শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সমাবেশ, পরিবহন ধর্মঘট ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি

রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা থাকবে কিন্তু রাজনৈতিক সংস্কৃতি যেন নষ্ট না হয় সেকথা সবাই মানবেন। কিন্তু একদল বিভাগীয় সমাবেশ ডাকে আর সঙ্গে সঙ্গে পরিবহন ধর্মঘট হয়ে যাচ্ছে এটি কোন ধরনের সংস্কৃতি। একেকটা বিভাগে ৮টা জেলা, বিভাগীয় সমাবেশে জেলা থেকে নেতা-কর্মীরা আসবে এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু পরিবহন ধর্মঘট হলে তারা আসবে কীভাবে? এ যেন বাচ্চাদের ছায়ার সঙ্গে দৌড়ানোর মতো।

সুকুমার রায়ের ভাষায়, ছায়ার সঙ্গে কুস্তি লড়ে গাত্রে হলো ব্যাথা। ছায়াকে ধরতে পারে না কিন্তু ক্লান্ত, বিরক্ত, ক্ষুব্ধ হতে থাকে ক্রমাগত। তেমনি কি রাজনীতিতেও চলছে? একপক্ষ সমাবেশ ডাকে তো অন্যদের ইশারায় পরিবহন ধর্মঘট। এ নিয়ে চলছে বিতর্ক। ওরা আগে করেছে তখন দোষ হয়নি তাহলে আমরা করলে দোষ হবে কেন? কে কার ঘাড়ে দোষ চাপাবে তার কৌশল চলছে। তবে কৌশল যাই হোক আর যেই করুক শেষ পর্যন্ত ঘাড়টা জনগণের এবং বোঝাটা বহন করতে হবে তাদেরই। সে বোঝা দুর্ভোগের, ভাড়া বৃদ্ধির, দ্রব্যমূল্যের অথবা পুলিশি হয়রানির আরও অনেক কিছুর।

একটি রাজনৈতিক দলের সমাবেশকে সামনে রেখে পরিবহন ধর্মঘট হচ্ছে প্রতিটি বিভাগে। মালিক সমিতি কি ধর্মঘট আহ্বান করতে পারে কিংবা শ্রমিক সংগঠন ধর্মঘট আহ্বান করলে কী নিয়ম অনুসরণ করতে হয়- তা নিয়ে প্রশ্ন করলে কোনো উত্তর পাওয়া যাবে না। তবে ধর্মঘট হবে, বাস বন্ধ থাকবে এবং ময়মনসিংহ, খুলনার ধারাবাহিকতায় রংপুরের পর বরিশালেও ধর্মঘট হবে। মালিক সমিতির কেউ কেউ বলছেন কেন ধর্মঘট ডাকা হয়েছে তা তো জানেন, তাহলে প্রশ্ন করেন কেন? ধর্মঘট আহ্বানকারীদের দাবিগুলো দেখলে বুঝা যায় এ হলো স্থায়ী দাবিতে অস্থায়ী কর্মসূচি।

তারা বলেছে, মহাসড়কে তিন চাকার অবৈধ যান ও ভাড়ায়চালিত মোটরসাইকেল বন্ধ করতে হবে। এদের কারণে দুর্ঘটনা হয়, বাস মালিকরা যাত্রী পান না। ফলে এসব বন্ধ করতে হবে। যদি কেউ বলেন একই দাবিতে ধর্মঘটের আহ্বান একটি বিশেষ দলের কর্মসূচির সময়েই কেন বারবার ডাকা হচ্ছে, সারাবছর কেন ডাকা হয় না? তাহলে কি সমাবেশ ও ধর্মঘটের মধ্যে যোগসূত্র আছে? ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে সবসময়ই জোরের সঙ্গে বলা হচ্ছে এই ধর্মঘটের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্কই নেই। ঐক্য আছে কিন্তু সম্পর্ক নেই। কী অদ্ভুত সম্পর্কহীন ঐক্য!

বাস মালিক সমিতির নেতারা তাদের ভয়াবহ সমস্যা সমাধানে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নাকি ধর্মঘট করছে। জিজ্ঞাসা হতে পারে, এই দাবিতে আগে তারা কী কী কর্মসূচি পালন করেছেন, সেক্ষেত্রে পুলিশ ও প্রশাসনের ভূমিকা কী ছিল সে সম্পর্কে অবশ্য কিছু জানা যায়নি এবং আন্দোলনকারীরা নিজেরাও তা উল্লেখ করেননি। যেকোনো চূড়ান্ত কর্মসূচিতে যাওয়ার আগে কিছু আন্দোলন তো করতে হয়। সে রকম কোনো আন্দোলনের খবর কেউ জানেন কি না তা জানা নেই।

স্বাভাবিকভাবেই সমাবেশ আয়োজনকারীরা অভিযোগ করেছেন, তাদের গণসমাবেশে মানুষের স্রোত ঠেকাতে এই সংকট সৃষ্টি করা হয়েছে। আর পরিবহনসংশ্লিষ্ট নেতারা বলছেন, তাদের কিছু দাবিদাওয়া ছিল, যেগুলো দীর্ঘদিন ধরে বাস্তবায়নের জন্য তারা সরকারকে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় তারা শেষ পর্যন্ত যানবাহন বন্ধ করে ‘আন্দোলন’ করতে বাধ্য হয়েছেন। তবে দুঃখজনকভাবে তাদের এই আন্দোলন কাকতালীয়ভাবে আন্দোলনকারী রাজনৈতিক দলের সমাবেশের আগের দিন থেকে সমাবেশের পরের দিন পর্যন্ত পড়ে গেছে। কী আর করা! উপায়হীন বেদনা প্রকাশ।

বিআরটিএ চেয়ারম্যান বলেছিলেন, বাসমালিকেরা কেন খুলনার বাস বন্ধ রেখেছেন, সে বিষয়ে তারা আমাদের অফিশিয়ালি কিছু জানাননি। কোনো দাবিদাওয়াও উপস্থাপন করা হয়নি। আমরা এ ব্যাপারে জানি না। এর পাশাপাশি লঞ্চ শ্রমিকদের বেতন বাড়ানো, ভৈরব থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত নদের খনন, ভারতগামী জাহাজের ল্যান্ডিং পাস দেওয়ার দাবিসহ ১০ দফা দাবিতে ধর্মঘট পালন করেছেন যাত্রীবাহী লঞ্চের শ্রমিকেরা। এখন কী অবস্থা তাদের আন্দোলনের, তা জানতে অনেকের কৌতূহল জেগে উঠা অসম্ভব নয়।

সরকার একবার ঘোষণা করেছিলেন জরুরি প্রয়োজনে বিদ্যুৎ, টেলিযোগাযোগ, পরিবহনসহ যেকোনো সেবাকে ‘অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা’ ঘোষণা করতে পারবেন। ‘অত্যাবশ্যক’ ঘোষণার পর সেখানে শ্রমিকরা ধর্মঘট ডাকতে পারবে না, এমন কী মালিকরাও প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে পারবে না। এই ঘোষণা না মানলে দণ্ডের বিধান রেখে নতুন আইন করার উদ্যোগ নিয়েছিল সরকার। এই আইন অমান্য করলে দণ্ডের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন, কেউ ধর্মঘট করলে তাকে বরখাস্তসহ তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইন ভাঙলে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা ৬ মাসের কারাদণ্ড হতে পারে। মালিক ভাঙলে এক লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা ও এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হবে। কেউ আইন ভাঙতে প্ররোচিত করলে এক বছর কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে। একদিকে করোনা অভিঘাত, অন্যদিকে রুশ ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনীতির সংকটের কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি যখন টালমাটাল তখন বাস-ট্রেন-লঞ্চ বন্ধ করে রাখা কি অর্থনীতির জন্য বিরাট ধাক্কা নয়? ধর্মঘট যদি আইনসম্মত না হয় তাহলে বেআইনি এই ধর্মঘটের জন্য কাউকে কি জরিমানা করা হবে?

রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়ে মোকাবিলা করতে হবে একথা সবাই বলেন কিন্তু বিরোধী রাজনৈতিক সমাবেশের সময়েই পরিবহন ধর্মঘটের ঘটনা যে ঘটেই চলেছে তা দেশের মানুষকে কী বার্তা দেবে? দলীয় কর্মী দিয়ে হামলা, মামলা, গ্রেপ্তারসহ ক্ষমতায় থাকলে সব রকমে নিজেদের ক্ষমতা দেখানোর এই সংস্কৃতির অবসান কি হবে? অতীতেও বিরোধী দলের কর্মসূচি বাধাগ্রস্ত করতে গাড়ি, ফেরি বন্ধের নানা নজির আছে। সেই খারাপ নজিরগুলোই কি বর্তমানেও চর্চা হতে থাকবে?

এসএন

 

Header Ad
Header Ad

নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের চকবাজারের হিজলা খালে পড়ে যাওয়া ছয় মাস বয়সী শিশু সেহরিসকে নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) সকালে তার লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
এর আগে শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে কাপাসগোলার নবাব হোটেলের পাশের নালায় ওই শিশুটি নিখোঁজ হয়।

স্থানীয়রা জানান, চট্টগ্রাম মহানগরের চকবাজার থানার কাপাসগোলা এলাকায় মা ও ছয় মাস বয়সী শিশুসহ একটি ব্যাটারিচালিত রিকশা নালায় পড়ে যায়। এ ঘটনায় মাকে উদ্ধার করা গেলেও শিশুটি পানির স্রোতে তলিয়ে যায়। এরপর শিশুটির লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।

জানা গেছে, দুর্ঘটনার পর রিকশাচালক পালিয়ে যায়। দ্রুত গতির কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার ঘটনাটি ঘটে। খবর পেয়ে চসিকের পরিচ্ছন্ন কর্মী এবং ফায়ার সার্ভিসের দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন।

শিশুটির মামা মারূফ জানান, আসাদগঞ্জ থেকে চেহরিসকে নিয়ে তার মা ও দাদি তার (মারূফ) বাসায় বেড়াতে আসছিল। বাড়ির কাছে এসে রাস্তায় পানি থাকায় রিকশা নেয় তারা। কিন্তু নালার পাশে থাকা বাঁশের বেষ্টনী খুলে ফেলার কারণে তারা রিকশা নিয়ে নালায় পড়ে যায়। পরে চেহরিসের মা সালমা ও দাদি আয়েশাকে উদ্ধার করা গেলেও চেহরিস হারিয়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে আরাকানকে নিরাপদ স্থান হিসেবে গড়ে তুলতে সব পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে সরকার।

প্রধান উপদেষ্টার প্রত্যাশা মতে, আগামী ঈদের আগেই যাতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভব হয় সে লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।

শুক্রবার সন্ধ্যায় কক্সবাজার শহরের টেকপাড়ায় রাখাইন সম্প্রদায়ের বর্ষবরণ উৎসব সাংগ্রেং—১৩৮৭ পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. খলিলুর রহমান আরো বলেন, ‘আমি আজকেও (শুক্রবার) রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছি। তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। একসঙ্গে নামাজ আদায় করেছি। তাদেরকে বলছি যে, আন্তর্জাতিক ফোরামে তারা যেন প্রত্যাবাসন বিষয়ে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন।’

ড. খলিলুর রহমান রাখাইনদের উৎসব প্রসঙ্গে বলেন, ‘বাংলাদেশ সকল ধর্মের, সকল নৃ—গোষ্ঠীর এবং সকল সংস্কৃতির একটি দেশ। আমাদের দেশের এই সময়টা উৎসবের সময়। তিনি বর্ষবরণের চমৎকার অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ার জন্য রাখাইন সম্প্রদায়ের প্রতি অভিনন্দন জানান।’

এসময় উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন, শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নিজাম উদ্দিন আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিলুফা ইয়াসমিন।

এর আগে, গত রমজান মাসে জাতিসংঘের মহাসচিবকে নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় তিনি, আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এরপর অন্তর্বর্তী সরকারের জোর প্রচেষ্টায় থাইল্যান্ডে বিমসটেক সম্মেলন চলাকালে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে সম্মত হয় মিয়ানমার সরকার।

Header Ad
Header Ad

‘রাইজ ইন রেড’ কর্মসূচি

লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক

আন্দোলনের অংশ হিসেবে দেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা আজ শনিবার (১৯ এপ্রিল) দেশব্যাপী নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের সামনে অথবা গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ‘প্ল্যাকার্ড হাতে মানববন্ধন’ কর্মসূচি পালন করার ঘোষণা দিয়েছেন। তারা এই কর্মসূচির নামকরণ করেছেন ‘রাইজ ইন রেড’।

গতকাল শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাতে ‘কারিগরি ছাত্র আন্দোলন, বাংলাদেশ’ নামক একটি ফেসবুক পেজে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীরা এই পেজের মাধ্যমেই তাদের আন্দোলনের বিভিন্ন আপডেট জানিয়ে আসছেন।

ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, আজ শনিবার তাদের কর্মসূচির নাম ‘রাইজ ইন রেড’ ঘোষণা করা হলো।

তারা জানিয়েছে, আজ সকাল সাড়ে ১১টা থেকে সারাদেশের সকল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একযোগে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালিত হবে।

এই কর্মসূচির অধীনে কুমিল্লার ন্যক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদে এবং কারিগরি শিক্ষার্থীদের অধিকার নিশ্চিত না হওয়ায় প্রতিটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রধান ফটক অনির্দিষ্টকালের জন্য লাল কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হবে।

পাশাপাশি, কারিগরি সেক্টরের বৈষম্য দূরীকরণ এবং তাদের ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি এড়িয়ে মহাসড়কের দুই পাশে অথবা গুরুত্বপূর্ণ স্থানে শিক্ষার্থীরা প্ল্যাকার্ড হাতে মানববন্ধন করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন বলে জানানো হয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার
আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল