সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সেনজেনে যুক্ত হলো আরও দুই দেশ

ছবি: সংগৃহীত

ইউরোপের সেনজেন এলাকায় যোগ দিয়েছে রোমানিয়া ও বুলগেরিয়া। ১৩ বছরের দীর্ঘ অপেক্ষার পর সেনজেন এলাকায় যুক্ত হলো দেশ দুটি।

তবে দেশ দুটির সেনজেন অন্তর্ভুক্তি আংশিক। অস্ট্রিয়ার ভেটোর কারণে দেশ দুটি থেকে কেউ স্থলপথে বিনা ভিসায় সেনজেন এলাকায় প্রবেশের সুযোগ পাবেন না। শরণার্থীদের আগমনের উদ্বেগের কারণে অস্ট্রিয়া এই ভেটো দিয়েছে।

ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েন বলেছেন, এটি রোমানিয়া ও বুলগেরিয়া উভয় দেশের জন্যই একটি বড় সাফল্য। সেনজেন এলাকার জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্তও এটি। বিশ্বের অবাধ চলাচলের বৃহত্তম এলাকা সেনজেন। একসঙ্গে আমরা আমাদের সকল নাগরিকের জন্য একটি শক্তিশালী আরও ঐক্যবদ্ধ ইউরোপ তৈরি করছি।

এখন সেনজেনভুক্ত দেশের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ২৯। ২৭টি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রের ২৫টিই সেনজেনের অংশ। এর বাইরে সুইজারল্যান্ড, নরওয়ে, আইসল্যান্ড ও লিচেস্টাইন সেনজেনের সদস্য।

রোমানিয়ার সরকার বলেছে, এখন থেকে বুখারেস্টের বৃহত্তম ওটোপেনি বিমানবন্দরসহ চারটি সমুদ্রবন্দর এবং ১৭টি বিমানবন্দরে সেনজেন নিয়ম প্রযোজ্য হবে। যাত্রীদের সহায়তার জন্য অতিরিক্ত সীমান্ত পুলিশ এবং ইমিগ্রেশন অফিসার মোতায়েন করা হবে।

উল্লেখ্য যে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে রোমানিয়া এবং বুলগেরিয়াকে পেছনে ফেলে সেনজেনে যোগ দেয় ক্রোয়েশিয়া। ফলে দেশটি সেনজেনের ২৭তম সদস্য হয়।

১৯৯৫ সালে ইউরোপের কয়েকটি দেশ নিয়ে সেনজেন এলাকা গঠিত হয়। যদিও তারও ১০ বছর আগে ১৯৮৫ সালে ইউরোপীয় অর্থনৈতিক গোষ্ঠীর পাঁচ সদস্য প্রথমে এই অঞ্চল গড়তে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। দেশগুলো হলো- জার্মানি, বেলজিয়াম, ফ্রান্স, লুক্সেমবার্গ এবং নেদারল্যান্ডস। চুক্তি স্বাক্ষরের এক দশক পর ১৯৯৫ সালে এই পাঁচ দেশই প্রথম সেনজেন এলাকা চালু করে। পরে ইউরোপের অন্যান্য দেশ সেনজেনে যুক্ত হয়।

সেনজেনভুক্ত দেশগুলো তাদের নিজেদের সীমান্ত অন্য সেনজেন সদস্যের জন্য খুলে রাখে। একটি সেনজেন দেশের নাগরিকত্ব বা ভিসা থাকলে অন্য সকল সদস্য দেশ ভ্রমণ করা যায়। ১৯৮৫ সালে লুক্সেমবার্গের সেনজেন নামক শহরে পাঁচ দেশ চুক্তি সই করে বলে এই চুক্তির নাম সেনজেন চুক্তি।

Header Ad
Header Ad

ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে তোপের মুখে ছাত্রলীগ নেতা, থানায় সোপর্দ

ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে তোপের মুখে ছাত্রলীগ নেতা, থানায় সোপর্দ। ছবি: সংগৃহীত

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) পরীক্ষা দিতে এসে শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এক নেতা। সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

এসময় প্রক্টরিয়াল বডি, বিভাগের শিক্ষক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা তাকে উদ্ধার করে ইবি থানায় সোপর্দ করেন।

মামুন অর রশিদ নামে ওই নেতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের ইবি শাখার সহ-সভাপতি।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তিনি প্রকাশ্যে জুলাই আন্দোলনের বিরোধীতা ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের হুমকি দেন। আন্দোলন পরবর্তী সময়েও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছেন। একইসঙ্গে আন্দোলনকারীদেরকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিনিয়ত হুমকি দিয়ে আসছেন।

জানা যায়, সকাল সাড়ে ৯টায় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের মানোন্নয়ন পরীক্ষায় অংশ নেয় ছাত্রলীগ নেতা মামুন অর রশীদ। খবর পেয়ে শিক্ষার্থীরা ভবনের তৃতীয় তলায় ৩১৫নং কক্ষের সামনে জড়ো হয়ে ছাত্রলীগ ও আওয়ামীলীগ বিরোধী শ্লোগান দেয়। পরে প্রক্টরিয়াল বডি ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়করা তাকে পরীক্ষার হল থেকে বের করে থানায় সোপর্দ করেন। তাকে নিয়ে যাওয়ার সময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের কিল-ঘুষি ও চড়থাপ্পড়ের শিকার হন তিনি।

এ বিষয়ে বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. গোলাম মহিউদ্দিন বলেন, সে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলো। পরে আমি তাকে আসতে নিষেধ করেছিলাম। কিন্তু আজকে সে কখন এসে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে তা বুঝতে পারিনি। পরে প্রক্টরিয়াল বডি, ছাত্র উপদেষ্টা ও সমন্বয়করা তাকে থানায় দিয়েছে।

প্রক্টরের দায়িত্বে থাকা সহকারী অধ্যাপক ড. ফকরুল ইসলাম বলেন, ‘বিভিন্ন অভিযোগ থাকায় তাকে পরীক্ষা দিতে আসতে নিষেধ করলেও সে পরীক্ষা দিতে এসেছে। এতে কারোর ইন্ধন আছে কিনা বিষয়টি খতিয়ে দেখব। পুলিশি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।’

ইবি থানার অফিসার ইনচার্জ মেহেদী হোসেন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অভিযুক্ত শিক্ষার্থীকে পুলিশী হেফাজতে দিয়েছে। সে নিষিদ্ধ ছাত্রসংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিল। বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’

এর আগে, কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় আহত আরমান মীর সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় গত ৩০ অক্টোবর মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় মামুন অর রশিদ ১৮ নম্বর আসামি। গত ৩১ ডিসেম্বর ওই মামলায় হাজিরা দিতে গেলে আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠায়। পরবর্তীতে ৭ জানুয়ারি সে জামিন পায়।

Header Ad
Header Ad

এবার মাদক অধিদপ্তরের ডিসপ্লেতে ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’

ছবি: সংগৃহীত

এবার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের গেন্ডারিয়া ঢাকা (দক্ষিণ) কার্যালয়ের ভবনে লাগানো মাদকরোধক ডিসপ্লেতে ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরে আসবে’ লেখা ভেসে উঠেছে। এ ঘটনায় ইতোমধ্যে অধিদপ্তরে তোলপাড় শুরু হয়েছে।

অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, রোববার (১২ জানুয়ারি) রাত ১২টার দিকে ওই ডিসপ্লেতে ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফেরার একটি লেখা দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে তারা জড়ো হয়ে কার্যালয়ের প্রধান ফটক ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করার চেষ্টা করেন।

এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠনের পাশাপাশি শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ বাদী হয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে।

খবর পেয়ে গেন্ডারিয়া থানার টহল পুলিশ এসআই মো. আব্দুর কাদির ঘটনাস্থলে যান। রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরে তারা স্থানীয়দের বুঝিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন এবং সঙ্গে সঙ্গে ডিসপ্লেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশনস্ ও গোয়েন্দা), অ্যাডিশনাল ডিআইজি তানভীর মমতাজ বলেন, আমরা আজ (সোমবার) বিকেলে বিষয়টি জানতে পেরেছি। ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’-এই লেখাটি কীভাবে ডিসপ্লেতে এলো সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

তবে দক্ষিণ কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. মানজুরুল ইসলাম বলেন, ডিসপ্লে বোর্ডটি সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করায় আমার কাছে ফুটেজ নেই। তবে নতুন যে পেনড্রাইভ লাগানো আছে, সেখানে লেখা থাকলে থাকতেও পারে। এ ঘটনায় অতিরিক্ত পরিচালক লিখিতভাবে প্রধান কার্যালয়কে জানিয়েছেন। তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। কমিটি এ ঘটনায় তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেবে।

Header Ad
Header Ad

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনের বিরুদ্ধে এক নারীর গুরুতর অভিযোগ

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন-অর-রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

সংবাদ সম্মেলন করে সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন-অর-রশিদসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন জান্নাতুল ফেরদৌস নামে এক ভুক্তভোগী নারী। তিনি দাবি করেন, একটি মামলায় তার কাছ থেকে দুই কোটি টাকা দাবি করেন হারুন-অর-রশিদ। টাকা দিতে না পারায় মামলার চার্জশিটে তার পরিবারের সদস্যদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অভিযোগকারী ওই নারী জানান, তার স্বামী মৃত হাসান আহমেদ ছিলেন পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। পৈতৃক সূত্রে তিনি একজন জুট মিলস ব্যবসায়ীও ছিলেন।

জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ২০২০ সালে ব্রেইন স্ট্রোকজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন তার স্বামী। সে সময়ে তার দেবর কবির আহমেদ ও মুসা এবং তাদের কর্মচারী বিদ্যুৎ ঘোষ বিভিন্ন অজুহাতে কোম্পানির বিভিন্ন ডকুমেন্টস সরাতে শুরু করেন। কোম্পানির চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারণ করা হয় তার স্বামীকে। এ অবস্থা বুঝতে পেরে তার স্বামী তার প্রতিষ্ঠান ও সম্পত্তি রক্ষায় ভিডিও বার্তায় কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহায়তা কামনা করেন। বিষয়টি নিয়ে তিনি রাজধানীর মতিঝিল থানায় জিডিও করেন।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, ২০২২ সালের ২৪ জানুয়ারি তার স্বামী মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর পর অভিযুক্তরা পরিবারের আটজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা রুজু করেন। এ মামলা পল্টন থানা পুলিশ তদন্ত করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। পরে এ তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দিলে আদালত তা ফের তদন্তে দেয় ডিবিকে।

জান্নাতুল ফেরদৌস দাবি করেন, ডিবিপ্রধান হারুন তাকে ডেকে নিয়ে দুই কোটি টাকা চান। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হবে বলে জানান। টাকা দিতে না পারায় এবং প্রভাবিত হয়ে এ মামলায় চার্জশিট দেয় ডিবি। পরে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন তারা। মামলাটি এখন চার্জ শুনানির জন্য ধার্য রয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা ডিসচার্জ আবেদন করছি। এর ওপর শুনানি হবে। আমরা ন্যায়বিচার পাব বলে আশা করছি। তার স্বামীর বেতনভুক্ত কর্মচারী বেইলি রোডে কয়েক কোটি টাকার ফ্ল্যাটসহ বিপুল অর্থের মালিক। এসবই তার স্বামীর অসুস্থতার সুযোগে আত্মসাৎ করা অর্থ বলে দাবি ওই নারীর। এ ছাড়া দেবররা তার স্বামীর মৃত্যুর পরে তাদের বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ তার।

তিনি বলেন, আত্মসাৎ, প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে দেবর ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে মতিঝিল থানায় ২০২৪ সালের ৩ জুলাই মামলা করি। মামলায় আসামি গ্রেপ্তারের পর আমাদের (বাদী) জিম্মায় জামিন দেওয়া হয়। জামিনের শর্ত ছিল যে, আইন অনুযায়ী তার স্বামীর সম্পত্তি বুঝিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু তা তারা প্রতিপালন না করে ভয়ভীতি হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে বেশ কটি এসএমএসও গণমাধ্যমকর্মীদের দেখান এ ভুক্তভোগী।

সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে পরিবার ও সম্পত্তির নিরাপত্তা এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় আর্তনাদ জানান ভুক্তভোগী ওই নারী, তার শিশু সন্তান, ৯০ বছরের বৃদ্ধা মাসহ পরিস্থিতির শিকার ব্যক্তিরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে তোপের মুখে ছাত্রলীগ নেতা, থানায় সোপর্দ
এবার মাদক অধিদপ্তরের ডিসপ্লেতে ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনের বিরুদ্ধে এক নারীর গুরুতর অভিযোগ
জাপানে ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
বাংলাদেশে কিছুই নেই, ওই দেশে দরিদ্র মানুষ বেশি: বিজেপি নেতা
গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব প্রত্যাহারের আহ্বান জামায়াতের
ভারতে পালানোর সময় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি
সীমান্তে উত্তেজনা: নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে তলব
পুলিশে বড় রদবদল, ৭৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান
জাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ, তফসিল ১ ফেব্রুয়ারি
বিপিএলে টানা তিন জয়ে উড়ছে চট্টগ্রাম কিংস
প্রথমবার বিদেশি লিগে খেলার সুযোগ পেলেন পেসার নাহিদ রানা
সচিবালয়ের সামনে এসআইদের আমরণ অনশনের ডাক
সচিবালয় ঘেরাও করলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
বেরোবিতে ইউজিসির নিয়মকে ‘বৃদ্ধাঙ্গুলি’ দেখিয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নিয়োগ
দাবানলের আগুনে প্রাণ হারালেন হলিউড তারকা ররি স্কাইজ
বদলগাছীতে সংঘর্ষ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ