সোমবার, ৬ মে ২০২৪ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিক্ষাব্যবস্থার সংকট ও উত্তরণের উপায় (প্রথম পর্ব)

শিক্ষার্থীদের নিষ্ঠা থাকলে তিন বছরের কাজ এক বছরেই করা যাবে

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, দেশের খ্যাতনামা কথাসাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ। করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা, দেশের শিক্ষাব্যবস্থার বর্তমান সংকটসহ সার্বিক শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে সম্প্রতি তার সঙ্গে কথা হয় ঢাকাপ্রকাশের। সেখানে তিনি এ থেকে উত্তরণের পথও তুলে ধরেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শেহনাজ পূর্ণা। আজ প্রকাশিত হলো বিশেষ সাক্ষাৎকারটির প্রথম পর্ব

করোনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার ফলে আপনার মন্তব্য কি এবং এর দায় কার?

করোনাভাইরাস নিঃসন্দেহে মরণঘাতি, যা সারা বিশ্বের মতো দক্ষিণ এশিয়ায়ও ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। বাংলাদেশে এর অভিঘাত বেশি হওয়ার কারণ–দেশটি খুব ঘনবসতিপূর্ণ। প্রথমদিকে সবারই ধারণা ছিল এটি বেশিদিন থাকবে না। করোনাভাইরাস চলে যাবে এমন ভাবনা থেকেই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল। এ নিয়ে এখন কোনো অভিযোগ আনার কারণ নেই। শিক্ষাব্যবস্থাকেও দোষ দেওয়া যাবে না। তা ছাড়া শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করার আগে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিবেচনা করে স্কুল খোলা রাখা বিপজ্জনকই ছিল। যেসব দেশ দ্রুত টিকা দিয়েছে, তারা দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে পেরেছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের তেমন কিছু করার ছিল না। যা হয়ে গেছে বা যে সময় চলে গেছে, তা নিয়ে হতাশ না হয়ে–কী করা যেত, কতটা করা যেত এসব আলোচনায় না গিয়ে সম্মিলিতভাবে সে ক্ষতিটা পুষিয়ে নিতে হবে।

দুই বছর বন্ধ থাকার পর পুনরায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নিয়ে আপনার মতামত জানতে চাই।

৬ ফেব্রুয়ারির পর প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার যৌক্তিকতা নেই। ইউনিসেফ বলছে যতকিছুর বিনিময়ে হোক সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হোক। আমরা ভেবেছিলাম ৬ ফেব্রুয়ারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবে এবং এরপর আর বন্ধ হবে না। এখন দেখা যাচ্ছে, সেই তারিখ পিছিয়ে ২০-২২ ফেব্রুয়ারি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমার মনে হয়, এটি না করে ১৩ তারিখ থেকে সেগুলো খুলে ফেলা হোক। যেসব শিক্ষার্থী-শিক্ষক টিকা পায়নি অতিদ্রুত তাদের টিকার আওতায় নিয়ে আসা হোক। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে এখন আর খুব একটা সমস্যা হওয়ার কথা না। আর সমস্যা হলেও কোভিডের বর্তমান ধরন তো খুব একটা ভয়ংকর না। আক্রান্ত হলে বাড়িতে বসেই চিকিৎসা নিতে পারছেন অনেকেই। তারপরও যদি কোনো জায়গায় বেশি সংক্রমণ হয়, সেখানে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের ব্যবস্থাপনায় সপ্তাহে দুয়েকদিন সীমিত পরিসরে শিক্ষাঙ্গন খোলা রাখা যেতে পারে। তবে দুয়েক জায়গার কারণে সারা দেশের শিক্ষাব্যবস্থা বন্ধ করে দেওয়া মোটেও ঠিক হবে না। বর্তমানে যেসব জায়গায় আক্রান্তের হার ৭-১০ শতাংশ, সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা ঠিক হবে না।

করোনাকালীন ক্ষতি নিয়ে আপনার পরামর্শ কি?

ক্ষতিটা অনেকভাবে পুষিয়ে নেওয়া যায়। যেমন–অতিরিক্ত ক্লাস নিয়ে, ছুটির দিন কমিয়ে দিয়ে, অনলাইলে ক্লাস নিয়ে, সামনে রমজানে সারা মাস বন্ধ না রেখে প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা ক্লাস নেওয়া যেতে পারে এবং শিক্ষার্থীরা ক্লাসে যেটা বুঝবে না, তা রাতের বেলা অনলাইন ক্লাস নিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এভাবে আমরা ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারি। তবে এর জন্য শিক্ষকদের প্রণোদনা দিতে হবে। প্রয়োজনে খণ্ডকালীন শিক্ষক নিয়ে অতিরিক্ত ক্লাসের মাধ্যমে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যেতে পারে।

করোনায় শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হয়েছে। মাত্র ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী অনলাইন ক্লাস করতে পেরেছে, যারা বঞ্চিত হয়েছে তাদের বড় অংশ গ্রামাঞ্চলের। বৈষম্য নিরসনে আপনার মতামত কী?

বৈষম্য নিরসনে প্রথমে একটা দেশভিত্তিক জরিপ করতে হবে। কারা অনলাইন ক্লাস থেকে বঞ্চিত হয়েছে, তাদের খুঁজে বের করতে হবে। তাদের পারিবারিক অবস্থা যাচাই করতে হবে। তাদের তালিকাভুক্ত করে সরকারের উচিত হবে তাদের হাতে ইন্টারনেট সংযোগসহ ল্যাপটপ বা স্মার্ট ফোনের মত ডিভাইস পৌঁছে দেওয়া। তাতে হাজার কোটি টাকা ব্যয় হলেও তা করতে হবে। সারা দেশে অনেক উন্নয়ন প্রকল্প, অসংখ্য মেগা প্রজেক্ট নেওয়া হচ্ছে। ডিভাইস বিতরণটাকেও মেগা প্রজেক্ট হিসেবে ধরে কাজ করতে হবে। এটা হলে বৈষম্য অনেকটাই কেটে যাবে।

করোনায় সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা হয়েছে। এটা আমাদের উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলবে বলে আপনি মনে করেন কি?

আসলে যা হয়ে গেছে, তা নিয়ে ভাবা উচিত না; বরং কীভাবে ক্ষতি পুষিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া যায়, তা নিয়ে ভাবতে হবে। কোভিডে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেছে, ভবিষ্যতে এর প্রভাব বিরূপ হবে, শুধু এ রকম ভাবলে আমরা সামনে অন্ধকার দেখব। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন আমাদের একবছর হারিয়ে গেছে; কিন্তু আমরা তো সেই ক্ষতি কাটিয়ে উঠেছি। বর্তমান সমস্যাও কাটিয়ে উঠব। তবে এ জন্য আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে আরও গতিশীল ও আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। তবেই শিক্ষার্থীরা সক্রিয় থাকবে। ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্ছ্বাস থাকলে, উদ্যম এবং নিষ্ঠা থাকলে তিন বছরের কাজ এক বছরেই করা যাবে। এর আগে আমরা তার প্রমাণ পেয়েছি। শিক্ষকরা যদি আন্তরিক হোন, তাদের যথেষ্ট প্রণোদনা দিয়ে অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা করা যায়, শিক্ষার্থীরা গ্রুপ ওয়ার্ক করতে পারে, নিজেদের ল্যাপটপে ইন্টারনেট ঘুরে পাঠ্য বিষয়বস্তু আরও ভালোভাবে যেন নিতে পারে, তাহলে দ্রুতই সমস্যা কেটে যাবে। শিক্ষার্থীরা অদম্য। নিজেদের মতো করে কাজে লাগাতে পারলে তারা খুব ভালো করবে।

(চলবে)

এসএ/

শেষ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Header Ad

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি। ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে বন্দরের প্রায় ৮টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান। ভারত সরকার নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর আমদানির অনুমতি দেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করার পর তাদের এই অনুমতি দেওয়া হয়।

সোমবার (৬ মে) সকালে হিলি স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধের উপসহকারী ইউসুফ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

তিনি বলেন, শনিবার (৪ মে) থেকে অনেকেই খামারবাড়িতে পেঁয়াজ আমদানি অনুমতি পত্রের জন্য আবেদন করেন। এদের মধ্য রোববার (৫ মে) সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ৮টি প্রতিষ্ঠান ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে। আরও আবেদন রয়েছে যেগুলো এখনও প্রক্রিয়াধীন।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক শাহিনুর রেজা শাহিন বলেন, ভারত সরকার নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর আমরা হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা পেঁয়াজ আমদানির জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছি। দু-এক দিনের মধ্যে পেঁয়াজ বাংলাদেশে ঢুকবে। তবে পেঁয়াজ আমদানিতে বন্দরের আমদানিকারকদের বেশি টাকা গুনতে হচ্ছে।

যদি দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে ভারতের রপ্তানি মূল্য ও বাংলাদেশের পেঁয়াজের ওপর আরোপকৃত শুল্ক কমানো গেলে পেঁয়াজ আমদানি করে বাজার স্বাভাবিক রাখা সম্ভব। ভারত থেকে টন প্রতি ৫৫০ ডলারে পেঁয়াজ আমদানি করলে প্রতিকেজি পেঁয়াজের আমদানি খরচ পড়বে প্রায় ৭০ থেকে ৭৫ টাকা।

আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মেনোত্তি মারা গেছেন

সিজার লুইস মেনোত্তি। ছবি: সংগৃহীত

লাতিন আমেরিকার দেশ আর্জেন্টিনা প্রথম বিশ্বকাপ জেতে ১৯৭৮ সালে। স্বাগতিক হিসেবে নেদারল্যান্ডসে ৩-১ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে প্রথম শিরোপ ঘরে তুলেছিল আলবিসেলেস্তেরা। এই শিরোপা জয়ের অন্যতম নায়ক কোচ সিজার লুইস মেনোত্তি রোববার মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।

সোমবার (৬ মে) এক বিবৃতিতে মেনত্তির মৃত্যুর খবর জানিয়েছে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ)।

সিজার লুইস মেনোত্তি। ছবি: সংগৃহীত

লিওনেল মেসির জন্মশহর রোজারিওতে ১৯৩৮ সালে জন্ম মেনোত্তির। আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৮ পর্যন্ত মাত্র ১১ ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছেন এই স্ট্রাইকার। খেলা ছাড়ার পর ৩৭ বছরের কোচিং ক্যারিয়ারে ১১টি ক্লাব ও দুটি দেশের জাতীয় দলের কোচের ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৭৪ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ছিলেন নিজের দেশ আর্জেন্টিনার কোচের দায়িত্বে। এ ছাড়াও এক বছর মেক্সিকোর কোচের দায়িত্বেও ছিলেন তিনি।

১৯৭৮ সালে আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা জেতান এই মেনোত্তি। আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানোর পরের বছর দেশের অনূর্ধ্ব-২০ দলকেও জিতিয়েছেন যুব বিশ্বকাপ। মেনোত্তির হাত ধরেই আর্জেন্টিনার খেলার ধরন বদলে যায়।

এদিকে মেনোত্তির মৃত্যুর শোক সংবাদ প্রকাশ করে ইনস্টাগ্রামে লিওনেল মেসি লিখেছেন, ‘আমাদের ফুটবলের অন্যতম গ্রেট উদাহরণ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। তার পরিবার এবং প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা। শান্তিতে ঘুমান।’

আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের কোচ লিওনেল স্ক্যালোনিও শোক প্রকাশ করেছেন। ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘ফুটবলের একজন শিক্ষক আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। সেই সব স্নেহ সঞ্চারক কথার জন্য ধন্যবাদ, যার মাধ্যমে আপনি আমাদের মনে ছাপ রেখে গেছেন। চিরকাল হৃদয়ে থাকবেন প্রিয়।’

বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন বিএনপি নেতা আমান

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান। ছবি: সংগৃহীত

সাজাপ্রাপ্ত ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে অনুমতি দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

সোমবার (৬ মে) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। এ ছাড়া সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে আমানকে এক মাসের মধ্যে দেশে ফিরতে হবে বলেও আদেশে বলা হয়েছে।

এদিন, আদালতে আমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

এর আগে গত ২৮ মার্চ চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেন বিএনপি নেতা আমান। ওই দিনই হঠাৎ বুকের ব্যথা হলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় আমানউল্লাহ আমানকে। সেখানে চিকিৎসা শেষে পরের দিন তাকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। পরে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন তিনি।

গত ২০ মার্চ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদ বিবরণীতে তথ্য গোপনের অভিযোগের মামলায় ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানকে জামিন দেন আপিল বিভাগ। তবে, বিদেশ যেতে হলে তাকে আদালতের অনুমতি নিতে হবে বলে আদেশে বলা হয়।

গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করেন বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান। আপিল আবেদনে তিনি খালাস চেয়েছেন। পাশাপাশি জামিন আবেদন করেন তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি
আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মেনোত্তি মারা গেছেন
বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন বিএনপি নেতা আমান
ফের পেছালো রিজার্ভ চুরি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইন্দোনেশিয়া
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড়
রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় নিহত ২
সারাদেশে ঝড় ও বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৯ জনের মৃত্যু
হামাসের রকেট হামলায় ইসরায়েলের ৩ সেনা নিহত
অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা বন্ধে হাইকোর্টে রিট
ওবায়দুল কাদেরের ভাইসহ ৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল
গ্রামে ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকে না, সংসদে ক্ষোভ চুন্নুর
আটকে গেল এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি
৩০ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবনের আগুন
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নিয়ে যা বললেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী
এবার মানবপাচার মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার
দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ
দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন