সোমবার, ১৯ মে ২০২৫ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নুসরাত ফারিয়ার গ্রেপ্তার বিব্রতকর একটা ঘটনা হয়ে থাকল : ফারুকী

ছবি: সংগৃহীত

অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়ার গ্রেপ্তার বিব্রতকর একটা ঘটনা হয়ে থাকল বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। পাশাপাশি হত্যাচেষ্টা মামলায় ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

আজ সোমবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে সংস্কৃতি উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

পোস্টে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী লিখেছেন, ‘আমি সাধারণত চেষ্টা করি আমার মন্ত্রণালয়ের কাজের বাইরে কথা না বলতে। কিন্তু আমার তো একটা পরিচয় আছে, আমি এই ইন্ডাস্ট্রিরই মানুষ ছিলাম এবং দুদিন পর সেখানেই ফিরে যাব। নুসরাত ফারিয়ার গ্রেপ্তার বিব্রতকর একটা ঘটনা হয়ে থাকল আমাদের জন্য। আমাদের সরকারের কাজ জুলাইয়ের প্রকৃত অপরাধীদের বিচার করা।’

তিনি লিখেছেন, ‘ঢালাও মামলার ক্ষেত্রে আমাদের পরিষ্কার অবস্থান প্রাথমিক তদন্তে সংশ্লিষ্টতা না থাকলে কাউকে গ্রেপ্তার করা হবে না। এবং সেই নীতিই অনুসরণ করা হচ্ছিল।’

ফারিয়ার বিরুদ্ধে মামলাটি অনেকদিন ধরেই ছিল জানিয়ে ফারুকী লিখেছেন,‘সরকারের পক্ষ থেকে তদন্ত শেষ হওয়ার আগে গ্রেপ্তারের কোনো উদ্যোগ নেওয়ার বিষয় আমার নজরে আসেনি। কিন্তু এয়ারপোর্টে যাওয়ার পরেই এই ঘটনাটা ঘটে।আওয়ামী লীগের সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিদেশ গমনকে কেন্দ্র করে ক্ষোভের পর ওভার নারভাসনেস থেকেই হয়তোবা এসব ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। কয়দিন আগে ব্যারিস্টার আন্দালিব পার্থের স্ত্রীর সঙ্গেও এ রকম একটা ঘটনা ঘটেছে।এইসব ঘটনা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য না।’

সবশেষে আশা প্রকাশ করে ফারুকী লিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে এবং এই ধরনের ঢালাও মামলাকে আমরা আরও সংবেদনশীলভাবে হ্যান্ডেল করতে পারব-এই আশা। আমাদের মনে রাখতে হবে আমাদের প্রধান কাজ জুলাইয়ের প্রকৃত অপরাধীদের বিচার করা।’

উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের আগস্টে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন দমনের নামে এনামুল নামে একজনকে পিটিয়ে ও গুলি করে হত্যাচেষ্টা করা হয়। পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে এনামুল হক আদালতের আদেশে ভাটারা থানায় মামলা করেন।

হত্যাচেষ্টার ওই মামলায় নুসরাত ফারিয়া ছাড়াও আসামি করা হয়েছে-অপু বিশ্বাস, আসনা হাবিব ভাবনা, অভিনেতা জায়েদ খানসহ ১৭ জন তারকাকে।

তা ছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সরকারের সংশ্লিষ্ট ২৮৩ জন এবং অজ্ঞাতপরিচয় তিন-চার শ’জনকে ওই মামলায় আসামি করা হয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

বদলে গেলো নাম, ধানমন্ডি ২৭ এখন 'শহীদ ফারহান ফাইয়াজ' সড়ক

শহিদ ফারহান ফাইয়াজের নামে সড়কের ফলক উন্মোচন। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার ধানমন্ডির পুরাতন ও পরিচিত ২৭ নম্বর সড়কটি এখন থেকে ‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ সড়ক’ নামে পরিচিত হবে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ হওয়া ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ ফারহানুল ইসলাম ভূঁইয়ার স্মরণে এই নামকরণ করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)।

সম্প্রতি নামফলক উন্মোচনের মাধ্যমে সড়কের নতুন নামের ঘোষণা দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লিখেন,
“ধানমন্ডির পুরাতন ২৭ নম্বর সড়ককে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে’ শহীদ ফারহান ফাইয়াজের নামে নামকরণ করে সড়কের ফলক উন্মোচন করেছে ডিএসসিসি।”

২০২৪ সালের ১৮ জুলাই, ধানমন্ডির এই রাস্তায় রাপা প্লাজা ও জেনেটিক প্লাজার মাঝামাঝি এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারান একাদশ শ্রেণির ছাত্র ফারহান ফাইয়াজ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সামনের সারিতে থেকে পুলিশের গুলি ও ছাত্রলীগের হামলার শিকার হয়ে তিনি শহীদ হন।

নামফলক উন্মোচনের সময় উপস্থিত ছিলেন শহীদ ফারহান ফাইয়াজের বাবা আলহাজ্ব শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়া, ফাইয়াজের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষকবৃন্দ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মো. জিল্লুর রহমান ও অন্যান্য কর্মকর্তারা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাহজাহান মিয়া বলেন, “জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যারা জীবন দিয়েছেন, তাদের স্মরণ করাই আমাদের দায়িত্ব। ফারহান ফাইয়াজ ছিলেন সেই আন্দোলনের সাহসী মুখ। তার আত্মত্যাগের স্মারক হিসেবে এই সড়কের নতুন নামকরণ।”

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ফারহান ফাইয়াজের বাবা বলেন, “আমার ছেলের প্রাণ গেছে বৈষম্যের বিরুদ্ধে কথা বলায়। এটি আমার জীবনের অপূরণীয় ক্ষতি। তবে আজকের এই নামকরণ কিছুটা হলেও গর্বের অনুভূতি এনে দিয়েছে। আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।”

অনুষ্ঠানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহতদের জন্য মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।

প্রসঙ্গত, ফারহান ফাইয়াজ ছিলেন ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছড়িয়ে পড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা। রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের মুখেও সাহসিকতার সঙ্গে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন। তার মৃত্যু সেই সময় গোটা দেশে তীব্র প্রতিবাদ ও ছাত্র আন্দোলনের ঢেউ তোলে।

Header Ad
Header Ad

ফার্স্ট সিকিউরিটি থেকে ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, এস আলমসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রায় ১১০০ কোটি টাকা ঋণের নামে আত্মসাতের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলমসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিগত সরকারের আমলে এস আলমের নিয়ন্ত্রণাধীন এ ব্যাংক থেকে এই বিশাল অঙ্কের অর্থ লুটপাটের ঘটনায় দেশের আর্থিক খাতে তীব্র ধস নেমেছে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।

সোমবার (১৯ মে) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা ও সহকারী পরিচালক তানজীর আহমেদ। তিনি জানান, এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ৪৩ জনকে আসামি করে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে দুদক জানায়, এস আলম গ্রুপ অন্তত চারটি ব্যাংক থেকে প্রায় ১ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা সরিয়ে নিয়েছে। সরকার পরিবর্তনের পর তদন্তে নেমে পাওয়া যাচ্ছে ভয়াবহ ব্যাংক লুটপাটের প্রমাণ।

অভিযোগ রয়েছে, পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় প্রভাব খাটিয়ে একে একে একাধিক ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেয় এস আলম গ্রুপ। পরে নামমাত্র প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে তারা। এসব অর্থ লোপাটের মাধ্যমে দেশের আর্থিক খাতকে চরম ঝুঁকির মুখে ফেলে দেয় এই শিল্পগোষ্ঠীটি।

এদিকে, পৃথক আরেক অনুসন্ধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) প্রধান প্রকৌশলী আলি আখতার হোসেন, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী ওয়াহিদুর রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধেও দুর্নীতির প্রমাণ সংগ্রহে মাঠে নেমেছে দুদক। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে বলেও জানিয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা।

ব্যাংকিং খাতের এই দুর্নীতির ঘটনাগুলো দেশের অর্থনৈতিক নিরাপত্তার ওপর সরাসরি আঘাত হিসেবে দেখছে বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, এসব ঘটনার দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক বিচার না হলে সাধারণ মানুষের ব্যাংকে আস্থা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের দাবিতে ফের মাঠে নামার হুঁশিয়ারি ১২ দলীয় জোটের

১২ দলীয় জোটের আলোচনা সভা। ছবি: সংগৃহীত

সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে প্রয়োজনে আবারও রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির মিত্র ১২ দলীয় জোটের নেতারা। তারা বলেছেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

সোমবার (১৯ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এই হুঁশিয়ারি দেন জোটের নেতারা। সভার আয়োজন করে ১২ দলীয় জোট।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, "দীর্ঘ আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটেছে, কিন্তু এখনো গণতন্ত্র ফিরে আসেনি। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।"

তিনি বলেন, "আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস করবো না। যারা আন্দোলনে শহীদ হয়েছেন, তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে হবে। সে জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন।"

নজরুল ইসলাম আরও বলেন, "২০০৭ সালেই খালেদা জিয়া ভিশন ২০৩০ দেন, পরে তারেক রহমান ২৭ দফা দেন, যা পরে ৩১ দফায় রূপ নেয়। আজকের কথিত সংস্কার প্রস্তাবগুলোর অনেক কিছুই সেখানেই বলা হয়েছিল। আমরা যদি ক্ষমতায় যাই, এসব বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করি।"

তিনি বলেন, "আমরা চাই না কেউ একক ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্র পরিচালনা করুক। তাই ক্ষমতার ভারসাম্য, সীমিত মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী থাকা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচন—এসবই জরুরি।"

সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, "অবিলম্বে একটি নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি না তারেক রহমান দেশে ফিরতে পারছেন না। যদি কোনো আইনি বাধা থাকে, সরকার সেটা পরিষ্কারভাবে জানাক।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে কেউ ছিনিমিনি খেললে তা মেনে নেওয়া হবে না।"

বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, "নির্বাচন নিয়ে নতুন করে দাবি জানাতে হবে—এটা ভাবিনি। কিন্তু সরকার কার্যত একদলীয় শাসন কায়েম করছে। দেশে অস্থিরতা তৈরির পাঁয়তারা চলছে।"

তিনি চট্টগ্রাম বন্দরের একটি টার্মিনাল বিদেশি কোম্পানিকে দেওয়ার পরিকল্পনারও বিরোধিতা করেন এবং বলেন, "এভাবে একের পর এক সরকারি প্রতিষ্ঠান বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়া যাবে না।"

তিনি আরও বলেন, "অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিন। নইলে ডিসেম্বরের পর আপনাদের আর এক মুহূর্তও সহ্য করা হবে না। যেভাবে শেখ হাসিনাকে নামানো হয়েছে, সেভাবেই নতুন করে লড়াই হবে।"

এসময় নেতারা বলেন, নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে এবং তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের বাধা দূর করতেও আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাতীয় পার্টির মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন, লেবার পার্টি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান এবং কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বদলে গেলো নাম, ধানমন্ডি ২৭ এখন 'শহীদ ফারহান ফাইয়াজ' সড়ক
ফার্স্ট সিকিউরিটি থেকে ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, এস আলমসহ ৪৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
নির্বাচনের দাবিতে ফের মাঠে নামার হুঁশিয়ারি ১২ দলীয় জোটের
পলাতকদের অর্থ জব্দ, লুটের টাকা গরিবের কল্যাণে ব্যবহার হবে: গভর্নর
৬০ ভাগ তরুণ-তরুণী ভুগছেন ‘টেক্সট নেক’-এ, জানুন কারণ ও করণীয়
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দখলমুক্ত হলো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যায়ামাগার
ইশরাকের শপথ নিয়ে অনেক জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন শাকিল, গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড
ভারতে যাওয়ার সময় কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা জামিল বেনাপোলে গ্রেফতার
আ.লীগের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ
পিএসএল খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছেন মিরাজ, মিলল বোর্ডের অনুমতি
বিজি ৪৩৬ ফ্লাইটের ক্যাপ্টেন, ফার্স্ট অফিসার ও কেবিন ক্রুকে সম্মাননা
দেশে এক বছরে বেকার বেড়েছে সোয়া ৩ লাখ
যমুনা টিভিতে প্রচারিত সংবাদের প্রতিবাদ জানালেন কোচাশহর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান
‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে মন্তব্য, ভারতে বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষক গ্রেপ্তার
স্থলপথে রপ্তানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা: বেনাপোলে আটকে ৩৬ ট্রাক গার্মেন্টস পণ্য
নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তারের কারণ জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বেনাপোল সীমান্তে ১২ লাখ টাকার মাদকসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
ঢাকাসহ ১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা
সকলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে: তারেক রহমান