ফেসবুকে নিজের ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন শেয়ার করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত
নিজেকে নিয়ে আঁকা ব্যাঙ্গাত্মক কার্টুনের ছবি পোস্ট করে কার্টুনিস্টদের আবারও নির্ভয়ে কার্টুন আকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। রোববার (১১ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
নেটিজেনরা এর প্রশংসা করে লিখেছেন, সমালোচনার প্রশংসা করে গণতান্ত্রিক মানসিকতার পরিচয় দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
গত ১৬ বছর ধরে যুক্তরাজ্যে থাকা তারেক রহমান দেশে যোগাযোগ করছে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। গত বৃহস্পতিবার তিনি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তৃতা করেছেন বিএনপির মহাসমাবেশে। মেহেদি ফারুকের আঁকা কার্টুনে বোঝানো হয়েছিল, ক্ষমতা লিপ্সায় তারেক রহমান ভার্চুয়াল দুনিয়া ছেড়ে বাংলাদেশের দিকে আসছেন।
তারেক রহমান এ কার্টুন শেয়ার করে লিখেছেন, আমি গভীরভাবে আনন্দিত যে বাংলাদেশে রাজনৈতিক কার্টুন আঁকার স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার হয়েছে। ২০০৬ সালের আগে, বাংলাদেশি কার্টুনিস্ট, বিশেষ করে শিশির ভট্টাচার্য, প্রায়ই আমার মা এবং আমাকে নিয়ে কার্টুন আঁকতেন। যাই হোক, গত ১৫ বছরে, কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোরকে জোরপূর্বক গুমের শিকার হতে দেখেছি, তার কাজের জন্য অকল্পনীয় নির্যাতন এবং কারাবরণ সহ্য করতে হয়েছে। আরও অনেকে একই ধরনের নিপীড়নের মুখোমুখি হয়েছেন। শিশির ভট্টাচার্য কার্টুন আঁকা বন্ধ করে দেন। আমি কার্টুনিস্ট মেহেদীর ভক্ত, শিশির ভট্টাচার্যের কাজও উপভোগ করতাম। আন্তরিকভাবে আশা করি, তিনি দ্রুত ও নিয়মিত রাজনৈতিক কার্টুন আঁকবেন।
তাহসানের স্ত্রী রোজা আহমেদ ও তসলিমা নাসরিন ছবি: সংগৃহীত
চলতি বছরের শুরুর দিকে দ্বিতীয়বারের মতো বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন দেশের জনপ্রিয় অভিনেতা ও সংগীতশিল্পী তাহসান খান। তার নতুন স্ত্রী রূপসজ্জাকর রোজা আহমেদ। তাদের বিয়ের পর থেকেই এই দম্পতিকে ফেসবুকে সরব বাংলাদেশের বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন।
সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে তাহসানের স্ত্রীর ‘ভাত খাওয়া’ নিয়ে ফেসবুকে এক পোস্ট করেছেন ভারতের নির্বাসিত এই লেখিকা। রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে তসলিমা লিখেছেন, ‘কী মুশকিল। ফেসবুক অন করলেই দেখি তাহসানের নতুন বউ বিরাট বড় বড় হাঁ করে ভাত খাচ্ছে। মুখের ভিতর হাত দিয়ে ভাত ঢোকাচ্ছে।
তসলিমা এরপর লিখেছেন, ‘এতো ভাত খেলে আমার ওজন ২০০ কিলো হয়ে যেত। ভাগ্যবতীদের অবশ্য শত খেলেও ওজন বাড়ে না। কিন্তু ভাত খাওয়ার রিলগুলো যাতে চোখের সামনে না আসে, সেটার জন্য কী করতে পারি, পরামর্শ চাই!’
তসলিমার সেই পোস্টে নেটিজেনরা বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন। কেউ কেউ লিখেছেন, তাদের ক্ষেত্রেও চিত্রটা একই। ফেসবুকে নিউজফিডে ঘুরে বেড়াচ্ছে তাহসান-রোজাকে নিয়ে বিভিন্ন ছবি, ভিডিও ক্লিপ কিংবা স্ট্যাটাস।
বরিশালে বেড়ে ওঠা রোজা আহমেদ পড়াশুনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে কসমেটোলজি নিয়ে লেখাপড়া শেষ করে কসমেটোলজি লাইসেন্স গ্রহণ করেন এবং পরবর্তীতে নিউইয়র্কের কুইন্সে শুরু করেন ‘রোজাস ব্রাইডাল মেকওভার’।
রোজাকে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে তাহসান খান জানান, তার সঙ্গে রোজার বেশ কয়েক বছর আগে প্রথম দেখা হয়। সেখান থেকেই দুজনের মধ্যে যোগাযোগ ছিল। কিন্তু গত বছর তারা সিদ্ধান্ত নেন বিয়ের।
৪৫ বছর বয়সে দ্বিতীয় বিয়ে করায় ট্রোলের মুখে পড়েছেন তাহসান। যদিও বহুদিন ডিভোর্সের পর একাই ছিলেন তিনি। ২০০৬ সালের ৭ অগস্ট ভালোবেসে মিথিলাকে বিয়ে করেছিলেন। ২০১৩ সালের ৩০ জুলাই কন্যা সন্তান আইরার জন্ম দেন মিথিলা।
আইরার জন্মের চার বছর পর ২০১৭ সালে বিচ্ছেদ ঘোষণা করেন মিথিলা ও তাহসান। তাহসানকে ডিভোর্সের পর ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে সৃজিত মুখোপাধ্যায়কে বিয়ে করেন মিথিলা। সেই সময় অনেক আঙুল উঠেছিল মিথিলার দিকেও। তবে সেসব আলোচনায় কখনো বিচলিত হননি এই দম্পতি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম। ছবি: সংগৃহীত
দেশে মব সহিংসতা রোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, শুধু তৌহিদী জনতা নয়, যে কেউ মব সৃষ্টির সঙ্গে জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) কোস্টগার্ডের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও জানান, রোহিঙ্গাদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দেওয়া হবে না এবং যারা অবৈধভাবে এনআইডি পেয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি, গত ছয় মাসে দেশে দুর্নীতি কিছুটা কমেছে, তবে এখনও তা সহনীয় পর্যায়ে আসেনি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় আরাকান আর্মি নিয়ে ছড়িয়ে পড়া গুজব প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, "বাংলাদেশের সীমান্তে প্রবেশ করে আরাকান আর্মি কাউকে ধরে নিয়ে যায়নি। তবে জেলেরা অনেক সময় ভুল করে সীমান্ত অতিক্রম করলে তারা আটক হতে পারেন।"
কোস্টগার্ডের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দেশের সার্বভৌমত্ব, সমুদ্র নিরাপত্তা ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। তিনি বলেন, “বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের প্রতিটি সদস্যকে সততা, দেশপ্রেম, শৃঙ্খলা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।”
তিনি আরও জানান, কোস্টগার্ডের আধুনিকায়নে সরকার ইতোমধ্যে বুলেটপ্রুফ হাইস্পিড বোট, হেলিকপ্টার, রেসকিউ ড্রোন এবং ৯টি প্যাট্রোল ভেসেল নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে বাহিনীর কার্যক্ষমতা বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে।
অনুষ্ঠানে কোস্টগার্ডের মহাপরিচালক রিয়ার অ্যাডমিরাল মো. জিয়াউল হক বলেন, “স্বল্পসংখ্যক জনবল নিয়ে কাজ করলেও সমুদ্র ও এর সম্পদ রক্ষায় সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে কোস্টগার্ড। ভবিষ্যতেও দেশের সমুদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতে বাহিনী অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।”
এর আগে, বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ কোস্টগার্ডের ৪২ জন সদস্যকে পদক তুলে দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
নতুন রাজনৈতিক দলের আহ্বায়ক নাহিদ, সদস্য সচিব আখতার। ছবি: সংগৃহীত
জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পতনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের উদ্যোগে নতুন রাজনৈতিক দলের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসছে চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে। বিশ্বস্ত সূত্রগুলো জানিয়েছে, এক দফা আন্দোলনের ঘোষক ও তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম আগামী ১৮ বা ১৯ ফেব্রুয়ারি পদত্যাগ করে নতুন দলে যোগ দেবেন। তিনি এই দলের আহ্বায়ক হচ্ছেন, যা প্রায় চূড়ান্ত। সদস্য সচিব হিসেবে থাকবেন আখতার হোসেন।
নতুন রাজনৈতিক দলের আহ্বায়ক নাহিদ, সদস্য সচিব আখতার। ছবি: সংগৃহীত
প্রাথমিকভাবে দল ঘোষণার জন্য ২৪ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে ২৫ বা ২৬ ফেব্রুয়ারিতেও দল ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে। দল গঠনের পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনুষ্ঠানিকভাবে ৫১ থেকে ১০০ জন সদস্যের নাম প্রকাশ করা হবে। নাগরিক কমিটির ৭০ জন এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩০ জন সদস্যকে নিয়ে এই দল গঠিত হবে, যা পরবর্তীতে আরও সম্প্রসারিত হবে।
এর আগে, ২০ ফেব্রুয়ারি ছাত্রদের একটি নতুন সংগঠনের ঘোষণা আসবে, যেখানে জুলাই অভ্যুত্থানে ভূমিকা রাখা ছাত্রদের শক্তিশালী অংশগ্রহণ থাকবে। নতুন রাজনৈতিক দলটি শহীদ পরিবারের চাওয়া ও পরামর্শকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে গঠিত হবে। একই সঙ্গে, চব্বিশের আন্দোলনে আহতদের মর্যাদাপূর্ণ স্থান দেওয়া হবে।
নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সূত্রে জানা গেছে, এখনো দলের নাম চূড়ান্ত হয়নি। আগামী দুই-এক দিনের মধ্যে দলের নাম নির্ধারণ করা হবে। ২০ ফেব্রুয়ারি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটিও ঘোষণা করা হবে, যেখানে সদস্য সচিব হিসেবে আখতার হোসেনকে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
নতুন দলে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা চলছে। নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, প্রধান সংগঠক সারজিস আলম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, প্রধান সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসুদ ও সমন্বয়ক মাহিন সরকার, নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন ও সমন্বয়ক উমামা ফাতেমাসহ আরও বেশ কয়েকজনকে গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণার পর জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ, রংপুরের আবু সাঈদের বাড়ি থেকে লংমার্চ শুরু হবে এবং এটি শেষ হবে চট্টগ্রামের শহীদ ওয়াসিমের বাড়িতে। ১৫ দিনের এই লংমার্চের মাধ্যমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিক্রিয়াও বোঝা যাবে।
যদিও নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করা হচ্ছে, তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি অরাজনৈতিক সংগঠন হিসেবেই কাজ করবে। এই প্ল্যাটফর্মগুলো পূর্বের ন্যায় রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগকারী গোষ্ঠী হিসেবে থাকবে এবং চব্বিশের আন্দোলনে নিহতদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য কাজ করবে।
নতুন দলটির গঠনতন্ত্র বিশেষজ্ঞদের দ্বারা তৈরি করা হচ্ছে। ১৯৪৭, ১৯৭১ এবং ২০২৪-এর চেতনার ওপর ভিত্তি করেই এটি নির্মিত হচ্ছে। সংবিধান বিশেষজ্ঞ, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, কূটনীতিবিদ এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতির অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে দলে তরুণদের অংশগ্রহণকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
নেতৃত্বের দায়িত্বে থাকা একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক দলগুলোর সংস্কারের অভাবে জনগণের আস্থা হারিয়েছে। বর্তমান দুটি প্রধান রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ডে জনগণ বিরক্ত ও হতাশ। যেখানে অবৈধ সম্পদ ও পেশিশক্তির মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্ধারিত হয়, সেখানে তরুণদের মতামত ও অংশগ্রহণ উপেক্ষিত। নতুন রাজনৈতিক দলটি এই সমস্যাগুলোর সমাধান করতে চায়।
নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব জানিয়েছেন, "আমরা প্রত্যাশা করছি নাহিদ ভাই পদত্যাগ করে নতুন দলের আহ্বায়ক হবেন এবং সদস্য সচিব হিসেবে আখতার হোসেন দায়িত্ব নেবেন। পাশাপাশি নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, সারজিস ভাই, হাসনাত ভাইসহ আরও অনেকে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকবেন।"
নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন বলেন, "আমরা একটি সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করেছি এবং একটি প্রস্তুতি কমিটি গঠন করছি। জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী, অভ্যুত্থানের পক্ষে শুধুমাত্র একটি দল থাকবে, যা নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থার সূচনা করবে।"
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, "আমরা পূর্ববর্তী রাজনৈতিক দলগুলোর মতো কোনো আদর্শ চাপিয়ে দিতে চাই না। জনগণের মতামত নিয়ে নিজেদের আদর্শ গঠন করব। ২৪-এর আন্দোলনের পর মানুষের যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে, সেটিকে ধারণ করেই আমরা এগোতে চাই।"
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। তরুণ নেতৃত্ব, শহীদ পরিবারের মতামত এবং জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেই দলটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে। ২৪-এর ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে গঠিত এই দলটি কীভাবে দেশের রাজনৈতিক গতিধারাকে প্রভাবিত করবে, তা সময়ই বলে দেবে।