শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব-১০

যারা যুদ্ধ করেছিল

‘নবীজীতো কাফের নারীদের দাসী বানাতেন। ওরা কি কাফের? করিম মিয়া আপনার দুসম্পর্কের আত্মীয়। তারা শত্রু হয় কীভাবে? লোকে শুনলে কী বলবে?’
‘লোকের কথা বাদ দেও। রাজাকাররা সাথীকে মিলিটারির হাতে তুইলা দিলে তখন কি হইতো একবার ভাইবা দেখছো? মেয়েটার জীবন ছেড়াব্যাড়া হয়া যাইতো। শোন, ধর্মের কাছে আত্মীয়তা বলে কিছু নাই। অবশ্যই তারা কাফের, মুশরিক। আওয়ামী লীগের লোকজন, মুক্তিবাহিনী এবং হিন্দুরা সব পাকিস্তানের শত্রু। তাদের বাড়িঘর লুট করা মুসলমানদের দায়িত্ব। তাদের সব নারীরা যুদ্ধ বন্দিনী এবং দাসী। তা না হলে ইন্ডিয়ার হিন্দুদের সাথে হাত মিলায়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে?’

আয়েশা বেগম খানিক দম নিয়ে তারপর বললেন, ‘মমিন যদি যুদ্ধ থাইকা ফিরা আইসা আপনার ছেলেকে মাইরা ফেলে? এই ব্যাপারটা কি আপনি ভাবছেন কখনো?’
ফজলুর রহমান উচ্চস্বরে হেসে ওঠে। ‘তুমি কি পাগল হইছো? মমিন কেমনে ফিরা আসবো? সে সুযোগ কি তার আছে? যারা যারা দেশ থাইকা ভাইগা ইন্ডিয়া গেছে তাদের জন্মের মতো দেশে আসার কপালে ঝাটার বাড়ি। তারা পাকিস্তানি মিলিটারিদের চোখে গাদ্দার। বেঈমান। তারা আর কোনোদিন পাকিস্তানে ফিরা আসতে পারবে না। আসলেই গুলি।’

‘আপনি নবী যুগের কথা বাদ দেন। মানুষ শুনলে কি বলবে। আপনি হয় মেয়েটারে ওর বাড়িতে পাঠায়া দেন। না হলে সাকিবের সাথে কবুল পড়ায়া দেন। না হলে ওর হাতের কিছু আমি ছুঁইয়া দেখবো না। ওর হাতের পানিও আমি খামু না।’

ফজলুর রহমান রাগ মুখে উঠে পড়লেন। তারও মন মেজাজ ভালো নেই। আজ মেজর সাহেব সবাইকে খুব উল্টাপাল্টা গালাগাল করেছে। মুক্তিবাহিনী ঘুপছি গাপছিতে প্রায়ই আক্রমণ করছে। শান্তিবাহিনী তাদের কোনো খবর দিতে পারছে না। রাজাকাররাও তাদের ধরতে পারছে না। এই নিয়ে মেজর সাহেব খিস্তি খেউড় করেছে। শালার মাওড়ারা কিছু হলেই বলে, মাদারচোদ। এই গালটা ফজলুর রহমানের সহ্য হয় না।

সেখান থেকে ফিরে বউয়ের এমন ফালতু নসিহত কাহাতক সহ্য হয়? ফজলুর রহমান মাথায় তেল ঘষে পুকুরঘাটে গিয়ে অনেকক্ষণ গোসল করে মাথা ঠাণ্ডা করলেন। তারপর খেতে বসে কাজের মেয়েকে বললেন, ‘রান্নাবান্না কে করেরে?’

কাজের মেয়ে রহিমা বললো, ‘আমি করি খালুজান। সাথীর হাতের রান্না খালাম্মা খাইতে চায় না।’

রাত সন্ধ্যার পরপরই সাকিব সাথীকে নিয়ে নিজের ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। এই দৃশ্য ফজলুর রহমানের ভালো লাগে না। তারও সাথীর সঙ্গে গল্প করতে ইচ্ছা হয়। মেয়েটির হাসি বড় সুন্দর। চোখ দু’টো টানা টানা। এমন চোখে মেয়েটি হাসলে বুকের মধ্যে কেমন উথাল পাথাল করে। এই গণিমতের মাল তারও ভোগ করার অধিকার আছে। সেও ভোগ করতে চায়। কিন্তু সে কথা ছেলেকে কীভাবে বলবে?
আয়েশা বেগম অসুস্থ হওয়ার পর থেকে শরীরটায় আগুনের মতো সবসময় উঞ্চ থাকে। সাথী মেয়েটিকে দেখলে সেই আগুন আরও উথলে ওঠে।

সাকিব ইদানীং সাথীর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে। সারাক্ষণ সাথী মন মরা হয়ে থাকে। হাসে না। ঠিকমতো কথার জবাব দেয় না। এমন জড় পদার্থের সঙ্গে রোমাঞ্চ কি ভালো লাগে?

‘তুমি সারাক্ষণ মুখ গোমড়া করে রাখো কেন?’ বিরক্ত মুখে সাকিব জিজ্ঞেস করে। সাথী কোনো জবাব দেয় না। সাকিব আরও বলে, ‘তোমাকে মিলিটারির হাতে তুলে দিলেই ভালো হতো। সেখানে ওরা তোমাকে ছিঁড়েখুঁড়ে খেত সেটাই হতো তোমার জন্য মঙ্গল।’
সাথী বলে, ‘আপনি আমার ভাইয়ের বন্ধু। মমিনভাই ফিরে এলে কী জবাব দেবেন আপনি?’
‘ও সব ভুলে যাও। এ জীবনে আর ভাইয়ের মুখ দেখতে হবে না। তুমি কী ভেবেছ মিলিটারিরা হেরে যাবে আর তোমার ভাইয়েরা লাফাতে লাফাতে জয়বাংলা বলে পতাকা নিয়ে ছুটে আসবে? এ সব আজগুবি খোয়াব দেখে লাভ নাই। বাংলাদেশ কোনোদিন স্বাধীন হবে না। যারা যুদ্ধে গেছে, জীবনে তারা আর দেশে আসতে পারবে না। তুমিও তোমার ভাইয়ের আশা ছাইড়া দেও। বাঁচতে চাইলে তুমি তোমার মতো হাসো, আনন্দ করো। না হলে তোমাকে আমি মিলিটারির হাতে তুলে দেব।’

তবু সাথী স্বাভাবিক ভাবে হাসিখুশি থাকতে পারে না। সুযোগ পেলে সাথী বাড়ি আসে। রমিছা বিবি মেয়েকে দেখে ছুটে গিয়ে জড়িয়ে ধরে। বলে, ‘মা-রে মেয়ে হয়ে জন্মেছিস। মস্ত বড় পাপ করেছিস। আমরা তোকে ধরে রাখতে পারলাম না। সাথী বাড়ি এসে ঘরের দরজা বন্ধ করে খাতা কলম নিয়ে কি যেন লেখে। রমিছা বিবি জিজ্ঞেস করে, ‘কি লিখিস ছাইপাস? ওসব লিখে কি হবে?’
‘কিছু হবে না মা। ডায়েরি লিখে রাখছি।
‘কি লিখছিস?’
‘ডায়েরি লিখছি। প্রতিদিন কি কি ঘটছে তাই টুকে রাখছি। আমার লেখা পড়ে মানুষ একদিন মুক্তিযুদ্ধের কথা জানতে পারবে।’

রমিছা বিবি নিজের হাতে সাথীকে খাইয়ে দেয়। কিছু বলতে পারে না। শুধু কাঁদে। মা হয়ে মেয়ের এই নোংরা জীবন কীভাবে মেনে নেবে। শুধু আল্লাহর কাছে দু’হাত তুলে বিচার চায়।

চলবে…

আগের পর্বগুলো পড়ুন>>>

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৯

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৮

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৭

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৬

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৫

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৪

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-৩

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-২

যারা যুদ্ধ করেছিল: পর্ব-১

আরএ/

Header Ad
Header Ad

শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় গ্রেপ্তার টিনা ৩ দিনের রিমান্ডে

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার বনানীতে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া ছাত্রী ফারিহা হক ওরফে টিনাকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

শুক্রবার (৯ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আলম রিমান্ড শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বনানী থানার পরিদর্শক এ কে এম মঈন উদ্দিন পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত অপর আসামি মাহাথির হাসান ১৬৪ ধারায় আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে টিনার সংশ্লিষ্টতার কথা উল্লেখ করেছেন। তাকে রিমান্ডে এনে বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদ করলে হত্যার নেপথ্য কারণ ও পরিকল্পনা স্পষ্টভাবে জানা সম্ভব হবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৮ মে) দিবাগত রাত ২টার দিকে র‍্যাব-১ এর একটি দল রাজধানীর ভাটারা থানার জগন্নাথপুর এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে টিনাকে গ্রেপ্তার করে।

এ নিয়ে এই মামলায় এখন পর্যন্ত মোট সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরা হলেন—মেহেরাজ ইসলাম, আলভী হোসেন জুনায়েদ, আল আমিন সানি, মো. হৃদয় মিয়াজী, মাহাথির হাসান, মো. আল কামাল শেখ ও ফারিহা হক (টিনা)।

এর মধ্যে মাহাথির হাসান এবং মো. আল কামাল শেখ ওরফে কামাল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে হত্যায় নিজেদের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। অন্যরা বিভিন্ন মেয়াদের রিমান্ড শেষে বর্তমানে কারাগারে আছেন।

প্রসঙ্গত, গত ২০ এপ্রিল বনানী থানায় নিহত পারভেজের চাচাতো ভাই হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে আট জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২০ থেকে ৩০ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড ৪১.০২ ডিগ্রি সেলসিয়াস; বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

আজ শুক্রবার (৯ মে) বিকেল তিনটায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা লিপিবদ্ধ হয়েছে ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এর আগে দুপের ১২ টায় তাপমাত্রা লিপিবদ্ধ হয় ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আদ্রর্তা ছিল ৩৩-২৪%। বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জেলার মানুষ। রোদের তেজ আর গরমে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

প্রখর রোদের তাপদাহে তেঁতে উঠেছে প্রকৃতি। ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকা তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে পুরো জেলা। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।
অস্ত যাওয়ার আগ পর্যন্ত সুর্যের তীব্র তেঁজে পুড়ছে প্রকৃতি। দুপুরের রোদে যেন আগুনের ফুলকি ঝরছে। রাতের তাপমাত্রাও বাড়ছে।

এর আগে চলতি গ্ৰীস্ম মৌসুমে ২৩ ও ২৪ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় যথাক্রমে ৩৬ দশমিক ৬ এবং ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে তীব্র গরম ও রোদের তাপের কারণে শ্রমিক, দিনমজুর, ভ্যান-রিকশা চালকরা গরমে অস্থির হয়ে পড়ছেন। একটু প্রশান্তির খোঁজে গাছের ছয়ায় আশ্রয় খুঁজে ফিরছেন পথচারী মানুষ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে রাস্তা-ঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। আবার অনেকে জরুরি প্রয়োজন ও জীবন-জীবিকার তাগিদে প্রচণ্ড তাপদাহ উপেক্ষা করে কাজে বের হচ্ছেন। অনেক পথচারী ছাতা মাথায় দিয়ে চলাচল করছেন।

বেশ কয়েকজন খেটে খাওয়া দিনমজুর জানান, গত দুই দিন অসহনীয় গরম পড়ছে। আজ রোদের তীব্রতা অনেক। খুব কষ্ট হচ্ছে কাজ করতে। দুপুর হলেই ক্লান্তিতে শরীর চলছে না। বিকেলের আগেই বাড়িতে ফিরে যেতে হচ্ছে। এমন গরম পড়লে কাজ করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে। চলতি মৌসুমে চুয়াডাঙ্গায় বিচ্ছিন্ন ভাবে দু'একদিন হালকা বৃষ্টির দেখা মিললেও তাতে গরম কমার মত কাজের কাজ কিছুই হয়নি। 

চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষনাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান,  আগামী কয়েকদিন  এ জেলার তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে।   ১৪ মে'র পর বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা রয়েছে। তারপর তাপমাত্রা কমতে পারে। 

Header Ad
Header Ad

কাশ্মীরে ফের বিএসএফের গুলি, ৭ পাকিস্তানি নিহত: দিল্লির দাবি বিচ্ছিন্নতাবাদী

ছবি: সংগৃহীত

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা আবারও নতুন মাত্রা পেয়েছে। কাশ্মীর সীমান্তে বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে সাত পাকিস্তানি নাগরিক নিহত হয়েছেন। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ নিহতদের ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’ হিসেবে দাবি করেছে।

ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বিএসএফ সূত্রের বরাতে জানানো হয়েছে, ওই রাতে কাশ্মীরের সাম্বা জেলার আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করে কয়েকজন ‘অনুপ্রবেশকারী’ ভারতে ঢোকার চেষ্টা করছিলেন। তাদের গতিবিধি নজরে আসলে সতর্ক অবস্থানে থাকা বিএসএফ সদস্যরা গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই সাতজন নিহত হন বলে জানানো হয়।

বিএসএফের দাবি, নিহতদের সঙ্গে ছিল অস্ত্রশস্ত্র, এবং তাদের সঙ্গে পাকিস্তানি সেনা পোস্টের ‘যোগাযোগ ছিল’। গুলির ঘটনায় পাকিস্তানি পোস্টেও ক্ষতি হয়েছে বলে জানায় বিএসএফ। সংস্থাটি হামলার একটি ভিডিও-ও প্রকাশ করেছে, যা নিয়ে সীমান্ত দুই পাশে আলোচনার ঝড় উঠেছে।

ঘটনার পর পাকিস্তানের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি। তবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন, চলমান উত্তেজনার মধ্যেই এমন ঘটনা দুই দেশের মধ্যে সংঘাতের মাত্রা আরও বাড়াতে পারে।

উল্লেখ্য, গত কয়েকদিন ধরে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তজুড়ে উত্তেজনা তীব্র হয়েছে। হামলা-পাল্টা হামলার খবর পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন সূত্রে। এমন পরিস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে শান্তি স্থাপন না হলে বড় ধরনের সংঘাতের আশঙ্কা করছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় গ্রেপ্তার টিনা ৩ দিনের রিমান্ডে
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড ৪১.০২ ডিগ্রি সেলসিয়াস; বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ
কাশ্মীরে ফের বিএসএফের গুলি, ৭ পাকিস্তানি নিহত: দিল্লির দাবি বিচ্ছিন্নতাবাদী
নওগাঁয় ককটেল বিস্ফোরণে উড়ে গেল বাড়ির টিন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের বিষয় নয়’: যুক্তরাষ্ট্র
দেশের তীব্র তাপপ্রবাহ নিয়ে যা বলল আবহাওয়া অফিস
আ.লীগ নিষিদ্ধে গুরুত্বের সাথে সরকার বিবেচনা করছে: সরকারের বিবৃতি
টাঙ্গাইলে নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতা রাজ্জাকসহ ২ জন গ্রেফতার
অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
এবার অপেক্ষা তারেক রহমানের ফেরার, চলছে জোরালো প্রস্তুতি
পদ্মার এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
প্রথম আমেরিকান পোপ হলেন রবার্ট প্রিভোস্ট
একের পর এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ভারত, সীমান্তজুড়ে ব্ল্যাকআউট
নিষিদ্ধ হচ্ছে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ
অবশেষে গ্রেফতার আইভী
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার জেরে পিএসএলের বিদেশি ক্রিকেটারদের দেশত্যাগ শুরু
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল দুই মাস
মাহফুজ-আসিফ আ’লীগ নিষিদ্ধ চায়, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারা: হাসনাত