বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫ | ১২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

শীতকালে যেসব ইবাদতের কথা বলেছেন নবীজি (সা.)

ছবি: সংগৃহীত

শীত অনেকেরই প্রিয় ঋতু। আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরও প্রিয় মওসুম। কুয়াশার মিহি চাদরে ঢাকা শীতে ইবাদত-বন্দেগি তুলনামূলকভাবে বেশি করা যায়। আল্লাহর নৈকট্য লাভেও অধিক মগ্ন থাকা যায়। সুজলা-সুফলা বাংলাদেশ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বিশেষ দান। ষড়ঋতুর এ দেশের প্রকৃতি বছরে ছয়বার ভিন্ন ভিন্ন রূপ ও সাজ-সজ্জায় আমাদের সামনে আগমন করে। ষড়ঋতুর বৈচিত্র্যময় অফুরন্ত এ রূপ রস আর কোথাও নেই।

তাই কবি বলেন, ‘এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি/ সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।

শীতকালে আমরা অধিকহারে ঠান্ডা অনুভব করি, অপরদিকে গ্রীষ্মকালে অনুভব করি প্রখর তাপ। এ দুই কালে ঠান্ডা ও গরমের প্রচণ্ডতার কারণ হাদিসে নববিতে বর্ণিত হয়েছে।

রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘জাহান্নাম তার প্রতিপালকের নিকট এই বলে অভিযোগ করেছিল যে, হে আমার প্রতিপালক! (প্রচণ্ড উত্তাপের কারণে) আমার এক অংশ অন্য অংশকে গ্রাস করে ফেলেছে। তখন আল্লাহতায়ালা তাকে দুটি শ্বাস ফেলার অনুমতি দিলেন। একটি শীতকালে, অপরটি গ্রীষ্মকালে। আর সে দুটি হলো, তোমরা গ্রীষ্মকালে যে প্রচণ্ড উত্তাপ এবং শীতকালে যে প্রচণ্ড ঠান্ডা অনুভব কর তাই।’ (সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম)।

অন্য বর্ণনায় এসেছে, রাসূলে কারিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা গরমের যে প্রচণ্ডতা অনুভব করো তা জাহান্নামের গরম নিশ্বাসের কারণেই। আর শীতের তীব্রতা যা পাও তা জাহান্নামের ঠাণ্ডা নিশ্বাসের কারণেই।’ (সহিহ বুখারি)।

পবিত্র কুরআন মাজিদে শুধু দুটি ঋতুর কথা উল্লেখ রয়েছে। তা হলো শীত ও গ্রীষ্ম। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন, ‘তাদের (কুরাইশ বংশের লোকদের) অভ্যাস ছিল শীত ও গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ।’ (সূরা আল-কুরাইশ, আয়াত নং-০২)।

শীতকালকে রাসূলে কারিম (সা.) মুমিনের জন্য ঋতুরাজ বসন্ত বলে আখ্যায়িত করেছেন। এ প্রসঙ্গে রাসূল (সা.) বলেন-‘শীতকাল হলো মুমিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমাদ)।

সব ঋতুই মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সৃষ্টি। তাই আল্লাহতায়ালার কাছে কোনো ঋতুই আলাদা বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত নয়। তবে কোনো ঋতুতে বিশেষ কিছু সুবিধা থাকে। যেমন শীতকালে দিন ছোট হয় এবং সূর্যের তাপ কম হওয়ায় শীতকালে পানির পিপাসা কম হয়ে থাকে। তাই সহজেই শীতকালীন রোজা রাখা যায়।

অপরদিকে শীতকালে রাত দীর্ঘ হয়। একজন মানুষের স্বাভাবিক ঘুমের পরও শীতকালে রাতের আরও কিছু অংশ বাকি থাকে। ফলে কেউ চাইলে সহজেই রাতের বাকি অংশ সালাতুত তাহাজ্জুদ, জিকির-আজকারের মাধ্যমে কাটিয়ে দিতে পারে।

সে হিসাবে হাদিস শরিফে শীতকালীন আমলের বিশেষ মর্যাদার কথা বর্ণিত হয়েছে। এক হাদিসে রাসূলে কারিম (সা.) ইরশাদ করেন, ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মুমিন রাত্রিকালীন নফল নামাজ আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় মুমিন রোজা রাখতে পারে।’ (বায়হাকি)।

ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত উমর (রা.) বলেন, ‘শীতকাল হলো মুমিনের জন্য গনিমত।’

প্রখ্যাত সাহাবি হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলতেন, ‘শীতকালকে স্বাগতম। কেননা তা বরকত বয়ে আনে। শীতের রাত দীর্ঘ হয়, যা কিয়ামুল লাইলের (রাতের নামাজ) সহায়ক এবং দিন ছোট হয়, যাতে রোজা রাখতে সহজ।’

ইমাম গাযালি (রহ.) বলেন, ‘আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের জন্য শীতকালের চেয়ে প্রিয় কোনো সময় আছে কি না আমার জানা নেই। কারণ শীতের দিনগুলো ছোট থাকে আর রাতগুলো বড় হয়। তাই দিনে রোজা রাখা আর রাতে নামাজে দাঁড়িয়ে থাকা সহজ হয়।’ (কিমিয়ায়ে সাআদাত)।

আমাদের উচিত শীতকালে অধিক ইবাদাত-বন্দেগি করা এবং দরিদ্র বস্ত্রহীন শীতার্ত মানুষকে সাধ্যানুযায়ী সাহায্য-সহযোগিতা করা। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে সেই তাওফিক দান করুন। আমিন!

Header Ad
Header Ad

২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত

ছবি: সংগৃহীত

দেশে আবারও করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ১৯ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তবে এ সময়ে ভাইরাসটিতে কেউ মারা যাননি। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এক দিনে ৫১৮টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৯ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়। এতে শনাক্তের হার দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৬১ শতাংশ।

এ নিয়ে চলতি বছর দেশে মোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫১৮ জনে। আর মহামারি শুরুর পর থেকে দেশে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫২ হাজার ৬৩ জনে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, দেশে করোনাভাইরাসে এ পর্যন্ত মোট মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৫১৮ জনের। যদিও সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় কোনো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।

মহামারি শুরুর পর থেকে দেশে করোনা শনাক্তের গড় হার ১৩ দশমিক ০৪ শতাংশ।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। আর প্রথম মৃত্যু হয় ওই বছরের ১৮ মার্চ। করোনা মহামারির সবচেয়ে ভয়াবহ দিন ছিল ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট, যেদিন সর্বোচ্চ ২৬৪ জন করে মারা যান।

Header Ad
Header Ad

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন—এই সীমা নির্ধারণ করাই স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে একটি শক্ত পদক্ষেপ। এটি একটি বড় রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক অর্জন বলে মন্তব্য করেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) গণমাধ্যমে দেওয়া এক বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে রাষ্ট্রের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করতে হবে। তার প্রথম শর্ত হলো বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। এমন কোনো আইন সংসদে পাস করা যাবে না, যেটি আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না।”

তিনি বলেন, “বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পাশাপাশি জবাবদিহিতা থাকাও জরুরি। বিচার বিভাগ, নির্বাহী বিভাগ ও আইনসভা—এই তিনটি স্তরের মধ্যে ভারসাম্য থাকলে কোনো বিভাগ অন্য বিভাগের ওপর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারবে না। এ ভারসাম্যই সুস্থ গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি।”

গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার চেতনা স্মরণ করে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “আমরা শহীদদের রক্তাক্ত রাজপথের উত্তরসূরি। তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে না পারলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হুমকির মুখে পড়বে। তাই সবাইকে একত্র হয়ে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।”

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়েও মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, “যে দেশে গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সেই দেশে গণতন্ত্রও সুসংহত থাকে। আমাদের সাংবাদিকরা যেন মালিকের কথা নয়, বিবেকের দায়িত্ব পালন করেন—এটাই প্রত্যাশা।”

Header Ad
Header Ad

নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে

আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের সঙ্গে টানা যুদ্ধের পর সংঘর্ষ থেমেছে। আর সেই যুদ্ধবিরতির পর প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে এলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। এক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টে তিনি যুদ্ধকে ইরানের “বিজয়” হিসেবে অভিহিত করেছেন।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) আল-জাজিরার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম।

খামেনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (পূর্বে টুইটার)–এ দেওয়া বার্তায় লেখেন, “ভ্রান্ত ইহুদিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে বিজয়ের জন্য অভিনন্দন।” যদিও তিনি সরাসরি ইসরায়েলের নাম উচ্চারণ করেননি, তবে তার বার্তার লক্ষ্য যে তেলআবিব, তা স্পষ্ট।

আল-জাজিরা আরও জানিয়েছে, শিগগিরই তিনি জাতির উদ্দেশে একটি ভিডিও বার্তা দেবেন, যা হবে তার দীর্ঘ নীরবতা ভাঙার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।

 

যুদ্ধ চলাকালে ৮৬ বছর বয়সী আয়াতুল্লাহ খামেনি তার তেহরানের বাসভবন ছেড়ে একটি গোপন বাংকারে আশ্রয় নেন। সেখানে তিনি সব ধরনের ইলেকট্রনিক যোগাযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিলেন। এমনকি রাষ্ট্রের শীর্ষ কর্মকর্তারাও তার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেননি বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো।

বিবিসির এক বিশ্লেষণ বলছে, যুদ্ধবিরতির পর যখন খামেনি পুনরায় প্রকাশ্যে আসবেন, তিনি আর আগের ইরানকে খুঁজে পাবেন না। তিনি দেখতে পাবেন এক যুদ্ধবিধ্বস্ত, ক্ষুব্ধ ও ক্ষতবিক্ষত জাতিকে—যার অর্থনীতি ভেঙে পড়েছে, সামরিক কাঠামো ছিন্নভিন্ন এবং রাজনৈতিক আস্থা দুর্বল হয়ে গেছে।

যুদ্ধের সময় ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (IRGC) বহু শীর্ষ কমান্ডার নিহত হয়েছেন। পারমাণবিক স্থাপনায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিদেশি নিষেধাজ্ঞার কারণে বহুদিন ধরেই দুর্বল হয়ে পড়া অর্থনীতি আরও সংকটগ্রস্ত। এক সময়ের তেল-সমৃদ্ধ ইরান এখন খাদ্য, জ্বালানি ও বেকারত্ব সংকটে বিপর্যস্ত।

এ অবস্থায় অনেক ইরানি নাগরিক খামেনির নীতিকে দায়ী করছেন। তারা মনে করছেন, ইসরায়েল ধ্বংসের চেষ্টায় গৃহীত ‘আদর্শিক সংঘাতের পথ’ এবং পরমাণু অস্ত্র অর্জনের আকাঙ্ক্ষাই দেশকে এই অবস্থায় এনে দাঁড় করিয়েছে।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং স্কলার প্রফেসর লিনা খাতিব বলেছেন, “খামেনি হয়তো ইসলামি প্রজাতন্ত্রের শেষ সর্বোচ্চ নেতা হবেন। ইরানি শাসনব্যবস্থার পতনের সূচনা ইতিমধ্যেই হয়ে গেছে।” তিনি আরও বলেন, “এখনকার বাস্তবতায় খামেনির সামনে আর বড় কোনো রাজনৈতিক জয়ের সুযোগ নেই। বরং সামনে আছে এক অনিশ্চিত ও ভঙ্গুর ভবিষ্যৎ।”

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কাতারের আমিরের মধ্যস্থতায় সাময়িক যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও, পরিস্থিতি এখনও অনিশ্চিত। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু খামেনিকে হত্যার সম্ভাবনা পুরোপুরি নাকচ করেননি। আর ইরানে অভ্যন্তরীণ ক্ষোভ যেন আরও বিস্ফোরণের অপেক্ষায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ১০ বছর নির্ধারণ করে স্বৈরাচারকে রুখে দেয়া হয়েছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
নীরবতা ভেঙে খামেনি বললেন, ইরান ‘বিজয়’ অর্জন করেছে
সাংবাদিকতায় বাংলাদেশের মতো স্বাধীনতা উন্নত বিশ্বেও নাই: প্রেস সচিব
রংপুরে দেশীয় অস্ত্র ও অবৈধ মাদকসহ ২ যুবক গ্রেফতার
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন ডিএসসিসি প্রশাসক, পেলেন অভ্যর্থনা
ভেঙেই গেল জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেটি পেরির সংসার!
সব সরকারি ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জেলার সব প্রতিষ্ঠানে ডোপ টেস্টের ঘোষণা দিলেন ডিসি
রংপুরে চিকিৎসা অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু, হাসপাতালকে ২ লাখ জরিমানা
টাঙ্গুয়ার হাওরে গাঁজা সেবন দায়ে ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড
৮৩ লাখ মাদকাসক্ত দেশে, গাঁজা সেবনকারী সবচেয়ে বেশি
নতুন গিলাফে আবৃত পবিত্র কাবা শরিফ
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়ালের ৩ দিনের রিমান্ড
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
সারাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে এইচএসসি পরীক্ষা চলছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ বাংলাদেশি, মৃত ৩৮
কণার বিচ্ছেদের ঘোষণা, পোস্ট ডিলিট করে বিভ্রান্তি বাড়ালেন স্বামী গহিন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতির জেরে বিশ্ববাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
রংপুর এক্সপ্রেসে যাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে রেলকর্মী গ্রেফতার