বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ব: প্রধানমন্ত্রী

দেশবাসীকে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা দেশের মানুষের শান্তি চাই, নিরাপত্তা চাই। উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে চাই। এই উৎসব আমাদের আগামী দিনের চলার প্রতিজ্ঞা। আমরা বাংলাদেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলব।

বৃহস্পতবিার (১৬ ডসিম্বের) সন্ধ্যায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় বিজয়ের সুর্বণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।

বিজয়ের পঞ্চাশ বছর পূর্তিতে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ প্রতিপাদ্যে দু’দিনের অনুষ্ঠানমালা সাজিয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশে সফররত সম্মানিত অতিথি ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। এছাড়া বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেলক হক, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল শোষিত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা, নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং তিনি তার সারাটা জীবন উৎসর্গ করেছেন বাংলাদেশের জনগণের জন্য। বাংলাদেশের মানুষ যারা একেবারে গ্রামের তৃণমূল পর্যায়ে পরে আছে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, সামাজিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্য নিয়ে তিনি আজীবন সংগ্রাম করেছেন। সেই সাথে তিনি একটি বিষয়ে সব সময় লক্ষ্য রেখেছেন যে এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে। ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হবে। আর সেই লক্ষ্য সামনে নিয়ে তিনি আজীবন সংগ্রাম করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পাকিস্তান নামে রাষ্ট্রটি আমাদের মাতৃ ভাষায় কথা বলার অধিকার কেড়ে নিতে চেয়েছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। তিনি তখন বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষার মর্যাদা দেবার সংগ্রাম শুরু করেন। সেই ভাষা আন্দোলনের সংগ্রাম, এই পথ দিয়েই তিনি একে একে বাংলাদেশের মানুষের স্বাধিকার আন্দোলন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জন করে আমাদের স্বতন্ত্র জাতিসত্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে দিয়ে যান। আমাদের একটি জাতি রাষ্ট্র উপহার দেন।

তিনি বলেন, একটা যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ। ২৫ মার্চ যখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আমাদের উপর গণহত্যা শুরু করে জাতির পিতা তখন বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। ঘোষণা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে পাকিস্তানি সামরিক জান্তারা গ্রেফতার করে এবং পাকিস্তানে নিয়ে যায়। ফাঁসির হুকুমও দিয়ে দেয় তারা। কিন্তু আন্তর্জাতিক চাপে বিশেষ করে ইন্দিরা গান্ধী তখন আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক প্রচার করে। আন্তর্জাতিকভাবে প্রচণ্ড চাপের মুখে তাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।

এই ১৬ ডিসেম্বর আমার মা এবং ছোট বোন রেহানা, ছোট ভাই রাসেল, আমরাও কিন্তু বন্দিখানায় ছিলাম। আমার ছেলে জয়। জয় এর জন্ম এই বন্দিদশায়। আমরা কিন্তু মুক্তি পাইনি ১৬ ডিসেম্বর। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যখন আত্মসমর্পন করেছিল আমরা তখনও বন্দিদশায়। ১৭ ডিসেম্বর সকালে ভারতের মেজর অশক তারা আমাদের পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নিকট থেকে মুক্ত করেছিলেন।

তিনি আরও বলেন, ‘১০ জানুয়ারি জাতির পিতা দেশে ফিরে আসেন। বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার তৃণমূল পর্যায়ে নেওয়ার জন্য তৃণমূল মানুষের ভোটের অধিকার এবং তাদের জীবন উন্নত করার জন্য তিনি যখন পদক্ষেপ নিলেন। অর্থনৈতিক কর্মসূচি এবং দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিলেন, ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রিকরণ করে গ্রামের মানুষকে ক্ষমতাসীন করার পদক্ষেপ নিলেন, তখনই ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যা করল। জাতির পিতার হত্যার পর দেশে ১৯টা ক্যু হয়, অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়। আমরা ৬ বছর রিফিউজি হিসেবে ছিলাম। ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসি তারপর থেকে চেস্টা করেছি জাতির পিতার আদর্শে বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দীর্ঘ সংগ্রামের পর ২১ বছর পর ক্ষমতায় আসি। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বিশ্বে মর্যাদা পেয়েছি। জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণ করা এটাই হচ্ছে আমাদের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ৫০ বছর আমাদের স্বাধীনতা আমরা কতটুক এগুতে পেরেছি সেটাই হচ্ছে বড় কথা। দারিদ্রের হার ৪০ ভাগ থেকে ২০ ভাগে নামিয়ে এনেছি। আজকে প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুতের আলো পৌঁছে দিয়েছি। বাংলাদেশের গৃহহারা মানুষকে বিনা পয়সায় ঘর দিচ্ছি। এ লক্ষ্য আমরা পূরণ করতে পারব ইনশাআল্লাহ। যেটা জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল, জাতির পিতা চেয়েছিলেন দুঃখী মানুষের মধ্যে হাসি ফোটাতে আমাদের সেটাই লক্ষ্য। আজকের বাংলাদেশ আমাদের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৫৪৪ মার্কিন ডলারে উন্নত হয়েছে। যদিও কোভিডের কারণে এগিয়ে যাওয়ার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে, তারপরেও আমরা করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ করে অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছি। গ্রামীন অর্থনীতিকে উন্নত করার পদক্ষেপ নিয়েছি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। এদেশে সকল ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারে বা পালন করছে সেটা আমরা নিশ্চিত করেছি। বাংলাদেশকে আমরা উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমাদের লক্ষ্য ছিল ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ হবে। আজকে সেটা আমরা অর্জন করেছি। এখন আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলা। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। জঙ্গিবাদ সন্ত্রাস মাদক নির্মূল করার জন্য জিরো টলারেন্স ঘোষনা করেছি।

এসএম/এএস

Header Ad
Header Ad

আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ

প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করার গুঞ্জন থাকলেও দলটি ফিরতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। বুধবার (২২ জানুয়ারি) তার নিজস্ব ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এই কথা জানান তিনি।

ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করে তিনি জানান, গণহত্যা সমর্থনকারী আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ভ্রান্তিতে আছেন যে, দেশ নির্বাচনের দিকে ফিরে গেলে তারা রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় ফিরতে পারবেন। কিন্তু মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার না করলে এবং খুন ও গুমের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের নির্মূল না করা পর্যন্ত এটি সম্ভব না। পাশাপাশি ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগের সদস্য এবং এর সহযোগীদেরও বিচার হবে।

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বিভিন্ন বিদেশি কূটনীতিক এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও লিখেছেন, তারা খুব কমই সমঝোতার বিষয়ে আহ্বান জানিয়েছেন। তারাও বুঝতে পেরেছেন যে, অপরাধীরা যদি তাদের অপরাধ স্বীকার না করে, তাহলে কীভাবে সমঝোতার আহ্বান জানানো যায়? বরং তারা সংস্কার এবং দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঠিক করার বিষয়ে বেশি সমর্থন জানিয়েছেন।

বছর বছর আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ, রক্ষীবাহিনীর হত্যাকাণ্ড এবং শেখ মুজিবের একদলীয় শাসনের স্মৃতি মুছে ফেলতে চেষ্টা চালিয়ে গেছে বলেও স্ট্যাটাসে অভিযোগ করেন শফিকুল আলম।

আরও জানান, বর্তমান প্রজন্ম এবার জেগে উঠেছে এবং তারা স্বৈরশাসনের প্রতিটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে সজাগ রয়েছে। তাদের প্রচেষ্টা প্রতিদিন পুরোনো স্মৃতিকে সতেজ করছে।

Header Ad
Header Ad

চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস

ছবিঃ সংগৃহীত

চলতি বছরেই নির্বাচন করাসহ ৭ বিষয়ে ঐকমত পোষন করেছে বিএনপি ও একসময়ের ‘জোটচ্যুত’ দল খেলাফত মজলিস। চলমান রাজনৈতিক অবস্থা আর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বৈঠক করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয় এই শীর্ষ দুই দল।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রায় দুই ঘণ্টা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার পর দুই দলই দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে ২০২৫ সালের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করাসহ সাতটি বিষয়ে একমত হয়েছে।

গত কয়েকদিন ধরে রাজনীতির মাঠে চর্চা ইসলামিক দলগুলো নির্বাচনী মোর্চা। তারই প্রেক্ষাপটে গতকাল মঙ্গলবার বরিশালে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের দুই শীর্ষ নেতার বৈঠকের পর বৃহত্তর ইসলামী জোট গঠনের আলোচনা আরও জোরদার হয়।

এমন পরিস্থিতিতে ২০ দলীয় জোটের সাবেক জোটসঙ্গী খেলাফত মজলিসের সঙ্গে দীর্ঘ বছর পর গুলশান চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠক করে বিএনপি। বৈঠক শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, গনতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার কাজ এখনো অবশিষ্ট আছে। কোনো ইসলামী জোট নিয়ে দুশ্চিন্তা দেখছে না তাদের দল।

এসময় খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ডক্টর আহমদ আব্দুল কাদের বলেন, জাতীয় ঐক্যে সুসংহত করতে আন্তঃদলীয় সংলাপ অব্যাহত থাকবে। সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিএনপির সঙ্গে ঐকমত্য আছে তাদের।

 

Header Ad
Header Ad

৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার

ছবি: সংগৃহীত

রেস্তোরাঁ, ওষুধ, মোবাইল ফোন সেবা, ইন্টারনেট, মোটরগাড়ির গ্যারেজ ও পোশাকসহ বিভিন্ন খাতে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বুধবার (২২ জানুয়ারি) এনবিআরের জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ওষুধ শিল্পে ব্যবসায়িক পর্যায়ে ভ্যাট আগের মতো ২.৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মোবাইল সিম/রিম কার্ড ও আইএসপি সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। পাশাপাশি, তিন, চার এবং পাঁচ-তারকা হোটেল ছাড়া অন্যান্য রেস্তোরাঁয় ভ্যাট তুলে দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, মোটরগাড়ির গ্যারেজ ও ওয়ার্কশপ, নিজস্ব ব্র্যান্ডের বাইরে পোশাক বিপণন, এবং নন-এসি হোটেল ও মিষ্টির দোকানে ভ্যাট কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে।

কমানো ভ্যাটের সুবিধা
১. ওষুধের সহজলভ্যতা বাড়ানো।
২. রেস্তোরাঁর খাবার সুলভ রাখা।
৩. ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমের গতি ধরে রাখা।
৪. গ্যারেজ ও পোশাক ব্যবসায়ীদের খরচ কমানো।

এর আগে বিভিন্ন পণ্য ও সেবায় ভ্যাট বৃদ্ধির কারণে সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে ক্ষোভ দেখা দেয়। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা ও জাতীয় নাগরিক কমিটি এই ভ্যাট বৃদ্ধির সমালোচনা করেছিল। এনবিআরের সাম্প্রতিক পদক্ষেপটি ব্যবসায়িক খরচ ও ভোক্তাদের ব্যয় কমাতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি