শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব-১১

স্নানের শব্দ

অফিসে একটা চাপা উত্তেজনা। কারণ নির্ঝর চৌধুরী অবশেষে ইমেইলে তার পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে চাকরিতে ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। তার বিদায়টা অবশ্য যথাযথ হলো না। যেন একরকম পালিয়ে বাঁচলেন তিনি। যথাসময়ে নিজের প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারার মাশুল দিলেন হয়ত। হয়ত ভেবেছিলেন ঘটনার কোনো প্রত্যক্ষদর্শী নেই, ফলে জানবে না কেউ। কিন্তু এতদিন মুখ বন্ধ করে রাখা ভুক্তভোগী নিজেই যে জলজ্যান্ত সাক্ষী হয়ে সব কিছু ফাঁস করে দেবে তা কে জানতো? শেষ অবধি তার কর্মের দায় প্রতিষ্ঠান নেয়নি। ফলে নিজ কর্মফল নিজের ঘাড়ে নিয়ে নিঃশব্দে চলে যেতে হয়েছে তাকে।

সবাই জানে ম্যানেজমেন্ট এখন কোম্পানির জন্য নতুন সিইও খুঁজছে। সেটা তারা প্রতিষ্ঠানের ভেতর থেকেও নিতে পারেন আবার বাইরে থেকেও আনতে পারেন। তাদের মর্জি।
‘ম্যাডাম, ইনহাউজে তো আপনি আর ওসমান গণি সাহেব.. এই দুজনই সিইও হবার যোগ্য।’

মনিরুজ্জামান তার ফাইলে সই নিয়ে চলে যাবার আগে অধোমুখে বলে। শবনম সরাসরি ‘হ্যাঁ বা না’ কিছু বলে না। ‘তবে আমরা মনে করি, সব বিবেচনায় আপনার দিকেই পাল্লা ভারি..’ মনিরুজ্জামান আবার বলে।

’কীভাবে?’ শবনম ভ্রু উঁচিয়ে গম্ভীর মুখে জানতে চায়। কথা বলতে পারার আনন্দে উজ্জ্বল হয়ে উঠে মনিরুজ্জামানের চেহারা, ‘আপনার এতদিনের অভিজ্ঞতা, বিদেশি ডিগ্রি, সিনসিয়ারিটি, স্টাফদের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতা সব মিলিয়ে ..’
কথার মাঝখানেই ওকে থামিয়ে দেয় শবনম।
‘শোনো, এইসব যাদের বিষয় তাদের ভাবতে দাও, চেয়ারম্যান সাহেব আছেন, বোর্ড অব ডিরেক্টরস আছেন তারাই ভাববেন, তুমি নিজের কাজে মন দাও।’
‘জ্বি ম্যাডাম, জ্বি।’

মনিরুজ্জামান চলে যাওয়ার পর তিনতলার বোর্ডরুমের দিকে এগোয় শবনম। কোম্পানির জুনিয়ার এক্সিকিউটিভ নিয়োগের ভাইবা আছে আজ। লিখিত পরীক্ষায় যারা ভালভাবে পাশ করেছে মৌখিক পরীক্ষায় তাদেরই ডাকা হয়েছে, দেখে শুনে আরেক দফা যাচাই বাছাই করে নেওয়ার জন্য। সিইও সাহেব উপস্থিত থাকলে এ সব কাজে সাধারণত শবনমের ডাক পড়ে না। তার অনুপস্থিতিতে বোর্ডে বসে তরুণ ভীরু, আত্মবিশ্বাসী আশা নিরাশায় দোদুল্যমান নানা ধরনের মুখগুলি দেখছিল শবনম। প্রশ্ন করছিল টুকটাক। তীক্ষ্ণ চোখে পর্যবেক্ষণ করছিল অন্য বোর্ড সদস্যদের করা প্রশ্নোত্তর পর্ব আর ফাঁকে ফাঁকে চোখ বুলাচ্ছিলেন টেবিলের উপরে রাখা চাকুরিপ্রার্থীদের সিভিগুলোতে। একটা মেয়ের সিভিতে এসে রেফারেন্সের ঘরে চোখ আটকে গেল ওর। ক্যাপিটাল লেটারে প্রফেসর ইমতিয়াজ মতিন এবং তার ডিপার্টমেন্ট আর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম লেখা। সঙ্গে তার কন্টাক্ট নম্বরও দেওয়া আছে। হঠাৎ কি মনে হলো টুক করে সবার অগোচরে নিজের ফোনে ইমতিয়াজের নম্বরটা টুকে নিল শবনম।

বোর্ডের সামনে বসে থাকা ইমতিয়াজের ছাত্রী মেয়েটা দেখা গেল বেশ চটপটে, ঝটপট সবার প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছে। না পারলে দ্রুত বলে দিচ্ছে উত্তরটা তার জানা নেই।

‘ইমতিয়াজ স্যার আপনাদের কি পড়াতেন?’
‘স্যার বিজনেস কমিউনিকেশনস পড়াতেন, ম্যাম’
মেয়েটি চোখের দিকে তাকিয়ে স্পষ্ট উচ্চারণে বলল। ‘এখন তো উনি ডিন। প্রো-ভিসি হয়ে যাবেন কদিন পরে ...

ব্যবসায়িক যোগাযোগের সাধারণ কয়েকটা বিষয় নিয়ে মেয়েটিকে প্রশ্ন করল শবনম। ভালই উত্তর দিল মেয়েটি। ইন্টারভিউ শেষ করতে করতে লাঞ্চ টাইম পার হয়ে গেল। তারপর বোর্ডের অন্যদের সঙ্গে নম্বর মিলিয়ে প্রার্থী সিলেক্ট করে শেষ বিকেলে নিজের রুমে বসে ইমতিয়াজের ফোন নম্বরটা বের করে এক দৃষ্টিতে সেদিকে তাকিয়ে থাকল শবনম। কত কথা যে শরতের মেঘের মতো ভেসে ভেসে মনের মধ্যে এল আর গেল। কিছু মেঘ বৃষ্টি ঝরাল, কিছু মেঘ কালো হাতির মত শুড় তুলে দল বেঁধে অজানায় হারিয়ে গেল আর কিছু মেঘ উড়ে এসে মনের উপর চেপে বসল, ফলে অবচেতনে চাপা পড়ে থাকা স্মৃতিবৃক্ষ থেকে টুপটাপ শুকনো পাতারা ঝরতে থাকল।

শবনমের মনে পড়ে অনেক আগে বন্ধুদের আড্ডায় ইমতিয়াজ একবার কথায় কথায় বলেছিল, ‘ঘরের মধ্যে প্রতিযোগিতা করা তার একেবারেই পছন্দ নয়,’
তবে কি শবনমের মধ্যে প্রতিযোগী মনোভাব খুঁজে পেয়েছিল সে? সেকি ভয় পেয়েছিল, ভেবেছিল ভবিষ্যতে শবনম তাকে ছাড়িয়ে যেতে পারে? সে কি কোনো ধরনের হীনমন্যতায় ভুগছিল? নাকি ডুবেছিল আত্মমগ্নতায়? তার অনভ্যস্ত মন হয়ত প্রচলিত চাওয়া পাওয়া আর গণ্ডিবদ্ধ জীবনের বাইরে গিয়ে শবনমের পরিবর্তিত অবস্থান মেনে নিতে রাজি ছিল না। মুখচোরা স্বভাবের কারণেই হয়ত কোনোদিন স্পষ্ট করে কিছু বলেওনি সে। অথচ শবনম সবসময় তার হাত ধরে, লেফট রাইট করে তালে তালে পা মিলিয়ে পাশাপাশি চলার কথা ভেবেছে, প্রতিযোগিতা নয়, সহযোগিতা করতে চেয়েছে, সংকটে সাফল্যে, সুখে দুঃখে পাশে থাকতে চেয়েছে। ইমতিয়াজ তাকে পূজা করে মাথায় তুলে রাখুক, আদর করে শোকেসে সাজিয়ে রাখুক এমনটা হয়ত কখনোই চায়নি সে, তবে অবহেলা বা উপেক্ষা? না, সেটা সহ্য করা সম্ভব নয়। একটা নিয়ন্ত্রিত, সমর্পিত, অধস্তন জীবনও তার কাছে যাপনযোগ্য মনে হয়নি কোনোদিন।

কেমন হতো আজ সেও যদি ইমতিয়াজের মতো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর হত, দুজন একসঙ্গে গবেষণা করত, সেমিনারে বক্তৃতা করত, দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতো.. কে জানে জীবনটা তখন আরও বিরক্তিকর আরও একঘেয়ে বা ক্লান্তিকর হয়ে পরতো কি না।

এখন তো বোঝাই যায় শবনম যেমনটা চেয়েছিল ইমতিয়াজ তেমনটা চায়নি। সেই কারণেই হয়ত ওদের কয়েক ব্যাচ জুনিয়র বাংলা সাহিত্যের সাদাসিধে ছাত্রী উম্মে কুলসুম আঁখিকে বিয়ে করে সুখি হয়েছে সে। সুরাইয়াই বোধহয় জানিয়েছিল একবার, প্রবাসে থাকতেই দুই পুত্রের বাবা হয়েছে ইমতিয়াজ। পিএইচডি শেষে কয়েক বছর বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে দেশে ফিরে মোটা বেতনে একটা নামি-দামি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিয়েছে সে। অন্যদিকে আঁখি চাকরি বাকরির পথে যায়নি বরং নিপুণ হাতে ঘর সংসার সন্তান সামলেছে।
একবার বছর দুয়েক আগে ফাইনানসিয়াল ইন্টিগ্রিটি নিয়ে মেট্রোপলিটন চেম্বারের একটা রাউন্ড টেবিলে প্রায় আঠারো বছর পরে ইমতিয়াজের সঙ্গে মুখোমুখি দেখা হয়েছিল শবনমের। ছাত্রজীবনের হালকা পাতলা টিংটিঙে শরীরে স্বভাবতই বয়সের মেদমাংশ লাগা, চুল পড়ে বড় হয়ে যাওয়া কপাল, মুখে মানানসই সাদা কালো ফ্রেঞ্চকাট দাড়ি, স্যুটেড বুটেড ইমতিয়াজকে তার ঘন ভ্রু, চশমার কাঁচের নিচে ঢাকা কালো ছোট চোখ দুটোতে প্রখর আত্মবিশ্বাসী দৃষ্টি আর ঠোঁটের কোণে ঝুলে থাকা বাঁকা হাসির জন্যই হয়ত চিনতে এতটুকু কষ্ট হয়নি শবনমের।

‘কি অবস্থা? কেমন আছো?’
প্রথম ইমতিয়াজই জিজ্ঞেস করেছিল ভদ্রতা করে। তারপর পাশের ভদ্রলোককে ক্যাজুয়াল ভঙ্গীতে হাসিমুখে বলেছিল,
‘আমরা কিন্তু ইউনিভার্সিটিতে ক্লাসমেট ছিলাম।’
শবনম মাথা নেড়ে সায় দিয়েছিল। হ্যাঁ, ক্লাসমেটই তো, একই শ্রেণিকক্ষে দীর্ঘদিন পাশাপাশি বসেছি, আড্ডা দিয়েছি। তারপর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় পাশ দেওয়া হলে, যার যার অর্জিত জ্ঞান নিয়ে আমরা চলে গিয়েছি নিজস্ব গন্তব্যে। পুরনো প্রেমের গল্পগুলো তখন টুপ করে ডুবে গিয়েছিল সমুদ্রের গভীর অতলে। নিজেদের আত্মকেন্দ্রের চারপাশে আত্মপ্রতিষ্ঠার নেশায় বুঁদ হয়ে ঘুরছিলাম আমরা, সেই ঘূর্ণন দুইজনকে দুই মেরুতে নিয়ে ফেলেছে। এখন বাকি সব পরিচয় ঢেকে গিয়ে সহপাঠী পরিচয়টিই প্রধান ও একমাত্র পরিচয় হয়ে উঠেছে।

শবনম তার ফোন থেকে ইমতিয়াজের নম্বরটা আস্তে করে বোতাম টিপে ডিলিট করে দেয়। একবার যা হারায় তা একেবারেই হারায় আর ফিরে আসে না, তবে খামোখা কেন যোগাযোগের ক্ষীণ সূত্রটা জিইয়ে রাখা? তারচে নিজেকে একেবারে প্রত্যাহার করে নেওয়াই ভাল। এ সব আসলে সুন্দর ফাঁদ, তোমাকে আটকে ফেলবে আবেগের জালে, কষ্ট দেবে, মিছিমিছি দুঃখ বাড়াবে। নিজেকে বোঝায় সে। কোনো দুর্বলতাকে প্রশ্রয় দেওয়া চলবে না। তারচে নিজের স্বাধীন, স্বাবলম্বী, অর্থপূর্ণ জীবনকে উদযাপন করো। নিজেই নিজের পিঠ চাপড়ে দাও, উচ্চকণ্ঠে বলো, থ্রি চিয়ার্স ফর শবনম। নিজের পেশাগত জীবনের সম্মান, অনিশ্চয়তা, টেনশনের পাশাপাশি এত দূর পর্যন্ত দম ধরে রেখে যে দৌড়ে যাচ্ছো, তার গৌরব ও আনন্দকে গুরুত্ব দাও। উল্লাস কর। উদযাপন কর।

হ্যাঁ, তোমার এ অর্জন এমনি এমনি আসেনি। সেজন্য মূল্য দিতে হয়েছে, সকাল সন্ধ্যা গাধার খাটুনি খাটতে হয়েছে, হাড়ভাঙা পরিশ্রমও করতে হয়েছে। কারো আদরের বিড়াল হয়ে কোলে উঠে মিউ মিউ করার স্বভাব বাদ দিয়ে বাঘিনীর মতো নিঃসঙ্গ সতর্ক গর্জনশীল জীবন বেছে নিতে হয়েছে। তবে দিনশেষে প্রাপ্তিটাও তো কম নয়। নিজের ব্যক্তিত্ব বজায় রেখে কাউকে তোয়াক্কা না করে, স্বাধীনভাবে মাথা উঁচু করে চলতে চাইলে আরাম আয়েশের কিছু ঘাটতি তো হতেই পারে, তাই না?

চলবে…

আগের পর্বগুলো পড়ুন>>>

স্নানের শব্দ: পর্ব-১০

স্নানের শব্দ: পর্ব-৯

স্নানের শব্দ: পর্ব-৮

Header Ad

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

নির্মাণাধীন ভবন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে নিরাপত্তা বেষ্টুনীবিহীন একটি ভবনে কাজ গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে বাবুল মিয়া বাবু (৫৫) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। সে উপজেলার মাইজবাড়ী এলাকার গুটু মিয়ার ছেলে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ভূঞাপুর পৌর শহরের ফসলআন্দি এলাকায় সাংবাদিক আসাদুল ইসলাম বাবুলের তিন তলা ভবনের নিচের একটি ড্রেনে পড়ে গিয়ে তিনি মারা যায়।

স্থানীয় বাসিন্দা ওয়াহেদুজ্জামান পলাশ জানান, জুয়েল নামে এক ব্যক্তির নির্মাণাধীন বাসায় কাজ করছিলেন ওই নির্মাণ শ্রমিক। কাজ করতে গিয়ে হঠাৎ পা ফসকে ভবনের চার তলা ছাদ থেকে নিচের একটি ড্রেনে পড়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে তার সহকর্মীরা হাসপাতালে নিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয়রা জানান, নির্মাণাধীন এই ভবনের কোনো নিরাপত্তা বেষ্টনী ছিল না। নির্মাণ শ্রমিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে আসছিলেন। নিরাপত্তা বেষ্টনী না থাকায় এর আগেও অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে।

অভিযোগ উঠেছে, থানা পুলিশকে না জানিয়ে কৌশলে ভবনের মালিক জুয়েল হাসপাতাল থেকে তার লাশ নিয়ে যায়।

ভবন মালিক জুয়েল বলেন, নির্মাণ শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনায় তার পরিবারের সাথে সমঝোতা হয়েছে। পরিবারকে অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবেও জানান তিনি।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, এ বিষয়ে কেউ অবগত করেনি। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

ফাইল ছবি

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রাজিবুল ইসলামকে (বাপ্পি) সভাপতি ও সজল কুণ্ডুকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনুমোদন দিয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ কমিটির অনুমোদন দেন।

কমিটি অনুমোদন দিয়ে এতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'স্মার্ট বাংলাদেশ', 'স্মার্ট মহানগর' বিনির্মাণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হলো।

ঘোষিত কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন কাউসার আহমেদ (ইমন), সৈয়দ ইমরান হোসেন, মো. নাজমুল হোসেন, উবায়দুর রহমান লিও, নিবাস মজুমদার, রেহানুল হক রাফি, রাজীব সাহা, আবু তালিম ভূইয়া, আরাফাত হোসেন মারুফ, মো. হাসিবুল আলম পুলক, শাখাওয়াত হোসেন আরেফিন, মো. শাকিল তালুকদার, আহমেদ আলী রেজওয়ান, সালমান রহমান (আশরাফ), আদনান আইয়ুব, মো. রিয়াজ মোল্লা, শাহজালাল শাহীন, ইশতেফাক হক (ইফাজ), সৈয়দ আমিনুল ইসলাম (নিবিড়), কাজী জাহিদুল ইসলাম রাজন, মাশরুফ বিন নেসার শান, মো. শাহরিয়ার শাওন, মো. আক্তার হোসেন, মো. বিপ্লব খান,নাইমুল ইসলাম নোমান, নাজমুল হাসান প্রিন্স তালুকদার, সারোয়ার হোসেন, ফারকিলিত সাফাক-ই-আরফাকসাজ, আনিসুর রহমান আনিস, জুটন চন্দ্র দাস,মাহমুদুল হাসান (ইমন)।

এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আরও আছেন, মাজেদুল মজিদ মাহমুদ (সাদমান), সাদি মোহাম্মদ সৈকত, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ রাজু, রাকিবুল ইসলাম শাওন, মো. ফজলে রাব্বি, সোহানুর রহমান সোহান, ওহিদুল ইসলাম অপু, মেহেদী হাসান, তানভীর আহমেদ, রুবেল মাহমুদ, সাব্বির বিন ইসলাম, মাসুদ রানা, মো. আবু ইউসুফ হৃদয়, আশিক মাহমুদ, মো. নুরুদ্দিন হাওলাদার, মাহমুদ হাসান জিল্লু, মো. ইনজামুল ইসলাম (আকিব), সোহেল রানা, আব্দুল্লাহ আল-হাসান, আহমেদ সারোয়ার স্বচ্ছ, মো. কামরুজ্জামান ইফতি, আরাফাত হোসেন রনি, মো. ইমরান হোসেন, সিফাত হোসেন, শেখ কোরবান ইসলাম, আব্দুল্লাহ আশিক, এফ এম সাইফুজ্জামান সজিব, মো. শামীম খান, বখতিয়ার শিকদার বাপ্পি, সুজন দাস, মো. তাবারক হোসেন (বিপ্লব), বাবু দাস, মো. ইমরান হোসেন পাভেল, জবিউল্লাহ শান্ত, বিশ্বজিৎ হাওলাদার জিৎ, ফেরদাউস আনসারী, নাইমুর রহমান দুর্জয়, জহিরুল ইসলাম খান তুহিন, মেহেদী হাসান রাজু, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আল আমিন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাগর (সানাফ), সৈয়দ মুক্তাদির সাদ, সৌরভ দেব নয়ন, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ আবিয়াজ সাজেদ, নয়ন শিকদার, কাজী তানবীর হোসেন, মাহবুব আলম মাহিব, রফিকুল ইসলাম রাসেল, ইয়াসির আরাফাত, আক্তারুজ্জামান মান্না।

সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন, সাকিব হোসাইন, শাকিল হোসেন (জীবন), আরমান মাহমুদ তুষার, রহমান ইকবাল (ইকু), জোবায়েদ সাদাফ সাজিদ, দিপ্ত কুন্ডু, জাহিদুল ইসলাম দিপু, মো. রাকিব হোসেন, নাইমুল ইসলাম, মো. সাইদুল ইসলাম জনি, মো. রাহাত হোসেন রাব্বি।

প্রচার সম্পাদক হয়েছেন হামিম খান কাজল। উপ-প্রচার সম্পাদক করা হয়েছেন আরিফুল ইসলাম, এরশাদ হোসাইন, এম আহসানুর রহমান ইমন, এম এস আর সবুজ, মাহবুব আলম খান তনিম, মুনতাসির রাফি।

দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে মো. সাকিব আল হাসান (রাজিব) কে। উপ-দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন নাঈফুজ্জামান কোতোয়াল, শিমুল রায়, জুনাইদ বোগদাদী প্রধান, রাইসুল আলম ইসতিয়াক, শফিক বেপারী, কাজী রাকিব হোসেন।

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মীর মোহাম্মদ সাইকুন আলী শান্ত। উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মোকারোম হোসাইন রুদ্র, মো. জনি ইসলাম, জুয়েল রানা, মো. মারজুক হোসেন ভুবন, মারুফ বিল্লাহ ও জাফরুল ইসলাম (লিটন)।

শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক করা হয়েছে শাহাদাত মাহমুদ সাকিবকে। উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক হয়েছেন মো. জিন্নাত হোসেন, সাব্বির হাওলাদার, প্রতীম বিশ্বাস, রোহান আহমেদ, আহসান হাবিব ইমরান।

সাংস্কৃতিক সম্পাদক হয়েছেন তমাল পাল। উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক করা হয়েছেন এইচ. এম. আমিনুল, নীলপদ্ম রায় প্রান্ত, স্বপন চৌধুরী, রাহুল কুমার ভৌমিক, সোহেল জামান রাকিব।

সমাজসেবা সম্পাদক হয়েছেন শাকিল আহমেদ হৃদয়। উপ-সমাজসেবা সম্পাদক করা হয়েছে শেখ মেহেদী হাসান, মাসুম বিল্লাহ, সাদ্দাম হোসেন সাদমানকে। ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন মো. আবু হোসাইন। উপ-ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন নাঈম ইসলাম দুর্জয়, তারিকুল ইসলাম অপু, সজল হাওলাদার, মো. নূর নবী (রাঈদ), সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, আব্দুল্লাহ সাবিত আনোয়ার চৌধুরী।

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহ আলম বিজয়। উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহরিয়া ইসলাম জয়, মোস্তাফিজুর রহমান দিপু, শেখ মুহাম্মদ নাঈম উল ইসলাম, ওয়াহিদুল ইসলাম নিশান, সৈয়দ লামমিম হাসান নিলয়। পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন সাফায়েত খন্দকার সিয়াম। উপ-পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন ইমতিয়াজ আহমেদ ইমরান, ফয়সাল আহম্মেদ তমাল, মাহমুদুল হাসান তুষার।

তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন হাবিবুর রহমান শাকিল। উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন ফয়সাল আহমেদ ভুবন, সাবের হোসাইন, মুরসালিন সরকার। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. সোহাগ রানা। উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুরুজ ফরাজী, গোলাম রাব্বি সিকদার শফিউদ্দিন মাহমুদ তুষার, আখিয়ারুল ইসলাম আফিক।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান (নাহিদ)। উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী জার্জিস বিন এরতেজা, মো. মঈন হোসেন (সজীব), মো. জুবায়ের হোসেন শেখ রওনক আহমেদ, আরিফুর রহমান ফাহাদ, নওফেল হামিদ জয়। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইরফান আহমেদ বাধন। উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. রাব্বী হোসেন, সজীব হাওলাদার, জাহিদুল ইসলাম।

স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. আরাফাত উল্লাহ। উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আহসানুল্লাহ সজীব, নিয়ামাল ওয়াকিল, নিবিড় হাসান, মো. ফয়সাল রাব্বি। বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবরার খান তাহমিদ। উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু কাওসার, মো. তানভীর আহমেদ বাপ্পি, মো. জিসান হাওলাদার, মো. ওয়ালিউল।

দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু

দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের হাকিমপুরে গরুবোঝাই ভটভটির সঙ্গে মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মোটরসাইকেলের থাকা দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। এর আগে, সকালে ঘোড়াঘাট উপজেলায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকের চালক ও সহকারীর মৃত্যু হয়।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে বিরামপুর-হাকিমপুর আঞ্চলিক সড়কের ডাঙ্গাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে হাকিমপুর - বিরামপুর উপজেলার জিরো পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে ভোরে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের টিএন্ডটি মোড় এলাকায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহত দুই মোটরসাইকেল আরোহী হলেন- নবাবগঞ্জ উপজেলার কুমারপাড়া গ্রামের ধীরাজ কুমার ছেলে ধীমান কুমার ঘোষ (৩০) ও একই উপজেলার দাউদপুর এলাকার আনারুলের ছেলে আরিফ হোসেন (৩৫)।

হাকিমপুর থানা পুলিশ জানায়, দুপুরের দিকে মোটরসাইকেল যোগে হাকিমপুর থেকে দুই বন্ধু বিরামপুর যাবার পথে হাকিমপুর উপজেলার শেষ সীমানায় গরু বোঝাই ভটভটির সাথে মোটরসাইকেল ধাক্কা খেয়ে পাকা রাস্তায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী ছিটকে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বন্ধুর মৃত্যু হয়।

নিহত ধীমান কুমার ঘোষ এর মামা হাকিমপুর হিলি পৌরসভার বাসিন্দা স্বপন কুমার বলেন, আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে মোবাইল ফোনে আমাকে ভাগিনা ধীমান কুমার বলেন, মামা আমি জরুরি কাজে হিলি আসছিলাম তাই আপনার সাথে দেখা করতে পারলাম না। এর কিছুক্ষণ পরে দুর্ঘটনার খবর শুনতে পাই এবং হাসপাতালে এসে দেখি আমার ভাগিনা মারা গেছে।

হাকিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. দুলাল হোসেন জানান, দুপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেলের আরোহীর মৃত্যু সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠিয়ে দেয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে গরুবাহী ভটভটি জব্দ করে থানায় এবং নিহতদের হাসপাতালে আনা হয়েছে। পরবর্তীতে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো আপত্তি না থাকায় লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। ভটভটি চালক পলাতক রয়েছে।

এদিকে ঘোড়াঘাট উপজেলায় মালবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে দুজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে ঘোড়াঘাট উপজেলার দিনাজপুর -ঢাকা মহাসড়কের ঘোড়াঘাট টিএনটি মিশন মোড় এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ট্রাকচালক গোলাম রাব্বি (৪৫)। সে জয়পুরহাট জেলা সদরের আমদই এলাকার মমতাজের ছেলে। তার সহযোগী রেজোয়ান ইসলাম (২৮) একই এলাকার চৌমুহনীর বাসিন্দা।

স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ভুট্টাবোঝাই ট্রাকের (ঢাকা মেট্রো-ট-২০৬৬৪৯) সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা দিনাজপুর শহরমুখী সারবোঝাই ট্রাকের (ঝিনাইদহ-ট-১১১৬৪৬) মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে ঘটনাস্থল থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় ২ জনকে উদ্ধার করে ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।

ঘোড়াঘাট ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, ‘আমরা সকালে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে ২ জনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠিয়েছি।’

ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. সা-আদ আস সামস বলেন, ‘সকালে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ২ জন রোগীকে মৃত অবস্থায় আমাদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ঘটনাটি পুলিশকে জানানো হয়েছে।’

ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, উপজেলার টিএনটি মোড় এলাকায় ভুট্টা ও সারবোঝাই দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা ভুট্টাবোঝাই ট্রাকটিকে দিনাজপুর শহরমুখী সারবোঝাই একটি ট্রাক সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ভুট্টাবোঝাই ট্রাকের চালক ও সহকারীর মৃত্যু হয়। ট্রাক দুটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত, আটক ১
ঢাকায় সৌদি দূতাবাসের ভেতরে আগুন
৭৬ বছরের তাপপ্রবাহের রেকর্ড ভাঙল, জানা গেল বৃষ্টির তারিখ
ফিলিস্তিনি মৃত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুটি আর বেঁচে নেই
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি শ্রীময়ী, দুশ্চিন্তায় কাঞ্চন মল্লিক
প্রথমবার এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করবেন বাংলাদেশের জেসি
বিয়ে না দেওয়ায় মাকে জবাই করলো ছেলে
রেকর্ড তাপপ্রবাহের জন্য সরকার দায়ী: রিজভী
চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, জনজীবনে অস্বস্তি
বিএনপির আরও ৭৫ নেতা বহিষ্কার
প্রেমিকার আত্মহত্যা, শোক সইতে না পেরে প্রেমিকও বেছে নিলেন সে পথ
দুই বিভাগে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
অভিষেকেই শূন্য রানে ৭ উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন রোহমালিয়া
ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র ত্যাগ করবে হামাস
দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না: ওবায়দুল কাদের
কয়েক মিনিটের দেরিতে বিসিএসের স্বপ্ন ভঙ্গ ২০ পরীক্ষার্থীর
লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত