সোমবার, ১৯ মে ২০২৫ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘কদিন শীতে খুব কষ্ট পাচ্ছিলাম, আজ কম্বল পেলাম’

কদিন শীতে খুব কষ্ট পাচ্ছিলাম, বয়স বেড়েছে শীত বেশি লাগে গায়ে। অনেককে বলেছিলাম একটি মোটা কম্বলের কথা। তাও একটা কম্বলও কেউ দেয়নি। আজ একটা কম্বল পেলাম। এখন আর কাউকে বলব না কম্বলের কথা। এই কম্বল জড়িয়ে শীত নিবারণ করব।

রবিবার (৮ জানুয়ারি) সকালে সদর উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে ‘বক্তারপুর ইউনিয়ন প্রবীণ সমিতি’ নামের একটি স্থানীয় সংগঠনের শীতবস্ত্র বিতরণকৃত কম্বল পেয়ে এভাবেই আক্ষেপ করে কথাগুলো বলছিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধা রাফিনা বেওয়া।

শুধু রাফিনা বেওয়া নয়, তার মতো এই সংগঠনের উদ্যোগে কম্বল পেয়েছেন এরকম অসহায় ৩০০ প্রবীণ।

৭০ বছরের বৃদ্ধ খোরশেদ আলম বলেন, শীতে খুব কষ্টে জীবন কাটাতে হয়। এ কম্বল আমার খুবই উপকারে আসবে। যারা দিয়েছে আল্লাহ তাদের মঙ্গল করুন।

৮০ বছরের বৃদ্ধা রেজিয়া বলেন, আমরা গরিব। অসহায় মানুষ। যে ঠান্ডা পড়েছে কম্বল খুব দরকার ছিল। কিন্তু কম্বল দেয়নি। চঞ্চল ভাই প্রথম একটা কম্বল দিল। কম্বল পেয়ে আমি খুশি।

এসময় শীতবস্ত্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বক্তারপুর ইউপি চেয়ারম্যান সারওয়ার কামাল চঞ্চল, প্রবীণ সমিতির সভাপতি ডা. ইসকেন্দার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক এসএম আল বেরুনীসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

এসজি

Header Ad
Header Ad

পলাতকদের অর্থ জব্দ, লুটের টাকা গরিবের কল্যাণে ব্যবহার হবে: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত

পলাতক ব্যক্তিদের কিছু অর্থ জব্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, দুর্নীতির মাধ্যমে যারা ব্যাংক থেকে টাকা নিয়েছে, সেই অর্থ ফেরত আনা হবে। আর নন-ব্যাংকিং খাতে থাকা অর্থ সাধারণ মানুষের কল্যাণে ব্যবহারের পরিকল্পনা রয়েছে।

সোমবার (১৯ মে) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান গভর্নর। তিনি বলেন, কীভাবে ডিপোজিটরদের স্বার্থ রক্ষা করা যায়, সেই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের অভ্যন্তরে দুর্নীতির বিষয়ে গভর্নর জানান, এ ধরনের ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তদন্ত করবে এবং নিজস্ব আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে। তিনি আরও বলেন, লুট হওয়া অর্থ ফেরত আনার ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত দেশের অভিজ্ঞতা নেই, তবে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পেলে বিদেশি ব্যাংক হিসাবও ফ্রিজ করা সম্ভব।

নগদ সম্পর্কিত দুর্নীতির প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন, নগদের পরিচালনা বোর্ডে থাকা ব্যক্তিরা ৬৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। এই কারণে, তাদের হাতে পুনরায় নগদের দায়িত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত নয়। গভর্নর আশঙ্কা প্রকাশ করেন, যারা এসব অপকর্মে যুক্ত ছিল, তারা প্রমাণ মুছে ফেলার চেষ্টা করতে পারে।

ব্রিফিংয়ে উপস্থিত প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানান, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন—লুট হওয়া টাকা দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণে ব্যয় করতে একটি বিশেষ তহবিল (ফান্ড) গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এই পদক্ষেপে অর্থনৈতিক অপরাধ দমন ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার ব্যাপারে নতুন আশার আলো দেখছেন অর্থনীতিবিদ ও সাধারণ মানুষ।

Header Ad
Header Ad

প্রায় ৬০ শতাংশ তরুণ-তরুণী ভুগছেন ঘাড়ের এই সমস্যায়!

ছবি: সংগৃহীত

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা, কাজের চাপ সব কিছুর প্রভাবে বাড়ছে নানা স্বাস্থ্যঝুঁকি। বিশেষ করে তরুণরা নানা সমস্যায় ভুগছেন। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে দেখা দেছে প্রায় ৬০ শতাংশ তরুণ-তরুণী ভুগছেন ‘টেক্সট নেক’ সমস্যায়। এটি একটি ঘাড়ের সমস্যা।

টেক্সট নেক সিনড্রোম কী? এই সমস্যা হলে কী হয়? কেনই বা হয় টেক্সট নেক সমস্যা? কাদের ঝুঁকি বেশি?— সব প্রশ্নের উত্তর জানুন এই প্রতিবেদনে। 

 

টেক্সট নেক সিনড্রোম কী:


স্মার্টফোনের দীর্ঘক্ষণ ব্যবহারের ফলে সৃষ্ট একটি সমস্যা হলো টেক্সট নেক সিনড্রোম। দীর্ঘক্ষণ ধরে খারাপ ভঙ্গিতে ঘাড় বাঁকিয়ে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা, টানা রিলস বা সিনেমা দেখার অভ্যাসে দেখা দিতে পারে ঘাড় ব্যথা। এমনকি ঘাড় শক্তও হয়ে যেতে পারে।
কিছুক্ষেত্রে এই সমস্যাটি খুব বেশি অস্বস্তির কারণ হতে পারে। যার কারণের দৈনন্দিন কাজকর্ম করা কঠিন হয়ে পড়তে পারে।

 

টেক্সট নেকের সমস্যা কতটা বিপজ্জনক হতে পারে:


১৫-২০ বছর বয়সীদের মধ্যে টেক্সট নেকের সমস্যার ঝুঁকি বাড়ছে। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ হেলথ সায়েন্সেস অ্যান্ড রিসার্চ এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫-২০ বছর বয়সী ব্যক্তিরা এই ধরণের ঘাড়ের সমস্যার জন্য সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল। পশ্চিম আফ্রিকার বেনিনে ১৮৩৫ জন শিক্ষার্থীর ওপর একটি গবেষণা করা হয়। এতে দেখা গেছে ৭৪.৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থী মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ঘন ঘন মেসেজিং করার কথা জানিয়েছেন।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, তাদের মধ্যে ১,০০০ জনেরও বেশি ঘাড়ে ব্যথার অভিযোগ করেছেন। যারা এক ঘণ্টায় চার থেকে পাঁচবার স্মার্টফোন ব্যবহার করেছেন তাদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি আরও বেশি ছিল।

 

টেক্সট নেকের কারণ:


স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আধুনিক যুগে টেক্সট নেক একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা। এই ঝুঁকি ঘাড় ও মেরুদণ্ড বাঁকানো এবং দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার কারণে দেখা দিতে পারে। এতে পেশী ও হাড়ের উপর চাপ বেড়ে যায়। মাথা বাঁকালে ঘাড়ের বাঁকানো অংশের ওপর চাপ বাড়ে।

সাধারণত মাথার ওজন প্রায় ৪.৫-৫.৫ কেজি হয়। কিন্তু যখন মাথা ৬০ ডিগ্রি হেলে থাকে, তখন ঘাড় বাঁকানোর সময় এটি ২৫ কেজি পর্যন্ত ওজনের হতে পারে। এইভাবে, এটি ঘাড়ের ব্যথা এবং পেশীর সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

 

টেক্সট নেকের লক্ষণ:


যেহেতু আমরা সবাই নিয়মিত মোবাইল ফোন ব্যবহার করি এবং তরুণদের মধ্যে টেক্সট নেকের সমস্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাই সবারই এর লক্ষণগুলো সম্পর্কে জেনে রাখা জরুরি। টেক্সট নেকের কিছু লক্ষণ হলো-

>ঘাড়ে ব্যথা
>ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া
>কাঁধ এবং পিঠের ওপরের অংশে টান অনুভব করা
>ক্রমাগত মাথাব্যথা
>মনোযোগে অসুবিধা
>হাতে ঝিঁঝিঁ ধরা বা কখনও কখনও অসাড়তা

 

টেক্সট নেক হওয়ার ঝুঁকি কাদের বেশি:


যারা অতিরিক্ত মোবাইল এবং ট্যাবলেট ব্যবহার করেন তাদের মধ্যে এই সমস্যাটি বেশি দেখা যায়।

২০২০ সালের এক গবেষণা অনুযায়ী, ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী তরুণ-তরুণীরা যারা দিনে গড়ে ৩-৫ ঘণ্টা সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন, তাদের টেক্সট নেক-এর সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা বেশি।

 

অফিস কর্মীরা যারা ক্রমাগত ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের ওপর ঝুঁকে কাজ করেন, তারাও এই সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। মাথা যত বেশি হেলে থাকবে, ঘাড়ের ওপর তত বেশি চাপ পড়বে।

টেক্সট নেকের সমস্যা এড়াতে করণীয়:


১. এই ধরনের সমস্যা এড়াতে, মোবাইল বা ল্যাপটপের স্ক্রিন চোখের সমান্তরালে রাখার অভ্যাস করুন।

২. অফিসে কাজ করলে ২০ মিনিট অন্তর বিরতি নিন এবং স্ট্রেচিং করুন।

৩. পেশী শক্ত হওয়া রোধ করতে ঘাড় ও কাঁধের ব্যায়াম করুন।

যদি আপনি দীর্ঘদিন এই সমস্যায় ভোগেন তাহলে দ্রুত একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Header Ad
Header Ad

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দখলমুক্ত হলো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যায়ামাগার

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দখলমুক্ত হয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যায়ামাগার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীদের জন্য তৈরি করা ব্যায়ামাগার দখল করে দীর্ঘদিন সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়েছে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এই কক্ষটি ছাত্রলীগ ব্যবহার করতো 'টর্চার সেল' হিসেবে। এই কক্ষেই শিক্ষার্থীদের ধরে এনে নির্যাতন চালানো হতো। এখন সেই কক্ষ ফিরেছে আগের রূপে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন কক্ষটি দখলমুক্ত করে আবারো ব্যায়ামাগার স্থানান্তর করেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ২৮ অক্টোবরে তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী ব্যায়ামাগারটি উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর থেকেই ব্যায়ামাগারের নিয়ন্ত্রণ নেয় শাখা ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি ইলিয়াস হোসেন সবুজ। অতীতে দখলকৃত এ ব্যায়ামাগার থেকে শাখা ছাত্রলীগের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৌশল দপ্তরের তথ্যমতে, প্রায় সাড়ে ৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ব্যায়ামাগারের জন্য ভবনটি নির্মিত হয়। নিয়ম অনুযায়ী ব্যায়ামাগারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরিক শিক্ষা কার্যালয়ের কাছে হস্তান্তর করার কথা থাকলেও ছাত্রলীগের দাপুটে নেতাকর্মীদের কারণে তা সম্ভব হয়নি।

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ছাত্রলীগের সকল ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সরকার পতনের প্রায় ১০ মাস পর ব্যায়ামাগারটি শারীরিক শিক্ষা বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ার দ্বিতীয় তলার উন্মুক্ত স্থানে ব্যায়ামাগারের কার্যক্রম চলে আসছিল। এখন প্রশাসনিক ভবনের পূর্বপাশে অবস্থিত টিন শেড বিল্ডিংয়ে ব্যায়ামাগারটি স্থানান্তর করা হয়েছে।

ব্যায়ামাগারে আসা শিক্ষার্থী শান্ত দেবনাথ বলেন, 'অনেক প্রতীক্ষার পরে একটা ব্যায়ামাগার পেয়েছি। তবে ব্যায়ামাগারে সরঞ্জাম অনেক কম। বৃষ্টি হলে পানি চুঁইয়ে ভিতরে আসে। যদি একজন প্রফেশনাল ট্রেইনার নিয়োগ করা হয়, তাহলে শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে ব্যায়াম করতে পারবে।'

আরেক শিক্ষার্থী সৌরভ নন্দী বলেন, 'ব্যায়ামাগার সকাল নয়টা থেকে রাত্রি নয়টা পর্যন্ত খোলা থাকে। আমাদের সকাল নয়টায় ক্লাস থাকায় সকালে আসতে শরীরচর্চা করতে আসতে পারিনি। সকাল ছয়টা থেকে খোলা থাকলে সকালে এসে শরীরচর্চা করতে পারতাম। ব্যায়ামাগারে সরঞ্জাম বাড়ানোর কথা বললেও বাড়ায়নি। এছাড়া ব্যায়ামাগারে পানি এবং পাখার কোনো ব্যবস্থা নাই।'

ব্যায়ামাগার উদ্বোধনের পর স্থানান্তরের দীর্ঘ সূত্রতার বিষয়ে শারীরিক শিক্ষা কার্যালয়ের উপ পরিচালক মনিরুল আলম বলেন, 'কর্তৃপক্ষ আমাকে বলেছিল অন্য জায়গায় শিফট করতে, তাই করেছিলাম। এখন বলেছে নির্ধারিত জায়গায় শিফট করার জন্য এজন্য শিফট করেছি।'

ব্যায়ামাগারের সরঞ্জাম এবং সুযোগ সুবিধা বাড়ানোর বিষয় তিনি বলেন, 'সরঞ্জাম এবং ট্রেইনারের বিষয়টি প্রশাসন দেখবে।'

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন, 'আগে তো ব্যায়ামাগার ক্যাফেটেরিয়ার দোতলায় ছিল, শিক্ষার্থীরা এসে দাবি জানালো ব্যায়ামাগার নেই। খোঁজ নিয়ে জানলাম ব্যায়ামাগারের জন্য নির্ধারিত ভবন রয়েছে। পরে সেখানে স্থানান্তরিত করেছি। এই অর্থবছরে পর্যাপ্ত বাজেট নেই। নতুন অর্থবছরে বাজেট আসলে ক্রীড়া কমপ্লেক্সে দোতলায় কাজ সম্পন্ন করে সেখানে ব্যায়ামাগার স্থানান্তর করব ইনশাআল্লাহ।'

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পলাতকদের অর্থ জব্দ, লুটের টাকা গরিবের কল্যাণে ব্যবহার হবে: গভর্নর
প্রায় ৬০ শতাংশ তরুণ-তরুণী ভুগছেন ঘাড়ের এই সমস্যায়!
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দখলমুক্ত হলো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যায়ামাগার
ইশরাকের শপথ নিয়ে অনেক জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন শাকিল, গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড
ভারতে যাওয়ার সময় কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা জামিল বেনাপোলে গ্রেফতার
আ.লীগের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ
পিএসএল খেলতে পাকিস্তান যাচ্ছেন মিরাজ, মিলল বোর্ডের অনুমতি
বিজি ৪৩৬ ফ্লাইটের ক্যাপ্টেন, ফার্স্ট অফিসার ও কেবিন ক্রুকে সম্মাননা
দেশে এক বছরে বেকার বেড়েছে সোয়া ৩ লাখ
যমুনা টিভিতে প্রচারিত সংবাদের প্রতিবাদ জানালেন কোচাশহর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান
‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে মন্তব্য, ভারতে বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষক গ্রেপ্তার
স্থলপথে রপ্তানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা: বেনাপোলে আটকে ৩৬ ট্রাক গার্মেন্টস পণ্য
নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তারের কারণ জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বেনাপোল সীমান্তে ১২ লাখ টাকার মাদকসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
ঢাকাসহ ১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা
সকলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে: তারেক রহমান
দিনাজপুরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে একই অফিসের ৪ কর্মকর্তাসহ নিহত ৫
নুসরাত ফারিয়ার গ্রেপ্তার বিব্রতকর একটা ঘটনা হয়ে থাকল : ফারুকী
এশিয়া কাপ থেকে নাম প্রত্যাহার করেছে ভারত!