেশের মানুষকে বন্ধক রেখে তাদের অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে চায়। এদের পতন নিশ্চিত করতে হবে।’

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বর্তমান রাষ্ট্র ব্যবস্থায় ক্ষমতার সুষ্ঠু বন্টন নাই। গণতন্ত্র মঞ্চ স্পষ্ট করেছে রাষ্ট্রের ক্ষমতা কার কাছে কতটা থাকবে কিভাবে বন্টন হবে; তার কাঠামো ঠিক করতে হবে। রাষ্ট্রের কাঠামোগত সংস্কার না করলে আমাদর সংকটের সমাধান হবে না। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সিস্টেম লস ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেও নিত্যপণ্যের দাম অনেক সহনীয় পর্যায়ে থাকত। কিন্তু সরকার এই নিয়ন্ত্রণ করে না; কারন সিস্টেম লসের নামে তারা লুটপাট করে।’

ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, লুটপাট আর অবৈধ ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য বর্তমান সরকার আদানির সাথে বিদ্যুৎ চুক্তি করছে। দেশ বিরোধী চুক্তি বাতিল করতে হবে। অবিলম্বে পদত্যাগকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করুন। গণতন্ত্র মঞ্চ সাধারণ মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে আর কোন প্রহসনের নির্বাচন হতে দেবে না। তিস্তা চুক্তি নিয়ে অবিলম্বে ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের হাই কমিশনারকে জোর তৎপরতা নিতে হবে।

গণ অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নুরুল হক বলেন, বর্তমান সরকার উন্নয়নের নামে লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছে, এবং পাচার করছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম এমন পর্যায়ে গেছে সাধারণ মানুষের সংসার চালানো মুশকিল হয়ে গেছে। বিরোধী দলের আন্দোলন সংগ্রাম ব্যাহত করার জন্য সরকার সারাদেশকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দিতে শান্তি সমাবেশের নামে অশান্তি তৈরি করছে। অবিলম্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধিনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।

জেএসডির সহ-সভাপতি এড. কে এম জাবের বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ১৪ বছর ধরে বাংলাদেশের মানুষের উপর জুলুম নির্যাতন চালিয়েছে। গণতন্ত্র মঞ্চ সুনির্দিষ্ট কর্মসূচির ভিত্তিতে অবিলম্বে বৃহত্তর আন্দোলনের এর মাধ্যমে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।

সভাপতির বক্তব্যে হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ১৪ দফা কর্মসূচির ভিত্তিতে এই সরকারের পদত্যাগ ও একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং সরকারের উদ্যোগে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন করে সাংবিধান সংস্কার করে, রাষ্ট্র ব্যবস্থা সংস্কারের পথে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে তাতে সবাইকে অংশ নিতে হবে। গনতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা কমিটি আগামী মিটিং করে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবে।

রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম এর সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন এর পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, গণ অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নুরুল হক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি'র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট কে এম জাবির।

এসময় উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়ছার, ভাসানী অনুসারী পরিষদ এর সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সিনিয়র যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক কামাল পাটোয়ারী, জেএসডির সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ হোসেন মন্টু, গণ অধিকার পরিষদ এর সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক রাশেদ খান, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মীর মোফাজ্জল হোসেন মোস্তাক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এর প্রচার ও মিডিয়া সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিব উদ্দিন হোসেন, যুব অধিকার পরিষদ এর সভাপতি মঞ্জুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র ফেডারেশন এর এর সভাপতি মশিউর রহমান রিচার্ড, সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, নাগরিক ছাত্র ঐক্যের সভাপতি মোশাররফ হোসেন, রাষ্ট্র সংস্কার শ্রমিক আন্দোলন এর সমন্বয়ক শাহ আলম হোসাইন প্রমুখ।

এমএইচ/এএস

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ১২ কোটি টাকার সড়ক সংস্কার কাজে অনিয়মের অভিযোগ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা-ভূঞাপুর-চরগাবসারা আঞ্চলিক মহাসড়কের ১২ কোটি টাকার সংস্কার কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। প্রায় ২২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই সড়কে ধীরগতিতে কাজ চলার পাশাপাশি কার্পেটিংয়ের আগে খানাখন্দ ও ফাটল না মেরামত করেই কাজ চালানোয় ক্ষোভ জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ ও পরিবহন চালকরা।

প্রকল্পটির কাজ বাস্তবায়ন করছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ)। জুন মাসে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনও পর্যন্ত মাত্র ৯ কিলোমিটার সংস্কার সম্পন্ন হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, বিটুমিন, কেরোসিন ও পাথরের নিম্নমানের সংমিশ্রণে সড়কটি কার্পেটিং করা হচ্ছে। ফলে নতুন কার্পেটিং থেকে পাথর উঠে গিয়ে গাড়ির চাকায় আঘাত করছে এবং যাত্রীদের শরীরেও লাগছে।

পরিবহন চালক জাহিদ জানান, “সপ্তাহে তিনবার গাড়ির চাকা বদলাতে হচ্ছে। উপার্জনের টাকাই এখন গাড়ি মেরামতে খরচ হয়ে যাচ্ছে।” তার মতো আরও অনেক চালক জানিয়েছেন, সড়কের পাথরের কারণে গাড়ির যন্ত্রাংশ বিকল হচ্ছে, এবং অনেককে রোদে দাঁড়িয়ে গাড়ি মেরামত করতে হচ্ছে।

 

সিএনজি বিকল হওয়ায় মেরামতের কাজ করছে চালক। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সরেজমিনে দেখা গেছে, কিছু এলাকায় আগে বিছানো পাথরের উপর পুনরায় ছোট পাথর ছিটিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সাব ঠিকাদার ফারুক হোসেন দাবি করেন, “এই কাজ নিয়ম মেনেই করা হচ্ছে। কেউ বুঝতে না পারায় ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে।”

তবে স্থানীয়দের অভিযোগ, সড়কের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ না মেরামত করে পুরো সড়কে এমনভাবে কাজ করে কোটি কোটি টাকা অপচয় করা হচ্ছে। এতে মূলত ঠিকাদার ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা লাভবান হচ্ছেন।

এ বিষয়ে সওজ-এর নির্বাহী প্রকৌশলী সিনথিয়া আজমেরি খান জানান, “বরাদ্দ কম থাকায় ডাবল বিটুমিনাস সারফেস ট্রিটমেন্ট পদ্ধতিতে কাজ করা হচ্ছে। এতে পরিবহনগুলো অতিরিক্ত গতিতে চলাচল করতে পারবে না। কাজের মানও ভালো হচ্ছে।”

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

তবে ভুক্তভোগী চালক ও যাত্রীরা বলছেন, বাস্তবচিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। সরকারি অর্থ অপচয় ও নিম্নমানের কাজের জন্য তারা দ্রুত তদন্ত ও ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

আনচেলত্তির সহকারী হয়ে ব্রাজিল দলে ফিরছেন কাকা!

ছবি: সংগৃহীত

মিশন হেক্সা পূরণে খুব ভালোভাবেই উঠেপড়ে লেগেছে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন। রিয়াল মাদ্রিদ কোচ আনচেলত্তিকে ইতোমধ্যেই ব্রাজিলের কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই ইতালিয়ান কোচ ২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত ব্রাজিলিয়ান দলের ডাগআউটে থাকবেন

ব্রাজিলে আনচেলত্তির সহকারী কোচ হিসেবে কে থাকবে তা এখনো নিশ্চিত নয় তবে এর মাঝেই সিএনএন ব্রাজিলের এক প্রতিবেদন বলছে, ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে ব্রাজিল দলের দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই কাকাকে সহকারী কোচ হিসেবে পাশে চাচ্ছেন আনচেলত্তি।

১২ মে আনুষ্ঠানিকভাবে সেলেসাওয়ের দায়িত্ব নেওয়া ইতালিয়ান কোচ ইতোমধ্যেই নাকি প্রাক্তন শিষ্যের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে একসঙ্গে এসি মিলানে ইতিহাস গড়েছিলেন তারা। দুটি চ্যাম্পিয়নস লিগসহ পাঁচটি শিরোপা জয়ের অংশীদার ছিলেন দুজনই। কাকার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি ২০০৭ সালের ব্যালন ডি’অরও এসেছিল আনচেলত্তির ছায়াতলে খেলেই।

যদিও কোচিং অভিজ্ঞতায় এখনো অনভিজ্ঞ কাকা তবে ২০২১ সালে কাজাখস্তান ফুটসাল দলের সঙ্গে ফিফা বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতা তার ঝুলিতে আছে। ব্রাজিলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলে এটিই হবে তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক মঞ্চে কোচিং চ্যালেঞ্জ। অন্যদিকে, বিশ্বকাপ জয়ের দীর্ঘ প্রতীক্ষা কাটাতে চাইছে ব্রাজিল। ২০০২ সালের সেই সোনালি মুহূর্তের পর কেটেছে দুই দশক। আর ঠিক সেই শিরোপাজয়ী দলের অংশ ছিলেন কাকা। এবার নতুন রূপে পুরনো রসায়ন কাজে লাগিয়ে দলকে বিশ্বসেরার মুকুট পরাতে চাইছেন আনচেলত্তি।

Header Ad
Header Ad

সৌদির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি সই

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সৌদি আরব সফরকালে বিশাল অঙ্কের এক অস্ত্র বিক্রয় চুক্তি সই হয়েছে। রিয়াদে সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে বৈঠকে ট্রাম্প ১৪২ বিলিয়ন (১৪ হাজার ২০০ কোটি) ডলারের অস্ত্র চুক্তিতে সই করেন। হোয়াইট হাউস এই চুক্তিকে প্রতিরক্ষা খাতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো দেশের সবচেয়ে বড় চুক্তি হিসেবে উল্লেখ করেছে।

চুক্তির আওতায় এক ডজনেরও বেশি মার্কিন অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সৌদি আরবকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, ক্ষেপণাস্ত্র, বিমান, মহাকাশ প্রযুক্তি এবং সীমান্ত নিরাপত্তা সংক্রান্ত নানা আধুনিক সরঞ্জাম সরবরাহ করবে। এতে সৌদি বিমান বাহিনী, স্থলবাহিনী এবং তথ্য ও যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকায়নের পাশাপাশি সমুদ্র ও উপকূলীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার হবে।

চুক্তিতে সৌদি সেনাদের প্রশিক্ষণ, সামরিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সামরিক চিকিৎসা সেবার উন্নয়নের কথাও বলা হয়েছে। এ ছাড়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, গ্যাস টারবাইন, বিমান প্রযুক্তি, ও নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই ও সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে অংশীদারিত্ব চুক্তিও হয়েছে।

সৌদি-মার্কিন বিনিয়োগ ফোরামে উভয় দেশের মধ্যে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ চুক্তিও সই হয়। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান জানান, সৌদি বিনিয়োগ আগামী মাসগুলোতে বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা হবে, যা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সৌদির বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করবে।

চুক্তি স্বাক্ষরের পর ট্রাম্প সৌদি যুবরাজকে ‘অসাধারণ একজন মানুষ’ বলে উল্লেখ করে বলেন, “সৌদি আরব একটি চমৎকার জায়গা। এখানে চমৎকার সব মানুষ বসবাস করেন। তার (বিন সালমান) মতো মানুষ হয় না।”

তথ্যসূত্র: বিবিসি ও টাইম

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে ১২ কোটি টাকার সড়ক সংস্কার কাজে অনিয়মের অভিযোগ
আনচেলত্তির সহকারী হয়ে ব্রাজিল দলে ফিরছেন কাকা!
সৌদির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি সই
ছাত্রদল নেতাকর্মীদের টার্গেট বানিয়ে হত্যা করা হচ্ছে : নাছির
পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
সাউণ্ড গ্রেনেড ও টিয়ারগ্যাসে ছত্রভঙ্গ জবি শিক্ষার্থীদের লংমার্চ
জানা গেল ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তারকৃতদের নাম-পরিচয়
বেনাপোল কাস্টমসে কলমবিরতি শুরু, স্থবির আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম
ইশরাককে মেয়র পদে শপথ করানোর দাবিতে নগর ভবন ঘেরাও
ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকেরা
দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন জোবাইদা রহমান
গাজায় হাসপাতালেও হামলা চালাল ইসরায়েল, একরাতে নিহত ৮১
চট্টগ্রাম বন্দরকে বাদ দিয়ে অর্থনীতির অগ্রগতি অসম্ভব: প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ নয়, কেবল অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
সাম্য হত্যায় জড়িতদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিতের দাবি এনসিপি নেতা হাসনাতের
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতকে সার্বভৌমত্ব প্রতি সম্মান জানানোর কথা বললেন প্রেস সচিব
ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক ২
গ্যাস কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ: চলছে প্রস্তুতি, বাড়ছে সম্ভাবনা
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী নিহত