শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫ | ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

৯০ বছরে পা রাখলেন সন্‌জীদা খাতুন

বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অগ্রণী ব্যক্তিত্ব সন্‌জীদা খাতুনের আজ জন্মদিন। তিনি ৯০ বছরে পা রেখেছেন। সংগীতজ্ঞ, সংগঠক, লেখক, গবেষক, শিক্ষক হিসেবে তিনি অনন্য কৃতীর অধিকারী। তার এই বিপুল কর্মময় বর্ণাঢ্য জীবন সামগ্রিকভাবে বাঙালির মানস ও সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে।

সন্‌জীদা খাতুন দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং বর্তমান সভাপতি। এ ছাড়া তিনি জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদেরও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। প্রচলিত ধারার বাইরে ভিন্নধর্মী একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নালন্দার সভাপতি তিনি।

এই বরেণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের জন্ম ১৯৩৩ সালের ৪ এপ্রিল। তার পিতা ড. কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন বিখ্যাত পণ্ডিত ব্যক্তি ও জাতীয় অধ্যাপক। কাজী আনোয়ার হোসেনের বোন এবং রবীন্দ্রসঙ্গীত বিশেষজ্ঞ ওয়াহিদুল হকের স্ত্রী সন্‌জীদা খাতুন।

সন্‌জীদা খাতুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৪ সালে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক, ১৯৫৫ সালে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর এবং ১৯৭৮ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষকতা দিয়েই তাঁর কর্মজীবন শুরু। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে দীর্ঘকাল অধ্যাপনা করেছেন।

সন্‌জীদা খাতুন জীবনের প্রায় শুরু থেকেই ছিলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের শুরু থেকেই তিনি সক্রিয় ছিলেন। শিল্পী কামরুল হাসানের নেতৃত্বে ব্রতচারী আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন। মুকুল ফৌজেও কাজ করেছেন। ১৯৬১ সালে রবীন্দ্রজন্মশতবর্ষ উদ্যাপনের মধ্য দিয়ে বাঙালির সাংস্কৃতিক অধিকার আদায়ের যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তিনি ছিলেন তার অন্যতম ভূমিকায়।

ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম সন্‌জীদা খাতুন। সংগঠনটি দেশে একটি মানবিক বাঙালি সাংস্কৃতিক সংগ্রাম করে চলেছে। ১৯৬৭ সালে ছায়ানট পয়লা বৈশাখে নববর্ষবরণের যে প্রভাতি সংগীতানুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল, তা আজ জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে। এখন সভাপতি হিসেবে ছায়ানটকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সন্‌জীদা খাতুন।

কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বহু পুরস্কার তিনি পেয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- একুশে পদক, বাংলা একাডমি সাহিত্য পুরস্কার, রবীন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার (পশ্চিমবঙ্গ, ভারত), দেশিকোত্তম পুরস্কার (পশ্চিমবঙ্গ, ভারত)। এছাড়া কলকাতার টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউট ১৯৮৮ সালে তাকে ‘রবীন্দ্র তত্ত্বাচার্য’ উপাধি, ২০১৯ সালে ‘নজরুল মানস’ প্রবন্ধ গ্রন্থের জন্য ব্র্যাক ব্যাংক-সমকাল সাহিত্য পুরস্কার প্রদান করে। ২০২১ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে।

সন্‌জীদা খাতুন ৪০টির বেশি বই লিখেছেন। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো–কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত, রবীন্দ্রসঙ্গীতের ভাবসম্পদ, ধ্বনি থেকে কবিতা, অতীত দিনের স্মৃতি, রবীন্দ্রনাথ: বিবিধ সন্ধান, ধ্বনির কথা আবৃত্তির কথা, স্বাধীনতার অভিযাত্রা, সাহিত্য কথা সংস্কৃতি কথা, জননী জন্মভূমি ও রবীন্দ্রনাথ এবং রবীন্দ্রনাথ।

সন্‌জীদা খাতুনের লেখা বই, তার গান বা সব সাংস্কৃতিক কর্মযজ্ঞ দেশের গণতান্ত্রিক ও মানবিক ধারাকে প্রভাবিত করেছে, শক্তিশালী করেছে। এজন্য বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ থাকবে তার কাছে।

এসএ/

Header Ad
Header Ad

জাবির ছাত্র হলে ছাত্রী প্রবেশের ছবি ভাইরাল, তদন্ত কমিটি গঠন

জাবির ছাত্র হলে ছাত্রী। ছবি: সংগৃহীত

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) একটি ছাত্র হলে এক ছাত্রীর প্রবেশ নিয়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা ও বিতর্ক। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ছবি ঘিরে ফের আলোচনায় এসেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ব্যবস্থাপনা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেলে সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলের একটি কক্ষে চারজন ছাত্র ও একজন ছাত্রী অবস্থান করছেন। ছবিটি ছড়িয়ে পড়ার পর তা প্রশাসনের নজরে আসে এবং বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে হল কর্তৃপক্ষ তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী, ছাত্র হলে ছাত্রীদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তাই বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালার স্পষ্ট লঙ্ঘন হিসেবেই বিবেচিত হচ্ছে।

ভাইরাল হওয়া ছবিতে যাদের দেখা গেছে, তারা সবাই বাংলা বিভাগের ৫২তম ব্যাচের (২০২২-২৩ সেশন) শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে রয়েছেন—ইশরাত জাহান, এফ এম প্রত্যয়, আমিনুল ইসলাম, সামিদুল ইসলাম ও মো. রাশেদ।

ছবির বিষয়ে আমিনুল ইসলাম বলেন, “ঘটনাটি ২০২৩ সালের ১৮ অক্টোবরের। আমাদের বিভাগের দুইটি গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিল। সেই দ্বন্দ্ব থেকেই ইশরাতকে গালাগাল করা হয়। পরবর্তীতে ক্ষোভ থেকে এই ছবি প্রকাশ করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।”

ছবিতে থাকা ইশরাত জাহানও ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, “ছবিটি সম্ভবত সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরের। তখন কাজী নজরুল ইসলাম হলটি আনুষ্ঠানিকভাবে খোলা হয়নি। প্রহরী ছিল না। তখন অনেকেই হলে প্রবেশ করে ছবি তুলেছিল। আমিও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে ঢুকেছিলাম এবং অল্প সময় থাকতেই চলে এসেছি। এখন হঠাৎ করে সেই পুরনো ছবি প্রকাশ করে আমাকে একপাক্ষিকভাবে টার্গেট করা হচ্ছে। এটা ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকেই করা হয়েছে বলে আমার বিশ্বাস।”

তিনি আরও বলেন, “হ্যাঁ, আমি স্বীকার করছি—এটা আমার ভুল ছিল। নিয়ম লঙ্ঘন হয়েছে। তবে তখন পরিস্থিতি ছিল ভিন্ন, এবং হলে নিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল না।”

ছবিতে থাকা আরেক শিক্ষার্থী সাদিমুল ইসলাম জানান, “এই ছবি হল উদ্বোধনের দিন তোলা। আমরা নিজেরাই তখন অবাক হয়েছিলাম ছাত্রী দেখে। তবে ভেবেছিলাম, যেহেতু উদ্বোধনের দিন, তাই হয়তো প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিশেষ অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আমি মনে করি এটি মূলত হল প্রশাসনের গাফিলতির ফল।”

ছবিতে থাকা রাশেদ মোবাইল ফোনে এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অপারগতা জানান। আরেক শিক্ষার্থী, এফ এম প্রত্যয়ের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।

হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মামুন হোসেন বলেন, “ঘটনাটি সম্পর্কে আমরা অবগত। তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং প্রাথমিকভাবে অনলাইনে তদন্ত নথিপত্র পাঠানো হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশেদুল আলম বলেন, “হলের অভ্যন্তরীণ বিষয় হওয়ায় সিদ্ধান্ত গ্রহণে সংশ্লিষ্ট হল প্রশাসন মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। তবে কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালার বাইরে গিয়ে কিছু করে, তাহলে অবশ্যই তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে।”

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা অনুযায়ী, ছাত্র হলে ছাত্রী কিংবা ছাত্রী হলে ছাত্রের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এমন ঘটনা হলে তা নীতিমালা লঙ্ঘনের মধ্যে পড়ে এবং তার জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৮৫, অনাহারে মৃত্যু ২৯ জনের

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের টানা হামলায় একদিনে কমপক্ষে ৮৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২২ মে) ভোর থেকে শুরু হওয়া বিমান ও স্থল অভিযানে আহত হয়েছেন আরও প্রায় ২৫০ জন। এতে করে অক্টোবর ২০২৩ থেকে শুরু হওয়া সংঘাতে গাজায় মোট প্রাণহানির সংখ্যা ৫৩ হাজার ৮০০ ছাড়িয়েছে।

স্থানীয় স্বাস্থ্য সূত্রের বরাতে আল জাজিরা জানিয়েছে, চলমান অভিযানে হতাহতের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। ধ্বংসস্তূপ ও রাস্তায় পড়ে থাকা বহু মরদেহ এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

এদিকে, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, খাদ্য সংকটে অনাহারে মৃত্যু হয়েছে আরও ২৯ জনের, যাদের অধিকাংশই শিশু ও প্রবীণ। সহস্রাধিক মানুষ এখনও তীব্র খাদ্যাভাবে ভুগছে এবং মৃত্যুঝুঁকিতে রয়েছে।

তুর্কি সংবাদ সংস্থা আনাদোলু জানিয়েছে, মাত্র গত ২৪ ঘণ্টায় গাজার বিভিন্ন হাসপাতালে ১০৭টি মৃতদেহ ও ২৪৭ জন আহত ব্যক্তি পৌঁছেছেন। এ নিয়ে আহতের মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ১৯৭ জনে।

ইসরায়েলি বাহিনী চলতি বছরের ১৮ মার্চ থেকে গাজায় নতুন করে অভিযান শুরু করে, যা চলমান যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তিকে কার্যত অকার্যকর করে দেয়। এরপর থেকে আরও ৩ হাজার ৬১৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন অন্তত ১০ হাজার।

উল্লেখ্য যে, এই সহিংসতা আন্তর্জাতিক আইনি পর্যায়েও আলোচিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইতোমধ্যে গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। একই সঙ্গে, আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) গাজা পরিস্থিতিকে ‘গণহত্যা’ হিসেবে চিহ্নিত করে মামলা চলমান রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত হচ্ছে—এমন গুঞ্জনের মধ্যেই অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এখনই এনবিআর বিলুপ্ত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।

বৃহস্পতিবার (২২ মে) অর্থ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা গাজী তৌহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাস্তবায়নের আগে রাজস্ব নীতি সংস্কার সংক্রান্ত পরামর্শক কমিটিসহ সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজনের সঙ্গে বিশদ আলোচনা করে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অধ্যাদেশটি বাস্তবায়নের জন্য দুটি নতুন বিভাগের সাংগঠনিক কাঠামো গঠন, পদ সৃষ্টি, সচিব কমিটির চূড়ান্ত অনুমোদন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন শাখার সঙ্গে সমন্বয়সহ বেশ কিছু দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।

এছাড়া নতুন বিভাগগুলোর জন্য ব্যবসায় বরাদ্দ নির্ধারণ (অ্যালোকেশন অব বিজনেস), আয়কর, কাস্টমস, মূসকসহ সংশ্লিষ্ট আইনে পরিবর্তন আনার প্রয়োজন হবে। এসব প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ হওয়ায় এখনই এনবিআর বিলুপ্তির কোনো বাস্তবতা নেই বলে নিশ্চিত করেছে মন্ত্রণালয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাবির ছাত্র হলে ছাত্রী প্রবেশের ছবি ভাইরাল, তদন্ত কমিটি গঠন
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৮৫, অনাহারে মৃত্যু ২৯ জনের
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নাহিদ ইসলামের সাক্ষাৎ: আলোচনায় ছিল ইউনূসের পদত্যাগ প্রসঙ্গ
ঢাকার রাস্তায় চালু হচ্ছে বৈদ্যুতিক বাস
চালের দাম নিয়ে ঠাট্টা, মন্ত্রিত্ব হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী
শিল্পীদের অনেকেই সুযোগ নিত, ফলে বিপদে পড়েছে: বাপ্পারাজ
কুবিতে বহিষ্কৃত শিক্ষার্থী অংশ নেওয়ায় বাতিল হচ্ছে পরীক্ষা
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা কঠিন হবে: বিএনপি
৬ দিনের কলম বিরতির পর পুনরায় সচল বেনাপোল কাস্টমস হাউস
সাবেক ডিজিএফআই ও এনএসআই প্রধানের দেশত্যাগে আদালতের নিষেধাজ্ঞা
সারাদেশে এক দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট, ৫ এমবিপিএস সর্বোচ্চ ৪০০ টাকা
চীনের মধ্যস্থতায় সম্পর্ক উন্নয়নে একমত পাকিস্তান ও আফগানিস্তান
বাসায় আগুন, স্ত্রী-কন্যাসহ অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন বাপ্পা মজুমদার
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে পাঁচ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত
বিতর্কিতদের অপসারণ ও উপদেষ্টা পরিষদ ছোট করার আহ্বান বিএনপির
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের টাঙ্গাইল শহর শাখার সভাপতি তানজিলের ৫ দিনের রিমান্ড
হাইকোর্টের বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ
৪৮ ঘণ্টার জন্য আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান