বুধবার, ১৪ মে ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ডিসি পদ নিয়ে হট্টগোলের ঘটনায় শাস্তি পাচ্ছেন ১৭ উপসচিব

ছবি: সংগৃহীত

সচিবালয়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) পদ নিয়ে হট্টগোলের ঘটনায় ১৭ জন উপসচিবকে শাস্তি দেওয়ার সুপারিশ করেছে এ ঘটনায় গঠিত কমিটি। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান।

তিনি বলেন, ডিসি নিয়োগ নিয়ে গত ১০ সেপ্টেম্বর সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হট্টগোলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ১৭ জনকে চিহ্নিত করেছে তদন্ত কমিটি। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রকার বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

এর আগে গত (১১ সেপ্টেম্বর) জেলা প্রশাসক (ডিসি) পদে নিয়োগ দিয়ে জারি করা দুটি প্রজ্ঞাপন পুরোপুরি বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে বিক্ষোভ ও হট্টগোল করেন নিজেদের বঞ্চিত দাবি করা কর্মকর্তারা। তারা জনপ্রশাসন সচিবের কাছে দাবি করেন, নতুন ডিসিরা যাতে সংশ্লিষ্ট জেলায় না যান।

বিক্ষোভকারী কর্মকর্তারা দাবি করেন, তারা জনপ্রশাসন সচিবের কাছ থেকে আশ্বাস পেয়ে সন্ধ্যায় সচিবালয় ত্যাগ করেন।

তার আগে, অন্তর্বর্তী সরকার গত ৯ সেপ্টেম্বর দেশের ২৫ জেলায় ডিসি নিয়োগ দেয়। এর একদিন পর ১০ সেপ্টেম্বর আরও ৩৪ জেলায় ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মোট ৫৯ জেলায় ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে যারা ডিসি হতে পারেননি, তারা এই দুটি প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে এর পরদিন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে গিয়ে হট্টগোল করেছিলেন। দিনভর বিক্ষোভের পর ওই দিন সন্ধ্যায় তারা দেখা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেনের সঙ্গে। সেদিনও প্রজ্ঞাপন দুটি বাতিলের আশ্বাস পেয়ে তারা চলে যান।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন দুটি পুরোপুরি বাতিল না করে আট জেলায় নতুন ডিসির নিয়োগ বাতিল করে। এ ছাড়া চার ডিসির জেলা পরিবর্তন করা হয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এ আদেশে সন্তুষ্ট হতে পারেননি নিজেদের বঞ্চিত দাবি করা এবং ডিসি হতে আগ্রহী কর্মকর্তারা। সেদিন তারা আবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে গিয়ে বিক্ষোভ ও হট্টগোল শুরু করেন।

ঘটনাস্থল থেকে দেখা যায়, বিকেলের দিকে জনপ্রশাসন সচিব মোখলেসুর রহমান ওই মন্ত্রণালয়ের দোতলায় এক অনুষ্ঠান শেষে বের হলে তাকে ঘিরে ধরেন ৩০ থেকে ৪০ জন কর্মকর্তা। তখন জনপ্রশাসন সচিব তাদের বলেন, ‘আমি কি সরকার? আমি কি এ প্রজ্ঞাপন বাতিল করতে পারি?’ এ কথা বলে তিনি ভবনের নিচতলায় নেমে যান।

পরে ডিসি থেকে আগ্রহী কর্মকর্তারা নিচতলায় গিয়ে জনপ্রশাসন সচিবকে আবারও ঘিরে ধরেন। এ সময় তারা সচিবকে বলেন, ডিসি পদে যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাদের বেশির ভাগই ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে সুবিধাভোগী ও তাদের আশীর্বাদপুষ্ট। কেউ কেউ আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য। অন্যদিকে তারা (বিক্ষোভকারী) আগের সরকারের সময়ে বঞ্চিত। এবারও ডিসি পদে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়নি।

জনপ্রশাসন সচিবকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভকারী কর্মকর্তারা অবশিষ্ট ৫১ জেলায় ডিসির নিয়োগ বাতিলের দাবি জানান। তখন জনপ্রশাসন সচিব তাদের বলেন, বিষয়টি তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে জানাবেন। এ কথা বলে তিনি সচিবালয় ত্যাগ করেন।

Header Ad
Header Ad

সমাবর্তনে ড. ইউনূসকে ডি-লিট ডিগ্রি দিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তনে দেশের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক ডি-লিট (Doctor of Letters) ডিগ্রি প্রদান করা হয়েছে। বুধবার (১৪ মে) দুপুর আড়াইটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এ বর্ণাঢ্য আয়োজনে ড. ইউনূসের হাতে ডিগ্রির সম্মাননা তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (UGC) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ। এ ছাড়া মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক ও বিশিষ্টজনেরা।

সমাবর্তনে অংশগ্রহণ করেছেন ২০১১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত চবির ৯টি অনুষদের মোট ২২ হাজার ৫৮৬ জন গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে ৪২ জন পিএইচডি এবং ৩৩ জন এমফিল ডিগ্রিপ্রাপ্ত। বাকি শিক্ষার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ডিগ্রি অর্জন করেন।

সকাল থেকেই গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত বাসযোগে ক্যাম্পাসে উপস্থিত হতে থাকেন। তাদের সঙ্গে ছিলেন অভিভাবক ও আত্মীয়স্বজন, যারা বিশেষ এ দিনটি উদযাপন করতে এসেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠে তৈরি করা হয়েছে ২৫ হাজার মানুষের জন্য বসার ব্যবস্থা। গোটা ক্যাম্পাস জুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।

প্রসঙ্গত, ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম সমাবর্তন আয়োজন করে ১৯৯৪ সালে। এরপর ১৯৯৯, ২০০৮ ও ২০১৬ সালে যথাক্রমে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। এবার পঞ্চম সমাবর্তনও স্মরণীয় হয়ে থাকবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে, বিশেষত ড. ইউনূসকে সম্মাননা প্রদান উপলক্ষে।

Header Ad
Header Ad

যে কারণে টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন বিরাট কোহলি

তারকা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

হঠাৎ করেই টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে সবাইকে চমকে দিয়েছেন ভারতের তারকা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। যদিও ভেতরের খবর বলছে, দীর্ঘদিন ধরেই এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ভাবছিলেন তিনি। তবে বিসিসিআই-এর (ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড) নতুন পরিকল্পনা ও সাম্প্রতিক পরিস্থিতিই তাঁর এই সিদ্ধান্তে মূল ভূমিকা রেখেছে।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোহলি চেয়েছিলেন বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন চক্রে নেতৃত্ব দিতে। কিন্তু বিসিসিআই চাচ্ছিল টেস্ট দলে নেতৃত্বে নতুন কাউকে আনতে। এই খবর পাওয়ার পরই কোহলি নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

গত কয়েক বছরে ব্যাট হাতে কোহলি ছিলেন চরম বাজে ফর্মে। প্রায় তিন বছর ধরে তিনি কোনো সেঞ্চুরি পাননি এবং এই সময়ে তাঁর ব্যাটিং গড় ছিল মাত্র ৩২। এই ব্যর্থতা তাঁকে মানসিকভাবে ক্লান্ত করে তোলে।

 

তারকা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, আগের মতো ড্রেসিং রুমে স্বাধীনতা ও ইতিবাচক পরিবেশ পাচ্ছিলেন না কোহলি। বর্তমান টিম ম্যানেজমেন্টের অধীনে তিনি নিজেকে সেইভাবে মানিয়ে নিতে পারছিলেন না, যেমনটা রবি শাস্ত্রীর সময়ে পেয়েছিলেন।

অবসরের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কোহলি রবি শাস্ত্রী, জয় শাহ এবং প্রধান নির্বাচক অজিত আগারকরের সঙ্গে আলোচনা করেন। কিন্তু কেউই তাঁকে এই সিদ্ধান্ত থেকে ফেরাতে পারেননি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইংল্যান্ড সিরিজের পর যদি বিসিসিআই নেতৃত্ব বদলের সিদ্ধান্ত নিত, তাহলে কোহলি ও রোহিত শর্মা একসঙ্গে টেস্ট থেকে বিদায় নিতে পারতেন। কিন্তু বোর্ড নতুন বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে পুরোপুরি নতুন পরিকল্পনায় যেতে চায়।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ১২ কোটি টাকার সড়ক সংস্কার কাজে অনিয়মের অভিযোগ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা-ভূঞাপুর-চরগাবসারা আঞ্চলিক মহাসড়কের ১২ কোটি টাকার সংস্কার কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। প্রায় ২২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই সড়কে ধীরগতিতে কাজ চলার পাশাপাশি কার্পেটিংয়ের আগে খানাখন্দ ও ফাটল না মেরামত করেই কাজ চালানোয় ক্ষোভ জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ ও পরিবহন চালকরা।

প্রকল্পটির কাজ বাস্তবায়ন করছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ)। জুন মাসে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনও পর্যন্ত মাত্র ৯ কিলোমিটার সংস্কার সম্পন্ন হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, বিটুমিন, কেরোসিন ও পাথরের নিম্নমানের সংমিশ্রণে সড়কটি কার্পেটিং করা হচ্ছে। ফলে নতুন কার্পেটিং থেকে পাথর উঠে গিয়ে গাড়ির চাকায় আঘাত করছে এবং যাত্রীদের শরীরেও লাগছে।

পরিবহন চালক জাহিদ জানান, “সপ্তাহে তিনবার গাড়ির চাকা বদলাতে হচ্ছে। উপার্জনের টাকাই এখন গাড়ি মেরামতে খরচ হয়ে যাচ্ছে।” তার মতো আরও অনেক চালক জানিয়েছেন, সড়কের পাথরের কারণে গাড়ির যন্ত্রাংশ বিকল হচ্ছে, এবং অনেককে রোদে দাঁড়িয়ে গাড়ি মেরামত করতে হচ্ছে।

 

সিএনজি বিকল হওয়ায় মেরামতের কাজ করছে চালক। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সরেজমিনে দেখা গেছে, কিছু এলাকায় আগে বিছানো পাথরের উপর পুনরায় ছোট পাথর ছিটিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সাব ঠিকাদার ফারুক হোসেন দাবি করেন, “এই কাজ নিয়ম মেনেই করা হচ্ছে। কেউ বুঝতে না পারায় ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে।”

তবে স্থানীয়দের অভিযোগ, সড়কের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ না মেরামত করে পুরো সড়কে এমনভাবে কাজ করে কোটি কোটি টাকা অপচয় করা হচ্ছে। এতে মূলত ঠিকাদার ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা লাভবান হচ্ছেন।

এ বিষয়ে সওজ-এর নির্বাহী প্রকৌশলী সিনথিয়া আজমেরি খান জানান, “বরাদ্দ কম থাকায় ডাবল বিটুমিনাস সারফেস ট্রিটমেন্ট পদ্ধতিতে কাজ করা হচ্ছে। এতে পরিবহনগুলো অতিরিক্ত গতিতে চলাচল করতে পারবে না। কাজের মানও ভালো হচ্ছে।”

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

তবে ভুক্তভোগী চালক ও যাত্রীরা বলছেন, বাস্তবচিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। সরকারি অর্থ অপচয় ও নিম্নমানের কাজের জন্য তারা দ্রুত তদন্ত ও ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সমাবর্তনে ড. ইউনূসকে ডি-লিট ডিগ্রি দিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
যে কারণে টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন বিরাট কোহলি
টাঙ্গাইলে ১২ কোটি টাকার সড়ক সংস্কার কাজে অনিয়মের অভিযোগ
আনচেলত্তির সহকারী হয়ে ব্রাজিল দলে ফিরছেন কাকা!
সৌদির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি সই
ছাত্রদল নেতাকর্মীদের টার্গেট বানিয়ে হত্যা করা হচ্ছে : নাছির
পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
সাউণ্ড গ্রেনেড ও টিয়ারগ্যাসে ছত্রভঙ্গ জবি শিক্ষার্থীদের লংমার্চ
জানা গেল ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তারকৃতদের নাম-পরিচয়
বেনাপোল কাস্টমসে কলমবিরতি শুরু, স্থবির আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম
ইশরাককে মেয়র পদে শপথ করানোর দাবিতে নগর ভবন ঘেরাও
ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকেরা
দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন জোবাইদা রহমান
গাজায় হাসপাতালেও হামলা চালাল ইসরায়েল, একরাতে নিহত ৮১
চট্টগ্রাম বন্দরকে বাদ দিয়ে অর্থনীতির অগ্রগতি অসম্ভব: প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ নয়, কেবল অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
সাম্য হত্যায় জড়িতদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিতের দাবি এনসিপি নেতা হাসনাতের
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতকে সার্বভৌমত্ব প্রতি সম্মান জানানোর কথা বললেন প্রেস সচিব
ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক ২