বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ছাত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা রাবি শিক্ষক, ভিডিও ভাইরাল

ছাত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা রাবি শিক্ষক। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক সহযোগী অধ্যাপক ছাত্রীর সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়ার ঘটনায় শিক্ষাঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনার একটি ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যা নিয়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা।

ঘটনাটি ঘটে রোববার (১২ মে) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকার সময়। শিক্ষার্থীদের দাবি, সেদিন বিকেল ৫টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অ্যাকাডেমিক ভবনের ৩০৭ নম্বর কক্ষে এক ছাত্রীকে নিয়ে প্রবেশ করেন ফাইন্যান্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ। এরপর তিনি কক্ষের বৈদ্যুতিক বাতি বন্ধ করে দেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কিছু শিক্ষার্থী কক্ষে গিয়ে দরজায় নক করেন। দীর্ঘ সময় পর দরজা খুলে দেওয়া হয়।

কক্ষে প্রবেশ করে তারা দেখেন, ছাত্রীটির হিজাব এবং ওড়না ছিল না। তার ব্যাগ, সেফটিপিনসহ বেশ কিছু ব্যক্তিগত সামগ্রী শিক্ষকের টেবিলে ছড়িয়ে ছিল। পাশে একটি বালিশও পড়ে থাকতে দেখা যায়। এ সময় কিছু শিক্ষার্থী মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেন। ভিডিওতে দেখা যায়, শিক্ষক নিজেই ওই ছাত্রীর মাথায় একটি রুমাল দিয়ে ঢাকার চেষ্টা করছেন। তখন শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন তোলেন, কেন তিনি রুমাল পরাচ্ছেন? উত্তরে হেদায়েত উল্লাহ বলেন, “সে মেয়ে মানুষ, তাই।”

জানা গেছে, ওই ছাত্রী ফাইন্যান্স বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী এবং বেগম খালেদা জিয়া হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। তিনি স্নাতকে (বিবিএ) ভালো ফলাফল অর্জন করেছিলেন এবং বর্তমানে স্নাতকোত্তরে (এমবিএ) অধ্যয়নরত।

অভিযুক্ত শিক্ষক মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী শিক্ষক সংগঠন ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’-এর সক্রিয় সদস্য। কোটা আন্দোলনের সময় ছাত্র আন্দোলনের বিরোধিতায় আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের নানা কর্মসূচিতে তার অংশগ্রহণ ছিল।

এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহর মোবাইলে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

ফাইন্যান্স বিভাগের বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক মো. শিবলী সাদিক বলেন, “এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। তবে তার বিরুদ্ধে এর আগে এক ছাত্রী যৌন হয়রানির অভিযোগ দিয়েছিল। তখন বিভাগের সাবেক সভাপতি বিষয়টি বসে মীমাংসা করে দিয়েছিলেন।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবর রহমান বলেন, “আমি এ বিষয়ে অবগত নই। কেউ এখনো লিখিত অভিযোগ দেয়নি। তবে অভিযোগ পেলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ্ হাসান নকীব বলেন, “আমি ঘটনাটি শুনেছি, তবে এখনো বিস্তারিত জানি না। আমি খোঁজ নিচ্ছি এবং বিষয়টি যাচাই করে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেব।”

Header Ad
Header Ad

সৌদি আরব থেকে ফেরত ৫ হাজারের বেশি পাকিস্তানি ভিক্ষুক

ছবি: সংগৃহীত

গত ১৬ মাসে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৫ হাজার ৪০২ জন পাকিস্তানি ভিক্ষুককে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। শুধু সৌদি আরব থেকেই ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫ হাজার ৩৩ জনকে। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উপস্থাপিত এক তালিকায় এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। খবর প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের প্রভাবশালী গণমাধ্যম ডন ও এআরওয়াই নিউজ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার (১৪ মে) পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংসদে বিতাড়িত ভিক্ষুকদের দেশভিত্তিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, ২০২৪ সালজুড়ে সৌদি আরব ছাড়াও ইরাক, মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), কাতার ও ওমান থেকে শত শত পাকিস্তানি ভিক্ষুককে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ইরাক থেকে ২৪২ জন, মালয়েশিয়া থেকে ৫৫ জন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ৪৯ জন ভিক্ষুক পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হয়।

এ ছাড়া চলতি বছরের (২০২৫) হিসাব অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ৫৫২ জন পাকিস্তানি ভিক্ষুককে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে সৌদি আরব থেকে ৫৩৫ জন, সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ৯ জন এবং ইরাক থেকে পাঁচজনকে ফেরত পাঠানো হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, অভিবাসন ব্যবস্থার দুর্বলতা, বিদেশে শ্রমবাজারে প্রতারণার শিকার হওয়া এবং সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার ঘাটতি—এই সমস্ত কারণে অনেকেই বিদেশে গিয়ে ভিক্ষাবৃত্তিতে জড়িয়ে পড়েন। এতে দেশটির ভাবমূর্তি যেমন ক্ষুণ্ন হচ্ছে, তেমনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এর নেতিবাচক প্রভাবও পড়ছে।

সরকার সূত্র জানিয়েছে, বিদেশে অবস্থানরত পাকিস্তানি নাগরিকদের যথাযথভাবে যাচাই-বাছাই ও প্রশিক্ষণ ছাড়া বিদেশে পাঠানোর বিষয়টি এখন থেকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো ডিএসসিসি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো ডিএসসিসি। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যাকাণ্ডের পর উদ্ভূত নিরাপত্তা উদ্বেগের প্রেক্ষাপটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বড় পরিসরে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া এ অভিযানে শতাধিক অবৈধ দোকান ও স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

টিএসসি সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মূল ফটক এলাকা থেকে শুরু হওয়া এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন ডিএসসিসির নির্বাহী হাকিম মো. আমিনুল ইসলাম। তার সঙ্গে ছিল গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শাহবাগ থানা পুলিশ এবং আনসার বাহিনী।

বেলা দেড়টার দিকে দেখা যায়, ভ্রাম্যমাণ দোকান, কাঠ-টিনের ঘরসহ বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা ভাঙতে চারটি বুলডোজার ব্যবহার করা হচ্ছে। এ সময় পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সক্রিয়ভাবে কাজ করেন। এমনকি উন্মুক্ত লাইব্রেরি সংলগ্ন একটি কাঠের ঘরও গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

অভিযানের বিষয়ে নির্বাহী হাকিম আমিনুল ইসলাম বলেন, “সোহরাওয়ার্দী উদ্যান একটি ঐতিহাসিক ও জাতীয় স্থান। এখানে যারা ঘুরতে আসেন, তাদের নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতেই আমরা এই অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছি।”

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট ম্যানেজার (ভারপ্রাপ্ত) ফাতেমা বিনতে মুস্তাফা বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকা নিরাপদ রাখতে এই যৌথ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা চাই উদ্যানের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন ও সুশৃঙ্খল থাকুক।”

উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মোটরসাইকেলে আসার সময় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে নিহত হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য। এরপর থেকে ক্যাম্পাসে শুরু হয় প্রতিবাদ ও ধর্মঘট। উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীরা কলা ভবন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদে তালা লাগিয়ে দেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করে।

এই প্রেক্ষাপটে বুধবার একাধিক পক্ষ মিলে উদ্যানের নিরাপত্তা জোরদারে কয়েকটি তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-

১. টিএসসি সংলগ্ন ফটকটি স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হবে।

২. মাদক ও অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করবে সিটি করপোরেশন, গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, ডিএমপি ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।

৩. উদ্যানে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো ও নিয়মিত পর্যবেক্ষণ নিশ্চিত করা হবে।

৪. রমনা পার্কের আদলে নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে।

৫. রাত ৮টার পর উদ্যান বন্ধ থাকবে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ বক্স স্থাপন করা হবে।

সিটি করপোরেশন জানিয়েছে, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের পাশাপাশি নিয়মিত নজরদারির জন্য একটি যৌথ কমিটি গঠন করা হবে, যাতে উদ্যানের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় থাকে।

Header Ad
Header Ad

চুরির টাকায় ফ্রিজ-আলমারি কিনে ধরা খেল কেয়ারটেকার

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর রামপুরার একটি বাসা থেকে দেড় কোটি টাকা, প্রায় ৪০ ভরি স্বর্ণালংকার এবং সাত হাজার মার্কিন ডলার চুরির ঘটনায় উজ্জ্বল (৩১) নামের এক কেয়ারটেকারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। চুরির টাকায় তিনি ফ্রিজ ও আলমারি কেনেন বলেও জানিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

বৃহস্পতিবার (১৫ মে) দুপুরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, হাতিরঝিল থানাধীন পশ্চিম রামপুরার মহানগর প্রজেক্টে কক্সবাজারের হোটেল সি প্যালেসের মালিক এ এস এম আলাউদ্দিন ভূঁইয়ার বাসায় এ চুরির ঘটনা ঘটে। গত ১০ মে তিনি হাতিরঝিল থানায় অভিযোগ করেন, তার বাসার কেয়ারটেকার উজ্জ্বল ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা, ৪০ ভরি স্বর্ণালংকার (যার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ৬০ লাখ টাকা) ও সাত হাজার মার্কিন ডলার চুরি করে পালিয়ে গেছেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ৩ মে সকালে আলাউদ্দিন ভূঁইয়া কক্সবাজারে তার হোটেল তদারকির জন্য যান। এর একদিন আগে, ২ মে কেয়ারটেকার উজ্জ্বল ছুটি নিয়ে গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি নেন। আলাউদ্দিন ভূঁইয়া ৬ মে ঢাকায় ফিরে আসেন। পরে ৮ মে রাতে তার মেয়ে ব্যারিস্টার ফারজানা আক্তারকে নিয়ে বাসার লকার খুলে দেখেন, ভেতরের টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার নেই।

সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২ মে সন্ধ্যায় উজ্জ্বল ক্যামেরাগুলোর মুখ ঘুরিয়ে দেন এবং গোপনে আলাউদ্দিন ভূঁইয়ার কক্ষে প্রবেশ করেন। পরদিন ৩ মে দুপুরে একটি ব্যাগ কাঁধে নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যান।

ডিসি তালেবুর রহমান জানান, উজ্জ্বল পূর্বে আলাউদ্দিন ভূঁইয়ার কক্সবাজারের হোটেলে বাবুর্চি হিসেবে কাজ করতেন এবং ২০১৯ সাল থেকে ঢাকায় তার বাসায় কেয়ারটেকার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। মালিকের স্ত্রীর মৃত্যুর পর বাসার সবকিছু পরিচালনার দায়িত্ব ছিল তার ওপর। এমনকি আলমারির লকারের পাসওয়ার্ডও জানতেন তিনি।

তদন্তে নেমে পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ ও গোয়েন্দা তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় গাজীপুর সদর থানাধীন মৌবাগ এলাকায় উজ্জ্বলের অবস্থান শনাক্ত করে। সেখানকার একটি ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার দেখানো মতে বাসার আলমারি থেকে ৬০ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে উজ্জ্বল স্বীকার করেন, চুরি করা টাকার একটি অংশ দিয়ে তিনি একটি ফ্রিজ ও আলমারি কিনেছেন, যা পরে পুলিশ জব্দ করে। তিনি আরও জানান, গাজীপুর সদর থানার শিমুলতলী বাজারে তার ভগ্নিপতির বাসায় খাটের নিচে আরও ১৪ লাখ টাকা লুকিয়ে রেখেছেন। পুলিশ সেই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে সেখান থেকেও টাকা উদ্ধার করে।

পুলিশ জানায়, গ্রেফতারের পর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন উজ্জ্বল এবং চুরির ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। মামলার অপর দুই আসামি এবং অবশিষ্ট চুরি হওয়া অর্থ উদ্ধারে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সৌদি আরব থেকে ফেরত ৫ হাজারের বেশি পাকিস্তানি ভিক্ষুক
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো ডিএসসিসি
চুরির টাকায় ফ্রিজ-আলমারি কিনে ধরা খেল কেয়ারটেকার
সাকিবকে ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা জরিমানা করল বিএসইসি
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন সাবেক বিডিআরের ২৭ জওয়ান
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি, স্বাভাবিক আমদানি-রপ্তানি
ইন্টারনেট সেবায় বিভ্রাট, গ্রামীণফোনের কাছে ব্যাখ্যা চাইল বিটিআরসি
পূর্ণদিবস ধর্মঘট ঘোষণা, ঢাবির একাডেমিক-প্রশাসনিক ভবনে তালা
সান্ডা কী? এটি খাওয়া কি হারাম না হালাল, কী বলে ইসলাম
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির আভাস, হতে পারে শিলাবৃষ্টিও
সাম্যকে নিয়ে একটি গুপ্ত সংগঠন বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে : ছাত্রদল সভাপতি
টিকটকে লাইভ করার সময় তরুণীকে গুলি করে হত্যা
জুলাই থেকে ২০ শতাংশ কমছে ইন্টারনেটের দাম: ফয়েজ আহমদ
চুয়াডাঙ্গায় চলতি মৌসুমের আম সংগ্রহ উৎসবের উদ্বোধন
ময়মনসিংহ-১১ আসনের সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন গ্রেপ্তার
কোনও অবস্থাতেই মোদীকে বিশ্বাস করা যাবে না: ইমরান খান
এসি মিলানকে কাঁদিয়ে ৫১ বছর পর শিরোপা জিতল বোলোগনা
সীমান্তে টহলরত অবস্থায় বজ্রপাতে প্রাণ গেল বিজিবি সদস্যের
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভাসমান দোকান উচ্ছেদ
অভিনেতা মিশাকে মারধরের ভিডিও ভাইরাল, যা জানা গেল