শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেন ও বিশ্বভারতীর কাণ্ড

অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত অমর্ত্য সেন কি জমি চুরি করেছেন? জমির পরিমাণ কত? ১৩ ডেসিমেল। এই অভিযোগ করেছেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। কে এই বিদ্যুৎ চক্রবর্তী?

ছাত্রাবস্থা থেকে বিদ্যুৎ চক্রবর্তী আরএসএস এর সদস্য। তার উপদেষ্টা হলেন আরএসএস নেতা স্বপন দাশগুপ্ত। স্বপনের আরও একটা পরিচয় আছে। পূর্ব পাকিস্তান আমলে তার শ্বশুর অশোক রায় ভারতের বিদেশ মন্ত্রকে কাজ করার সময় যেখানে যেতেন সেখানে আরএসএস এর প্রচার করতেন। চাকরি জীবন তার শেষ হয় পূর্ব পাকিস্তানের ঢাকায়। স্বপন একসময় আমাদের সঙ্গে টেলিগ্রাম কাগজে কাজ করতেন। আমাদের বোঝানোর চেষ্টা করতেন আরএসএস কত ভালো।

এখনো বিশ্বভারতীর ব্যাপারে স্বপন প্রতিটি ক্ষেত্রে নাক গলায়। কয়েক বছর আগে বাংলাদেশ থেকে আসা এক ছাত্রীকে বিনা কারণে নানা কটূক্তি করেছিলেন এই দুজন। তারপরই তাকে বরখাস্ত করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু বিদ্যুৎ বা স্বপন কেউই বাংলাদেশের এই জেদি ছাত্রীকে আটকাতে পারেননি। তিনি কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করে বিশ্বভারতীতে লেখাপড়া শেষ করেছেন। গেরুয়া বাহিনীর এই সম্পর্কে গোটা পশ্চিমবঙ্গ থেকে ধিক্কার উঠেছে। সবাই ছি ছি করছেন। শেষ পর্যন্ত অমর্ত্য সেনের নামেও চুরির অপবাদ? এ কি বিশ্বাসযোগ্য? ঢাকার বিক্রমপুরের এই অর্থনীতিবিদের জন্মও শান্তিনিকেতনে। তার মা অমিতা সেনগুপ্ত শিশুটিকে কোলে নিয়ে গুরুদেব রবীন্দ্রনাথের কাছে নামকরণ করতে নিয়ে গিয়েছিলেন। রবীন্দ্রনাথ তার নাম দিয়েছিলেন অমর্ত্য। এখনো ৯০ বছর বয়সে তিনি অক্সফোর্ড হার্ভার্ডে ক্লাস নেন।

এ ব্যাপারে অমর্ত্য সেন নিজেই কী বলেছেন তা দেখা যাক। তিনি বলেছেন, তাকে দু চার ঘা দিলে দিল্লীর কিছু উপকার হতে পারে। সম্প্রতি অমর্ত্যের তরফে বিশ্বভারতীকে চিঠি দিয়ে আইনি হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।

বিশ্বভারতী যে বারে বারে অমর্ত্যকে চিঠি দিয়েছে শেষ চিঠিতে অমর্ত্যের পৈত্রিক জমি মাপজোকের প্রস্তাব দিয়েছে। সেজন্য তাদের ক্ষমা চাইতেও বলা হয়েছে। অমর্ত্যকে জবাব দিতে সংবাদমাধ্যমকে উপাচার্য জানান, তিনি যে অবস্থান নিয়েছেন, সে ব্যাপারে দিল্লী হস্তক্ষেপ করতে পারেনি। উপাচার্য হিসেবে আমাকে অনেক সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। তার সঙ্গে বাইরের শক্তির কোনো যোগাযোগ নেই।

অমর্ত্য এক বিবৃতিতে বলেছেন ১৩ ডেসিমেল জমি আমি বাল্যকাল থেকে ব্যবহার করছি। সেই জমির উপর আমার কোনো অধিকার নেই। সেটি নাকি বিশ্বভারতীদের জন্য নিজস্ব। প্রশ্নটি তাই এই নয় যে, ১৩ ডেসিমেল জমি মাপজোক করা হলে কি পাওয়া যাবে। ভালো করে মাপলে ১৩ ডেসিমেল জমি ১৩ ডেসিমেলই থাকবে। এরপরেই তিনি বলেন, কি কারণে তিনি অংক কষেন— বিশ্বভারতীর কর্মকর্তাদের তা জানার প্রয়োজন হয়ত একটু হ্রাস পেত। বিশ্বভারতীর ছাত্রছাত্রীদের অকারণে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নির্বাসিত হওয়ার ভয়ও একটু কমতো।

বিষয়টি শেষ পর্যন্ত আদালতে উঠেছে। তার পক্ষ থেকে ছাত্রছাত্রীরা মোদী সরকারকে ধিক্কার জানিয়ে বিবৃতি দিচ্ছেন। সংবাদপত্রে সেগুলো প্রকাশিত হচ্ছে। অমর্ত্যর জমি নিয়ে শান্তি নিকেতনে যা ঘটছে তা অভাবনীয়। বিশ্ববরেণ্য পন্ডিত সুরে সুর মেলাচ্ছেন না বলে তাকে কর্দমাক্ত করার জন্য প্রতিষ্ঠান যদি উঠেপড়ে লাগে, চিন্তার মূল অর্থই অবরুদ্ধ হয়। লড়াই সংঘর্ষ যদি হয়, তা বিপরীত চিন্তার বা যুক্তির প্রসারের মধ্য দিয়েই হওয়া বাঞ্ছনীয়। যে মানুষটিকে নিয়ে এত দুশ্চিন্তা তাকে দেখে প্রতিষ্ঠান ভয় পাচ্ছে চলমান অগ্নিবলয়ের মতো। যেকোনো সমাজের অগ্রসরমান হওয়ার একমাত্র ভাষা সহিষ্ণুতা। লড়াই হোক সেই চিন্তার মাঠেই, এমনটিই ভাবছেন এই বাংলার চিন্তার বিশিষ্টজনরাও।

অমর্ত্য সেনের দাদামশাই ক্ষিতিমোহন সেন, মা অমিতা সেন, বাবা আশুতোষ সেন বিভিন্নভাবে বিশ্বভারতীকে সমৃদ্ধ করেছেন। রবীন্দ্রনাথের সময় থেকেই অশ্রমিকদের জন্য বিভিন্ন প্লটে জমি নির্দিষ্ট করে অথবা লিজ হিসেবে দেওয়া ছিল। উপাচার্য নিকৃষ্ট বাক্য প্রয়োগে সেখান থেকে তাদের উৎখাত করার চেষ্টা করছেন। বিষয়টি নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়ি করে চলেছেন। এমনকি হাস্যকরভাবে অধ্যাপকের নোবেল প্রাপ্তি নিয়েও সংশয় প্রকাশ করছেন। এতেই তার স্বরূপ প্রকাশ পেয়েছে। উপাচার্য নিজেই নিজেকে অসম্মানিত করছেন।

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত: ভারতের সিনিয়র সাংবাদিক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

কারচুপিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দাবাড়ু, অভিযোগ রাশিয়ার

ভারতীয় দাবাড়ু ডি গুকেশ। ছবি: সংগৃহীত

চীনা দাবাড়ু ডিং লিরেনকে হারিয়ে দাবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছেন ভারতীয় দাবাড়ু ডি গুকেশ। এর মধ্য দিয়ে প্রথম ভারতীয় এবং সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮ বছর বয়সী গুকেশ ৭.৫-৬.৫ স্কোরে জিতেছেন।

কিন্তু গুকেশের অভাবনীয় এ অর্জনের উল্লাসে পানি ঢেলে দিল রাশিয়ান দাবা ফেডারেশন। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার এক দিন না যেতেই বিতর্ক উঠেছে ডিং লিরেনের বিপক্ষে হওয়া গুকেশের ম্যাচটি নিয়ে।

রাশিয়ার দাবা সংস্থার প্রধান আন্দ্রে ফিলাতভের অভিযোগ, ডিং লিরেন ইচ্ছাকৃতভাবে ম্যাচ হেরেছেন। যে কারণে ফিডেকে তদন্ত শুরু করতে অনুরোধ করেছেন তিনি। এক সংবাদ সংস্থা এমনটা জানিয়েছে।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে গুকেশ হারিয়ে দেন লিরেনকে। ১৪তম ক্লাসিকাল ম্যাচটি জেতেন ভারতীয় দাবাড়ু। ১৩তম ম্যাচ শেষে দু’জনের পয়েন্ট সমান ছিল। শেষ ম্যাচ জিততেই সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হন গুকেশ।

কিন্তু সেই জয় নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। ফিলাতভের অভিযোগ, ‘বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপের শেষ ম্যাচ সকলকে অবাক করে দিয়েছে। চীনের দাবাড়ু যেভাবে হেরেছেন তা সন্দেহজনক। এটা নিয়ে ফিডের তদন্ত করা উচিত। লিরেন ম্যাচটা যে জায়গা থেকে হেরেছে, তা একজন প্রথম শ্রেণীর দাবাড়ুর পক্ষেও হারা কঠিন। চীনের দাবাড়ুর এই হার ইচ্ছাকৃত বলে মনে হচ্ছে।’’

 

এবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে দেখা গিয়েছে, বেশিরভাগ ম্যাচেই আক্রমণাত্মক খেলেছেন গুকেশ। অন্যদিকে লিরেন বরাবরই রক্ষণাত্মক খেলছিলেন। শেষ ম্যাচেও সেটাই দেখা গেল। সময়ের চাপে সমস্যায় পড়েন লিরেন। প্রথম ৪০ চালের পর শেষ দিকে সময় কমছিল লিরেনের। তখন বোর্ডে গুকেশের রাজা ও দু’টি বোড়ে পড়ে ছিল। অন্য দিকে লিরেনের ছিল রাজা ও একটি বোড়ে। দেখে মনে হচ্ছিল, খেলা ড্র হবে। সেখানেই ভুল করে বসেন চীনা দাবাড়ু।

এদিকে, ম্যাচ শেষে লিরেন বলেছেন, ‘চাপের মধ্যে একটা চালে ভুল করে ফেলি। তারপরই গুকেশের মুখ দেখে বুঝতে পারছিলাম, ও কতটা আনন্দ পেয়েছে। তখন আর আমার কিছু করার ছিল না।’ গুকেশ বলেন, ‘আমি বুঝতে পারিনি যে লিরেন এত বড় ভুল করেছে। কয়েক সেকেন্ড পরে বুঝতে পারি। সেটা কাজে লাগাই।’

Header Ad
Header Ad

রাগের বশে ২ বছরের শিশু সন্তানকে হত্যা করে পুকুরে ফেলেন মা!

ঘটনাস্থলে ভিড় করছেন স্থানীয়রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের বাসাইলে পুকুরের পানিতে ফেলে দিয়ে মোহাম্মদ আলী নামে ২ বছরের এক শিশুকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার মায়ের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) ভোরে বাড়ির পাশের একটি পুকুর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করা হয়।

এরআগে গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে বাসাইল পূর্ব মধ্যপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শিশু মোহাম্মদ আলী (২) ইব্রাহিম আলীর ছেলে।

স্থানীয় সাবেক প্যানেল মেয়র সাজ্জাদ হোসেন আলাল স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানান, ইব্রাহিমের ২ বছরের শিশু ছেলে মোহাম্মদ আলীকে রাত ৩টার পর ঘরে পাওয়া যাচ্ছিল না। আশেপাশের লোকজন বিভিন্ন স্থানে খোঁজখুঁজি শুরু করে।

এরপর শুক্রবার ভোরে বাড়ির পাশের একটি পুকুর থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদে শিশুটির মা হিরা বেগম স্বীকার করে রাগের বশে শিশুটিকে রাত ৩ টার দিকে পানিতে ফেলে দেন তিনি।

হিরা বেগমের সাথে কথা বলা হলে তিনি বলেন, এসময় আমার হিতাহিত কোন জ্ঞান ছিল না। কীভাবে কি হয়ে গেল কিছুই বুঝতে পারিনি।

এ ঘটনায় বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জালাল উদ্দিন জানান, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। আইনি বিষয় প্রক্রিয়াধীন।

Header Ad
Header Ad

দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ মারা গেছেন

কবি হেলাল হাফিজ। ছবি: সংগৃহীত

না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন দ্রোহ আর প্রেমের খ্যাতিমান কবি হেলাল হাফিজ। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।

বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানী শাহবাগে অবস্থিত সুপার হোমের বাথরুমে পড়ে গিয়ে রক্তক্ষরণ হয় হেলাল হাফিজের। কর্তৃপক্ষ তাকে বিএসএমএমইউ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

হেলাল হাফিজ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি কিডনি জটিলতা, ডায়াবেটিস ও স্নায়ু জটিলতায় ভুগছিলেন।

প্রতিভাবান এই কবির জন্ম ১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোনায়। তার প্রথম কবিতার বই ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত হয়। এ পর্যন্ত বইটির মুদ্রণ হয়েছে ৩৩ বারেরও বেশি। লেখালেখির পাশাপাশি হেলাল হাফিজ দৈনিক যুগান্তরসহ বিভিন্ন পত্রিকায় দীর্ঘদিন সাংবাদিকতা করেন। ১৯৮৬ সালে প্রথম কবিতাগ্রন্থ ‘যে জ্বলে আগুন জ্বলে’ প্রকাশের পর জনপ্রিয়তার শীর্ষে চলে আসেন কবি।

দেশে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলেন সময় হেলাল হাফিজের ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’র পঙক্তি ‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’ উচ্চারিত হয় মিছিলে, স্লোগানে, কবিতাপ্রেমীদের মুখে মুখে।

২০১৩ সালে তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। তার আগে খালেকদাদ চৌধুরী পুরস্কারসহ নানা সম্মাননা পেয়েছেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কারচুপিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দাবাড়ু, অভিযোগ রাশিয়ার
রাগের বশে ২ বছরের শিশু সন্তানকে হত্যা করে পুকুরে ফেলেন মা!
দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ মারা গেছেন
শহীদ বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান: তারেক রহমান
যদি রাজনীতিবিদরাই সংস্কার করেন, তাহলে ৫৩ বছর তারা কী করেছেন: রিজওয়ানা
পদত্যাগ করলেন পাকিস্তান টেস্ট দলের প্রধান কোচ
অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তার
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
তামিলনাড়ুতে হাসপাতালে আগুন, নারী-শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের নিন্দা ৫৩ নাগরিকের
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা ইস্যুতে যা জানাল আমেরিকা
মৃদু শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা, আজও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩০ ফিলিস্তিনি
গণমাধ্যমই দেশের ভালো-মন্দের অতন্দ্র প্রহরী: শাকিল উজ্জামান
পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে কুবি উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি
কুবির দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশের কাছে তুলে দিলো শিক্ষার্থীরা
তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমে শুরুতেই দুই উইকেট
সৌদিকে আয়োজক বানাতে নিয়ম বদলালো ফিফা
১৫ বছর প্রেম করে বিয়ে করলেন কীর্তি সুরেশ