শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বছর জুড়ে অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব থাকবে

বৈশ্বিক অর্থনীতি এখন অনেক কিছুর সঙ্গেই সংযুক্ত। আমাদের দেশের অর্থনীতিও বৈশ্বিক অর্থনীতির সঙ্গে জড়িত। সেদিক চিন্তা করলে যেসব কারণে অর্থনীতি নিয়ে চিন্তার ব্যাপার আছে তা হলো, কোভিডের পরে রিকভারি চলছিল। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়ে যায়। তবে দাম বৃদ্ধি যে পুরোপুরি ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের জন্য তা নয়। কোভিড রিকভারি প্রসেসের মধ্য দিয়েই এরকম হয়েছে। সেই জায়গা থেকে এটি ধারাবাহিকভাবেই চলছে। সেই বিচারে নিজেদের অর্থনীতি নিয়ে বেশি ভাবতে হবে এজন্য যে, বিশ্বের অর্থনীতিতে একটি মন্দাভাব থাকবে। তবে বাজারগুলি যেহেতু আমাদের রপ্তানির প্রধান বাজার সেদিক থেকে আমাদের সচেতন ও চিন্তা ভাবনার দরকার আছে।

আমি বলব এখন পর্যন্ত আমাদের রপ্তানি বেশ ভালো। আমরা যদি এটি ধারাবাহিকভাবে চালিয়ে নিতে পারি, রপ্তানির দিক থেকে দুশ্চিন্তার কারণ হবে না। তবে অবশ্যই এই বাজারগুলি আমাদের পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে অর্থনীতি কোথায় যাচ্ছে। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে একটি মন্দার আশঙ্কা বড় বড় অর্থনীতিবিদ অথবা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা করছে। কাজেই ২০২৩ এ একটি মন্দাভাব থাকবে। সেক্ষেত্রে এই অনিশ্চিত অবস্থায় আমাদের পণ্যের বাজার কেমন হবে সেটি সর্বোচ্চ সতর্কতায় রাখতে হবে।

আরও একটি সতর্কতার বিষয় হচ্ছে, এ বছর হচ্ছে নির্বাচনের বছর। যদিও নির্বাচনের তারিখ এখনো নির্ধারিত হয়নি। তবে বছরের শেষে অথবা আগামী বছরের শুরুর দিকে যেহেতু নির্বাচন হবে, তবে সারা বছর ধরেই তার প্রভাব কিন্তু অর্থনীতির মধ্যে পড়বে। সেটির একটি ইতিবাচক দিক হচ্ছে, নানান জিনিসের কেনা বেচা অথবা বাজার একটু সরগরম থাকে; বিশেষ করে মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়। উদাহরণস্বরূপ প্রিন্টিংসহ স্বল্প আয়ের মানুষের নানামুখি কর্মসংস্থান যেমন চায়ের স্টলের আড্ডা থেকে সবকিছুই অর্থনীতির অংশ হয়ে যায়; যেগুলো নির্বাচনের বছরগুলোতেই চাঙ্গা হয়।

আবার কিছু অনিশ্চয়তা আমরা দেখি যেটি অর্থনীতির জন্য সুফল বয়ে আনে না। আমার মতে, এ বছরে অর্থনীতির দিক থেকে একটি ইতিবাচক প্রভাব থাকবে। এবারের নির্বাচন গ্রামে-গঞ্জে সারা দেশেই ছোট ছোট উদ্যোক্তা তৈরি করবে। নির্বাচনকে ঘিরে যতধরনের পণ্য তার সঙ্গে ক্ষুদ্র ব্যবসা যুক্ত হবে। সেদিক থেকে বলা যায় যে, দেশের অর্থনীতি বেশ চাঙ্গা থাকবে। তবে বিশ্বব্যাপী মন্দার কারণে, মূল্যস্ফীতির বিষয়টি আমাদের জন্য বড় চিন্তার বিষয়।

২০২৩-এ আমি মনে করি, এটি এখন পর্যন্ত যে গতিতে কমছে, সেটি বেশ ধীরগতি। আগামীতে ধানের ফলন ও সাপ্লাই চেঞ্জ ইত্যাদি জায়গাগুলোতে আমাদের মনোযোগ রাখতে হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো যেমন বন্যায় ফসল নষ্ট হয়, এসব ক্ষেত্রে আমাদের দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। অনেক ক্ষেত্রেই মানুষের সঞ্চয় কমে গেছে। বিশেষ করে নিম্নবিত্ত পরিবারে যারা নির্দিষ্ট আয়ে সংসার চালান, তারা চলছেন কিন্তু একটি চাপের মধ্যে আছেন। সেদিক বিবেচনায় মূল্যস্ফীতি বছর জুড়েই চিন্তার একটি ব্যাপার হবে।

সবকিছু মিলিয়ে আমি মনে করি, ২০২৩ সাল বাংলাদেশের জন্য একটি পরীক্ষার বছর, বিশেষ করে বিগত কয়েক বছরের উন্নয়নের ধারায় আমাদের শক্তিমত্তা কতটুকু? বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে কিছুটা মন্দাভাব থাকলেও দরিদ্র-ধনী সবাই মিলে আমরা টিকে থাকতে পারি কীভাবে, সেদিক থেকে পরীক্ষার বছর। এই পরীক্ষায় ভালো ফল পেতে হলে আমাদের সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও এ বিষয়ে আরও বেশি মনযোগী হতে হবে।

নাজনীন আহমেদ: অর্থনীতিবিদ

এসএন

Header Ad
Header Ad

বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত বাংলাদেশের, বাদ পড়লো ওয়েস্ট ইন্ডিজ নারী দল

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে পাকিস্তানের কাছে হারের পর কিছুটা অনিশ্চয়তায় পড়েছিল বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের বিশ্বকাপ ভাগ্য। তবে শেষ পর্যন্ত নাটকীয় এক সমীকরণে নিশ্চিত হয়েছে বাংলাদেশের টিকিট, আর বাদ পড়েছে শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

শনিবার থাইল্যান্ডের বিপক্ষে ১৬৭ রানের লক্ষ্য ১০.১ ওভারে পূরণ করতে হতো ওয়েস্ট ইন্ডিজ নারী দলকে। তারা জিতলেও লক্ষ্য পূরণে প্রয়োজনীয় রানরেট না থাকায় শেষ পর্যন্ত বাদ পড়ে যায়। ১০.৫ ওভারে ৬ উইকেটের বড় ব্যবধানে জয় পেলেও নেট রান রেটে বাংলাদেশ এগিয়ে থাকে।

বিশ্বকাপে স্বাগতিক ভারতসহ সরাসরি খেলবে আরও পাঁচ দল—অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কা। বাকি দুটি দল নির্ধারিত হয় বাছাইপর্ব থেকে—পাকিস্তান ও বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ নারী দল বাছাইপর্বে পাঁচ ম্যাচের তিনটিতে জয় পায়—থাইল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে। শেষ দুটি ম্যাচে হেরে গেলেও ৬ পয়েন্ট ও +০.৬৩৯ নেট রান রেট নিয়ে এগিয়ে ছিল। ওয়েস্ট ইন্ডিজও সমান ৬ পয়েন্ট পেলেও তাদের নেট রান রেট ছিল +০.৬২৬—একটুখানি কম।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলিংয়ে থাইল্যান্ড অলআউট হয় ১৬৬ রানে। জবাবে হ্যালি ম্যাথিউস ঝড় তোলেন ২৯ বলে ৭০ রান করে। সঙ্গ দেন কিয়ানা জোসেপ (১২ বলে ২৬) ও চিন্নেল্লা হেনরি (১৭ বলে ৪৮)। তবুও ধীর গতির প্রথম ওভারে ৯ রান তোলাই কাল হয় তাদের জন্য।

এই ব্যর্থতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ নারী দলের বিশ্বকাপে খেলার আশাও শেষ হয়ে গেল। আর নাটকীয় সেই শেষ মুহূর্তে হাসল ভাগ্য বাংলাদেশের—নিগার সুলতানাদের দেখা হবে ভারতের মাটিতে অনুষ্ঠিতব্য নারী বিশ্বকাপে।

Header Ad
Header Ad

দুই দফা দাবি না মানলে কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের

বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বেতন স্কেলের আলোকে বেতন-ভাতা প্রদান এবং ব্লকপদ বিলুপ্ত করে স্বতন্ত্র নিয়োগবিধি প্রণয়নের দাবিতে দুই দফা দাবি উত্থাপন করেছে বাংলাদেশ বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন। দাবি না মানলে আগামী ৫ মে থেকে সারা দেশে কর্মবিরতির কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সংগঠনের নেতারা।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন সংগঠনের সভাপতি মো. রেজোয়ান খন্দকার। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক হওয়ার পর বিচারকদের জন্য পৃথক পে-স্কেল এবং নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়ন করা হলেও সহায়ক কর্মচারীদের সেই স্কেলের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। অথচ তারা একই দপ্তরে বিচারকদের সঙ্গে কাজ করেন, কিন্তু বেতন-ভাতাদি পান জনপ্রশাসনের স্কেল অনুযায়ী।

তিনি অভিযোগ করেন, অনেক কর্মচারী ৩৮ থেকে ৪০ বছর ধরে একই পদে কর্মরত থাকলেও কোনো পদোন্নতি পাননি। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক ও বৈষম্যমূলক। সচিবালয়ের একজন অফিস সহায়ক যেমন পদোন্নতি পেয়ে উপসচিব হতে পারেন, তেমনি সুপ্রিম কোর্টে অফিস সহকারী ডেপুটি রেজিস্ট্রার পর্যন্ত পদোন্নতি পান, পুলিশের কনস্টেবলও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হতে পারেন। অথচ অধস্তন আদালতের সহায়ক কর্মচারীরা শতভাগ বৈষম্যের শিকার।

রেজোয়ান খন্দকার বলেন, প্রধান বিচারপতি, আইন উপদেষ্টা ও আইন সচিবের কাছে আমাদের দাবি তুলে ধরা হয়েছে। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন দাবি যৌক্তিক বলে স্বীকার করলেও তাদের প্রতিবেদনে আমাদের বিষয়ে কোনো সুপারিশ রাখা হয়নি।

দাবি বাস্তবায়নে তিনি জোর দিয়ে বলেন, বিদ্যমান জুডিশিয়াল সার্ভিস বেতন স্কেলের ১ম থেকে ৬ষ্ঠ গ্রেডের পরবর্তী ৭ম থেকে ১২তম গ্রেডভুক্ত করে সব ব্লকপদ বিলুপ্ত করে যোগ্যতা ও জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পদোন্নতির সুযোগ রেখে স্বতন্ত্র নিয়োগবিধি প্রণয়ন করতে হবে।

তিনি হুঁশিয়ার করে বলেন, আগামী ৫ মের মধ্যে দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি না হলে সারা দেশের অধস্তন বিচার বিভাগের কর্মচারীরা ওই দিন সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে ১১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত দুই ঘণ্টার সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করবে। এরপরও দাবি না মানলে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কাজী মো. ছালাউদ্দিন, সহসভাপতি মো. নাজিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক তারিক আহাম্মেদ রিংকু এবং দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা বিচার বিভাগীয় কর্মচারীরা।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) তৃতীয় সাধারণ সভায় দলের ভবিষ্যৎ কর্মসূচি, সাংগঠনিক নীতিমালা ও কাঠামো সংস্কার নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জেলা ও উপজেলা কমিটির আহ্বায়ক হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স ৪০ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। পাশাপাশি শৃঙ্খলাবিরোধী অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে একটি তদন্ত ও শৃঙ্খলা কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাজধানীর বাংলামোটরের রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিকেল ৩টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত প্রায় ৯ ঘণ্টাব্যাপী এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন।

সভা শেষে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অঞ্চলভিত্তিক সাংগঠনিক কাঠামো চূড়ান্তকরণ, সংস্কার প্রস্তাবনা প্রণয়ন, গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণহত্যার বিচার দাবি এবং সীমান্ত হত্যা বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এছাড়া গাজায় ইসরায়েলি হামলা এবং ভারতের ওয়াকফ বিলবিরোধী আন্দোলনে দমন-পীড়নের প্রতিবাদ ও দেশের দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিরুদ্ধে সরকারের প্রতি কঠোর অবস্থান নেওয়ার কথা জানায় দলটি।

দলের সাংগঠনিক গতিশীলতা বাড়াতে মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম ও (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ প্রয়োজনীয় নীতিমালা উপস্থাপন করেন। প্রস্তাবিত কাঠামোয় দেশের ৬৪ জেলাকে ১৯টি জোনে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জেলা কমিটিতে ৩১ থেকে ৫১ জন এবং উপজেলা কমিটিতে ২১ থেকে ৪১ জন সদস্য থাকবে। উভয় পর্যায়ের আহ্বায়ক পদের জন্য বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ন্যূনতম ৪০ বছর।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও জনপরিসরে কয়েকজন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাবিরোধী আচরণের অভিযোগ ওঠায় সর্বসম্মতিক্রমে একটি তদন্ত ও শৃঙ্খলা কমিটি গঠন করা হয়েছে, যার ঘোষণা আসছে আগামী রবিবার।

এছাড়া বিচার, সংস্কার ও গণপরিষদ নির্বাচনের দাবিতে এনসিপির ঢাকা মহানগর শাখা চলতি সপ্তাহেই একটি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে বলেও জানানো হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত বাংলাদেশের, বাদ পড়লো ওয়েস্ট ইন্ডিজ নারী দল
দুই দফা দাবি না মানলে কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
দিনাজপুরের বিরামপুর থানায় ওপেন হাউস ডে অনুষ্ঠিত
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় হার, শঙ্কায় বাংলাদেশের নারী বিশ্বকাপ স্বপ্ন
ঘুষ-দুর্নীতির অভিযোগ জানানো যাবে দুই মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে
টঙ্গীতে দুই শিশুকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা, মায়ের স্বীকারোক্তি
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি, তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
বাফুফের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সরফরাজের পদত্যাগ
ভর্তুকি মূল্যে পাটের তৈরি বাজারের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবিবার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
দেশের ইতিহাসে এবারের নির্বাচন সর্বোত্তম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারত: রিজভী
ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালই যেন নিজেই অসুস্থ!
জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের
প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম
আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার