শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আদালত পাড়ার স্মৃতিময় আলাপন

একজন মানুষের ব্যক্তিগত জীবনে এক বা একাধিক সংসার থাকে। সেই সংসারের সব সদস্যকে ভালো রাখতে দেখভাল করার দায়িত্বটা কর্তার উপরই বর্তায়। আর একজন আইনজীবীর ব্যক্তিগত জীবন বলতে তেমন কিছু থাকে না। তার পেশাগত জীবনটাই ব্যক্তিগত জীবনে পরিণত হয়। আইনজীবীর যত ক্লায়েন্ট ঠিক ততটাই তার পরিবার। মামলার শুনানিতে আইনজীবীকে ক্লায়েন্টের সত্তা হয়ে ক্লায়েন্টের বক্তব্য উপস্থাপনায় 'আমি' শব্দ উচ্চারণ করতে হয়। এই ‘আমি’ শব্দই প্রত্যেক ক্লায়েন্টের পরিবারকে ভালো রাখার গুরু দায়িত্ব পরোক্ষভাবে আইনজীবীর উপরই বর্তায়।

আইনজীবী সবাইকে ভালো রাখতে গিয়ে নিজেকে ভালো রাখার কথাই ভুলে যান। রাত তিনটা বাজলেও ক্লায়েন্ট ফোন দিয়ে দুঃখের গল্প শোনায়। শোনায় নির্মমতার ইতিহাস। করুণ কাহিনি শুনে আইনজীবীর রাত যায় নিন্দ্রাহীন। আবার যখন ক্লায়েন্ট যত্রতত্র ফোন দিয়ে, মেইল করে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুখের সংবাদ দেয় তখন আইনজীবীর সেই মুহূর্তটা হয় স্বর্গীয়ক্ষণ।

সর্বশেষ গত ২৪ জানুয়ারি ছিল আমাদের মহাকাব্যিক দিন। সন্তানের কাস্টডি ও শরীরের অভিভাবকত্বের মোকদ্দমায় প্রতিপক্ষ তথা বাদীকে জেরা করতে গিয়ে বেরিয়ে এল এক অবলা মেয়ের আর্তনাদের গল্প। ফুটে উঠল ষণ্ডা প্রকৃতির বহু নারীতে আসক্ত এক কুখ্যাত পুরুষের ব্যক্তি চরিত্র। চরিত্রহীনা বলে স্ত্রীকে মারধর করে তাড়িয়ে দেন। আবার মামলাকারী স্বামী নিজেই যখন জেরায় স্ত্রীকে সতীসাধ্বী বলে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হন এবং মোকদ্দমার আরজি থেকে স্ত্রীর নামের সঙ্গে চরিত্রহীনাসহ ইত্যাদি নেতিবাচক শব্দ মুছে দেওয়া হয়, তখন সেই ভুক্তভোগীর সঙ্গে আমাদের চোখেও আনন্দ জল নিয়ে আসে।

সন্তান জন্মদানে শুক্রাণু দিয়ে সহযোগিতা করলেই যে বাবা হওয়া যায় না তার জলজ্যান্ত উদাহরণটুকুও দেখার সুযোগ হয়েছে। সন্তানের জন্ম থেকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় এমনকি তার পরবর্তী সময়েও পিতা হিসেবে খোঁজ না নেওয়াটা কেমন পিতার বৈশিষ্ট্য তা সংজ্ঞায়ন করার শব্দাবলী অভিধানেও পাওয়া মুশকিল। মাঝেমধ্যে দূরের লোক থেকে সন্তানের খোঁজ নেওয়া সেই বাবা যখন আবার সন্তানের কাস্টডি ও শরীরের অভিভাবকত্বের দাবি করে মোকদ্দমা দায়ের করেন তখন বিষয়টি শিশুকিশোর মাসিক পত্রিকা কিশোরকণ্ঠের হাসির বাক্সে পরিণত হয়।

লার্নেড সিনিয়র যখন জেরায় বাদীকে তথা স্বামীকে প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা আপনি আপনার স্ত্রীকে চরিত্রহীনা বলে দাবি করেছেন এবং তাহা বলিয়া মামলাও দায়ের করেছেন, তো আপনি কীভাবে শিউর হলেন এই সন্তান আপনার? যেহেতু আপনার স্ত্রী চরিত্রহীনা সেহেতু এই সন্তান তো যার-তার হতে পারে। এই প্রশ্নে চরিত্রহীনা দাবিকারী স্বামী যেমন ভ্যাবাচ্যাকা খেয়েছেন তেমনি কোর্টে উপস্থিত প্রত্যেক আইনজীবীও শিউরে উঠেছেন।

প্রশ্নের উত্তরে মিথ্যুক স্বামী খুব সাধারণভাবেই স্বীকার করে নিয়েছেন তাহার স্ত্রী সতীসাধ্বী আর এই সন্তান তাহার ঔরসে এবং তাহার স্ত্রীর গর্ভে জন্মে নিয়েছেন। বিচারক জেরার প্রশ্ন ও উত্তরের নোট নিতে গিয়ে আবেগী হয়ে তাকিয়ে ছিলেন আনমনা। বিজ্ঞ বিচারক লার্নেডের বরাবরে সন্তুষ্টির দৃষ্টিতে ঝলক তাকিয়ে ছিলেন। কীভাবে এক প্রশ্নেই মোকদ্দমার সত্যতা বেরিয়ে আসল তাই ভাবছিলেন উপস্থিত জনতা। সেই এক প্রশ্নেই মোকদ্দমার গ্রাউন্ড হারিয়ে গেল। মোকদ্দমা সম্পূর্ণ রূপে বিবাদী তথা অবলা স্ত্রীর অনুকূলে স্থান নিল। এখন শুধু চূড়ান্ত রায় শোনার অপেক্ষায়। তবে তার জন্য আদালতের নিয়মতান্ত্রিকতায় ব্যয় সময়টুকু পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

২৪ জানুয়ারি আদালতে ব্যয় সময়টুকু আমার স্মৃতির জগতে সর্বদা চেতন হয়ে থাকবে। বারবার মনে পড়বে বিচারকের কিংকর্তব্যবিমূঢ় আবেগী হয়ে থাকা চেহারাটুকু। সম্মুখে ভেসে আসবে স্বামীর চোরা চোরা ভাবের মুখ অবয়ব ও বাদী পক্ষের আইনজীবীর ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকা দৃশ্য। স্মৃতিপটে আসবে ভেসে ভুক্তভোগী স্ত্রীর উজ্জ্বল চেহারাখানা এবং দর্শকের সন্তুষ্টির হাসি।

এসএন

Header Ad
Header Ad

‘জমি পাওয়ার জন্য ড. ইউনূস স্যারকেও বাবা ডাকতে রাজি আছি’

অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়। ছবি: সংগৃহীত

মা সবসময় সন্তানের চাহিদা পূরণে চেষ্টা করেন এবং সাধারণত সন্তানকে নিরাশ করেন না। ঠিক তেমনই, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি তাঁর মমতাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিকে মনে রেখে আলোচিত-সমালোচিত অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয় একবার নিজেকে তাঁর সুযোগ্য সন্তান হিসেবে দাবি করে একটি আবদার জানিয়েছিলেন।

শেখ হাসিনার কাছে রাজধানীর নিকটস্থ পূর্বাচলে একটি প্লটের আবেদন করেছিলেন অভিনেতা জয়। সেই আবেদনপত্রের একটি ছবি এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল, যা এর আগেও কয়েক দফায় ভাইরাল হয়েছিল ফেসবুকে।

২০১৪ সালে পূর্বাচলে জায়গা পাওয়ার জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন অভিনেতা, যা ২০১৯ সালে দ্বিতীয়বার ভাইরাল হয়। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলের পর সেই আবেদনপত্রটি ফের ভাইরাল হয়।

এদিকে দীর্ঘদিন পর রাজনৈতিক স্যাটায়ার বানিয়েছেন দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা ও অন্তবর্তী সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। দেশের রাজনীতিবিদদের নিয়ে তৈরি গল্পে ‘৮৪০’ ওয়েব সিনেমা বানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে এই সিনেমা। এর আগেই বুধবার (১১ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘৮৪০’-এর বিশেষ প্রিমিয়ার শো।

‘৮৪০’ শিরোনামের ওয়েব সিনেমাটিতে একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন শাহরিয়ার নাজিম জয়। সিনেমটির প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জমি চাওয়া প্রসঙ্গে তার কাছে জানতে চাইলে শাহরিয়ার নাজিম জয় গণমাধ্যমকে বলেন, আমার জমির প্রয়োজন আছে। তাই ড. ইউনুস স্যারকে বাবা ডাকতে হলেও ডাকবো। সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে মা বলে জমি চাওয়াতে আমি মোটেও অনুতপ্ত না। একটা জিনিস পাওয়ার জন্য বাবা, দাদা, মা ডাকা যায়। আর আমি আমার কাজের জন্য ভবিষ্যতেও ডাকবো। তবে হ্যাঁ আমি তখনও বলেছি বিগত সরকার যেভাবে স্বৈরাচার হয়ে উঠেছিল আর তাদের পতনের জন্য যত লোক প্রাণ দিয়েছে তা অনেক সেন্সেটিভ ইস্যু হয়ে গিয়েছে। আর ওই সকাররের প্রধানকে আমি মা বলেছি সেটার জন্য আমি অনুতপ্ত।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোল বন্দরে এলো আমদানিকৃত ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

বেনাপোল বন্দরে এলো আমদানিকৃত ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের উর্ধ্বমুখী আলু বাজার নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে গতকাল বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে। এই আলুগুলো মালবাহী ট্রেনে করে ভারতের মেসার্স আতিফ এক্সপোর্ট সুজাপুর কালিয়াচক মালদা শহর থেকে আমদানি হয়ে বেনাপোল রেল স্টেশনে পৌঁছেছে।

রাজশাহীর চাঁপাইনবাবগঞ্জের মেসার্স টাটা ট্রেডার্স নামক একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই আলু আমদানি করেছেন। আগামীকাল শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) পণ্য চালানটি বেনাপোল বন্দর অথবা নওয়াপাড়া থেকে খালাস করা হবে।

সি এন্ড এফ এজেন্ট আলম এন্ড সন্সের প্রতিনিধি নাজমুল আরেফিন জনি বলেন, ভারত থেকে ট্রেনের একটি রেক-এ ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে। পণ্য চালানটি ছাড় করানোর জন্য আগামীকাল শনিবার বেনাপোল কাস্টম হাউজে কাগজপত্র সাবমিট করা হবে। কাস্টমস ও রেলস্টেশনের কার্যক্রম সম্পন্নের পর বেনাপোল বন্দর অথবা নওয়াপাড়ায় আনলোড করা হবে। নওয়াপাড়া থেকে আলুগুলো ঢাকা এবং চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাঠানো হবে।

বেনাপোল স্টেশন মাস্টার সাইদুজ্জামান জানান, রাজশাহীর চাঁপাইনবাবগঞ্জের টাটা ট্রেডার্স নামক এক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই আলু আমদানি করেন। ভারতের মালদার আতিপ এক্সপোর্ট নামক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান আলুর চালানটি রপ্তানি করেছেন। একটি ট্রেনের রেক-এ ৯৪৬০ ব্যাগ আলু আমদানি হয়েছে। যার ওজন ৪৬৮০০০ কেজি। পণ্য চালানটির আমদানি মূল্য ১০৭৬৪০ মার্কিন ডলার।

Header Ad
Header Ad

কারচুপিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দাবাড়ু, অভিযোগ রাশিয়ার

ভারতীয় দাবাড়ু ডি গুকেশ। ছবি: সংগৃহীত

চীনা দাবাড়ু ডিং লিরেনকে হারিয়ে দাবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছেন ভারতীয় দাবাড়ু ডি গুকেশ। এর মধ্য দিয়ে প্রথম ভারতীয় এবং সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮ বছর বয়সী গুকেশ ৭.৫-৬.৫ স্কোরে জিতেছেন।

কিন্তু গুকেশের অভাবনীয় এ অর্জনের উল্লাসে পানি ঢেলে দিল রাশিয়ান দাবা ফেডারেশন। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার এক দিন না যেতেই বিতর্ক উঠেছে ডিং লিরেনের বিপক্ষে হওয়া গুকেশের ম্যাচটি নিয়ে।

রাশিয়ার দাবা সংস্থার প্রধান আন্দ্রে ফিলাতভের অভিযোগ, ডিং লিরেন ইচ্ছাকৃতভাবে ম্যাচ হেরেছেন। যে কারণে ফিডেকে তদন্ত শুরু করতে অনুরোধ করেছেন তিনি। এক সংবাদ সংস্থা এমনটা জানিয়েছে।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে গুকেশ হারিয়ে দেন লিরেনকে। ১৪তম ক্লাসিকাল ম্যাচটি জেতেন ভারতীয় দাবাড়ু। ১৩তম ম্যাচ শেষে দু’জনের পয়েন্ট সমান ছিল। শেষ ম্যাচ জিততেই সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হন গুকেশ।

কিন্তু সেই জয় নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। ফিলাতভের অভিযোগ, ‘বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপের শেষ ম্যাচ সকলকে অবাক করে দিয়েছে। চীনের দাবাড়ু যেভাবে হেরেছেন তা সন্দেহজনক। এটা নিয়ে ফিডের তদন্ত করা উচিত। লিরেন ম্যাচটা যে জায়গা থেকে হেরেছে, তা একজন প্রথম শ্রেণীর দাবাড়ুর পক্ষেও হারা কঠিন। চীনের দাবাড়ুর এই হার ইচ্ছাকৃত বলে মনে হচ্ছে।’’

 

এবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে দেখা গিয়েছে, বেশিরভাগ ম্যাচেই আক্রমণাত্মক খেলেছেন গুকেশ। অন্যদিকে লিরেন বরাবরই রক্ষণাত্মক খেলছিলেন। শেষ ম্যাচেও সেটাই দেখা গেল। সময়ের চাপে সমস্যায় পড়েন লিরেন। প্রথম ৪০ চালের পর শেষ দিকে সময় কমছিল লিরেনের। তখন বোর্ডে গুকেশের রাজা ও দু’টি বোড়ে পড়ে ছিল। অন্য দিকে লিরেনের ছিল রাজা ও একটি বোড়ে। দেখে মনে হচ্ছিল, খেলা ড্র হবে। সেখানেই ভুল করে বসেন চীনা দাবাড়ু।

এদিকে, ম্যাচ শেষে লিরেন বলেছেন, ‘চাপের মধ্যে একটা চালে ভুল করে ফেলি। তারপরই গুকেশের মুখ দেখে বুঝতে পারছিলাম, ও কতটা আনন্দ পেয়েছে। তখন আর আমার কিছু করার ছিল না।’ গুকেশ বলেন, ‘আমি বুঝতে পারিনি যে লিরেন এত বড় ভুল করেছে। কয়েক সেকেন্ড পরে বুঝতে পারি। সেটা কাজে লাগাই।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘জমি পাওয়ার জন্য ড. ইউনূস স্যারকেও বাবা ডাকতে রাজি আছি’
বেনাপোল বন্দরে এলো আমদানিকৃত ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
কারচুপিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দাবাড়ু, অভিযোগ রাশিয়ার
রাগের বশে ২ বছরের শিশু সন্তানকে হত্যা করে পুকুরে ফেলেন মা!
দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ মারা গেছেন
শহীদ বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান: তারেক রহমান
যদি রাজনীতিবিদরাই সংস্কার করেন, তাহলে ৫৩ বছর তারা কী করেছেন: রিজওয়ানা
পদত্যাগ করলেন পাকিস্তান টেস্ট দলের প্রধান কোচ
অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তার
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
তামিলনাড়ুতে হাসপাতালে আগুন, নারী-শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের নিন্দা ৫৩ নাগরিকের
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা ইস্যুতে যা জানাল আমেরিকা
মৃদু শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা, আজও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩০ ফিলিস্তিনি
গণমাধ্যমই দেশের ভালো-মন্দের অতন্দ্র প্রহরী: শাকিল উজ্জামান
পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে কুবি উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি
কুবির দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশের কাছে তুলে দিলো শিক্ষার্থীরা
তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমে শুরুতেই দুই উইকেট