শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫ | ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

মার্কেটে আগুন: আরও সময় চেয়েছে তদন্ত সংস্থাগুলো

রাজধানীর বঙ্গবাজার ও নিউমার্কেটে আগুন ও সিদ্দিক বাজারে ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনায় পৃথকভাবে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে কোনো তদন্ত কমিটিই প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি।সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আরও সময় চাওয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতিটি ঘটনায় পৃথকভাবে ফায়ার সার্ভিস, পুলিশের বিশেষ শাখা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই তদন্ত কমিটিগুলোকে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছিল। কিন্তু এই সময়সীমা বেশ আগেই পার হয়ে গেছে।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বেঁধে দেওয়া সময়সীমা পার হয়ে গেছে। নতুন করে আবেদন করা হয়েছে সময় বাড়ানোর জন্য। সবগুলো তদন্ত কমিটিই সময় বাড়ানোর আবেদন করেছে।

বিষয়টি নিয়ে কথা বললে পুলিশের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, আগুন লাগার ধরন দেখে আমরা নাশকতার বিষয়টিও মাথায় রেখেছি। সেই অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে। সেজন্যই একটু সময় লাগছে।

রমজান মাসে রাজধানীর বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের ৫১ ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণ আনা হয়। এই ঘটনায় সবকিছু পুড়ে যাওয়া ব্যবসায়ীদের কান্নার মাতম না থামতেই নিউ সুপার মার্কেটে ঘটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। এতে ফায়ার সার্ভিসের ৩০টি ইউনিটের কয়েক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তারও আগে সিদ্দিকবাজারে ভয়াবহ বিস্ফোরণে ভবনটি একরকম ধ্বংস হয়ে যায়।

দুটি মার্কেটেই আগুন লাগে ভোরবেলা।এতে মনে করা হচ্ছে নাশকতা হতে পারে। এ ছাড়া সিদ্দিকবাজারের ভবনের বিস্ফোরণের ধরন দেখেও সংশ্লিষ্টদের ধারণা নাশকতা হতে পারে।

যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এ রকম বিস্ফোরণ বা অগ্নিকাণ্ডের পেছনে মানুষের অসাবধানতা ও অজ্ঞতাকে দায়ী করছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। কর্মকর্তারা বলছেন, শুষ্ক মৌসুমে (অক্টোবর-এপ্রিল) সারাবিশ্বেই আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। মানুষ সচেতন হলে এটি কিছুটা নিয়ন্ত্রণ বা প্রতিরোধ করা সম্ভব।

ঘনঘন কেন আগুন লাগছে তা ক্ষতিয়ে দেখতে চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে রাজধানীর ৫৮টি বিপণিবিতান পরিদর্শন করে ফায়ার সার্ভিস। তারা তাদের পর্যবেক্ষণে জানায়, ৫৮টি বিপণিবিতানের সব ক'টিই অগ্নিঝুঁকিতে রয়েছে। এর মধ্যে ৯টি অতি ঝুঁকিপূর্ণ। বাকি ৪৯টির মধ্যে ৩৫টি ঝুঁকিপূর্ণ এবং ১৪টি মাঝারি মাত্রায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।

রাজধানীর বিপণিবিতানগুলোর অগ্নিঝুঁকির মাত্রা কেমন, সেটি নিরূপণ করা ফায়ার সার্ভিসের নিয়মিত কাজের অংশ। তবে করোনাসহ বেশ কিছু কারণে ২০১৯ সালের পর ঝুঁকিপূর্ণ বিপণিবিতানের তালিকা হালনাগাদ করা হয়নি।

ফায়ার সার্ভিস বলছে- এসব বিপণিবিতান অগ্নিঝুঁকিতে থাকলেও ব্যবসায়ীরা বেশ উদাসীন। তারা সারা বছর কোনো কার্যকর উদ্যোগ বা পদক্ষেপ নেয় না। অগ্নিঝুঁকি কমাতে এসব মার্কেটে নেই নিরাপত্তা সরঞ্জাম, হয় না নিয়মিত মহড়া, নেওয়া হয় না অগ্নিঝুঁকি মোকাবিলায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। ফলে আগুন লেগে গেলে প্রাণহানিসহ ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যায়।

তবে রমজানের মধ্যে এবার বেশির ভাগ মার্কেটগুলোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে ভোরবেলা বা সেহরির পরে। এসব আগুনের ঘটনায় অনেকে আবার রাজনৈতিক দলের সম্পৃক্ততার কথাও বলছেন। এ বিষয়ে সঠিক তদন্ত করে বিস্তারিত প্রতিবেদন পেলে সে বিষয়ে হয়তো জানা যাবে।

বঙ্গবাজার শপিং কমপ্লেক্স দোকান মালিক সমিতির দপ্তর সম্পাদক বি এম হাবিব অভিযোগ করে বলেন, জমি ফাঁকা করার জন্য অগ্নিসংযোগ নাশকতার ঘটনা হতে পারে। এরই মধ্যে নিউ সুপার মার্কেটে আগুন লাগল। এর আগে পুরান ঢাকায় দুটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে আগুন লাগে। এতে আমাদের সন্দেহ আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। আসলেই এই আগুন কিসের আগুন!

অল্প সময়ের মধ্যে একাধিক স্থানে অনেকটা একই প্যাটার্নে আগুন লাগা কতটা স্বাভাবিক- এমন প্রশ্নের জবাবে অগ্নি নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ব্রিগেডিয়ার (অব.) আলী আহমেদ খান বলেন, আগুনের বিষয়টি একটা চিন্তার বিষয়। তদন্ত ছাড়া এই বিষয়ে কিছু মন্তব্য করা ঠিক হবে না। তবে আমার মনে হয়, ইন্টেলিজেন্সগুলোর উচিত এটা তদন্ত করে দেখা। যেভাবে মার্কেটগুলোয় আগুন লাগার ঘটনাগুলো ঘটছে, সেটা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। তদন্তকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব নিয়ে বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখা উচিত।

এই বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের সাবেক মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু নাঈম মো. শাহিদউল্লাহ বলেন, নাশকতা মনে করলে আগে দেখতে হবে, এ ঘটনায় কে বা কারা লাভবান হচ্ছে। আর যদি কেউ লাভবান না হয় তাহলে এটা নাশকতা নয়।

এসব বিষয়ে তদন্তকারী সংস্থাদের পরামর্শ দিয়ে অপরাধ বিশ্লেষকদের দাবি, যেসব মার্কেটের জমি দখল বা মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে, সেসব বিষয়ে জোরদার তদন্ত করে অপরাধী যদি কেউ থাকে তা খুঁজে বের করে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে। আবার নাশকতার অভিযোগে কোনো দল বা গোষ্ঠীর সম্পৃক্ততা যদি পাওয়া যায়, তবে তাদেরও বিষদাঁত ভেঙে দিতে হবে। তাদের দাবি, তদন্ত যেন না হয় কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে। নচেৎ এ আগুনের লেলিহান শিখায় একদিন পুড়তে হবে নিজেকেই।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, হঠৎ সারাদেশে আগুনের ঘটনা বেড়েছে। এসব ঘটনা নাশকতা না কি সেই বিষয়টি বিভিন্ন মহলে আলোচনা চলে। এমন ভাবে আলোচনার কারণ হল যে কোনো আগুনের ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে অনেক সময় লাগে। যার কারণে মানুষ আগে ভাগে নানা ধরনের আলোচনা করে। মার্কেটগুলোতে ঘনঘন আগুন কেন? নাকশতার গন্ধ নেই তো? হয়তো কিছু ঘটনায় নাশকতার চিত্র থাকতে পারে। ইতোমধ্যে মাঠে নেমেছে সরকারের বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা। তারা ফাইনাল প্রতিবেদন জমা দিলে এই বিষয়ে আরও ভালোভাবে জানা যাবে।

আরইউ/এসএন

Header Ad
Header Ad

সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। ছবি: সংগৃহীত

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে 'প্রহসনের নির্বাচন' হিসেবে আয়োজনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার রিমান্ড আরও ৪ দিন বৃদ্ধি করেছে আদালত।

শুক্রবার (২৭ জুন) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

এর আগে, প্রথম দফার ৪ দিনের রিমান্ড শেষ হলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা, শেরেবাংলা নগর থানার এসআই শামসুজ্জোহা সরকার আরও ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে আদালত শুনানি শেষে ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে, গত সোমবারও নূরুল হুদার বিরুদ্ধে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। সেদিন আদালত ৪ দিনের রিমান্ড অনুমোদন করেন।

উল্লেখ্য, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন খান গত রোববার শেরেবাংলা নগর থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় সাবেক তিন সিইসি ছাড়াও আরও ২৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়।

অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন— সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার, জাবেদ পাটোয়ারী এবং এ কে এম শহীদুল হক।

মামলার পরদিনই স্থানীয় জনগণের সহায়তায় কে এম নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মিরপুরের টেকনিক্যাল মোড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে যাওয়া একটি বাসের ধাক্কায় একজন পথচারী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন সরকারি বাঙলা কলেজের এক শিক্ষার্থী।

শুক্রবার (২৭ জুন) দুপুরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। তবে হতাহতদের নাম-পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজ্জাদ হোসেন জানান, দুর্ঘটনাকবলিত বাসটি হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের মাঝে থাকা বিভাজকে উঠে পড়ে। এ সময় পাশে দাঁড়িয়ে থাকা এক পথচারী চাপা পড়ে নিহত হন এবং কলেজ শিক্ষার্থী আহত হন।

তিনি আরও জানান, ঘাতক বাসচালককে আটক করা হয়েছে এবং দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত বাসটি সরানোর কাজ চলছে।

Header Ad
Header Ad

খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি এবং ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ইরান-ইসরায়েল সংঘর্ষের সময় ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল ইসরায়েল— এমন বিস্ফোরক দাবি করেছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ।

ইসরায়েলের চ্যানেল ১৩-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কাটজ বলেন, “আমরা খামেনিকে হত্যা করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু সেই সুযোগ তৈরি হয়নি।” তার দাবি, ইরানের শীর্ষ এই নেতা হামলার আশঙ্কায় আত্মগোপনে চলে যান এবং তার বাহিনীর নতুন নেতাদের সঙ্গেও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেন।

তবে বাস্তবে খামেনি ওই সময় একাধিকবার প্রকাশ্যে ভিডিও বার্তা দেন, এবং তার বাহিনীর সঙ্গে সম্পৃক্ততার প্রমাণও পাওয়া যায়— যা কাটজের দাবিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

আরো চাঞ্চল্যকরভাবে কাটজ বলেন, এই ধরনের হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতি প্রয়োজন ছিল না, যার মাধ্যমে তিনি আগের কিছু সংবাদমাধ্যমের সেই দাবি প্রত্যাখ্যান করেন যে, ওয়াশিংটন এ ধরনের পরিকল্পনায় অসম্মতি জানিয়েছিল।

বিশ্লেষকদের মতে, খামেনির মতো একজন ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতার ওপর হামলা হলে তা পুরো মধ্যপ্রাচ্য তথা বিশ্বজুড়ে চরম উত্তেজনা সৃষ্টি করত। তিনি শুধু ইরানের নয়, বিশ্বের কোটি কোটি শিয়া মুসলমানের কাছে এক শীর্ষ ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব।

এই মন্তব্য এমন সময় এলো, যখন ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর হামলা এবং তার পরবর্তী প্রভাব নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে তুমুল বিতর্ক চলছে। কাটজ আরও বলেন, “ইরান যদি পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করে, তাহলে আমরা আবারো হামলা চালাতে প্রস্তুত।”

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ প্রসঙ্গে বলেন, “ইরানের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই একটি বড় বিজয় এনে দিয়েছে, যা আরব বিশ্বের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে।” তিনি ২০২০ সালের ‘আব্রাহাম চুক্তি’র প্রসঙ্গও টানেন।

তবে পাল্টা অবস্থান নিয়েছে ইরান। তেহরান জানায়, তাদের জবাবি হামলাই ইসরায়েলকে যুদ্ধ থামাতে বাধ্য করেছে এবং দেশটির অভ্যন্তরে বড় ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টি করেছে। তারা দাবি করে, ইসরায়েলের মূল লক্ষ্য— ইরানের পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি বন্ধ করা— ব্যর্থ হয়েছে।

সূত্র : আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
মিরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক বিভাজকে উঠে গেল বাস, নিহত ১
খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল: স্বীকার করলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জঙ্গি সম্পৃক্ততার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
বন্ধুর বাড়িতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনায় ভারত প্রস্তুত: রণধীর জয়সওয়ালম  
সুন্দর বিশ্ব তৈরি করতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ঢাকায় ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সেই পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
দেশজুড়ে রথযাত্রা উৎসব শুরু আজ
ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ বিলিয়ন ডলারের গোপন প্রস্তাব
প্রত্যেক জেলায় হাসপাতালের মত সিনেমা হলও দরকার: জাহিদ হাসান
দেশে ফিরতে ইরান থেকে পাকিস্তান পৌঁছেছেন ২৮ বাংলাদেশি
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
খুলনায় বিএনপির নেতার বাড়ি ভাঙচুর, এসআই সুকান্ত চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
বিশেষ সুবিধা: ১ জুলাই থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের কার কত বেতন বাড়ছে
হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমায় অভিনয়, ভারতে দিলজিৎকে নিষিদ্ধের দাবি
আমি যদি ভবিষ্যতে শেখ হাসিনার মতো করি, আমারও পতন হবে: কাদের সিদ্দিকী
চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে জোট গড়ছে না বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের নামে থাকা ৯৭৭ স্থাপনার নাম পরিবর্তন